Ad-1

Sunday, May 4, 2025

আপনাকে ছাড়া কি আপনার ব্যবসা চলে?


যদি উত্তর "না" হয়, তাহলে দুঃখিত — আপনি একটা চাকরি তৈরি করেছেন নিজের জন্য, ব্যবসা নয়।

সত্যিকারের ব্যবসা গড়ে তুলতে হলে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হয়:

- সিস্টেম তৈরি করুন।

আপনি না থেকেও যেন কাজ চলতে পারে। কীভাবে অর্ডার নেবে, কীভাবে ডেলিভারি হবে, কীভাবে কাস্টমারের সমস্যা সমাধান হবে — সবকিছুর জন্য স্পষ্ট নিয়ম ও প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে।

- টিম তৈরি করুন, সময় কিনুন।

আপনার সময় সীমিত। দিনে ২৪ ঘণ্টার বেশি কাজ করা সম্ভব নয়। তাই অন্যের সময় (ট্যালেন্ট) কিনতে হবে — মানে কর্মী নিয়োগ করতে হবে এবং দায়িত্ব ভাগ করে দিতে হবে।

আপনি একা দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। কিন্তু যদি চারজনকে নিয়োগ দেন, তাহলে প্রতিদিন ৩২ ঘণ্টার কাজের আউটপুট পাবেন। চিন্তা করুন, কত দ্রুত উন্নতি হবে। তবে সাথে সাথে ম্যানেজমেন্টও ডেভেলপ করতে হবে।

- স্কেলযোগ্য পণ্য তৈরি করুন।

এমন পণ্য বা সেবা তৈরি করুন যেটা একাধিকবার বিক্রি করা যাবে, বড় করা যাবে, নতুন বাজারে নেওয়া যাবে।

যেমন, ১০ হাজার টাকা খরচ করে যদি ১০০টি প্রোডাক্ট বানিয়ে ১৫ হাজারে বিক্রি করতে পারেন, তাহলে একইভাবে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।

কিন্তু আপনি যদি প্রতিটা প্রোডাক্ট নিজের হাতে বানান, তাহলে প্রতিদিনের উৎপাদন স্বাভাবিকভাবেই সীমিত থাকবে।

- উদাহরণ:

আপনি যদি নিজেই প্রতিদিন দোকানে বসে রুটি বানান, তাহলে আপনি রুটির কারিগর।

কিন্তু যদি বেকারির রেসিপি ঠিক করে দেন, কর্মী নিয়োগ করেন, ডেলিভারির সিস্টেম তৈরি করেন, এবং দোকানের বাইরে থেকেও অর্ডার নিতে পারেন — তাহলে আপনি একজন উদ্যোক্তা।

- আরেকটি বাস্তব উদাহরণ:

মুদি দোকানও ব্যবসা, সুপারশপও ব্যবসা।

পার্থক্য হলো — মুদি দোকানে মালিককে প্রতিদিন নিজে থাকতে হয়,

কিন্তু সুপারশপে মালিক ছাড়াও ব্যবসা চলে, কারণ সেখানে সিস্টেম তৈরি আছে।

হ্যাঁ, শুরুতে হয়তো নিজের হাতে অনেক কাজ করতে হবে বা চাকরির টাকা জমিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হতে পারে।

কিন্তু শুরু থেকেই লক্ষ্য রাখা উচিত — সিস্টেম তৈরি করা।

কাজ করুন নিজের ওপর নয়, নিজের তৈরি করা সিস্টেমের ওপর আস্থা রাখুন।

চাকরির মতো নয়, সত্যিকারের ব্যবসা তৈরি করুন।

Monday, April 28, 2025

প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে কি কি করণীয়?


মহান রাব্বুল আলামিনের ঘোষনা:

فَبِمَا رَحْمَةٍ مِّنَ اللَّهِ لِنتَ لَهُمْ وَلَوْ كُنتَ فَظًّا غَلِيظَ الْقَلْبِ لَانفَضُّوا مِنْ حَوْلِكَ فَاعْفُ عَنْهُمْ وَاسْتَغْفِرْ لَهُمْ وَشَاوِرْهُمْ فِي الْأَمْرِ فَإِذَا عَزَمْتَ فَتَوَكَّلْ عَلَى اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَوَكِّلِينَ

আল্লাহর রহমতেই আপনি তাদের জন্য (আপনার সাথীদের প্রতি) কোমল হৃদয় হয়েছেন, পক্ষান্তরে আপনি যদি রাগ ও কঠিন হৃদয় হতেন তাহলে তারা আপনার কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতো। কাজেই আপনি তাদের ক্ষমা করে দিন এবং তাদের জন্য মাগফেরাত কামনা করুন এবং কাজে কর্মে তাদের সাথে পরামর্শ করুন। অত:পর যখন কোন কাজের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফেলবেন, তখন আল্লাহ্ তা'আলার উপর ভরসা করুন আল্লাহ্ তাওয়াক্কুল কারীদের ভালবাসেন, (আল ইমরান: ১৫৯)।


শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের আবশ্যকীয় গুণাবলী:


১. নেতৃত্বের চেয়ার আল্লাহর নিয়ামত অথবা পরীক্ষা মনে করে শোকর আদায় করা এবং অন্তরে পরকালিন জবাবদিহিতার ভয় রাখা। 

২. প্রাতিষ্ঠানিক কাজকে দ্বীনের কাজ মনে করা এবং খেদমতের বিশাল সুযোগ কাজে লাগানো।

৩. নিজকে নির্লোভ এবং পরোপকারী হিসেবে উপস্থাপন করা।

৪. প্রতিষ্ঠানকে নিজের পৈত্রিক সম্পত্তি মনে না করা।

৫. আত্মীয়তা, প্রতিশোধ পরায়ণ এবং আঞ্চলিকতার জাহেলিয়াত থেকে মুক্ত থাকা।

৬. প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থী এবং জিনিসপত্রকে আমানত মনে করা।

৭. নিজের পাওনা প্রাপ্তির সাথে সাথে অধীনস্থদের পাওনা প্রাপ্তির প্রতি বিশেষ নজর দেয়া, তাদের যৌক্তিক দাবীগুলো যথাযথ কর্তৃপক্ষের সাথে দর কষাকষি করে নিজ দায়িত্বে আদায় করে দেয়া।

৮. কর্তৃপক্ষের সাথে কোন বিষয়ে বিতর্কে জড়ানো যাবে না। পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, সুন্দর ভাষায় সকল দাবী আদায় করার চেষ্টা করা।  

৯. কোন কাজ আগামী দিনের জন্য না রেখে যথাসম্ভব আজকেই শেষ করার চেষ্টা করা।

১০. রাজনীতি, ব্যবসা, প্রাইভেট-টিউশনী, ওয়াজ-মাহফিল এবং বোর্ডের কাগজ নিয়ে ব্যস্ত না থেকে প্রতিষ্ঠানে বেশী সময় দেয়া।

১১. অহেতুক উপজেলা, জেলা শিক্ষা অফিস এবং বোর্ডে দৌঁড়াদৌঁড়ি করলে ব্যক্তিত্ব নষ্ট হয়ে যায়।

১২. এরকম হলে আমি এই প্রতিষ্ঠানে থাকবো না, আমার পক্ষে থাকা সম্ভব না, আমি বিকল্প চিন্তা করব ইত্যাদি মন্তব্য কিছুতেই করা যাবেনা। 

১৩. শিক্ষক এবং স্টাফদের সকল শূণ্যপদ তড়িৎ পূরণ করা (একজন স্টাফ বিদায় নেয়ার আগেই একাধিক বিকল্প লোকের ব্যবস্থা রাখা)।

১৪. পুরাতন যেকোন শিক্ষক অথবা স্টাফকে যেকোন মূল্যে ধরে রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করা।

১৫. অর্থনৈতিক এবং নারী গঠিত সকল সন্দেহযুক্ত কর্মকাণ্ড থেকে নিজকে দূরে রাখা (ছাত্রী এবং মহিলা শিক্ষিকাদের সাথে কম ঘেঁষা)। 

১৬. ধমক নয়; সুন্দর আচরন এবং সহযোগী মনোভাব দিয়ে কাজ আদায় করা। 

★ "সকল কাজ আমি করি, বাকীরা সবাই মরা কলা গাছ" এমন মানসিকতা পরিহার করতে হবে, 

বরং সকল কৃতিত্ব সাধারণ শিক্ষকদের, প্রতিষ্ঠান প্রধান অগ্রজ মাত্র- এমন মানসিকতা থাকা চাই৷

১৭. অনুপস্থিতি এবং দেরীতে আসার জন্য আগেই ধমক না দিয়ে- সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের সমস্যাগুলো জানার চেষ্টা করুন। 

১৮.  মাঝে মাঝে শিক্ষকদের বাসায় যাওয়া, চা-নাস্তা খাওয়া, সময় দেয়া এবং তার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক অবস্থা জানা। 

১৯. অধীনস্থদেরকেও মাঝে মাঝে আপনার বাসায় নিয়ে যাবেন, একসাথে চা-নাস্তা খাবেন। 

২০. কেন্দ্রীয় এবং বৃত্তি পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের বিষয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধানকেই মূখ্য ভূমিকা পালন করতে হয়।

২১. সকল কাজ ভাগ করে দেয়ার পর প্রত্যক্ষ তদারকি করা। কঠিন কাজটি প্রতিষ্ঠান প্রধানের ভাগে রাখা।

২২. প্রতিষ্ঠানমুখী এবং ছাত্রবান্ধব শিক্ষকদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। 

২৩. প্রতিষ্ঠানমুখী শিক্ষকদের দাবীগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আদায় করার পাশাপাশি তাদের আয়ের বিভিন্ন সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়া (কোচিং, প্রাইভেট, ইমামতি, জুমআ, লজিং ইত্যাদি)।

২৪. তেলবাজ-তোষামোধকারী শিক্ষক-স্টাপ থেকে সর্বদা সতর্ক থাকা। তাদের দ্বারা উপকারের চেয়ে অপকার বেশী হয়।

২৫. অনুগত এবং সরল প্রকৃতির শিক্ষকদের প্রতি কঠোরতা, আর দুষ্কৃতিকারী এবং আইন অমান্যকারীদের প্রতি নমনীয়তা প্রদর্শন না করা।

২৬. দায়িত্বশীল হিসেবে আপনার বেইনসাফি, প্রতিশোধপরায়ন এবং জুলুমবাজ মানসিকতা থাকলে- আপনার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে হিমালয় পর্বত সমান জুলুম এবং মানসিক অশান্তি সৃষ্টি হয়ে যাবে, আর আপনার পরকাল বরবাদ হয়ে যাবে।   

২৭. একাকি চা-নাস্তা গ্রহণ না করে বিভিন্ন দিন বিভিন্ন শিক্ষককে সাথে নিয়ে নাস্তা গ্রহণ করা।

২৮. ঈদ, রমজানসহ বিভিন্ন জাতীয় দিবস এবং অনুষ্ঠানে মোবাইলে ম্যাসেজ অথবা কল দিয়ে অধীনস্থদের শুভেচ্চা জানিয়ে সম্পর্ক বৃদ্ধি করা।

২৯. শুদ্ধ ভাষা, ভদ্র আচরন এবং মার্জিত পোশাক ব্যক্তিত্ব বজায় রাখার অন্যতম হাতিয়ার।

৩০. কোন বিষয়ে তাড়াহুড়া করে সিদ্ধান্ত না নেয়া অথবা মন্তব্য না করা।

৩১. যেকোন ছোটখাটো সমস্যার কথা সাথে সাথে নোট করে নিবেন। তাৎক্ষণিক সমাধানযোগ্য কোন বিষয়ে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা পাকাবেন না।

৩২. প্রতিষ্ঠান প্রধানের ব্যাপারে এমন ধারণা যেন না আসে- 

* প্রতিষ্ঠান প্রধান শুধু আদেশ করেন; নিজে কাজ করেন না, 

* প্রতিষ্ঠান প্রধান শুধু অধীনস্থদের দিয়ে কাজ করান; কিন্তু অধীনস্থদের অধিকারের ব্যাপারে হাইকোর্ট দেখান, 

* প্রতিষ্ঠান প্রধান আইন তৈরী করেন- কিন্তু আইন মানেন না!

৩৩. মিষ্টভাষী, সদালাপী, আমানতদারী, স্থিতিশীল, সময়ানুবর্তিতা, মেজাজের ভারসাম্য, সিদ্ধান্ত গ্রহণের যোগ্যতা, ইনসাফ, ইহসান, প্রজ্ঞা এবং পরিশ্রমপ্রিয়তা একজন প্রতিষ্ঠান প্রধানকে শ্রেষ্ঠ অভিভাবকের গুণে গুণান্বিত করতে পারে। 

৩৪. একদিন এই প্রতিষ্ঠানে আপনি থাকবেন না- কিন্তু আপনার অধীনস্থদের সাথে দেখা হবে, কথা হবে- এমন আচরন করুন, যেন অবসর পরবর্তী লজ্জিত হতে না হয়। 

চেয়ারকে আল্লাহ তায়ালা আমাদের পরকালিন মুক্তির ওসিলা হিসেবে কবুল করুন, আমীন।

সংগৃহীত

Wednesday, February 19, 2025

হজম শক্তি বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়:



১) প্রতিদিন সকালে কুসুম গরম পানি পান করলে হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় হয় এবং পাকস্থলীর এসিড ব্যালান্স ঠিক থাকে।

২) খাবারের সঙ্গে আদা, জিরা, গোলমরিচ ও ধনে ব্যবহার করলে পাচনতন্ত্রের এনজাইম উৎপাদন বাড়ে এবং হজমশক্তি উন্নত হয়।

৩) প্রতিদিন কমপক্ষে দুই লিটার পরিমাণ পানি পান করলে অন্ত্রের কার্যকারিতা ভালো থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৪) খাওয়ার সময় তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে চিবিয়ে খেলে হজম প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং গ্যাসের সমস্যা কমে।

৫) টক দই বা ফারমেন্টেড খাবার খেলে অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পায়, যা হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

৬) খাবারের পরপরই শুয়ে না পড়ে ১০-১৫ মিনিট স্বাভাবিকভাবে হাঁটলে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমে।

৭) প্রতিদিন কিছু সময় ইয়োগা বা স্ট্রেচিং করলে অন্ত্রের সঞ্চালন ঠিক থাকে এবং হজম প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।

৮) পেঁপে, আনারস ও কলার মতো এনজাইম সমৃদ্ধ ফল খেলে হজমের গতি বৃদ্ধি পায় এবং পেট ফাঁপা কমে।

৯) অতিরিক্ত চা, কফি, কোল্ড ড্রিংক্স গ্রহণ কমালে পাকস্থলীর প্রদাহ কমে এবং হজমশক্তি স্বাভাবিক থাকে।

১০) প্রসেসড ও প্যাকেটের খাবার এড়িয়ে চলুন।

১১) বেশি রাত করে খাওয়া এড়িয়ে চলুন এবং রাতের খাবার হালকা রাখুন, এতে হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে।

১২) মানসিক চাপ কমালে হজমশক্তি উন্নত হয়, কারণ অতিরিক্ত মানসিক চাপ হজমের এনজাইম ক্ষরণ কমিয়ে দেয় এবং গ্যাস, অ্যাসিডিটি বাড়ায়।

১৩) ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার, যেমন শাকসবজি, ফলমূল ও গোটা শস্য বেশি পরিমাণে খেলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

১৪) নিয়মিত ঘুমের সময় ঠিক রাখুন এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিন, কারণ ঘুমের অভাব হজমশক্তি দুর্বল করে দেয়।

১৫) প্রতিদিন এক চিমটি মৌরি চিবিয়ে খেলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং বদহজমের সমস্যা কমে।

১৬) সপ্তাহে অন্তত দুই-তিন দিন গরম ভেষজ চা, যেমন আদা-লেবু চা বা পুদিনা চা পান করলে হজমশক্তি ভালো থাকে।

১৭) অতিরিক্ত তেল-মশলা এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বাড়ায়।

১৮) নিয়মিত শরীরচর্চা, বিশেষ করে হাঁটা ও হালকা ব্যায়াম করলে অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত হয় এবং হজমশক্তি স্বাভাবিক থাকে।

Friday, February 14, 2025

প্রাথমিক_চিকিৎসার_জন্য_ঘরে_রাখতে_পারেন



এই ১০ টি ঔষধ আপনারা সবাই  বাসায় রাখবেন-

১.Sergel 20mg. গ্রস্টিকের সমস্যা হলে খালি পেটে খাবেন।

২.viset 50mgবা Algin50mg যে কোন পেট ব্যথ্যা বা মহিলাদের পিরিয়ডের সময় ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৩.Napa Extra বা Napa Extrend জ্বর বা ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৪.Ecosprin 75mg.বুকে চাপ চাপ ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৫.Flazyl400mg বা Filmet400mg.পাতলা পায়খানা হলে খাবেন।

৬.Tufnil 200mgপ্রচন্ড মাথা ব্যথ্যা হলে খাবে।

৭.Rolac10mg বা Tory 90mg দাঁত ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৮.Rupa10 mgবা Fexo 120 mg স্বদি ঠান্ডা, কাশি বা এলার্জি হলে খাবেন।

৯. Emistat 8mg বমি হলে খাবেন।

১০. Tenoloc 50mgবা Amdocal 5mg হঠাৎ প্রেশার বেড়ে গেলে খাবেন।

প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে ঔষধ গুলো হাতের কাছে রেখে দিবেন,(প্রয়োজনে ডাক্তারের স্মরনাপন্ন হবেন।)

Collected

Thursday, February 13, 2025

গাজরের উপকারিতা


মাঝে মধ্যেই পেট কামড়ে ধরে, পেটের ব্যাথায় থাকা দায় হয়ে পড়ে। এগুলির কারণ হতে পারে কৃমি (Worm)। বর্তমানে কৃমির সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। মূলত, রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে গেলে অনেক সময় কৃমির সমস্যা বেড়ে আমাদের শরীরে নানান সমস্যা দেখা দেয়। তবে পেট ব্যথা ও মাথা যন্ত্রণাই (Stomach ache and headache) নয়, আপনার শরীরে যে কৃমি বাসা বেঁধেছে, তা বোঝার জন্য বেশ কয়েকটি উপসর্গ রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছে, কৃমি বাসা বাঁধলে অস্থিরতা, অকারণে অতিরিক্ত চিন্তা, অবসাদে ভোগা, আত্মহত্যাপ্রবণ হওয়ার মত সমস্যাগুলি দেখা যায়। পাশাপাশি রক্তাল্পতা এবং আয়রন ডেফিশিয়েন্সিও এর মধ্যে রয়েছে। কাজেই সুস্থ থাকতে তড়িঘড়ি শরীর থেকে কৃমি বের করে দেওয়াই উচিত। কিন্তু কীভাবে মুক্তি পাবেন কৃমির হাত থেকে? জানেন কি, সাধারণ ঘরোয়া খাবারেই (Home remedies to get rid of worms) এদের তাড়ানো সম্ভব! ভাবছেন কীভাবে? দেখুন-

গাজর: কৃমির সমস্যা দূর করতে রোজ সকালে খালি পেটে খাওয়া শুরু করুন গাজর। গাজরে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, বিটা ক্যারোটিন এবং জিঙ্ক কৃমি আটকাতে সাহায্য করে। এটি আপনার সমস্যা রুখতে সাহায্য করবে। .

 নিমপাতা: কৃমির জন্য তেতো খেতে বলেন বয়স্ক মানুষরা। এজন্য আপনাকে কয়েকটি নিমপাতা বেটে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। পরের দিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম জলে এক চামচ নিমপাতা বাটা মিশিয়ে সেই জল খেয়ে নিন। তবে যে পাত্রে পাতাবাটা রাখবেন, তাতে যেন হাওয়া-বাতাস না ঢুকতে পারে। সেদিকে খেয়াল রাখুন।

লবঙ্গ: লবঙ্গের থাকা অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান কৃমির ডিম মেরে দিতে সহায়ক। কৃমির হাত থেকে বাঁচতে প্রতিদিন ১-২টি লবঙ্গ খান। এছাড়া এক কাপ গরম জলে এক চা চামচ লবঙ্গের গুঁড়ো মিশিয়ে ১০-২০ মিনিট জ্বাল দিন। তার পরে সেই জল পান করুন। .

 কুমড়োর বীজ: কৃমি দূর করতে মিষ্টি কুমড়োর বীজও উপকারী। এজন্য কয়েকটি কুমড়োর বীজ হালকা করে ভেজে গুঁড়ো করে নিন। এবার সম পরিমাণ জল ও নারকেলের দুধের মিশ্রণের মধ্যে ভাজা কুমড়ো বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে দিন। সকালে খালি পেটে এই জল পান করুন।

Recent Post

MPO শিক্ষক কর্মচারীদের ছুটির সুবিধা

এম.পি,ও  শিক্ষক কর্মচারীরা  নিম্ন বর্ণিত যেকোনো ধরনের ছুটি নিতে পারেন :- ১। বিভিন্ন প্রকারের ছুটি। (১) কোন কর্মচারী নিম্নবর্ণিত যে কোন ধরনের...

Most Popular Post