Ad-1

Showing posts with label বাংলা উচ্চারণের নিয়ম. Show all posts
Showing posts with label বাংলা উচ্চারণের নিয়ম. Show all posts

Friday, August 14, 2020

প্রশ্ন:অ-ধ্বনির সংবৃত উচ্চারণের নিয়ম লেখো পাঁচটি।

উত্তর:

অ-ধ্বনির সংবৃত উচ্চারণের নিয়ম নিম্নরুপ।যথা:
১. 'অ'অথবা নিহিত 'অ'-ধ্বনির পর ই-কার বা উ-কার হলে, তবে অ-ধ্বনির উচ্চারণ সংবৃত হয়।যথা: অলি>ওলি,কবিতা>কোবিতা,বধু>বোধু ইত্যাদি।

২.'অ'অথবা নিহিত 'অ'-ধ্বনির পর ঋ-কার হলে,তবে অ-ধ্বনির উচ্চারণ সংবৃত হয়।যথা:কর্তৃপক্ষ>কোর্তৃপকখো ইত্যাদি।

৩. 'অ'অথবা নিহিত 'অ'-ধ্বনির সঙ্গে র-ফলা হলে, তবে অ-ধ্বনির উচ্চারণ সংবৃত হয়।যথা:প্রমা>প্রোমা,প্রশ্ন>প্রোসনো ইত্যাদি।

৪.'অ'অথবা নিহিত 'অ'-ধ্বনির পর য-ফলা হলে, তবে অ-ধ্বনির উচ্চারণ সংবৃত হয়।যথা:অদ্য>ওদদো,পদ্য>পোদদো ইত্যাদি।

৫.'অ'অথবা নিহিত 'অ'-ধ্বনি পর 'জ্ঞ' বা 'ক্ষ' হলে, তবে অ-ধ্বনির উচ্চারণ সংবৃত হয়।যথা:বক্ষ>বোকখো ইত্যাদি।

***এক বাক্যে সহজে মনে রাখার উপায়:
★অ'-বা নিহিত'অ' ধ্বনির পর ি/ু/ৃ/্র/্য/জ্ঞ/ক্ষ হলে, অ-ধ্বনির উচ্চারণ সংবৃত হয়।এবার এটাকে ভেঙ্গে পাঁচটা নিয়ম বের করো।
উল্লেখ্য: নিহিত 'অ'- মানে ব্যঞ্জন ধ্বনির মধ্যে লুকায়িত 'অ' - কে বুঝায়।যেমন: ন=ন্+অ,প=প্+অ ইত্যাদি।

Thursday, August 13, 2020

অ-ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণের নিয়ম লেখো পাঁচটি।

উত্তর 

'অ' ধ্বনির উচ্চারণ অ-এর মতো হলে তাকে অ-বিবৃত বা স্বাভাবিক উচ্চারণ বলে।অ-ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণে ঠোঁট তেমন বাঁকা বা গোল হয় না।যেমন: কত,অমর,কলম।
'অ'-ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণের নিয়ম নিম্নরুপ:
১. অ – এর নিজস্ব উচ্চারন স্বাভাবিক বা বিবৃত হয় ।যেমন: যেমন: জল, সরল, দখল,ইত্যাদি।

২. শব্দের দ্বিতীয় স্বর 'অ','আ','ও' হলে আদ্য 'অ'-এর উচ্চারণ স্বাভাবিক বা বিবৃত হয়।যেমন: বলা,বন্ধ,ধর্ম,অজ,কথা ইত্যাদি।

৩. 'স'অথবা 'সম' উপসর্গযুক্ত শব্দের আদি 'অ'-ধ্বনি স্বাভাবিক বা বিবৃত হয়।যেমন: সস্ত্রীক, সহাস্য,সজীব,সংস্কৃত,সবিনয় ইত্যাদি।

৪. 'না' অর্থে শব্দের আদিতে 'অ' বা 'অন' থাকলে আদ্য 'অ'-ধ্বনি স্বাভাবিক বা বিবৃত হয়।যেমন:অমূল্য,অমৃত,অস্থির,অসীম,অধর্ম ইত্যাদি।

৫. 'অ'-স্বরধ্বনি যুক্ত এক -'অক্ষর' শব্দের 'অ'-এর উচ্চারণ স্বাভাবিক বা বিবৃত হয়।যেমন: রব,যম,জপ,নদ ইত্যাদি।

Monday, September 24, 2018

অন্ত - 'অ' ধ্বনির সংবৃত উচ্চারণের ৫টি নিয়ম লেখো।

উত্তর :

১। বংলা ভাষায় ব্যবহৃত বেশ কিছু দ্বিরুক্ত শব্দের অন্ত 'অ' এর উচ্চারণ 'ও' এর মত হয়।
        যেমন : বড় বড় >বড়ো বড়ো, কাঁদ কাঁদ >কাঁদো কাঁদো ইত্যাদি।

২। ১১ থেকে ১৮ পর্যন্ত সংখ্যাবাচক শব্দের শেষে 'অ' এর উচ্চারণ 'ও' এর মত হয়।যেমন: এগার>এগারো,বার>বারো,সতের>শতেরো ইত্যাদি।

৩। 'ত' এবং 'ইত' প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দের শেষে 'অ' এর উচ্চারণ 'ও' এর মত হয়।যেমন: চলিত>চলিতো,জ্ঞাত>জ্ঞাতো ইত্যাদি।

৪। বিশেষ্য শব্দের শেষে 'হ' থাকলে 'অ' এর উচ্চারণ 'ও' এর মত হয়।যেমন: দেহ >দেহো,বিবাহ >বিবাহো ইত্যাদি।

৫। 'তর' ও 'তম' প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দের শেষে 'অ' এর উচ্চারণ 'ও' এর মত হয়।যেমনঃ-দীর্ঘতর>দীর্ঘতরো, বৃহত্তর >বৃহততরো ইত্যাদি।

৬। দুই অক্ষর বিশিষ্ট কোন শব্দের শেষ বর্ণ 'অ'- ধ্বনি থাকলে উক্ত 'অ'- এর উচ্চারণ সংবৃত হয়।যেমন: কাল>কালো,মত>মতো, এত>এতো ইত্যাদি।

৭। শব্দের শেষ অক্ষর যুক্ত ব্যঞ্জন হলে, অন্ত -অ সংবৃত হয়।যেমনঃ- অভিজ্ঞ>ওভিগগো,নম্র>নমরো ইত্যাদি

Sunday, September 23, 2018

প্রশ্ন- ‘মধ্য-অ’ ধ্বনি উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ লেখো।

উত্তর :

নিচে মধ্য-অ ধ্বনির পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ দেওয়া হলো—

ক.  মধ্য ‘অ’-এর পরে ‘ই’ বা ‘উ’ ধ্বনি থাকলে সেই অ-এর উচ্চারণ সংবৃত বা ও-এর মতো হয়। যেমন—কাকলি > কাকোলি, জলধি > জলোধি, সকরুণ > শকোরুন্।

খ.  মধ্য অ-এর পরের ধ্বনিতে ঋ-কার থাকলে সেই ‘অ’ ও-রূপে উচ্চারিত হয়। যেমন—লোকনৃত্য >  লোকোনৃতেতা, উপবৃত্ত  > উপোবৃতেতা।

গ.  মধ্য ‘অ’ এর পরের ধ্বনিতে য-ফলা থাকলে সেই অ-এর উচ্চারণ ‘ও’ এর মতো হয়। যেমন—অদম্য > অদোমেমা, অসহ্য > অশোজেঝা, অগম্য > অগোমেমা ইত্যাদি।

ঘ.  মধ্য ‘অ’ এর পরে ক্ষ, জ্ঞ-এর দুটো যুক্ত ব্যঞ্জনের যেকোনো একটি থাকলে সেই ‘অ’ ও-রূপে উচ্চারিত হয়। যেমন—অদক্ষ> অদোকেখা, অবজ্ঞা > অবোগ্গাঁ, বিশেষজ্ঞ >  বিশেশোগেগাঁ।

ঙ.  মধ্য অ-এর আগে অ, আ, এ, ও—এই চারটি স্বরধ্বনির যেকোনোটি থাকলে সেই ‘অ’ ও-রূপে উচ্চারিত হয়। যেমন—কমল > কমোল্, কানন > কানোন্, বেতন > বেতোন্, ওজন > ওজোন্

Monday, October 16, 2017

এ'- ধ্বনির স্বাভাবিক বা সংবৃত উচ্চারণের নিয়ম লেখো।

উত্তর:

এ'- ধ্বনির স্বাভাবিক বা সংবৃত উচ্চারণের নিয়ম নিয়ম নিম্নরুপ.....
১. শব্দের গোড়ায় এ বা এ-কার থাকলে এবং তারপর অ / অা ছাড়া অন্য স্বরধ্বনি থাকলে এ-ধ্বনির স্বাভাবিক বা সংবৃত উচ্চারণ হয়।
যেমন:এতিম,বেলি,দেবী,নেতৃত্ব,মেরুদণ্ড ইত্যাদি।

২. শব্দের দ্বিতীয় অক্ষর বা সিলেবলে ই-ধ্বনি(ই/ঈ), উ-ধ্বনি (উ/ঊ)কিংবা ঋ-ফলা থাকলে এ- ধ্বনির উচ্চারণ সংবৃত বা স্বাভাবিক হয়।
যেমন:
এক [এ্যাক] কিন্তু একটি [একটি],একটু [একটু]
এমন [অ্যামন] কিন্তু এমনি [এমনি]
বেটা [ব্যাটা ] কিন্তু বেটি
নেড়া [ন্যাড়া ] কিন্তু নেড়ি
 
৩. একাক্ষর সর্বনাম শব্দের গোড়ায় থাকলে এ বা এ-কারের স্বাভাবিক বা সংবৃত উচ্চারণ হয়।
যেমন: কে,যে,সে,কেউ ইত্যাদি।

৪. একাক্ষর বা এক সিলেবলের শব্দের গোড়ায় এ বা এ-কারের পর র,ল,শ ধ্বনির হলন্ত উচ্চারণ হলে এ-ধ্বনির স্বাভাবিক বা সংবৃত উচ্চারণ হয়।
যেমন: শেষ,দেশ,বেল,তেল,কেশ ইত্যাদি।

৫. আদ্য যুক্তব্যঞ্জনে এ-কার থাকলে এ-ধ্বনির স্বাভাবিক উচ্চারণ হয়।
যেমন; শ্রেণি,প্রেরণ,স্নেহ,শ্বেত ইত্যাদি।

Sunday, October 15, 2017

প্রশ্নঃ 'এ'- ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণের নিয়ম লেখো পাঁচটি।

উত্তরঃ

বিবৃত : ‘এ’ ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণ ইংরেজি ক্যাট/ cat ও ব্যাট / bat -এর ‘এ্যা'-এর মতো। যেমন : দেখ (দ্যাখ), একা (এ্যাকা) ইত্যাদি।
ধ্বনির এই বিবৃত উচ্চারণ কেবল শব্দের আদিতেই পাওয়া যায়, শব্দের মধ্যে ও অন্তে পাওয়া যায় না।

ক) দুই অক্ষর বিশিষ্ট সর্বনাম বা অব্যয় পদে। যেমন : এত, হেন, কেন ইত্যাদি।কিন্তু ব্যতিক্রম-যেমন, সেথা, হেথা।

খ) অনুস্বার ও চন্দ্রবিন্দু যুক্ত ধ্বনির আগের ধ্বনিতে 'এ' বা এ-কার'-থাকলে 'এ' ধ্বনির উচ্চারণ বিবৃত হয়। যেমন : খেংড়া, চেংড়া, স্যাঁতসেঁতে, গেঁজেল।
কিন্তু ই-ধ্বনি বা উ-ধ্বনি থাকলে এ-র স্বাভাবিক উচ্চারণ বা সংবৃত উচ্চারণ হয়।

গ) খাঁটি বাংলা শব্দে 'এ'-এর উচ্চারণ বিবৃত হয়। যেমন : খেমটা, ঢেপসা, তেলাপোকা, তেনা, দেওর।

ঘ) সংখ্যাবাচক শব্দের গোড়ায় এ থাকলে তার উচ্চারণ বিবৃত হয়।যেমনঃ
এক,একষট্টি,একান্ন,একাত্তর,এগারো,একতলা,একঘরে ইত্যাদি।
ব্যতিক্রমঃ একুশ,একত্রিশ।

ঙ) ক্রিয়াপদের বর্তমান কালের অনুজ্ঞায়, তুচ্ছার্থ ও সাধারণ মধ্যম পুরুষের রূপে। যেমন : দেখ্ (দ্যাখ), দেখ (দ্যাখো), খেল্ (খ্যাল), খেল (খ্যালো), ফেল (ফ্যাল), ফেল (ফ্যালো) ইত্যাদি।

এছাড়াও শব্দের গোড়ায় এ বা এ-কারের পর অ বা আ থাকলে এ বা এ-কারের উচ্চারণ অনেক জায়গায় বিবৃত হয়।যেমনঃ
এখন,কেমন,যেমন,বেটা,জেঠা ইত্যাদি। 

Saturday, October 14, 2017

ব-ফলা এর উচ্চারণের নিয়ম লেখো পাঁচটি।

উত্তর: 
১. শব্দের প্রথমে ব-ফলা থাকলে ব-ফলার উচ্চারণ হয় না।যেমন:ত্বক >তোক,স্বদেশ>শদেশ ইত্যাদি।
 
২. শব্দের মাঝখানে ব-ফলা থাকলে ব-ফলার উচ্চারণ হয় না,ব-ফলা এর যুক্ত ব্যঞ্জনটি দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়। যেমন: বিশ্বাস>বিশশাস,অনুস্বার>ওনুশশার ইত্যাদি।
 
৩. শব্দের শেষে ব-ফলা থাকলে ব-ফলার উচ্চারণ হয় না,ব-ফলা এর যুক্ত ব্যঞ্জনটি দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়।যেমন:বিশ্ব>বিশশো,বিদ্বান>বিদদান ইত্যাদি। 

 ৪. সন্ধির ফলে ত'-যদি 'দ'- হয়ে যায়, তার সঙ্গে ব-ফলা হলে, ব-ফলা এর উচ্চারণ হয়। যেমন: উদ্বেল>উদবেল,(উৎ+বেল),উদ্বিগ্ন>উদবিগনো(উৎ+বিগ্ন) ইত্যাদি।
 
 ৫. সন্ধির ফলে 'ক'-যদি 'গ'- হয়ে যায়, তার সঙ্গে ব-ফলা হলে, ব-ফলা এর উচ্চারণ হয়। যেমন: দিগ্বিদিক >দিগবিদিক,দিগ্বিজয় >দিগবিজয় ইত্যাদি। 

 ৬. 'ব' ও 'ম' এর সঙ্গে ম-ফলা হলে ম-ফলা এর উচ্চারণ হয়। যেমন: সাব্বাস,লম্বা ইত্যাদি।।

  • Model: Tuddrom MO2
  • Standard 3.5mm plug pin
  • For Mobile Phone, For Internet Bar, for Video Game, For iPod
  • Provide 2 pairs of backup earcaps to help you select the most comfortable way to listen to music.
৳250.00 ৳300.00
In stock
Only 49 left





Friday, October 13, 2017

ম--ফলা এর উচ্চারণের নিয়ম লেখো পাঁচটি

উত্তর  

ম-ফলা এর উচ্চারণের নিয়ম নিম্নরুপ : 

১.শব্দের প্রথমে ম-ফলা থাকলে ম-ফলার উচ্চারণ হয় না। 
যেমন: স্মরণ>শোঁরণ,শ্মশান>শঁশান ইত্যাদি। 

২. শব্দের মাঝখানে ম-ফলা থাকলে ম-ফলার উচ্চারণ হয় না,বরং ম-ফলা যুক্ত ব্যঞ্জনটি দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়। যেমন: বিষ্ময় >বিশশোঁয়, কস্মিনকাল > কশশিঁনকাল ইত্যাদি।
 
৩. শব্দের শেষে ম-ফলা থাকলে ম-ফলার উচ্চারণ হয় না,বরং ম-ফলা এর যুক্ত ব্যঞ্জনটি দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়। যেমন: গ্রীষ্ম > গ্রিশশোঁ,পদ্ম> পদদো,আত্ম>আততো ইত্যাদি।
 
৪. ন,ট,ং,গ,ণ,ম,ল- এ বর্ণগুলোর যে কোন বর্ণের সঙ্গে ম-ফলা যুক্ত হলে ম-ফলার উচ্চারণ হয়। 
যেমন: বাগ্মী >বাগমি,জন্ম>জনমো,মৃন্ময় >মৃনময় ইত্যাদি। 

৫. যুক্তব্যঞ্জনের সঙ্গে ম-ফলা যুক্ত হলে, ম-ফলার উচ্চারণ হয় না। যেমন: যক্ষ্মা>জোক্খা,লক্ষ্মণ>লকখোন ইত্যাদি।

  • Plug & Play USB Microphone

 Microphone




Thursday, October 12, 2017

য-ফলা এর উচ্চারণের নিয়ম লেখো ৫টি

য-ফলার উচ্চারণ গুলো নিচে দেওয়া হলঃ

  • শব্দের প্রথমে অ-কারান্ত বা আ-কারান্ত বর্ণে য -ফলা যুক্ত হলে উচ্চারণ অ্যা হয়।যেমনঃ ব্যয়, খ্যাত, ব্যাথা, ব্যাকরণ।
  • য-ফলা যুক্ত বর্ণের পর ই-কার থাকলে এ উচ্চারিত হয়। যেমনঃব্যাক্তি
  • শব্দের অন্তে বা মধ্যে য-ফলা থাকলে দ্বিত্ব হবে। যেমনঃ উদ্যান,বিদ্যা, তথ্য।
    মহাপ্রাণ হলে প্রথমটি অল্পপ্রাণ দ্বিতীয়টি মহাপ্রাণ।
  • 'হ' এ- য-ফলা যুক্ত হলে হ লোপ পায়। যেমনঃ সহ্য।
  • যুক্ত ব্যঞ্জনে য ফলা যুক্ত হলে তার উচ্চারণ থাকে না, অ রক্ষিত।যেমনঃ স্বাস্থ্য, কন্ঠ, বন্দ্যোপাধ্যায়।

Wednesday, October 11, 2017

কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দের শুদ্ধ উচ্চারণ

উদ্যোগ>উদজোগ
উদযাপন >উদজাপোন
দৃঢ়>দৃঢ়ো
গাঢ়> গাঢ়ো
আষাঢ়>আশাড়
রাঢ়>রাড়
শৃগাল>সৃগাল
শ্রম>স্রোম
প্রশ্ন>প্রোসনো
অশ্লীল >অসলিল
প্রায়শ>প্রায়োশো
মূলত>মুলতো
অতঃপর>অতপপোর
ইতঃপূর্বে >ইতপপুর্বে
পুনঃপুন >পুনপপুনো
বহিঃপ্রকাশ >বহিপপ্রোকাশ
রক্ষা >রোকখা
ক্ষমা>খমা
ক্ষতি>খতি
ক্ষুণ্ন>খুননো
অক্ষর>অকখোর
নক্ষত্র > নোকখোতত্রো
পরীক্ষা > পোরিকখা
বৃক্ষ >বৃকখো
জ্ঞান>গ্যাঁন
জ্ঞাত>গ্যাঁতো
প্রজ্ঞা>প্রোগগাঁ
অজ্ঞাত > অগগ্যাঁতো
বিজ্ঞান >বিগগাঁন
সংজ্ঞা >সংগা
অজ্ঞ >অগগোঁ
বিজ্ঞ>বিগগোঁ
অজ্ঞতা>অগগোঁতা
ন্যস্ত>ন্যাসতো
ব্যস্ত>ব্যাসতো
ব্যথা>ব্যাথা
ব্যবহার>ব্যাবহার
ব্যতিব্যস্ত> বেতিবব্যাসতো
ব্যক্তি>বেকতি
ব্যতিক্রম>বেতিকক্রোম
চিহ্ন> চিননো
অপরাহ্ণ> অপোরাননো
মধ্যাহ্ন> মোদধাননো
ব্রাহ্মণ > ব্রামমো
ব্রাহ্ম > ব্রামমো
উহ্য > উজঝো
গ্রাহ্য > গ্রাজঝো
মুহ্যমান> মুজঝোমান
আহ্লাদী > আললাদি
প্রহ্লাদ > প্রোললা
আহ্বান > আওভান
আহ্বায়ক > আওভায়োক
জিহ্বা > জিউভা
বিহ্বল > বিউভল

Recent Post

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

১. ‘ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ’ কবিতায় সালামের হাতে কেন অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে ? ক. সংগ্রামী চেতনার কারণে     খ. দুঃখিনী মাতার অশ্রুজল দেখে গ. বরকত...

Most Popular Post