Ad-1

Wednesday, April 24, 2024

সাহসী জননী বাংলা

১. মাগাে, ভাবনা কেন?

আমরা তােমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি।
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,...
ক. উদ্বাস্তু' শব্দের অর্থ কী?
খ, ‘চির কবিতার দেশ’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘সাহসী জননী বাংলা' কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? আলােচনা কর।
ঘ, “উদ্দীপক এবং ‘সাহসী জননী বাংলা কবিতার মূলচেতনা এক ও অভিন্ন"-স্বীকার কর কি? তোমার যুক্তি দাও।

     

উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন

 

উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন

৪।হরিনামপুরের চেয়ারম্যান সাহেবের মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে বিরাট আয়োজন।এলাকার ধনী-গরিব সবাই এসেছেন দাওয়াত খেতে। দরিদ্র কৃষক গণি মিয়াও তাঁর ছেলে গিয়াসকে নিয়ে দাওয়াত খেতে এসেছেন। কিন্তু বিপত্তি ঘটল গিয়াসের হাত থেকে পড়ে একটি গ্লাস ভেঙে যাওয়ায়। চেয়ারম্যান সাহেবের স্ত্রী স্বামীর ওপর রাগ করে বললেন—‘এসব ছোটলোকদের দাওয়াত দিয়ে ভুল করেছ। ওরা কি এক সারিতে বসে খাওয়ার যোগ্য?’ চেয়ারম্যান তাকে থামানোর চেষ্টা করে বলেছেন, ‘এদের কারণেই আমি আজ হরিনামপুরের চেয়ারম্যান।

) ‘বোধন বাঁশি কী?

) আমাদের দেশে জনশক্তি গঠন হতে পারছে না কেন?                        

) উদ্দীপকের চেয়ারম্যানের স্ত্রীর সঙ্গে উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন প্রবন্ধে বর্ণিত কাদের সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা করো।

()‘এরাই তো আমাদের ভাগ্য নিয়ন্তা’—উদ্দীপকের চেয়ারম্যানের এই বক্তব্যে যে মানসিকতার পরিচয় মেলে, তা উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো। 

                

পয়লা বৈশাখ

চৈত্রের শেষে ব্যবসায়ী আতিক সাহেবের মন আনন্দে ভরে ওঠে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে তিনি উন্মুখ হয়ে থাকেন, যাতে পুরনো হিসাব-নিকাশ চুকিয়ে নব উদ্যমে ব্যবসায়িক কাজকর্ম চালাতে পারেন। তিনি মনে করেন, নববর্ষ বাঙালির ঐতিহ্য, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতীক।

ক) প্রত্যক্ষ অভিঘাতশব্দটি পয়লা বৈশাখরচনায় কোন প্রসঙ্গে ব্যবহূত হয়েছে?

খ) নববর্ষ উদ্যাপনের ক্ষেত্রে কোন মৌলিক ঐক্যটি আমাদের চোখে পড়ে? ব্যাখ্যা করো। ২

গ) উদ্দীপকটি পয়লা বৈশাখপ্রবন্ধের কোন দিকটি নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা করো। ৩

ঘ) নববর্ষ বাঙালির ঐতিহ্য, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতীকএ বিষয়ে তোমার নিজস্ব অভিমত ব্যাখ্যা করো।

 

 

 

 

Tuesday, February 27, 2024

বাংলা ভাষার রক্ষক মুসলিমরা

হাজার বছর আগে বাঙ্গালি জাতির মুখের ভাষা ‘বাংলা’কে কেড়ে নিয়েছিলো দক্ষিণ ভারত থেকে আগত সেন রাজারা। সেন রাজাদের হিন্দু পণ্ডিতরা ফতওয়া জারি করেছিলো, “যারা বাংলা ভাষা বলবে ও শুনবে তারা ‘রৌরব’ নামক নরকে যাবে।” ঐ সময় তুর্কি বংশোদ্ভূত ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজী নির্যাতিত বাঙালীদের মুক্ত করতে এগিয়ে আসেন এবং ১২০৪ সালে মাত্র ১৮ জন ঘোড়সওয়ারী নিয়ে সেন রাজাকে পরাজিত করে বাংলাকে স্বাধীন করেন। বক্তারা বলেন, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলাজীর বাংলা বিজয়ের মাধ্যম দিয়ে সেইদিন শুধু ভূমির বিজয় হয়নি, সাথে মুক্ত হয়েছিলো বাঙ্গালীদের মুখের ভাষা ‘বাংলা’।

ভাষাবিদ দীনেশ চন্দ্র সেন বলেন, “মুসলমান সম্রাটগণ বর্তমান বঙ্গ-সাহিত্যের জন্মদাতা বললে অত্যুক্তি হয় না। বঙ্গ-সাহিত্য মুসলমানদেরই সৃষ্ট, বঙ্গ-ভাষা বাঙালি মুসলমানের মাতৃভাষা।” অধ্যাপক ও গবেষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, “যদি বাংলায় মুসলিম বিজয় ত্বরান্বিত না হতো এবং এদেশে আরো কয়েক শতকের জন্য পূ্র্বের শাসন অব্যাহত থাকতো, তবে বাংলা ভাষা বিলুপ্ত হয়ে যেত এবং অবহেলিত ও বিস্মৃত-প্রায় হয়ে অতীতের গর্ভে নিমজ্জিত হতো।”

মধ্যযুগে মুসলিম শাসকদের রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা ভাষার যে সাহিত্য চর্চা শুরু হয়, তার মাধ্যমে বাংলা ভাষা একটি পরিপূর্ণ ভাষা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার যোগ্যতা অর্জন করে।

বাংলা ভাষাকে কলুষিত করার চেষ্টা পরবর্তীতে যুগে যুগে আরো হয়। ১৮শ’ সনে ব্রিটিশরা কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করে বাংলা ভাষার আরবী ও ফারসী শব্দ বাদ দিয়ে সংস্কৃত শব্দ প্রবেশের উদ্দেশ্যে সাহিত্য চর্চা শুরু করে। তারা দেখাতে চায়, “বাংলা ভাষার সাথে মুসলমানদের কোন সম্পর্ক নেই”।

মুসলিমদের হেয় প্রতিপন্ন করতে প্রচার করা হয়, বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন শরীফ অনুবাদ নাকি গিরিশ চন্দ্র সেন করেছে। অথচ ১৮৮৬ সালে গিরিশ চন্দ্র সেনের অনুবাদের বহু পূর্বে ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। অথচ এ ইতিহাস প্রচার করা হয় না।


সুত্র: খন্দকার কামরুল হুদা, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও শেখ মুজিব, ১৯৯৫ পৃ. ৩২, বাংলাপিডিয়া

Tuesday, February 20, 2024

সুখী হওয়ার উপায়

আমরা ব্যক্তি,পরিবার, বন্ধু ও কর্মক্ষেত্র দ্বারা আক্রান্ত হই।তা থেকে........ 

★ মুক্তির উপায় :-----

১. শত্রুকে কাজে লাগানো।

২. সময় চূড়ান্তভাবে মেনে চলা।

৩. সঞ্চয় থাকতে হবে।

৪. কাজের মধ্যে কাজ করতে হবে।(Work in work)


★ সুখী হওয়ার উপায় :-----

১. নিজে না করে কাজ করা/কাজ না করে কাজ করা।

২. টেনশন বিক্রি। 

৩. Minimum investment maximum profit.

৪. খরচ না করে খরচ বাঁচানো।

৫. ভাগ্যের উপর বিশ্বাস। 

৬. পাপ থেকে বিরত থাকা।কথায় আছে,

     "পরিশ্রম ধন আনে,পূণ্য আনে সুখ"

৭. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা।

৮. প্রতিকারের উপায় না থাকলে সহ্য করতে হয়।


মুচলেকা কি (what is bond) ?

ফৌজদারি কার্যবিধি -১৮৯৮(১০৬-১০৯ ধারা)

👉কেউ অপরাধ করলে তাকে শাস্তি পেতে হবে, এটা আইনের বিধান। তবে কোন অপরাধ সংঘটনের পুর্বেই যদি কোন ব্যক্তিকে তা থেকে বিরত রাখা যায় তা অবশ্যই মঙ্গলজনক। সেজন্যই অপরাধ প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থাস্বরূপ আইনে মুচলেকার বিধান রাখা হয়েছে। মুচলেকা বা বন্ডের অর্থ হচ্ছে কোন ব্যক্তির কাছ থেকে এইমর্মে অঙ্গীকার আদায় করা, যেন সে ভবিষ্যতে আর ঐ ধরণের অন্যায় করবে না এবং নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে যদি প্রমাণিত হয় সে ঐ ধরণের অপরাধ করেছে, তাহলে সে আইনে নির্ধারিত দণ্ড ভোগ করবে।

ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা-১০৬,১০৭,১০৮ ও ১০৯ ধারাতে বন্ড প্রদানের কারণ ও বিধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

Recent Post

সাহসী জননী বাংলা

১. মাগাে, ভাবনা কেন? আমরা তােমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি। তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,... ক...

Most Popular Post