Ad-1

Showing posts with label বি সি এস প্রস্তুতি বাংলা (প্রিলিমিনারি). Show all posts
Showing posts with label বি সি এস প্রস্তুতি বাংলা (প্রিলিমিনারি). Show all posts

Sunday, May 5, 2024

৪৬তম বিসিএস বাংলা অংশ

১. বাংলা ভাষায় কোন স্বরধ্বনি উচ্চারণকালে জিহ্বা উচ্চ অবস্থানে থাকে?

ক) আ  খ) এ   গ) উ  ঘ) ও                                   উত্তর: গ) উ

২. বাংলা শব্দ ভাণ্ডারে অনার্য জাতির ব্যবহৃত শব্দ
ক) তৎসম   খ) তদ্ভব   গ) দেশি  ঘ) বিদেশি                উত্তর:
 গ) দেশি

৩. ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্বগ্রন্থের রচয়িতা
ক) মুহম্মদ আবদুল হাই   খ) মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্    গ) মুনীর চৌধুরী   ঘ) মুহম্মদ এনামুল হক  
সঠিক উত্তর: ক)

৪. বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বর কয়টি?
ক) ১টি   খ) ২টি    গ) ৩টি   ঘ) ৪টি                             উত্তর:
 খ) ২টি

৫. যোগরূঢ় শব্দ কোনটি?
ক) কলম  খ) মলম   গ) বাঁশি  ঘ) শাখামৃগ                           উত্তর:
 ঘ) শাখামৃগ

৬. উপসর্গযুক্ত শব্দ
ক) বিদ্যা  খ) বিদ্রোহী   গ) বিষয়  ঘ) বিপুল                         উত্তর:
 খ) বিদ্রোহী

৭. বিভক্তিযুক্ত শব্দ কোনটি?
ক) সরোবরে  খ) চশমা   গ) সরোজ  ঘ) চম্পক                     উত্তর:
 ক) সরোবরে

৮. কোনটি প্রত্যয়-সাধিত শব্দ?
ক) ভাইবোন   খ) রাজপথ   গ) বকলম   ঘ) ঐকিক                   উত্তর:
 ঘ) ঐকিক

৯. শিরশ্ছেদশব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ
ক) শির + ছেদ   খ) শিরঃ + ছেদ    গ) শিরশ্ + ছেদ   ঘ) শির + উচ্ছেদ    উত্তর:
 খ) শিরঃ + ছেদ

১০. নীলকরকোন সমাসের দৃষ্টান্ত?
ক) দ্বন্দ্ব  খ) বহুব্রীহি    গ) নিত্য  ঘ) উপপদ তৎপুরুষ                 উত্তর:
 ঘ) উপপদ তৎপুরুষ

১১. ‘pedagogy’ শব্দের পরিভাষা
ক) সহশিক্ষা   খ) নারীশিক্ষা    গ) শিক্ষাতত্ত্ব    ঘ) শিক্ষানীতি             উত্তর:
 গ) শিক্ষাতত্ত্ব

১২. বঙ্কিমএর বিপরীত শব্দ কোনটি?
ক) বন্ধুর   খ) অসম   গ) সুষম  ঘ) ঋজু                         উত্তর:
 ঘ) ঋজু

১৩. বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা বানানের নিয়মকত সালে প্রণীত হয়?
ক) ১৯৯০  খ) ১৯৯২   গ) ১৯৯৪   ঘ) ১৯৯৬               উত্তর:
 খ) ১৯৯২

১৪. কোন বানানটি শুদ্ধ?
ক) মুলো  খ) মুলা   গ) ধুলি ঘ) ধূলো                        উত্তর:
 খ) মুলা

১৫. নদী’-র সমার্থক শব্দ কোনটি?
ক) সিন্ধু  খ) হিল্লোল   গ) তটিনী  ঘ) নির্ঝর                 উত্তর:
 গ) তটিনী

১৬. চর্যাপদের কবিরা ছিলেন
ক) মহাঘানী বৌদ্ধ   খ) বজ্রঘানী বৌদ্ধ    গ) বাউল   ঘ) সহজঘানী বৌদ্ধ উত্তর:
 ঘ) সহজঘানী বৌদ্ধ

১৭. শূন্যপূরাণেররচয়িতা
ক) রামাই পণ্ডিত   খ) হলায়ূধ মিশ্র   গ) কাহ্নপা  ঘ) কুক্কুরীপা             উত্তর:
 ক) রামাই পণ্ডিত

১৮. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কাঁকিল্যা গ্রাম কেন উল্লেখযোগ্য?
ক) শ্রীচৈতন্যদেবের জন্মস্থান   খ) বড়ু চণ্ডীদাসের জন্মস্থান 

গ) চর্যাপদের প্রাপ্তিস্থান    ঘ) শ্রীকৃষ্ণকীর্ত্তন কাব্যের প্রাপ্তিস্থান    উত্তর: ঘ) শ্রীকৃষ্ণকীর্ত্তন কাব্যের প্রাপ্তিস্থান

১৯. যে সবে বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।’ – কবিতাংশটি
কোন কাব্যের অন্তর্গত?

ক) নূরনামা   খ) নসিহতনামা    গ) মধুমালতী  ঘ) ইউসুফ-জুলেখা           উত্তর:
 ক) নূরনামা

২০. আলাওল কোন শতাব্দীর কবি?
ক) পঞ্চদশ  খ) ষোড়শ  গ) সপ্তদশ  ঘ) অষ্টাদশ                               উত্তর:
 গ) সপ্তদশ

২১. কোন বাংলা গানকে ইউনেস্কো Heritage of Humanity অভিধায় ভূষিত করেছে?
ক) রবীন্দ্র সংগীত   খ) নজরুল সংগীত   গ) ভাটিয়ালি গান   ঘ) বাউল গান       উত্তর:
 ঘ) বাউল গান

২২. চন্ডীচরণ মুন্সী কে?
ক) শ্রীরামপুর মিশনের লিপিকর  খ) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিত
গ)কেরী সাহেবের মুন্সী গ্রন্থের রচয়িতা ঘ) সমাচার চন্দ্রিকা পত্রিকার সম্পাদক 
 খ) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিত

২৩. রত্নপরীক্ষাগ্রন্থের রচয়িতা
ক) রামমোহন রায়    খ) অক্ষয়কুমার দত্ত
গ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর    ঘ) রাধানাথ শিকদার              উত্তর:
 গ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

২৪. স্বর্ণকুমারী দেবীর পিতার নাম
ক) দ্বারকানাথ ঠাকুর    খ) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর    গ) রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর    ঘ) প্রমথ চৌধুরী
 উ: খ) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর

২৫. ভীষ্মদেব খোশনবীশ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কোন গ্রন্থের চরিত্র?
ক) কমলাকান্ত   খ) লোকরহস্য    গ) মুচিরাম গুড়ের জীবনচরিত   ঘ) যুগলাঙ্গুরীয় 
উত্তর: ক) কমলাকান্ত

২৬. দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণনাটকের ইংরেজি অনুবাদক
ক) জশুয়া মার্শম্যান   খ) ডেভিড হেয়ার   গ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর    ঘ) মাইকেল মধুসূদন দত্ত   
উত্তর: ঘ) 

২৭. রঞ্জন চরিত্রটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন নাটকের?

ক) বিসর্জন    খ) রক্তকরবী   গ) মুক্তধারা   ঘ) ডাকঘর            উত্তর: খ) রক্তকরবী

২৮. তৈলপ্রবন্ধটি লিখেছেন
ক) সুকুমার রায়  খ) রমেশচন্দ্র মজুমদার   গ) শিবনারায়ণ রায়  ঘ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী  
উ : ঘ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

২৯. নাম রেখেছি কোমল গান্ধারকাব্যের রচয়িতা
ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর খ) বিষ্ণু দে  গ) অমিয় চক্রবর্তী ঘ) প্রেমেন্দ্র মিত্র         উত্তর:
 খ) বিষ্ণু দে

৩০. ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ -গানটির রচয়িতা
ক) কাজী নজরুল ইসলাম খ) গোলাম মোস্তফা গ) জসীমউদ্‌দীন ঘ) আব্বাস উদ্দীন আহমদ   
উত্তর:  ক 

৩১. শামসুর রাহমানের রচিত উপন্যাস
ক) পতঙ্গ পিঞ্জর   খ) প্রেম একটি লাল গোলাপ   গ) রৌদ্র করোটিতে  ঘ) অদ্ভুত আঁধার এক   
উত্তর: ঘ) 

৩২. সেলিম আল দীনের নাটকে অনুসৃত শিল্পতত্ত্ব

ক) অস্তিত্ববাদ   খ) অভিব্যক্তিবাদ       গ) পরাবাস্তববাদ     ঘ) দ্বৈতাদ্বৈতবাদ   উত্তর: ঘ) দ্বৈতাদ্বৈতবাদ

৩৩. পৃথক পালঙ্ককাব্যগ্রন্থের কবি
ক) আল মাহমুদ   খ) রফিক আজাদ    গ) আবুল হাসান   ঘ) আবুল হোসেন   
উত্তর: গ) আবুল হাসান

৩৪. কোন গল্পকারের গল্পে ম্যাজিক রিয়েলিজমের প্রতিফলন ঘটেছে?
ক) জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত   খ) রিজিয়া রহমান    গ) শহীদুল জহির   ঘ) দিলারা হাশেম
 উত্তর: গ) শহীদুল জহির

৩৫. একুশ মানে মাথা নত না করা” – এই অমর পঙ্ক্তির রচয়িতা
ক) আবদুল গাফফার চৌধুরী  খ) আবুল ফজল  গ) মুনীর চৌধুরী  ঘ) সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
 উ: খ) আবুল ফজল 

 

Wednesday, March 2, 2022

বাংলা সাহিত্য

বাংলা সাহিত্যের
১. প্রাচীন যুগ(৬৫০-১২০০)
* চর্যাপদ আবিষ্কার করেন -১৯০৭ সালে।
* করেছেন - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
* 'হাজার বছরের পুরান বাঙালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহাকোষ'- নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন।
* চর্যাপদের মোট কবি - ২৪ জন।
* মোট গান বা পদ - ৫১ টি।
* পদ পাওয়া যায়নি - ৩টি (২৪,২৫ ও ৪৮)
* শেষাংশ পাওয়া যায়নি - ২৩ নং পদের।
* সর্বোমোট পদ পাওয়া যায় - সাড়ে ছেচল্লিশটি।
* সবচেয়ে বেশি পদ লিখেছেন - কাহ্নপা
* চর্যাপদ মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
* প্রথম পদটির রচয়িতা - লুইপা

২. মধ্যযুগ(১২০১-১৮০০)
* মধ্য যুগে দুই ধরনের সাহিত্য রচিত হতে দেখা যায়
১. মৌলিক রচনাঃ-
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
বৈষ্ণব পদাবলী।
মঙ্গলকাব্য।
জীবনী সাহিত্য।
লোক সাহিত্য।
২. অনুবাদ সাহিত্যঃ-
সংস্কৃত থেকে অনূদিত[রামায়ণ, মহাভারত, ভগবত]
আরবি-ফারসি-হিন্দি ভাষা থেকে অনূদিত[রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান]

 শ্রীকৃষ্ণকীর্তনঃ-
* মধ্যযুগের প্রথম মহাকাব্য।
* রচয়িতা - বড়ু চণ্ডীদাস।
* ১৩ খণ্ডে লিখিত।
* উদ্ধার করেন- বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ ১৯০৯ সালে।

 বৈষ্ণব পদাবলীঃ-
* রাধাকৃষ্ণের প্রেম লীলা ও শ্রীচৈতন্যলীলা বিষয়ক কবিতা।
* বিখ্যাত কবি- চণ্ডীদাস,বিদ্যাপতি জ্ঞানদাস,গোবিন্দ দাস।

 মঙ্গল কাব্যঃ-

মঙ্গল কাব্য ৪ ধরনের
মনসা মঙ্গল - কবি কানাহরি দত্ত।
চণ্ডীমঙ্গল - আদি কবি মানিক দত্তশ্রেষ্ঠ কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
অন্নদামঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি - ভারতচন্দ্র রায়।
** চণ্ডী ও অন্নদা অভিন্ন,- একই দেবীর দুই নাম।
ধর্মমঙ্গল -ধারার আদি কবি ময়ূর ভট্ট।


 জীবনী সাহিত্যঃ-
* শ্রীচৈতন্যদেব ও তাঁর শিষ্যদের জীবনী নিয়ে লিখিত গ্রন্থ।
* প্রথম জীবনী কাব্য - বৃন্দাবন দাসের 'শ্রীচৈতন্য ভাগবত'
* চৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থকে 'কড়চা' বলে।
* বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থ 'চৈতন্য-চরিতামৃত'।লেখক কৃষ্ণদাস কবিরাজ।
* বৌদ্ধ ধর্মের সঙ্গে শৈব ধর্ম মিলে হয় 'নাথ ধর্ম'
* বিখ্যাত কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ,তার কাব্য 'গোরক্ষবিজয়'


 অনুবাদ সাহিত্যঃ-
*
 রামায়ণের প্রথম অনুবাদক - কৃত্তিবাস ওঝা।
* বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি - চন্দ্রাবতী।
* তিনি রামায়ণ অনুবাদ করেন - সপ্তদশ শতকে।
* মহাভারত মূল রচয়িতা - কৃষ্ণদ্বৈপায়ন।
* ১ম অনুবাদক ষোল শতকে - কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
* সতেরো শতকে অনুবাদ করেন - কাশীরাম দাস।

রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যানঃ-;
* প্রথম মুসলমান কবি - শাহ মুহাম্মদ সগীর।
* পনের শতকে লিখেন - ইউসুফ-জোলেখা।
* ষোল শতকে লিখেন - দৌলত উজির বাহরাম খান।
* তিনি লিখেন - 'লায়লী মজনু'
* সতের শতকে আব্দুল হাকিম লিখেন - 'নূরনামা' কাব্য।

 আধুনিক যুগঃ-
* 'কল্লোল'- পত্রিকা প্রকাশিত হয় - ১৯২৩ সালে।
* 'মুসলিম সাহিত্য সমাজ'- প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৯২৬।
* এর মুখপত্র ছিল - 'শিখা'


 বাংলা সাহিত্যের পঞ্চপাণ্ডব হলোঃ-
১. জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)
২. অমীয় চক্রবর্তী(১৯০১-৮৭)
৩. সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-৬০)
৪. বুদ্ধদেব বসু (১৯০৭-৫৬)
৫. বিষ্ণু দে (১৯০৯-৮২)

জীবনে অমিয় সুধা পান করতে হলে বুদ্ধ ও বিষ্ণুর কাছে যাও। 

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোধ্যায়ঃ-(১৮৩৮-১৮৯৪)
সাহিত্য সম্রাট, বাংলার স্কট।
ছদ্মনামঃ- কমলাকান্ত, রামচন্দ্র।
হিন্দু ধর্মানুরাগীরা উপাধি দেয় - ' ঋষি' 
দুর্গেশনন্দিনী বিপরীতে লিখেন সৈয়দ ইস্মাইল হোসেন সিরাজী লিখেন - রায়নন্দিনী।
ত্রয়ী উপন্যাস হলোঃ- আনন্দমঠ(১৮৮২),দেবী চৌধুরাণী(১৮৮৪),সীতারাম(১৮৮৭)।
টেকনিকঃ- সীতা দেবীর আনন্দ নেই।
 
প্রমথ চৌধুরীঃ-(১৮৬৮-১৯৩৮)
বাংলা ভাষায় ইতালীয় সনেটের প্রবর্তক।
চলিত রীতিতে লেখা প্রথম গ্রন্থ- 'বীরবলের হালখাতা'।
'চার ইয়ারি কথা '- গল্পগ্রন্থের মূল কাহিনি 'চার বন্ধুর প্রেমের কাহিনি। 
১৮৯৯ সালে রবীন্দ্রনাথের ভাতিজী ইন্দিরা দেবী(সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের মেয়ে) বিয়ে করেন। 
 
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়(১৮৭৬-১৯৩৮)
পিতার নামঃ- মতিলাল চট্টোপাধ্যায়, মাতাঃ- ভুবনমোহিনী দেবী।
উপাধিঃ- অপরাজেয় কথাশিল্পী। 
ডাকনামঃ- ন্যাঁড়া।
ছদ্মনামঃ- 
১. অনিলা দেবী    ২. অনুরূপা দেবী   ৩. অপরাজিতা দেবী     ৪. সুরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়    ৫. পরশুরাম (রাজশেখর বসুর ছদ্মনামও এটা ছিল)  ৬. শ্রীকান্ত শর্মা  ৭. শ্রী চট্টোপাধ্যায়। 
'বড়দিদি'(১৯১৩)- উপন্যাসের পূর্বনাম ছিল 'শিশু'। ১ম উপন্যাস।
দেবদাস'- উপন্যাসটি নিয়ে শরৎচন্দ্রের দ্বিধা ছিল বলে ১৭ বছর প্রকাশ করা থেকে বিরত ছিল।উপন্যাসটি তিনি রচনা করেছিলেন মাতাল হয়ে এবং বন্ধু প্রমথনাথ ভট্টাচার্যকে ১৯১৩-তে লেখা এক চিঠিতে শরৎচন্দ্র লিখেছেন, " ওই বইটা একবারে মাতাল হইয়া বোতল খাইয়া লেখা।"
বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কিশোর চরিত্র 'ইন্দ্রনাথ'।(শ্রীকান্ত'- উপন্যাস)। 
'পথের দাবী '(১৯২৬)- উপন্যাসের প্রধান চরিত্র 'সব্যসাচী'।
নাটক
'ষোড়শী '- বনাম দেনা-পাওনা উপন্যাসের নাট্যরুপ।
'রমা'- বনাম পল্লী সমাজ উপন্যাসের নাট্যরুপ। 
বিজয়া'- বনাম দত্তা উপন্যাসের নাট্যরুপ।
'বিরাজ বউ'।
অনিলা দেবী ছদ্মনামে লিখেছিলেন- 'নারীর মূল্য' প্রবন্ধটি।
 
জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)
শুদ্ধতম কবি'- আখ্যা দিয়েছেন অন্নদাশঙ্কর রায়।
তাঁর সম্প্রতি খুঁজে পাওয়া উপন্যাস হলো - কল্যাণী।
চিত্তরঞ্জন দাশের মৃত্যুতে লেখেন 'দেশবন্ধুর প্রয়াণে'।
ছদ্মনাম - 'কালপুরুষ '
পারিবারিক পদবী - 'কালপুরুষ '।
কবিতার কথা - প্রবন্ধটি মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয়েছিল।
 
অমিয় চক্রবর্তীঃ-(১৯০১-১৯৮৬)
পঞ্চপাণ্ডবের একজন
শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। 
কাব্যগ্রন্থঃ- 'খসড়া','এক মুঠো',মাটির দেয়াল, ঘরে ফেরার দিন,পুষ্পিত ইমেজ,হারানো অর্কিড ইত্যাদি। 
ইউনেস্কো পুরস্কার (১৯৬০)-পান-- চলো যাই গদ্যগ্রন্থের জন্য। 
 
শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬)
নাগরিক কবি।
তাকে বলা হয় 'সার্বক্ষণিক কবি'।
ডাক নামঃ- বাচ্চু।
ছদ্মনামঃ- মজলুম আদিব, মৈনাক,  সিন্দাবাদ, জনান্তিক, লিপিকার,নেপথ্যে, চক্ষুষ্মান।
'বন্দি শিবির থেকে'- গ্রন্থটি লিখেন 'মজলুম আদিব'- ছদ্মনামে।
বঙ্গবন্ধু কারাগারে বন্দি হলে যে কবিতাটি লিখেন - টলেমেকাস।
প্রথম কাব্যগ্রন্থ - 'প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে'
অন্যান্য কাব্য গ্রন্থঃ- প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে, বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়, বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখে,উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ,নিজ বাসভূমে,ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাটা,এক ধরনের অহংকার।
প্রথম উপন্যাস - 'অক্টোপাস'।
উপন্যাসঃ- অক্টোপাস,নিয়ত মন্তাজ, অদ্ভুত আঁধার এক, এলো সে অবেলায়। 
শিশুতোষ গ্রন্থঃ- এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেব,গোলাপ ফুটে খুকির হাতে।
আত্মস্মৃতিঃ- স্মৃতির শহর, কালের ধুলায়ে লেখা।
 
আলাউদ্দিন আল আজাদ(১৯৩২-২০০৯)
উপজাতীয়দের জীবন নিয়ে রচিত লেখা উপন্যাস - কর্ণফুলী(১৯৬২)।(এটার জন্য ইউনেস্কো পুরস্কার পান)
সিলেটের চা-বাগানীদের জীবন কাহিনি নিয়ে লেখা - জমাখরচ।
বিখ্যাত উপন্যাস - 'তেইশ নম্বর তৈলচিত্র'। এটার উপর নির্মিত চলচ্চিত্র - 'বসুন্ধরা '। অভিনয় করেন - ববিতা ও ইলিয়াস কাঞ্চন।এটি কাঞ্চনের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। 
মুক্তি যুদ্ধের পটভূমিতে লেখা গ্রন্থের নাম - 'ফেরারি ডায়েরী।
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক নাটক - 'নরকে লাল গোলাপ'।
বিখ্যাত উপন্যাসঃ- ক্ষুধা ও আশা,  শীতের শেষরাত বসন্তের প্রথম দিন।
বিখ্যাত ছোটগল্পঃ- ধানকন্যা,  জেগে আছি, অন্ধকার সিঁড়ি,আমার রক্ত আমার স্বপ্ন। 
বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থঃ- মানচিত্র, লেলিহান পাণ্ডুলিপি। 
 
সুকান্ত ভট্টাচার্য(১৯২৬-১৯৪৭)
বাল্যবন্ধু ছিল - কবি অরুনাচল।
জীবিতাবস্থায় প্রকাশিত একমাত্র গ্রন্থ সংকলন- আকাল(১৯৪৩)। এটি পঞ্চাশের মন্বন্তর নিয়ে লেখা।
তাঁকে ''Flower and Fire of Renaissance '' বলা হয়। 
কবির মৃত্যুর তিনমাস পর প্রকাশিত হয় কাব্যগ্রন্থ - ছাড়পত্র(১৯৪৮)।
অন্যান্য কাব্যগ্রন্থঃ- ঘুম নেই, পুর্বাভাস, হরতাল,অভিযান, হরতাল, মিঠেকড়া, গীতিগুচ্ছ।
 
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস(১৯৪৩-১৯৯৭)
ডাকনাম- মঞ্জু।
প্রথম প্রকাশিত ও বিখ্যাত উপন্যাস 'চিলেকোঠার সেপাই'(১৯৮৭)। উপজীব্য বিষয় - ৬৯ এর গণ আন্দোলন। 
এটি একটি - মহাকাব্যোচিত উপন্যাস।
খোয়াবনামা - উপন্যাস শ্রমজীবীদের জীবনালেখ্য।
প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ - 'অন্য ঘরে অন্য স্বর'(১৯৭৩).
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক গল্প - 'জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল', 'রেইনকোট', 'মিলির হাতে স্টেনগান'।
প্রবন্ধ সংকলনঃ- 'সংস্কৃতির ভাঙা সেতু'(১৯৯৮)
 
জ্ঞাতব্যঃ
* সংস্কৃতির কথা 
 
আল মাহমুদ (১৯৩৬-২০১৯)
প্রকৃত নামঃ- মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। 
প্রথম উপন্যাসঃ- ডাহুকী। 
শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থঃ- 'লোক লোকান্তর', 'সোনালী কাবিন'। 
'সোনালী কাবিন'- সনেট জাতীয় কাব্য।
অন্যান্য কাব্য গ্রন্থঃ- বখতিয়ারের ঘোড়া, কালের কলস,পাখির কাছে ফুলের কাছে,
উপন্যাসঃ- ডাহুকী, কবি ও কোলাহল, আগুনের মেয়ে,উপমহাদেশ (মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক)। 
গল্পঃ- পানকৌড়ির রক্ত,সৌরভের কাছে পরাজিত,গন্ধবণিক।
 
জ্ঞাতব্যঃ- 
* 'আগুনের মেয়ে '- উপন্যাসের রচয়িতা - আল মাহমুদ। 
* 'আগুন পাখি'- উপন্যাসের রচয়িতা - হাসান আজিজুল হক
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

Wednesday, November 4, 2020

প্রাচীন যুগ চর্যাপদ

বিসিএস ও ভার্সিটি এ্যাডমিশনসহ সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য  জেনে রাখা ভালো.....

#চর্যাপদঃ (A 2 Z)👍

• বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন কি?-------চর্যাপদ।

• চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের কোন যুগের কাব্য নিদর্শন?-----আদি যুগ।

• চর্যাপদ এক প্রকার কী?------------------গান ও কবিতা।

• চর্যা শব্দের অর্থ কি?---------আচরণ।

• চর্যাপদের অন্য নাম কি?-----------চর্যাগীতিকোষ বা দোহাকোষ।

• ‘চর্য্যাচর্যবিনিশ্চয়’নামটি দিয়েছিলেন কে?----------হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।

• চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?-----বৌদ্ধ সহজিয়াদের সাধন সঙ্গীত।

• চর্যাপদ রচিত হয় কোন আমলে?--------পাল আমলে।

• চর্যাপদ রচিত হয় কত সনে?

------------শহীদুল্লাহর মতে ৬৫০-১২০০ খ্রীঃ;

-----------সুনীতিকুমারের মতে ৯৫০-১২০০ খ্রীঃ

• চর্যাপদের বয়স আনুমানিক কত বছর?------------১০০০ বছর।

• চর্যাপদ আবিষ্কারের সূত্র কি?

---১৮৮২ সালে প্রকাশিত রাজেন্দ্রলাল মিত্রের “Sanskrit Buddhist Literature in Nepal” গ্রন্থের সূত্র ধরে চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়।

• চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সনে?-------১৯০৭ সালে (বাংলা ১৩১৪)।

• চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কোথা থেকে?----নেপালের রাজগ্রন্থশালা থেকে।

• চর্যাপদ আবিষ্কার করেন কে?------মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (৩ বারের চেষ্টায়)।

• চর্যাপদ প্রকাশিত হয় কত সনে?------------১৯১৬ সালে।

• চর্যাপদ প্রকাশিত হয় কোথা হতে?--কলকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর সম্পাদনায়।

• চর্যাপদ প্রকাশিত হয় কি নামে?---“হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা” নামে।

• নেপালের রাজগ্রন্থাগারে চর্যাপদের সাথে প্রাপ্ত ডাকার্ণব ও দোহাকোষ বই ৩টি কোন ভাষায় লেখা?

---অর্বাচীন অপভ্রংশ।

• চর্যাপদের পদসংখ্যা কয়টি?-------শহীদুল্লাহর মতে ৫০ টি; সুকুমার সেনের মতে ৫১ টি।

• চর্যাপদের কয়টি পদ পাওয়া গিয়েছে?-----সাড়ে ৪৬ টি।

• চর্যাপদের কোন কোন পদগুলো পাওয়া যায়নি?→২৩(এর ৬টি লাইন পাওয়া গেছে)

কোন পদগুলি পাওয়া যায় নি? →২৪,২৫,৪৮নং পদ।

• কোন পদটি আংশিক পাওয়া গেছে?-----------২৩ নং পদ।

• ২৩ নং পদের রচয়িতা কে?--------ভুসুকু পা।

• চর্যাপদের পদকর্তা কতজন?

---শহীদুল্লাহর মতে ২৩ জন (Buddist Mystic Songs); 

--সুকুমার সেনের মতে ২৪ জন (বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস)।

• চর্যাপদের আদি কবি কে?----- লুইপা।

• চর্যাপদের শ্রেষ্ঠ কবি কে?--------শবর পা (লুইপার গুরু)।

• চর্যাপদের প্রথম পদটির রচয়িতা কে?-----লুইপা।

• চর্যাপদের প্রথম পদটি কি?—“কাআ তরুবর পাঞ্চ বি ডাল/চঞ্চল চীএ পৈঠা কাল”।

• চর্যাপদের অনুমিত মহিলা কবি কে?---------কুক্কুরী পা।

• চর্যাপদের বাঙালি কবি কে কে?----------শবর পা, লুইপা, ভুসুকু পা, জয়ানন্দ।

• চর্যাপদের প্রথম বাঙালি কবি কে?--------মীননাথ/মাৎসেন্দ্রনাথ।তাঁর কোন পূর্ণাঙ্গ পদ পাওয়া যায়নি।

• চর্যাপদের আধুনিক্ পদকর্তা কে?------সরহপা>ভুসুকুপা।

• চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেন কে?---কাহ্নপা (অপর নাম কৃষ্ণাচার্য)।

• কে কয়টি পদ রচনা করেন?

-----কাহ্নপা-১৩টি, 

-----ভুসুকুপা-৮টি, 

-----সরহ পা-৪টি, 

-----লুই-শান্তি-শবরী এরা ২টি করে, 

-----বাকিরা ১টি করে। 

----তন্ত্রীপা ও লাড়িডোম্বীপার কোন পদ পাওয়া যায়নি।

• চর্যাপদের ভাষা কি?------------প্রাচীন বাংলা।

• শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের ভাষা কিরূপ?---------বঙ্গকামরূপী।

• চর্যাপদের ভাষা বাংলা-কে প্রমাণ করেন?------------সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।

• সুনীতিকুমারের মতে চর্যাপদের ভাষায় কোন অঞ্চলের ভাষার নমুনা পরিলক্ষিত হয়?

----পশ্চিম বাংলার প্রাচীন কথ্য ভাষা।

• চর্যাপদের ভাষা কে আলো আধারি ভাষা বলেছেন কে?--------হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।

• চর্যাপদের ভাষা হল প্রচ্ছন্ন ভাষা-কে বলেছেন?---------ম্যাক্স মুলার।

• চর্যাপদ কেন ছন্দে লেখা?---গোপাল হালদারের মতে মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।

• চর্যাপদের বেশিরভাগ পদ কত চরণে রচিত?--------১০ চরণ।

• চর্যাপদে কতটি প্রবাদ বাক্য পাওয়া যায়?----------৬টি।

• অপণা মাংসে হরিণা বৈরী-প্রবাদটির রচয়িতা কে?------ভুসুকু পা।(সৌরাষ্ট্রের রাজপুত্র)

• চর্যাপদের পদগুলো টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন কে?-----------মুনিদত্ত।

• মুনিদত্ত কোন পদটি ব্যাখ্যা করেন নি?-------------১১ নং পদ।

• চর্যাপদের সহোদর ভাষা কি কি?---------অসমিয়া ও উড়িয়া।

• চর্যাপদের ভাষায় প্রভাব রয়েছে কোন কোন ভাষার?---হিন্দি, অপভ্রংশ (মৈথিলী), অসমিয়া, উড়িয়া।

• চর্যাপদের ভাষা দুর্বোধ্য হওয়ার কারন কি?---তন্ত্র ও যোগের প্রতাপের জন্য।

• সর্বপ্রথম চর্যাপদের ভাষা নিয়ে আলোচনা করেন কে?----------বিজয়চন্দ্র মজুমদার (১৯২০)।

• চর্যাপদের ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা করেন কে?--সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (১৯২৬)

• চর্যাপদের ধর্মমত সম্পর্কে প্রথম আলোচনা করেন কে?---------শহীদুল্লাহ (১৯২৭)।

• চর্যাগীতির অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ করেন কে?------শশিভূষণ দাশগুপ্ত (১৯৪৬)।

• চর্যাপদের তিব্বতীয় অনুবাদ প্রকাশ করেন কে?----প্রবোধচন্দ্র বাকচি

Tuesday, November 3, 2020

বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ

 ✿ বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ :


➺ বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগে অন্ধকার যুগ – ১২০১-১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দ।
➺ অন্ধকার যুগের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম – রামাই পন্ডিতের ‘শূন্যপুরাণ’, হলয়ূধ মিশ্রের ‘সেক শুভোদয়া’।

➺ শূন্যপুরাণ

◆ রমাই পণ্ডিত রচিত ধর্মপূজার শাস্ত্রগ্রন্থ – শূন্যপুরাণ।
◆ ‘শূণ্যপুরাণ’ হলো – গদ্য পদ্য মিশ্রিত চম্পুকাব্য।
◆ নরেন্দ্রনাথ বসুর তিনটি পুথির পাঠ সংগ্রহ করে ‘শূন্যপুরাণ’ নামকরণ করে গ্রন্থ প্রকাশ করেন – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
◆ শূন্যপূরাণ কাব্যটি পূজা পদ্ধতির বর্ণনা রয়েছে – শূন্যময় দেবতা ধর্মঠাকুরের।
◆ পণ্ডিত যোগেনন্দ্রনাথ রায় বিদ্যানিধির মতে, ‘শূণ্যপুরাণ’ এর রচনাকাল – ত্রয়োদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যে।
◆ সুবুমার সেন মনে করেন ‘শূণ্যপুরাণ’ গ্রন্থটি রচিত – ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে।
◆ শূন্যপুরাণ গ্রন্থটি বিভক্ত – ৫১ টি অধ্যায়ে।
◆ সুকুমার সেনের মতে, ‘শূন্যপুরাণ’ এ অন্তর্ভুক্ত ‘নিরঞ্জনের উষ্মা’ প্রকৃতপক্ষে – সহদেব চক্রবর্তীর রচনা।

➺ সেক শুভোদয়া

◆ অশুদ্ধ বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার মিশ্রণে রচিত একটি গ্রন্থ – সেক শুভোদয়া
◆ গদ্য পদ্য মিলিয়ে গ্রন্থটিতে অধ্যায় অাছে – ২৫ টি।
◆ ১৩২০-২১ বঙ্গাব্দে মণীন্দ্রমোহন বসু গ্রন্থটির ১৩ টি অনুচ্ছেদ বঙ্গানুবাদ সহ প্রকাশ করেন – কায়স্থ পত্রিকায়।
◆ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে গ্রন্থটি প্রথম মুদ্রিত হয় – সুকুমার সেনের সম্পাদনায়।

✿ প্রাক-চৈতন্যযুগ ও শ্রীকৃষ্ণকীর্তন :

➺ প্রাক চৈতন্যযুগের ব্যপ্তি – ১২০১-১৫০০ খ্রিষ্টাব্দ।
➺ বড়ু চন্ডীদাস রচিত মধ্যযুগের প্রথম কাব্য – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
➺ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে এই কাব্যের রচনাকাল – ১৪০০ খ্রিষ্টাব্দ।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রধান চরিত্র তিনটি – কৃষ্ণ, রাধা, বড়াই।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের বড়াই – রাধাকৃষ্ণের প্রেমের দূতি।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি উদ্ধার করেন – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ। (১৯০৯ সালে)
➺ পশ্চিমবঙ্গের বাকুড়া জেলার কাকিল্যা গ্রামের দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় নামক এক ব্রাহ্মণের বাড়ির গোয়ালঘর থেকে – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ এ কাব্যটি উদ্ধার করেন।
➺ এ কাব্যটি বসন্তরঞ্জন রায়ের সম্পাদনায় ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয় – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
➺ সর্বজন স্বীকৃত ও খাঁটি বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কে বলা হয় – শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ।
➺ ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ নামটি প্রদান করেন – বসন্তরঞ্জন রায়।
➺ বসন্তরঞ্জন রায়ের উপাধি ছিল – বিদ্বদ্বল্লভ।

✿ বৈষ্ণব পদাবলী :

➺ মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ – বৈষ্ণব পদাবলী।
➺ এ অমর কবিতাবলী সৃষ্টি হয় – রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা অবলম্বনে।
➺ বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা – চণ্ডীমঙ্গল।
➺ বৈষ্ণব পদাবলী বৈষ্ণব সমাজে পরিচিত – মহাজন পদাবলী নামে।
➺ বৈষ্ণব পদাবলীর মহাকবি বলা হয় – বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দদাস, বলরাম দাস।
➺ বৈষ্ণব পদাবলির অধিকাংশ পদ রচিত – ব্রজবুলি ভাষায়।
➺ ব্রজবুলি ভাষা হলো – একটি কৃত্রিম ভাষা।

✿ মঙ্গলকাব্য

➺ বংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে বিশেষ এক শ্রেণির ধর্ম বিষয়ক আখ্যান কাব্য হলো – মঙ্গলকাব্য।
➺ প্রকৃতপক্ষে মঙ্গলকাব্যকে দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় – পৌরাণিক ও লৌকিক।
➺ মঙ্গলকাব্যের উপজীব্য বিষয় – দেবদেবীর গুণগান।
➺ মধ্যযুগের অন্যতম সাহিত্য – মঙ্গলকাব্য।
➺ আদি মঙ্গলকাব্য হিসেবে পরিচিত – মনসামঙ্গল।
➺ একটি সম্পূর্ণ মঙ্গলকাব্যে সাধারণত – ৫ টি অংশ থাকে।
➺ মঙ্গল কাব্যের অপ্রধান ধারা – ধর্মমঙ্গল কাব্য, শিবমঙ্গল/কালিকামঙ্গল।

➺ মনসামঙ্গল :

◆ বাংলা সাহিত্যে মঙ্গল কাব্যের প্রাচীনতম ধারা – মনসামঙ্গল।
◆ মঙ্গলকাব্যের আদি কবি – কানাহরি দত্ত।
◆ মনসামঙ্গলেরর একমাত্র পশ্চিমবঙ্গীয় কবির নাম – কতকাদাস ক্ষেমানন্দ।
◆ বিপ্রদাস পিপিলাই রচিত কাব্যের নাম – মনসাবিজয়।
◆ মনসা মঙ্গল রচিত – মনসা দেবীর কাহিনি নিয়ে রচিত।
◆ সাপের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মনসার অপর নাম – কেতকা ও পদ্মাবতী।
◆ মনসামঙ্গল কাব্যের অপর নাম – পদ্মপুরাণ।
◆ মনসামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা – কানাহরি দত্ত, নারায়ণদেব, বিজয়গুপ্ত, বিপ্রদাস পিপিলাই, দ্বিজ বংশীদাস, কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ।
◆ মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র – চাঁদ সওদাগর, বেহুলা, লোখিন্দর, মনসা।

➺ চণ্ডীমঙ্গল :

◆ চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি – মানিক দত্ত।
◆ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারার কবি দ্বিজ মাধবকে বলা হয় – ‘স্বভাব কবি’।
◆ চণ্ডীমঙ্গল ধারার প্রধান/শ্রেষ্ঠী কবি – মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
◆ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর উপাধি – কবিকঙ্কন।
◆ চণ্ডীমঙ্গল কাব্য রচিত – চণ্ডীদেবীর কাহিনি অবলম্বনে।
◆ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীতে ‘কবিকঙ্কন’ উপাধি দেন – জমিদার রঘুনাথ রায়।
◆ চন্ডীমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা – মানিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজরাম দেব, মুক্তারাম সেন।
◆ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র – কালকেতু, ধনপতি, ভাড়ুদত্ত, মুরারী শীল।
◆ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঠগ চরিত্র – ভাড়ুদত্ত।

➺ অন্নদামঙ্গল :

◆ দেবী অন্নদার বন্দনা আছে – অন্নদামঙ্গল কাব্যে।
◆ অন্নদামঙ্গল ধারার প্রধান কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
◆ বাংলা সাহিত্যের প্রথম নাগরিক কবি – ভারতচন্দ্র।
◆ ভারচন্দ্রের উপাধি – রায়গুণাকর।
◆ মঙ্গলযুগের শেষ কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
◆ অন্নদামঙ্গল কাব্য বিভক্ত – তিন ভাগে।
◆ অন্নদামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
◆ অন্নদামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র – ঈশ্বরী পাটনী, হীরামালিনী।
◆ ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ – ঈশ্বরী পাটনী, অন্নদামঙ্গল।
◆ কড়িতে বাঘের দুধ মেলে।
◆ জন্মভূমি জননী স্বর্গের গরিয়সী।
◆ বড়র পিরীতি বালির বাঁধ।
◆ মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন।
◆ নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়।

➺ ধর্মমঙ্গল :

◆ ধর্মঠাকুরের মহত্ম্য প্রচারের জন্য সূত্রপাত হয়েছে – ধর্মমঙ্গল কাব্যের।
◆ ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার প্রথম কবি – ময়ূর ভট্ট।
◆ ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার প্রধান কবি – রূপরাম চক্রবর্তী ও ঘনরাম চক্রবর্তী।
◆ ধর্মমঙ্গল কাব্য দুটি পালায় বিভক্ত – রাজা হরিশচন্দ্রের গল্প ও লাউসেনের গল্প।

➺ কলিকামঙ্গল:

◆ দেবী কালীর মহত্ম্য বর্ণনামূলক গ্রন্থ – কালিকামঙ্গল।
◆ কালিকামঙ্গল ধারার আদি কবি – কবি কঙ্ক।
◆ কলিকামঙ্গল নামক অভিহিত কাব্যধারাকে বলা হয় – বিদ্যাসুন্দর।
◆ বিদ্যাসুন্দর কাব্যের অন্যতম কবি – রামপদ সেন, সাবিরিদ সেন।
◆ কলিকামঙ্গলেরর বিশিষ্ট কবি – রামপ্রসাদ সেন।
◆ রামপ্রসাদের কাব্যগ্রন্থের নাম – কবিরঞ্জন।

✿ জীবনী সাহিত্য :

➺ বাংলা সহিত্যে একটি পঙক্তি না লেখেও যার নামে একটি যুগের সৃষ্টি হয়েছে – শ্রীচৈতন্যদেব।
➺ বাংলা সাহেত্যে চৈতন্যযুগ বলা হয় – ১৫০০-১৭০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সময়কে।
➺ বাংলা ভাষায় প্রথম জীবনী সাহিত্য – চৈতন্য জীবনী কাব্য।
➺ শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থকে বলা হয় – কড়চা।
➺ শ্রীচৈতন্যদেবের প্রথম জীবনী কাব্য – বৃন্দাবন দাস রচিত ‘শ্রীচৈতন্যভগবত’।
➺ বাংলায় চৈতন্যদেবের দ্বিতীয় জীবনীগ্রন্থ – চৈতন্য মঙ্গল।
➺ বাংলাভাষায় অদ্বিতীয় ও সর্বাপেক্ষা ও তথ্যবহুল চৈতন্যজীবনী – কৃষ্ণদাস কবিরাজের ‘চৈতন্যচরিতামৃত’।

➺ চৈতন্যদেবের উল্লেখযোগ্য জীবনী গ্রন্থ :

◆ শ্রীচৈতন্যভগবত – বৃন্দাবন দাস
◆ চৈতন্য মঙ্গল – লোচন দাস
◆ চৈতন্যচরিতামৃত – কৃষ্ণদাস কবিরাজ
◆ শ্রী শ্রী কৃষ্ণ চরিতামৃতম – মুরারিগুপ্ত

✿ মর্সিয়া সাহিত্য :

➺ মর্সিয়া শব্দের অর্থ – শোক প্রকাশ করা।
➺ দুজন উল্লেখযোগ্য মর্সিয়া সাহিত্য রচনাকারীর নাম – দৌলত উজির বাহরাম খান ও শেখ ফয়জুল্লাহ।
➺ মর্সিয়া সাহিত্যের হিন্দু কবি – রাধারমণ গোপ।
➺ মর্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি শেখ ফয়জুল্লাহ রচিত গ্রন্থ – জয়নবের চৌতিশা।
➺ জঙ্গনামা কাব্য রচনা করেছিলেন – দৌলত উজির বাহরাম খান।

✿ নাথ সাহিত্য :

➺ মধ্যযুগে রচিত শিব উপাসক এক শ্রেণীর ধর্মপ্রচারকারী সাহিত্য – নাথ সাহিত্য।
➺ মুসলমান হয়েও নাথ সাহিত্য রচনা করেন – শেখ ফয়জুল্লাহ।
➺ নাথ সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য রচনা – গোরক্ষ বিজয়।
➺ গোরক্ষ বিজয়ের রচয়িতা – শেখ ফয়জুল্লাহ।
➺ গোপীচাঁদ সন্ন্যাসের রচয়িতা – শুকুর মাহমুদ।
➺ যে হিন্দু ধর্মের মিশ্রণে নাথ ধর্মের উৎপত্তি – বৌদ্ধধর্ম ও শৈবধর্ম।

✿ অনুবাদ সাহিত্য :

➺ বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে কবিরা কাত দিয়েছিলেন – অনুবাদ সাহিত্যে।
➺ মধ্যযুগের অনুবাদ সাহিত্য মূলত – ভাবানুবাদ।
➺ এ যুগের কবিগণ নিজের ভাষায় অনুবাদ করতেন – পয়ার ছন্দে।
➺ পৃথিবীতে জাত মহাকাব্য – ৪ টি। যথা: রামায়ণ, মহাভারত, ইলিয়াড ও ওডেসি।

➺ মহাভারত :

◆ মহাভারত রচিত হয় – সংস্কৃত ভাষায়
◆ মহাভারত যে কয় খন্ডে রচিত – ১৮ খন্ডে।
◆ মহাভারতের শ্লোক সংখ্যা – ৮৫০০০
◆ মহাভারত প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন – কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
◆ মহাভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় অনুবাদক – কাশীরাম দাস।
◆ কবি কাশিরাম দাস ছিলেন – দেব বংশের।

➺ রামায়ণ :

◆ রামায়ণ লিখেছেন – বাল্মীকি।
◆ বাল্মীকির মূল নাম – রত্নাকর।
◆ বাল্মীকি অর্থ – উইপোকা ঢিবি।
◆ রামায়ণের প্রথম ও শ্রেষ্ঠ অনুবাদক – কৃত্তিবাস ওঝা।
◆ রামায়ণের একমাত্র মহিলা কবি – চন্দ্রাবতী।
◆ রামায়ণ প্রথম মুদ্রিত হয় – ১৮০২-১৮০৩ সালে।
◆ অাদি মহাকাব্য বলা হয় – রামায়ণকে।
◆ রামায়ণে খন্ড আছে – ৭ টি।
◆ রামায়ণে শ্লোক আছে – ২৪০০০।

➺ ভাগবত :

◆ ভগবত বাংলায় প্রথম অনুবাদ করেন – মালাধর বসু।
◆ মালাধর বসুর উপাধি – গুনরাজ খান।
◆ মালাধর বসু অনুদিত ভগবতের নাম – শ্রীকৃষ্ণবিজয়।
➺ কতিপয় উল্লেখযোগ্য অনুবাদ সাহিত্য অনুবাদক:
◆ রামায়ণ – কৃত্তিবাস ওঝা
◆ মহাভারত – কাশিরাম দাস
◆ ভগবত – মালাধর বসু
◆ হংসদূত – নরসিংহ দাস ও নরোত্তম দাস
◆ বিদ্যাসুন্দর – সাবিরিদ খান
◆ ইউসুফ জুলেখা – শাহ মুহাম্মদ সগীর, আবদুল হাকিম, ফকির গরীবুল্লাহ।
◆ লায়লী-মজনু – দৌলত উজির বাহরাম খান।
◆ সায়ফুলমুলুক বদিউজ্জামাল – আলাওল, দোনাগাজী।
◆ পদ্মাবতী – আলাওল
◆ সপ্তপয়কর – আলাওল
◆ সিকান্দারনামা – আলাওল
◆ তোহফা – আলাওল
◆ গুলে বকাওলী – নওয়াজিস খান, মুহম্মদ মুকীম।
◆ নসিহৎনামা – শেখ পরাণ, আব্দুল হাকিম, শেখ সুলাইমান।
◆ নূরনামা – আব্দুল হাকিম, আবদুল করিম, মুহম্মদ শফী।
◆ হাতেম তাই – সৈয়দ হামজা
◆ আমির হামজা – সৈয়দ হামজা
◆ মধুমালতী – সৈয়দ হামজা
◆ মকতুল হোসেন – ফকির গরীবুল্লাহ।
◆ সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী – দৌলতকাজী ও আলাওল।

Recent Post

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

১. ‘ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ’ কবিতায় সালামের হাতে কেন অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে ? ক. সংগ্রামী চেতনার কারণে     খ. দুঃখিনী মাতার অশ্রুজল দেখে গ. বরকত...

Most Popular Post