Ad-1

Tuesday, November 3, 2020

বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ

 ✿ বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ :


➺ বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগে অন্ধকার যুগ – ১২০১-১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দ।
➺ অন্ধকার যুগের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম – রামাই পন্ডিতের ‘শূন্যপুরাণ’, হলয়ূধ মিশ্রের ‘সেক শুভোদয়া’।

➺ শূন্যপুরাণ

◆ রমাই পণ্ডিত রচিত ধর্মপূজার শাস্ত্রগ্রন্থ – শূন্যপুরাণ।
◆ ‘শূণ্যপুরাণ’ হলো – গদ্য পদ্য মিশ্রিত চম্পুকাব্য।
◆ নরেন্দ্রনাথ বসুর তিনটি পুথির পাঠ সংগ্রহ করে ‘শূন্যপুরাণ’ নামকরণ করে গ্রন্থ প্রকাশ করেন – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
◆ শূন্যপূরাণ কাব্যটি পূজা পদ্ধতির বর্ণনা রয়েছে – শূন্যময় দেবতা ধর্মঠাকুরের।
◆ পণ্ডিত যোগেনন্দ্রনাথ রায় বিদ্যানিধির মতে, ‘শূণ্যপুরাণ’ এর রচনাকাল – ত্রয়োদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যে।
◆ সুবুমার সেন মনে করেন ‘শূণ্যপুরাণ’ গ্রন্থটি রচিত – ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে।
◆ শূন্যপুরাণ গ্রন্থটি বিভক্ত – ৫১ টি অধ্যায়ে।
◆ সুকুমার সেনের মতে, ‘শূন্যপুরাণ’ এ অন্তর্ভুক্ত ‘নিরঞ্জনের উষ্মা’ প্রকৃতপক্ষে – সহদেব চক্রবর্তীর রচনা।

➺ সেক শুভোদয়া

◆ অশুদ্ধ বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার মিশ্রণে রচিত একটি গ্রন্থ – সেক শুভোদয়া
◆ গদ্য পদ্য মিলিয়ে গ্রন্থটিতে অধ্যায় অাছে – ২৫ টি।
◆ ১৩২০-২১ বঙ্গাব্দে মণীন্দ্রমোহন বসু গ্রন্থটির ১৩ টি অনুচ্ছেদ বঙ্গানুবাদ সহ প্রকাশ করেন – কায়স্থ পত্রিকায়।
◆ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে গ্রন্থটি প্রথম মুদ্রিত হয় – সুকুমার সেনের সম্পাদনায়।

✿ প্রাক-চৈতন্যযুগ ও শ্রীকৃষ্ণকীর্তন :

➺ প্রাক চৈতন্যযুগের ব্যপ্তি – ১২০১-১৫০০ খ্রিষ্টাব্দ।
➺ বড়ু চন্ডীদাস রচিত মধ্যযুগের প্রথম কাব্য – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
➺ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে এই কাব্যের রচনাকাল – ১৪০০ খ্রিষ্টাব্দ।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রধান চরিত্র তিনটি – কৃষ্ণ, রাধা, বড়াই।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের বড়াই – রাধাকৃষ্ণের প্রেমের দূতি।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি উদ্ধার করেন – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ। (১৯০৯ সালে)
➺ পশ্চিমবঙ্গের বাকুড়া জেলার কাকিল্যা গ্রামের দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় নামক এক ব্রাহ্মণের বাড়ির গোয়ালঘর থেকে – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ এ কাব্যটি উদ্ধার করেন।
➺ এ কাব্যটি বসন্তরঞ্জন রায়ের সম্পাদনায় ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয় – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
➺ সর্বজন স্বীকৃত ও খাঁটি বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কে বলা হয় – শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ।
➺ ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ নামটি প্রদান করেন – বসন্তরঞ্জন রায়।
➺ বসন্তরঞ্জন রায়ের উপাধি ছিল – বিদ্বদ্বল্লভ।

✿ বৈষ্ণব পদাবলী :

➺ মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ – বৈষ্ণব পদাবলী।
➺ এ অমর কবিতাবলী সৃষ্টি হয় – রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা অবলম্বনে।
➺ বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা – চণ্ডীমঙ্গল।
➺ বৈষ্ণব পদাবলী বৈষ্ণব সমাজে পরিচিত – মহাজন পদাবলী নামে।
➺ বৈষ্ণব পদাবলীর মহাকবি বলা হয় – বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দদাস, বলরাম দাস।
➺ বৈষ্ণব পদাবলির অধিকাংশ পদ রচিত – ব্রজবুলি ভাষায়।
➺ ব্রজবুলি ভাষা হলো – একটি কৃত্রিম ভাষা।

✿ মঙ্গলকাব্য

➺ বংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে বিশেষ এক শ্রেণির ধর্ম বিষয়ক আখ্যান কাব্য হলো – মঙ্গলকাব্য।
➺ প্রকৃতপক্ষে মঙ্গলকাব্যকে দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় – পৌরাণিক ও লৌকিক।
➺ মঙ্গলকাব্যের উপজীব্য বিষয় – দেবদেবীর গুণগান।
➺ মধ্যযুগের অন্যতম সাহিত্য – মঙ্গলকাব্য।
➺ আদি মঙ্গলকাব্য হিসেবে পরিচিত – মনসামঙ্গল।
➺ একটি সম্পূর্ণ মঙ্গলকাব্যে সাধারণত – ৫ টি অংশ থাকে।
➺ মঙ্গল কাব্যের অপ্রধান ধারা – ধর্মমঙ্গল কাব্য, শিবমঙ্গল/কালিকামঙ্গল।

➺ মনসামঙ্গল :

◆ বাংলা সাহিত্যে মঙ্গল কাব্যের প্রাচীনতম ধারা – মনসামঙ্গল।
◆ মঙ্গলকাব্যের আদি কবি – কানাহরি দত্ত।
◆ মনসামঙ্গলেরর একমাত্র পশ্চিমবঙ্গীয় কবির নাম – কতকাদাস ক্ষেমানন্দ।
◆ বিপ্রদাস পিপিলাই রচিত কাব্যের নাম – মনসাবিজয়।
◆ মনসা মঙ্গল রচিত – মনসা দেবীর কাহিনি নিয়ে রচিত।
◆ সাপের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মনসার অপর নাম – কেতকা ও পদ্মাবতী।
◆ মনসামঙ্গল কাব্যের অপর নাম – পদ্মপুরাণ।
◆ মনসামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা – কানাহরি দত্ত, নারায়ণদেব, বিজয়গুপ্ত, বিপ্রদাস পিপিলাই, দ্বিজ বংশীদাস, কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ।
◆ মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র – চাঁদ সওদাগর, বেহুলা, লোখিন্দর, মনসা।

➺ চণ্ডীমঙ্গল :

◆ চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি – মানিক দত্ত।
◆ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারার কবি দ্বিজ মাধবকে বলা হয় – ‘স্বভাব কবি’।
◆ চণ্ডীমঙ্গল ধারার প্রধান/শ্রেষ্ঠী কবি – মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
◆ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর উপাধি – কবিকঙ্কন।
◆ চণ্ডীমঙ্গল কাব্য রচিত – চণ্ডীদেবীর কাহিনি অবলম্বনে।
◆ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীতে ‘কবিকঙ্কন’ উপাধি দেন – জমিদার রঘুনাথ রায়।
◆ চন্ডীমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা – মানিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজরাম দেব, মুক্তারাম সেন।
◆ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র – কালকেতু, ধনপতি, ভাড়ুদত্ত, মুরারী শীল।
◆ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঠগ চরিত্র – ভাড়ুদত্ত।

➺ অন্নদামঙ্গল :

◆ দেবী অন্নদার বন্দনা আছে – অন্নদামঙ্গল কাব্যে।
◆ অন্নদামঙ্গল ধারার প্রধান কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
◆ বাংলা সাহিত্যের প্রথম নাগরিক কবি – ভারতচন্দ্র।
◆ ভারচন্দ্রের উপাধি – রায়গুণাকর।
◆ মঙ্গলযুগের শেষ কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
◆ অন্নদামঙ্গল কাব্য বিভক্ত – তিন ভাগে।
◆ অন্নদামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
◆ অন্নদামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র – ঈশ্বরী পাটনী, হীরামালিনী।
◆ ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ – ঈশ্বরী পাটনী, অন্নদামঙ্গল।
◆ কড়িতে বাঘের দুধ মেলে।
◆ জন্মভূমি জননী স্বর্গের গরিয়সী।
◆ বড়র পিরীতি বালির বাঁধ।
◆ মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন।
◆ নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়।

➺ ধর্মমঙ্গল :

◆ ধর্মঠাকুরের মহত্ম্য প্রচারের জন্য সূত্রপাত হয়েছে – ধর্মমঙ্গল কাব্যের।
◆ ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার প্রথম কবি – ময়ূর ভট্ট।
◆ ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার প্রধান কবি – রূপরাম চক্রবর্তী ও ঘনরাম চক্রবর্তী।
◆ ধর্মমঙ্গল কাব্য দুটি পালায় বিভক্ত – রাজা হরিশচন্দ্রের গল্প ও লাউসেনের গল্প।

➺ কলিকামঙ্গল:

◆ দেবী কালীর মহত্ম্য বর্ণনামূলক গ্রন্থ – কালিকামঙ্গল।
◆ কালিকামঙ্গল ধারার আদি কবি – কবি কঙ্ক।
◆ কলিকামঙ্গল নামক অভিহিত কাব্যধারাকে বলা হয় – বিদ্যাসুন্দর।
◆ বিদ্যাসুন্দর কাব্যের অন্যতম কবি – রামপদ সেন, সাবিরিদ সেন।
◆ কলিকামঙ্গলেরর বিশিষ্ট কবি – রামপ্রসাদ সেন।
◆ রামপ্রসাদের কাব্যগ্রন্থের নাম – কবিরঞ্জন।

✿ জীবনী সাহিত্য :

➺ বাংলা সহিত্যে একটি পঙক্তি না লেখেও যার নামে একটি যুগের সৃষ্টি হয়েছে – শ্রীচৈতন্যদেব।
➺ বাংলা সাহেত্যে চৈতন্যযুগ বলা হয় – ১৫০০-১৭০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সময়কে।
➺ বাংলা ভাষায় প্রথম জীবনী সাহিত্য – চৈতন্য জীবনী কাব্য।
➺ শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থকে বলা হয় – কড়চা।
➺ শ্রীচৈতন্যদেবের প্রথম জীবনী কাব্য – বৃন্দাবন দাস রচিত ‘শ্রীচৈতন্যভগবত’।
➺ বাংলায় চৈতন্যদেবের দ্বিতীয় জীবনীগ্রন্থ – চৈতন্য মঙ্গল।
➺ বাংলাভাষায় অদ্বিতীয় ও সর্বাপেক্ষা ও তথ্যবহুল চৈতন্যজীবনী – কৃষ্ণদাস কবিরাজের ‘চৈতন্যচরিতামৃত’।

➺ চৈতন্যদেবের উল্লেখযোগ্য জীবনী গ্রন্থ :

◆ শ্রীচৈতন্যভগবত – বৃন্দাবন দাস
◆ চৈতন্য মঙ্গল – লোচন দাস
◆ চৈতন্যচরিতামৃত – কৃষ্ণদাস কবিরাজ
◆ শ্রী শ্রী কৃষ্ণ চরিতামৃতম – মুরারিগুপ্ত

✿ মর্সিয়া সাহিত্য :

➺ মর্সিয়া শব্দের অর্থ – শোক প্রকাশ করা।
➺ দুজন উল্লেখযোগ্য মর্সিয়া সাহিত্য রচনাকারীর নাম – দৌলত উজির বাহরাম খান ও শেখ ফয়জুল্লাহ।
➺ মর্সিয়া সাহিত্যের হিন্দু কবি – রাধারমণ গোপ।
➺ মর্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি শেখ ফয়জুল্লাহ রচিত গ্রন্থ – জয়নবের চৌতিশা।
➺ জঙ্গনামা কাব্য রচনা করেছিলেন – দৌলত উজির বাহরাম খান।

✿ নাথ সাহিত্য :

➺ মধ্যযুগে রচিত শিব উপাসক এক শ্রেণীর ধর্মপ্রচারকারী সাহিত্য – নাথ সাহিত্য।
➺ মুসলমান হয়েও নাথ সাহিত্য রচনা করেন – শেখ ফয়জুল্লাহ।
➺ নাথ সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য রচনা – গোরক্ষ বিজয়।
➺ গোরক্ষ বিজয়ের রচয়িতা – শেখ ফয়জুল্লাহ।
➺ গোপীচাঁদ সন্ন্যাসের রচয়িতা – শুকুর মাহমুদ।
➺ যে হিন্দু ধর্মের মিশ্রণে নাথ ধর্মের উৎপত্তি – বৌদ্ধধর্ম ও শৈবধর্ম।

✿ অনুবাদ সাহিত্য :

➺ বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে কবিরা কাত দিয়েছিলেন – অনুবাদ সাহিত্যে।
➺ মধ্যযুগের অনুবাদ সাহিত্য মূলত – ভাবানুবাদ।
➺ এ যুগের কবিগণ নিজের ভাষায় অনুবাদ করতেন – পয়ার ছন্দে।
➺ পৃথিবীতে জাত মহাকাব্য – ৪ টি। যথা: রামায়ণ, মহাভারত, ইলিয়াড ও ওডেসি।

➺ মহাভারত :

◆ মহাভারত রচিত হয় – সংস্কৃত ভাষায়
◆ মহাভারত যে কয় খন্ডে রচিত – ১৮ খন্ডে।
◆ মহাভারতের শ্লোক সংখ্যা – ৮৫০০০
◆ মহাভারত প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন – কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
◆ মহাভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় অনুবাদক – কাশীরাম দাস।
◆ কবি কাশিরাম দাস ছিলেন – দেব বংশের।

➺ রামায়ণ :

◆ রামায়ণ লিখেছেন – বাল্মীকি।
◆ বাল্মীকির মূল নাম – রত্নাকর।
◆ বাল্মীকি অর্থ – উইপোকা ঢিবি।
◆ রামায়ণের প্রথম ও শ্রেষ্ঠ অনুবাদক – কৃত্তিবাস ওঝা।
◆ রামায়ণের একমাত্র মহিলা কবি – চন্দ্রাবতী।
◆ রামায়ণ প্রথম মুদ্রিত হয় – ১৮০২-১৮০৩ সালে।
◆ অাদি মহাকাব্য বলা হয় – রামায়ণকে।
◆ রামায়ণে খন্ড আছে – ৭ টি।
◆ রামায়ণে শ্লোক আছে – ২৪০০০।

➺ ভাগবত :

◆ ভগবত বাংলায় প্রথম অনুবাদ করেন – মালাধর বসু।
◆ মালাধর বসুর উপাধি – গুনরাজ খান।
◆ মালাধর বসু অনুদিত ভগবতের নাম – শ্রীকৃষ্ণবিজয়।
➺ কতিপয় উল্লেখযোগ্য অনুবাদ সাহিত্য অনুবাদক:
◆ রামায়ণ – কৃত্তিবাস ওঝা
◆ মহাভারত – কাশিরাম দাস
◆ ভগবত – মালাধর বসু
◆ হংসদূত – নরসিংহ দাস ও নরোত্তম দাস
◆ বিদ্যাসুন্দর – সাবিরিদ খান
◆ ইউসুফ জুলেখা – শাহ মুহাম্মদ সগীর, আবদুল হাকিম, ফকির গরীবুল্লাহ।
◆ লায়লী-মজনু – দৌলত উজির বাহরাম খান।
◆ সায়ফুলমুলুক বদিউজ্জামাল – আলাওল, দোনাগাজী।
◆ পদ্মাবতী – আলাওল
◆ সপ্তপয়কর – আলাওল
◆ সিকান্দারনামা – আলাওল
◆ তোহফা – আলাওল
◆ গুলে বকাওলী – নওয়াজিস খান, মুহম্মদ মুকীম।
◆ নসিহৎনামা – শেখ পরাণ, আব্দুল হাকিম, শেখ সুলাইমান।
◆ নূরনামা – আব্দুল হাকিম, আবদুল করিম, মুহম্মদ শফী।
◆ হাতেম তাই – সৈয়দ হামজা
◆ আমির হামজা – সৈয়দ হামজা
◆ মধুমালতী – সৈয়দ হামজা
◆ মকতুল হোসেন – ফকির গরীবুল্লাহ।
◆ সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী – দৌলতকাজী ও আলাওল।

No comments:

Post a Comment

Recent Post

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

১. ‘ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ’ কবিতায় সালামের হাতে কেন অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে ? ক. সংগ্রামী চেতনার কারণে     খ. দুঃখিনী মাতার অশ্রুজল দেখে গ. বরকত...

Most Popular Post