Ad-1

Showing posts with label একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা ২য়. Show all posts
Showing posts with label একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা ২য়. Show all posts

Wednesday, October 28, 2020

১. ব্যাকরণিক শব্দ শ্রেণি বলতে কী বােঝ? উদাহরণসহ প্রকারভেদ আলোচনা করাে।

উত্তর : ব্যাকরণগত অবস্থানের ভিত্তিতে বাংলা ভাষার শব্দসমূহকে যে কয় ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে তাদের ব্যাকরণিক শব্দশ্রেণি বলে।

অথবা

ব্যাকরণগত চরিত্র ও ভূমিকা অনুযায়ী বাংলা ভাষার শব্দসমূহকে যে কয়ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে, তাকেই ব্যাকরণিক শব্দশ্রেণি বলে।

ব্যাকরণিক শব্দ মোট আট প্রকার । যেমন

১. বিশেষ্য :
 যে শব্দশ্রেণি দ্বারা কোনাে ব্যক্তি, জাতি, সমষ্টি, বস্তু,স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝায় তাকে বিশেষ্য বলে।যেমন- থালা, বাটি, ঢাকা ইত্যাদি।
২. সর্বনাম :
 বিশেষ্যের পরিবর্তে যে শব্দ ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে। সর্বনাম সাধারণত ইতপূর্বে ব্যবহৃত বিশেষ্যের প্রতিনিধি স্থানীয় শব্দ হিসেবে কাজ করে। যেমন- অবনি অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। সে নিয়মিত স্কুলে যায়।
৩. বিশেষণ :
 যে শব্দশ্রেণি দ্বারা বিশেষ্য, সর্বনাম ও ক্রিয়ার দোষ,গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ পায় তাকে বিশেষণ বলে। যেমননীল পরী ।
৪. ক্রিয়া :
 যে শব্দশ্রেণি দ্বারা কোনাে কিছু করা, থাকা, হওয়া, ঘটা ইত্যাদি বােঝায় তাকে ক্রিয়া বলে। যেমন- নিজাম কাঁদছে।
৫. ক্রিয়া বিশেষণ :
 যে শব্দ বাক্যের ক্রিয়াকে বিশেষিত করে তাকে ক্রিয়াবিশেষণ বলে। যেমন- বাসটি দ্রুত চলতে শুরু করল।
৬. যোজক :
 যে শব্দ একটি বাক্যাংশের সাথে অন্য একটি বাক্যাংশ অথবা বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য একটি শব্দের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায় তাকে যোজক বলে। যেমন- তুমি খাবে আর আবির পড়বে।
৭. অনুসর্গ :
 যে শব্দ কখনো স্বাধীনরূপে আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে তাকে অনুসর্গ বলে। যেমন- ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না।
৮. আবেগ শব্দ :
 যে শব্দ মনের বিশেষ ভাব বা আবেগ প্রকাশে সহায়তা করে তাকে আবেগ শব্দ বলে। যেমন- বাহ! সে তো আজ ভালোই খেলছে।

 


Wednesday, October 21, 2020

৫. ক্রিয়াপদ কাকে বলে? উহা কত প্রকার ও কি কি? বিস্তারিত আলোচনা কর

উত্তর:
ধাতুর সঙ্গে বিভক্তি যুক্ত হয়ে যে পদ গঠিত হয়তাকে ক্রিয়াপদ বলে।
★ ভাব প্রকাশের দিক থেকে
 ক্রিয়া দুই প্রকার। যথা:
  ১. সমাপিকা ক্রিয়া
  ২. অসমাপিকা ক্রিয়া।
*সমাপিকা ক্রিয়া:
যে ক্রিয়া সম্পূর্ণ মনের ভাব প্রকাশ করে
, তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে।সমাপিকা ক্রিয়াকে ইংরেজিতে Finite Verb বলে। যেমন: করিম স্কুলে যায়।
*অসমাপিকা ক্রিয়া:
যে ক্রিয়া সম্পূর্ণ মনের ভাব প্রকাশ করে না
,তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে।অসমাপিকা ক্রিয়াকে ইংরেজিতে Non-Finite Verb বলে। যেমন: করিম স্কুলে গিয়ে.....এখানে গিয়ে হলো অসমাপিকা ক্রিয়া।

★ ক্রিয়ার কর্মপদ থাকা না থাকার ভিত্তিতে তিন প্রকার।যথাঃ-

১. সকর্মক ক্রিয়া
২. অকর্মক ক্রিয়া
৩. দ্বিকর্মক ক্রিয়া
১. সকর্মক ক্রিয়া : যে ক্রিয়ার কর্ম থাকে
, তাকে সকর্মক ক্রিয়া বলে। যেমন: রহিম বই পড়ে।
২. অকর্মক ক্রিয়া: যে ক্রিয়ার কর্ম নেই
,তাকে অকর্মক ক্রিয়া বলে। যেমন: সে হাঁসে
৩. দ্বিকর্মক ক্রিয়া :
 যে ক্রিয়ার দুটি কর্ম থাকে, তাকে দ্বিকর্মক ক্রিয়া বলে। যেমন: সে আমাকে একটি গোলাপ দিল। এখানে আমাকে গোলাপ দুটো কর্ম।

বিঃদ্রঃ ক্রিয়াকে 'কি' বা 'কাকে'- দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পেলে বুঝব কর্ম আছে।

★ গঠন অনুসারে ক্রিয়া পাঁচ প্রকার।যথাঃ 

১. সরল ক্রিয়া
২. প্রযোজক ক্রিয়া
৩. নাম ক্রিয়া
৪. সংযোগ ক্রিয়া
৫. যৌগিক ক্রিয়া

১. সরল ক্রিয়া: একটিমাত্র পদ দিয়ে যে ক্রিয়া গঠিত হয় এবং কর্তা এককভাবে ক্রিয়াটি সম্পন্ন করে, তাকে সরল ক্রিয়া বলে। যেমন সে লিখছে। ছেলেরা মাঠে খেলছে। এখানে লিখছে খেলছে এগুলো সরল ক্রিয়া।

২.প্রযোজক ক্রিয়া:  কর্তা অন্যকে দিয়ে কাজ করালে তাকে প্রযোজক ক্রিয়া বলে। যেমন তিনি আমাকে অঙ্ক করাচ্ছেন; রাখাল গরুকে ঘাস খাওয়ায় এখানে 'করাচ্ছেন' ও 'খাওয়ায়' প্রযোজক ক্রিয়া।

৩. নামক্রিয়া:  বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক শব্দের শেষে-আ বা-আনো প্রত্যয় যুক্ত হয়ে যে ক্রিয়া গঠিত হয়, তাকে নামক্রিয়া বলে। যেমন  আকাশে বিদ্যুৎ চমকায়; জবাই করা মুরগি উঠানে ছটফটায়।

৪. সংযোগ ক্রিয়া: বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক শব্দের পরে করা, কাটা, হওয়া, দেওয়া, ধরা, খাওয়া প্রভৃতি ক্রিয়া যুক্ত হয়ে সংযোগ ক্রিয়া গঠিত হয়। যেমন গান করা, ঠনঠন করা, সাঁতার কাটা, রাজি হওয়া, কথা দেওয়া, মন দেওয়া, ক্যাচ ধরা; লজ্জা পাওয়া, আছাড় খাওয়া, পকেট মারা।

 ৫. যৌগিক ক্রিয়া:  অসমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে সমাপিকা ক্রিয়া যুক্ত হয়ে যখন একটি ক্রিয়া গঠন করে, তখন তাকে যৌগিক ক্রিয়া বলে। যেমনঃ কমে আসা, এগিয়ে চলা, হেসে ওঠা, উঠে পড়া, সরে দাঁড়ানো, বুঝে নেওয়া, বলে ফেলা ইত্যাদি।


Friday, December 13, 2019

খণ্ডবাক্য কাকে বলে? আশ্রিত খণ্ডবাক্য কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ আলােচনা করাে।

জটিল বা মিশ্র বাক্যে ছােট ছােট একাধিক বাক্য থাকে একে খণ্ডবাক্য বলে। খণ্ডবাক্য প্রধানত দুই প্রকার-
১.প্রধান খণ্ডবাক্য
২.আশ্রিত খণ্ড বাক্য।
যে খণ্ডবাক্য অর্থ প্রকাশের জন্য অন্য কোনাে খণ্ডবাক্যের উপর নির্ভরশীল নয়, তাকে প্রধান খণ্ডবাক্য বলে।
যে খণ্ডবাক্য অর্থ প্রকাশের জন্য প্রধান খণ্ডবাক্যের উপর নির্ভরশীল, তাকে আশ্রিত খণ্ডবাক্য বলে।
আশ্রিত খণ্ডবাক্য আবার তিন প্রকার। যথা-
ক. বিশেষ্য স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য : যে আশ্রিত খণ্ডবাক্য বিশেষ্য পদের কাজ করে, তাকে বিশেষ্য স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য বলে। যেমন—
আমি জানি।
প্রধান খণ্ডবাক্য।
সে কেমন লােক।
বিশেষ্য স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য
খ. বিশেষণ স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য : যে আশ্রিত খণ্ডবাক্য প্রধান খণ্ডবাক্যের অন্তর্গত কোনাে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের দোষ, গুণ এবং অবস্থা প্রকাশ করে তাকে বিশেষণ স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য বলে।
যেমন—
যে এ সভায় অনুপস্থিত,
বিশেষণ স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক
সে বড় দুর্ভাগা।
***যেখানে, যখন,যেভাবে,যেন দিয়ে থাকলে বিশেষণ স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য পাওয়া যায়।
গ.ক্রিয়া-বিশেষণ স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য : যে আশ্রিত খণ্ডবাক্য ক্রিয়াপদের স্থান, কাল ও কারণ নির্দেশক অর্থে ব্যবহূত হয়, তাকে ক্রিয়া-বিশেষণ স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য বলে।
যেমন—যেখানে আকাশ আর সমুদ্র একাকার হয়ে গেছে, সেখানেই দিকচক্রবাল।
***ক্রিয়াকে কখন, কোথায়, কিভাবে,কেন,কতটুকু দ্বারা প্রশ্ন করে ক্রিয়া-বিশেষণ স্থানীয় আশ্রিত খণ্ডবাক্য পাওয়া যায়।

Thursday, July 19, 2018

এইচ এস সি বা উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা দ্বিতীয় বোর্ড সিলেবাস-

এইচ এস সি/উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা দ্বিতীয় সিলেবাস:
ব্যাকরণ - ৩০
১. বাংলা উচ্চারণের নিয়ম- ৫
২. বাংলা বানানের নিয়ম - ৫
৩. বাংলা ভাষার ব্যাকরণিক শব্দ শ্রেণি - ৫
৪. বাংলা শব্দগঠন (উপসর্গ,প্রত্যয়,সমাস)- ৫
৫. বাক্যতত্ত্ব - ৫
৬. বাংলা ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ - ৫
নির্মিতি - ৭০
১. পারিভাষিক শব্দ / ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ - ১০
২. দিনলিপি / অভিজ্ঞতা থেকে - ১টি
'অথবা'ভাষণ / প্রতিবেদন - ১টি -----------১০
৩. বৈদ্যুতিক চিঠি / ক্ষুদে বার্তা - ১টি,
অথবা' পত্র / দরখাস্ত - ১টি.............. ১০
৪. সারাংশ / সারমর্ম থেকে - ১টি
অথবা, ভাবসম্প্রসারণ - ১টি...............১০
৫. সংলাপ রচনা থেকে ১ টি
'অথবা '- ক্ষুদে গল্প থেকে -১টি............. ১০
৬. প্রবন্ধ - নিবন্ধ রচনা............ ২০



Wednesday, March 28, 2018

এইচ এস সি বাংলা দ্বিতীয় পত্রের গোল্ডেন সাজেশন্স-২০২৫

সকল বোর্ডের এইচ এস সি-২০২৫ পরীক্ষার্থীদের জন্য ৩০ নম্বরের বাংলা ব্যাকরণ অংশের সাজেশন্স:

১. বাংলা উচ্চারণ:                                                    ১*৫=৫
ক. অ'-ধ্বনির উচ্চারণ/সংবৃত উচ্চারণের নিয়ম লেখো
 পাঁচটি।
খ.এ'- ধ্বনির স্বাভাবিক উচ্চারণের নিয়ম লেখো পাঁচটি।
গ. ব-ফলা,ম-ফলা এর উচ্চারণের নিয়মগুলো লেখো।
২. বাংলা বানান:                                                     ১*৫=৫
ক. প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম লেখো পাঁচটি।
খ. তৎসম/অতৎসম শব্দের বাংলা বানানের নিয়ম
 লেখো পাঁচটি।
গ. ণ-ত্ব/ষ-ত্ব বিধান কাকে বলে?ণ-ত্ব/ষ -ত্ব
 বিধানের পাঁচটি নিয়ম লেখো।
৩. ব্যাকরণিক শব্দশ্রেণি:                                               ১*৫=৫
ক. ব্যাকরণিক শব্দ শ্রেণি কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি? উদাহরণসহ লেখো।
 
খ. ক্রিয়াপদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?
 উদাহরণসহ সংজ্ঞা লেখো। 

গ. বিশেষণ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি? সংজ্ঞাসহ উদাহরণ লেখো।
ঘ. সর্বনাম পদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?
 উদাহরণসহ লেখো।
৪. প্রকৃতি প্রত্যয় / সমাস / উপসর্গ:                                   ১*৫=৫
ক. প্রকৃতি প্রত্যয় কাকে বলে? কত প্রকার ও কি
 কি? উদাহরণসহ লেখো।
খ. উপসর্গ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?
 উদাহরণসহ লেখো।
গ. "উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা
 আছে"- উদাহরণসহ লেখো।
ঘ. উপমান ও উপমিত কর্মধারয়ের মধ্যে পার্থক্য
 উদাহরণসহ লেখো।
৫. বাক্যতত্ত্ব :                                                        ১*৫=৫
ক. বাক্য কাকে বলে? একটি সার্থক বাক্যের বৈশিষ্ট্য
 উদাহরণসহ লেখো।
খ. বাক্য কাকে বলে? গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার
 ও কি কি উদাহরণসহ লেখো।
গ. বাক্য কাকে বলে?অর্থানুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি
 কি? উদাহরণসহ লেখো।
৬. শব্দ ও বাক্যের শুদ্ধ প্রয়োগ:                                        ১*৫=৫
এ অংশের জন্য যে কোন টেস্ট পেপার বুঝে বুঝে
 অনুশীলন করো।

[বি:দ্র: দশ বছরেরও অধিক অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা সাজেশন্সটি তৈরি করা হয়েছে। ভালো লাগলে কমেন্ট করুন, বাকি অংশ ও প্রথমপত্রসহ পাওয়ার জন্য ব্লগটিকে অনুসরণ করুন]

 

Thursday, January 18, 2018

প্রতিবেদন কি?কত প্রকার ও প্রতিবেদন লেখার নিয়ম


প্রতিবেদন হচ্ছে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের তথ্যভিত্তিক বর্ণনা।প্রতিবেদনকে ইংরেজিতে Report বলে।একটি প্রতিবেদনের সাধারণত পাঁচটি অংশ থাকে। যথা:
১. প্রতিবেদনের শিরোনাম
২. সূচনা অনুচ্ছেদ যাকে সংবাদ পত্রের ভাষায় Lead বা Intro বলে।
৩. বিষয় বিবরণ।
৪. মতামত বা সুপারিশ।
৫. প্রতিবেদকের নাম।

প্রতিবেদন ৪টি নিয়ম বা স্টাইলে লেখা যায়।যথা:
১. প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক।
২. রিপোর্টার বা সাংবাদিক ভিত্তিক।
৩. নাগরিক ভিত্তিক।
৪. সংবাদ পত্রের প্রকাশ উপযোগী ভিত্তিক।


১. প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক:

কোন ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত থেকে যে প্রতিবেদন লিখবেন সেটি প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক।যথা:

প্রশ্ন ১। শাহীন কলেজর বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন লেখো।

প্রতিবেদনের শিরোনাম : বিদ্যালয়ের বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন।
প্রতিবেদকের নাম : জহির উদ্দীন।
প্রতিবেদকের ঠিকানা : আধুনগর, লোহাগাড়া,চট্টগ্রাম।
প্রস্তুতের সময় ও তারিখ : সকাল ১০:১০ মিনিট ৩০/০১/১৭ খ্রি:
প্রস্তুতের স্থান :চট্টগ্রাম।

মাননীয়
অধ্যক্ষ মহোদয়
বি এ এফ শাহীন কলেজ চট্টগ্রাম
দ:পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।
বিষয় : । শাহীন কলেজের বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে,সূত্র...........গত ০২/০১/১৭ খ্রি: ১২০ নং নোটিশ অনুযায়ী বিদ্যালয়ে বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদনটি নিম্নে পেশ করা হলো.

বিনীত
জহির উদ্দীন

শাহীন কলেজের বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন

গত ১৬ ই ডিসেম্বর ২০১৭ খ্রি: শাহীন কলেজ চট্টগ্রামে বিজয়.....................................................................................................................................................................................................................................................................
বিবরণ.................................................................................................................................................................................................................................................................................................................... মতামত.................................................................................................................................................................. .........................

প্রতিবেদক
জহির উদ্দীন
শ্রেণি ক্যাপ্টেন দশম শ্রেণি।

প্রতিবেদনটি ইমেইলে প্রেরণ করা হলো:

২. রিপোর্টার ভিত্তিক বা সাংবাদিক:

এটি মূলত একজন রিপোর্টার বা সাংবাদিক পত্রিকায় যেভাবে রিপোর্ট করেন বা যেভাবে তিনি পত্রিকায় সংবাদ উপস্থাপন করেন সেটি হল রিপোর্টার ভিত্তিক।যথা:

মনে করো,তুমি একটা পত্রিকার রিপোর্টার সড়ক দুর্ঘটনা সম্পর্কে ১টি প্রতিবেদন লেখো।
প্রতিবেদনের শিরোনাম : আধুনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত ১০ জন আহত।
প্রতিবেদকের নাম : জহির উদ্দীন।
ঠিকানা: প্রস্তুতের সময় ও তারিখ : আধুনগর, লোহাগাড়া,চট্টগ্রাম।
প্রস্তুতের সময় ও তারিখ : সকাল ১০:১০ মিনিট ৩০/০১/১৭ খ্রি:
প্রস্তুতের স্থান : চট্টগ্রাম।

আধুনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত ১০ জন আহত

নিজস্বপ্রতিবেদক,জহির,চট্টগ্রাম।.................................................................................................................................................................................................................................। বিবরণ................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................
মতামত..............................................................................................................................................................................................।

প্রতিবেদনটি ইমেইলে প্রেরণ করা হলো: azadi@yahoo.com




৩. নাগরিক ভিত্তিক:
এটি মূলত সাধারণ নাগরিক জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য তৈরি করে, এবং তা জনসমক্ষে তুলে ধরে। এটি পোষ্টার /লিফলেট আকারে প্রকাশিত হয় বলে এটি নাগরিক ভিত্তিক।যথা:
প্রশ্ন : খাদ্যে ভেজাল ও তা রোধ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন।
প্রতিবেদনের শিরোনাম : খাদ্যে ভেজাল ও তা রোধ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন।
প্রতিবেদকের নাম : জহির উদ্দীন।
ঠিকানা : আধুনগর, লোহাগাড়া,চট্টগ্রাম।
প্রস্তুতের সময় ও তারিখ : সকাল ১০:১০ মিনিট ৩০/০১/১৭ খ্রি:
প্রস্তুতের স্থান : চট্টগ্রাম।
খাদ্যে ভেজাল ও তা রোধ.


.....................................................................................................................................................................................................
বিবরণ..........................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................। মতামত................................................................................................................................................................................................................।
প্রতিবেদক
জহির উদ্দীন।
Note : নাগরিকভিত্তিতে যেহেতু কোন প্রতিষ্ঠান বা পত্রিকায় প্রকাশের কথা বা রিপোর্টারের কথা উল্লেখ নেই।যেহেতু উল্লেখ নেই সেহেতু এটি নিজেই সাংবাদিক বা রিপোর্টার ভিত্তিকও করা যাবে।

৪. সংবাদ পত্রে প্রকাশ ভিত্তিক:

এটি মূলত একজন সাধারণ নাগরিক যেভাবে সংবাদ পত্রে প্রতিবেদনটি প্রকাশ উপযোগী ভিত্তিক।যথা:

প্রশ্ন: বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন সম্পর্কে পত্রিকায় প্রকাশ উপযোগী ১টি প্রতিবেদন লেখো।

প্রতিবেদনের শিরোনাম : খাদ্যে ভেজাল ও তা রোধ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন।
প্রতিবেদকের নাম : জহির উদ্দীন।
ঠিকানা : আধুনগর, লোহাগাড়া,চট্টগ্রাম।
প্রস্তুতের সময় ও তারিখ : সকাল ১০:১০ মিনিট ৩০/০১/১৭ খ্রি:
প্রস্তুতের স্থান : চট্টগ্রাম।

মাননীয়
সম্পাদক
আজাদী,আন্দরকিল্লা,চট্টগ্রাম।
বিষয়: বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন সমবপর্কে প্রতিবেদন।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে,আপনার বহুল প্রচারিত সংবাদপত্রে "বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন' সম্পর্কে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করলে আপনার নিকট চির কৃতজ্ঞ থাকব।
প্রতিবেদক
জহির উদ্দীন

লোহাগাড়ায় বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন
....................................................................................................................... বিবরণ...................................................................................................................................................................................................................................................................... মতামত......................................................................................................................................................................................................................
প্রতিবেদক
জহির উদ্দীন

Wednesday, July 26, 2017

প্রকৃতি ও প্রত্যয় কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি? উদাহরণ সহ লেখো

উত্তর: ক্রিয়া অথবা শব্দের মূল অংশকে প্রকৃতি বলে।
যেমন: পড়া এর মূল অংশ হলো পড়্।সুতারাং পড়্ হলো প্রকৃতি।

প্রকৃতির প্রকারভেদ:  প্রকৃতি দুই প্রকার। যথা:
১. ক্রিয়া প্রকৃতি।
২. নাম প্রকৃতি।
ক্রিয়া প্রকৃতি : ক্রিয়ার মূল অংশকে ক্রিয়া প্রকৃতি বলে।ক্রিয়া প্রকৃতিকে ধাতুও বলা হয়।যেমন: চলন্ত ক্রিয়ার মূল হলো চল্।
নাম প্রকৃতি : কোন শব্দের মূল অংশকে নাম প্রকৃতি বলে।নাম প্রকৃতি অন্য নাম শব্দ প্রকৃতি।যেমন: ফুলেল শব্দের মূল অংশ হলো ফুল।সুতারাং ফুল হলো নাম প্রকৃতি।

২. প্রত্যয় কাকে বলে? উহা কত প্রকার ও কি কি? উদাহরণসহ লেখো।

উত্তর: প্রত্যয় হলো বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি  যা প্রকৃতির পরে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে তাকে প্রত্যয় বলে।
যেমন: চলন্ত(চল+অন্ত) এখানে চল্ হলো প্রকৃতি, কিন্তু এর সাথে যুক্ত অন্ত হলো প্রত্যয়।

প্রত্যয় এর প্রকারভেদ :
প্রত্যয় দুই প্রকার।যথা:
১. কৃৎ প্রত্যয়।
২. তদ্ধিৎ প্রত্যয়।
কৃৎ প্রত্যয়: ক্রিয়া প্রকৃতির সঙ্গে যে প্রত্যয় যুক্ত হয়,তাকে কৃৎ প্রত্যয় বলে।যেমন: পড়্+আ=পড়া,এর আ হলো কৃৎ প্রত্যয়।
কৃৎ প্রত্যয় দুই প্রকার।
১. বাংলা কৃৎ প্রত্যয়।
২. সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়।
তদ্ধিৎ প্রত্যয়: নাম প্রকৃতির সঙ্গে যে প্রত্যয় যুক্ত হয়,তাকে তদ্ধিৎ প্রত্যয় বলে।যেমন:শিশু+অ = শৈশব।এখানে অ হলো তদ্ধিৎ প্রত্যয়।
তদ্ধিৎ প্রত্যয় তিন প্রকার।যথা:
১. বাংলা তদ্ধিৎ প্রত্যয়
২. সংস্কৃত তদ্ধিৎ প্রত্যয়
৩. বিদেশি তদ্ধিৎ প্রত্যয়

৩. কৃদন্ত ও তদ্ধিতান্ত পদ কাকে বলে?
উত্তর: কৃৎ প্রত্যয় সাধিত পদকে কৃদন্ত পদ বলে।
আর তদ্ধিৎ প্রত্যয় সাধিত পদকে তদ্ধিতান্ত পদ বলে।

 

Sunday, May 7, 2017

উপসর্গ কাকে বলে? কত প্রকার ও শর্ট টেকনিক

উপসর্গের সংজ্ঞা :
অর্থহীন অথচ অর্থ-দ্যোতক যে সকল অব্যয়সূচক শব্দাংশ কৃদন্ত বা নাম শব্দের পূর্বে বসে শব্দগুলোর অর্থের সংকোচন, প্রসারণ কিংবা অন্য কোন পরিবর্তন সাধন করে নতুন শব্দ গঠন করে, তাকে উপসর্গ বলে।যেমন: দেশ একটি শব্দ। এর পূর্বে উপসর্গ যোগ করলে হয় আদেশ,বিদেশ,প্রদেশ,উপদেশ,নির্দেশ ইত্যাদি।
উপসর্গের প্রকারভেদ:





উপসর্গ তিন প্রকার। যথা:
১. সংস্কৃত উপসর্গ।এর সংখ্যা ২০টি।
২. বাংলা উপসর্গ।এর সংখ্যা ২১ টি।
     সংস্কৃত ও বাংলা উপসর্গের মিল আছে ৪ টি।তা            হলো বি,নি,সু,আ।
৩. বিদেশি উপসর্গ
১.সংস্কৃত উপসর্গ ২০টি। যথা : 
অধি,বি,নি,সু,আ,অভি,অপি,অনু,অব,নির,প্রতি,সম্,অপ,অতি,উৎ,দুর,পরি,প্র,উপ,পরা।
সংস্কৃত উপসর্প মনে রাখার শর্ট টেকনিক:
অধিপতি বিনিসুঅা (রাজার নাম) অভি,অপি,অনু ও অবনির প্রতি সম্পূর্ণ অপকর্ম শেষ করে অতি উৎসাহ দুর করে পরিশেষে প্রভাতে উপদ্বীপে পরাজয় মেনে নিল।
২.বাংলা উপসর্গ:
খাটি বাংলা উপসর্গ ২১ টি।তা'হলো
(পাতি, অজ, অঘা, রাম, সা, হা, অনা, স, কু, উন, আ, কদ, আড়, আন, আব, ভর, ইতি, আ, সু, নি, বি)
মনে রাখার কৌশল:
প্রিয় সুহাস, {সু} {হা} {স}
আদর {আ} নিবি {নি} {বি}। তুই আমাদের অজপাড়া {অজ} গাঁয়ের আশা ভরসা {ভর} {সা} । রাম ছাগলদের অনাচার {অনা}, কুকথা {কু}, আড়চোখে {আড়} তাকানোকে পাত্তা দিবিনা। তোর জন্য আবডালের {আব} ঊনপঞ্চশটি {ঊন} পাতিলেবু {পাতি} ও কদবেল {কদ্} পাঠালাম । অচেনা {অ} জায়গায় মন আনচান {আন} করলে খাবি ।
ইতি {ইতি}
অঘারাম {অঘা} {রাম}।

৩. বিদেশি উপসর্গ:

★ফারসি উপসর্গ ১০টি:
বদ,বে,ব,না,ফি,কার,দর,কম,নিম,বর।
শর্ট টেকনিক: বদমেজাজি বেয়াদব বশিরের পালায় নাবালক ফিরোজ কারখানায় দরখাস্ত করেছে।কিন্তু কম বয়সের কারণে নিমিষেই দরখাস্ত বরখাস্ত হয়েছে।
★ইংরেজি উপসর্গ:
সাব,হাফ,ফুল,হেড
[সাব ইন্সপেক্টর হাফ শার্ট আর ফুল পেন্ট পরে হেড অফিসে গেলেন]
আরবি উপসর্গ:
আরবি উপসর্গ হলো : আম,খাস,লা,গর,বাজে,খয়ের।
[আরো অন্যগুলোর শর্ট টেকনিকসহ বিস্তারিতের জন্য কাজ চলছে]

Recent Post

sarangsh

১.  অভ্যাস ভয়ানক জিনিস— একে হঠাৎ স্বভাব থেকে তুলে ফেলা কঠিন। মানুষ হওয়ার সাধনাতেও তোমাকে ধীর ও সহিষ্ণু হতে হবে। সত্যবাদী হতে চাও? তাহলে ঠিক ...

Most Popular Post