১. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত কে অকাল বার্ধক্যে নত?
ক. কবি খ. কদম আলী গ. জমিলার মা ঘ. মাছরাঙা
২. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত মাছরাঙা কোথায় স্থির দৃষ্টিতে বসে থাকে?
ক. বাঁশবাগানে খ. জামরুলের ডালে গ. ডুমুরের ডালে ঘ. কদমের ডালে
৩. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় স্থির দৃষ্টি কার?
ক. মাছরাঙার খ. জমিলার মার গ. কদম আলীর।ঘ. কবির
৪. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত মাছরাঙা কাকে চেনে?
ক. আসমানের তারাকে খ. জমিলার মাকে। গ. কদম আলীকে ঘ. কবিকে
৫. কবি আহসান হাবীবের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
ক. রাত্রিশেষ খ. ছায়াহরিণ গ. আশায় বসতি ঘ. সারাদুপুর
৬. আহসান হাবীব কর্মজীবনে কোনটিকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন?
ক. শিক্ষকতা খ. সাংবাদিকতা গ. আইন ব্যবসায় ঘ. নাট্যাভিনয়
৭. কবি আহসান হাবীবের কবিতাকে বিশিষ্ট ব্যঞ্জনা দান করেছেন কোনটি?
ক. পল্লির মাটি ও মানুষের জীবনচিত্র
খ. গভীর জীবনবোধ ও আশাবাদ
গ. বাংলার প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্য বর্ণনা
ঘ. সামাজিক অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
৮. কবি আহসান হাবীবের কবিতার স্নিগ্ধতা পাঠকচিত্তে কোনটির সৃষ্টি করে?
ক. বিদ্রোহের ঝংকার খ. মধুর আবেশ
গ. প্রতিবাদী চেতনা ঘ. দুর্বোধ্য আবেগ
৯. ছোটদের জন্য কবি আহসান হাবীবের কবিতার বই কোনটি?
ক. ছায়াহরিণ খ. মেঘ বলে চৈত্রে যাবো গ. জোছনা রাতের গল্প ঘ. আশায় বসতি
১০. কোনটি আহসান হাবীবের কিশোর পাঠ্য উপন্যাস?
ক. মেঘ বলে চৈত্রে যাবো খ. জোছনা রাতের গল্প
গ. ছুটির দিন দুপুরে ঘ. রানী খালের সাঁকো
১১. আহসান হাবীব তার সাহিত্যকর্মের জন্য কোন পুরস্কার লাভ করেন?
ক. নোবেল পুরস্কার খ. আদমজী পুরস্কার গ. একুশে পদক ঘ. ভারতরত্ন পুরস্কার
১২. কোন পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক থাকাকালে আহসান হাবীবের জীবনাবসান ঘটে?
ক. ইত্তেফাক খ. দৈনিক বাংলা গ. জনকণ্ঠ ঘ. সংগ্রাম
১৩. আহসান হাবীব কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
ক. ১৯৮৩ সালে খ. ১৯৮৪ সালে গ. ১৯৮৫ সালে ঘ. ১৯৮৬ সালে
১৪. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি আসমানের কাকে সাক্ষী করেছেন?
ক. চাঁদকে খ. সূর্যকে গ. ধূমকেতুকে ঘ. তারাকে
১৫. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি আসমানের তারার পর কাকে সাক্ষী করেছেন?
ক. জামরুলকে খ. শিশিরকে গ. মাছরাঙাকে ঘ. জমিনের ফুলকে
১৬. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কোথায় বিস্তর জোনাকি রয়েছে বলে উল্লেখ আছে?
ক. ধানের ক্ষেতে খ. বাঁশবাগানে গ. ডুমুরের বাগানে ঘ. ধূধূ নদীর কিনারায়
১৭. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত পুকুর কোন দিকে অবস্থিত?
ক. পূর্ব দিকে খ. পশ্চিম দিকে গ. উত্তর দিকে ঘ. দক্ষিণ দিকে
১৮. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত ডুমুরের গাছ কোথায় অবস্থিত?
ক. জমিলার মায়ের রান্নাঘরের পাশে খ. পুবের পুকুর পাড়ে
গ. বাঁশবাগানের কাছে ঘ. ধানখেতের কাছে
১৯. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় অভ্যাগত নয় কে?
ক. জোনাকি খ. মাছরাঙা গ. কদম আলী ঘ. কবি
২০. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতাটির রচয়িতা কে?
ক. কাজী নজরুল ইসলাম খ. সুকান্ত ভট্টাচার্য গ. আহসান হাবীব ঘ. ফররুখ আহমদ
২১. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত ক্লান্ত বিকেলের পাখিরা কাকে চেনে?
ক. কদম আলীকে খ. কবিকে গ. জমিলার মাকে ঘ. মাছরাঙাকে
২২. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কারা জানে কবি কোনো অনাত্মীয় নন?
ক. পাখিরা খ. নদীরা গ. ধানেরা ঘ. মাছেরা
২৩. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি কোন সময়ের ধানের মঞ্জরীকে সাক্ষী করেছেন?
ক. আশ্বিনের খ. কার্তিকের গ. অগ্রহায়ণের ঘ. পৌষের
২৪. কবি কিসের টলমল শিশিরকে সাক্ষী করেছেন?
ক. দূর্বাঘাসের খ. ধানের চিরোল পাতার গ. ফুলের ঘ. কাঁঠালপাতার
২৫. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি কার চিরচেনা স্বজন?
ক. কদম আলীর খ. মাছরাঙার গ. জমিলার মায়ের ঘ. পাখির
২৬. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় জমিলার মায়ের রান্নাঘর কেমন
ক. হাঁড়ি-পাতিলে ঠাসা খ. খাবারে ভরপুর গ. শূন্য খাঁ খাঁ ঘ. উচ্ছল প্রাণবন্ত
২৭. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার কবি জমিলার মায়ের রান্নাঘরের কী চেনেন?
ক. শুকনো থালা খ. ভাতের হাঁড়ি গ. পানির কলসি ঘ. চুলা
২৮. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত কিসে কবির হাতের স্পর্শ লেগে আছে?
ক. ডুমুরের ডালে খ. লাঙলে গ. রান্নাঘরের থালায় ঘ. ধানের মঞ্জরীতে
২৯. ‘আমি ছিলাম এখানে’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
ক. স্বদেশকে খ. ধানখেতকে গ. বাঁশবাগানকে ঘ. নদীর কিনারকে
৩০. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কিসের খেতের উল্লেখ রয়েছে?
ক. গমের খ. ধানের গ. বেগুনের ঘ. পাটের
বাংলার ভুবন
সকল শ্রেণির বাংলা ও ব্যাকরণ,সাহিত্য,আইন ও ইসলামী আদর্শ সমৃদ্ধ।
Ad-1
Monday, August 25, 2025
আমি কোনো আগন্তুক নই
প্রত্যুপকার
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন:
১. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান কোথায়?
ক. কলকাতা ● মেদিনীপুর গ. ঢাকা ঘ. চট্টগ্রাম
২. ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধিটি কাকে দেওয়া হয়েছিল?
ক. রাজা রামমোহন রায় ● ঈশ্বরচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়
গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঘ. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৩. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়, কারণ—
ক. তিনি প্রথম বাংলা উপন্যাস লিখেছিলেন
● তিনি বাংলা গদ্যের উন্নতি সাধন করেন
গ. তিনি প্রথম বাংলা কবিতা রচনা করেন
ঘ. তিনি বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করেন
৪. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন?
ক. প্রেসিডেন্সি কলেজ খ. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
● কলকাতা সংস্কৃত কলেজ ঘ. শান্তিনিকেতন
৫. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রকাশিত শিশুপাঠ্য বইয়ের নাম কী?
ক. কিশোর ভারতী খ. আনন্দমেলা ● বর্ণপরিচয়.ঘ. সহজপাঠ
৬. ‘দয়ার সাগর’ উপাধিটি কেন দেওয়া হয়েছিল?
● তিনি ছিলেন দানশীল ও সহানুভূতিশীল
খ. তিনি সমুদ্র ভ্রমণ করেছিলেন
গ. তিনি বিদ্বান ব্যক্তি ছিলেন
ঘ. তিনি সাহিত্যে অবদান রেখেছিলেন
৭. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৃত্যু কবে হয়েছিল?
ক. ১৮২০ সাল খ. ১৮৫৫ সাল ● ১৮৯১ সাল ঘ. ১৯০৫ সাল
৮. ‘প্রত্যুপকার’ গল্পটির লেখক কে?
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ● ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
গ. প্রমথ চৌধুরী ঘ. ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৯. ‘প্রত্যুপকার’ গল্পটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত?
ক. বেতাল পঞ্চবিংশতি খ. ব্যাকরণ কৌমুদী
● আখ্যানমঞ্জরী ঘ. ভ্রান্তিবিলাস
১০. ‘আখ্যানমঞ্জরী’ রচিত হয় কোন সালে?
ক. ১৮৫৫ ● ১৮৬৮ গ. ১৮৭২ ঘ. ১৮৮৫
১১. গল্পের প্রধান চরিত্র আলী ইবনে আব্বাস কার প্রিয়পাত্র ছিলেন?
ক. খলিফা হারুন ● খলিফা মামুন গ. খলিফা আবদুল্লাহ ঘ. খলিফা ওমর
১২. আলী ইবনে আব্বাস কোন শহরে একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির আশ্রয় লাভ করেন?
ক. বাগদাদ ● দামেস্ক গ. কায়রো ঘ. বসরা
১৩. গল্পে বন্দি ব্যক্তিকে কোথায় রাখা হয়েছিল?
ক. রাজপ্রাসাদে ● আলী ইবনে আব্বাসের গৃহে
গ. কারাগারে ঘ. একটি মরুভূমিতে
১৪. আলী ইবনে আব্বাস প্রথমে বন্দির পরিচয় কীভাবে জানতে পারেন?
● বন্দির মুখ থেকে খ. খলিফার আদেশপত্র থেকে
গ. অন্য কারও মাধ্যমে ঘ. স্বপ্নে
১৫. আলী ইবনে আব্বাসকে আশ্রয়দানকারী ব্যক্তি কোথায় বাস করতেন?
● দামেস্কের মসজিদের পাশে খ. বাগদাদের রাজপ্রাসাদে
গ. মক্কার উপকণ্ঠে ঘ. বসরার নদীতীরে
১৬. আলী ইবনে আব্বাসের আশ্রয়দাতা তাকে কী দিয়ে সাহায্য করেছিলেন?
ক. অর্থ ও অশ্ব খ. খাদ্য ও বিশ্রামের স্থান
গ. নিরাপদে পালানোর সুযোগ ● উল্লিখিত সবগুলো
১৭. খলিফা মামুন কোন শহরের শাসক ছিলেন?
● বাগদাদ খ. দামেস্ক গ. কায়রো ঘ. বসরা
১৮. আলী ইবনে আব্বাস যখন খলিফার কাছে বন্দির জন্য সুপারিশ করেন, তখন খলিফা কী বলেন?
ক. তাকে ধৈর্য ধরতে বলেন
● তাকে প্রাণদণ্ড দেওয়ার হুমকি দেন
গ. তাকে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন
ঘ. তাকে রাজপ্রতিনিধি করে পাঠান
১৯. গল্পে খলিফা মামুন কেমন চরিত্রের ছিলেন?
ক. নিষ্ঠুর ও প্রতিশোধপরায়ণ ● মহৎ ও সুবিবেচক
গ. দুর্নীতিগ্রস্ত শাসক ঘ. স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক
২০. গল্পে আলী ইবনে আব্বাস কাকে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা করেন?
ক. খলিফা মামুনকে ● তার আশ্রয়দাতাকে
গ. সৈন্যদের ঘ. তার পরিবারের সদস্যদের
২১. আলী ইবনে আব্বাসের চরিত্র কেমন?
● কৃতজ্ঞ ও সাহসী খ. কাপুরুষ ও আত্মকেন্দ্রিক
গ. নিষ্ঠুর ও প্রতারক ঘ. অহংকারী ও লোভী
২২. আলী ইবনে আব্বাস দামেস্কে কেন গিয়েছিলেন?
ক. বাণিজ্যের জন্য ● যুদ্ধের কারণে
গ. তীর্থযাত্রা করতে ঘ. শাসন পরিচালনার জন্য
২৩. আলী ইবনে আব্বাস আশ্রয়দাতার বাড়িতে কতদিন আশ্রিত ছিলেন?
ক. এক সপ্তাহ খ. দুই সপ্তাহ ● এক মাস ঘ. তিন মাস
২৪. খলিফার নির্দেশে বন্দি ব্যক্তিকে কার হাতে তুলে দেওয়া হয়?
ক. প্রধান উজির ● আলী ইবনে আব্বাস
গ. সেনাপতি ঘ. কারাগারের রক্ষী
২৫. আলী ইবনে আব্বাস কীভাবে আশ্রয়দাতাকে চিনতে পারেন?
● তার কথা শুনে খ. তার মুখের চেহারা দেখে
গ. তার দেওয়া উপহারের কথা মনে করে ঘ. তার পোশাক দেখে
২৬. খলিফা কেন আলী ইবনে আব্বাসের প্রাণদণ্ড দিতে চেয়েছিলেন, কারণ তিনি ভেবেছিলেন—
● সে বন্দিকে পালাতে সাহায্য করেছিল খ. সে মিথ্যা বলেছিল
গ. সে যুদ্ধ করেছিল ঘ. সে শত্রুপক্ষের ছিল
২৭. আলী ইবনে আব্বাসের বন্দিকে মুক্ত করার প্রধান উদ্দেশ্য কী?
ক. খলিফার দৃষ্টি আকর্ষণ করা
● অতীতের উপকারের প্রতিদান দেওয়া
গ. নিজের অবস্থান শক্তিশালী করা
ঘ. শত্রুকে পরাজিত করা
২৮. খলিফা শেষ পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত নেন?
● বন্দিকে মুক্তি দেন খ. বন্দিকে মৃত্যুদণ্ড দেন
গ. আলী ইবনে আব্বাসকে দণ্ডিত করেন
ঘ. বন্দিকে কারাগারে পাঠান
২৯. খলিফা বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার পর তাকে কী উপহার দেন?
ক. মহামূল্য পরিচ্ছদ খ. অশ্ব, খচ্চর ও উষ্ট্র
গ. স্বর্ণমুদ্রা ও রাজপ্রতিনিধির অনুরোধপত্র
● উল্লিখিত সবগুলো
৩০. ‘প্রত্যুপকার’ শব্দের অর্থ কী?
● প্রতিদান দেওয়া খ. প্রতিশোধ নেওয়া
গ. প্রতারণা করা ঘ. উপহাস কর
Monday, August 11, 2025
MPO শিক্ষক কর্মচারীদের ছুটির সুবিধা
এম.পি,ও শিক্ষক কর্মচারীরা নিম্ন বর্ণিত যেকোনো ধরনের ছুটি নিতে পারেন :-
১। বিভিন্ন প্রকারের ছুটি। (১) কোন কর্মচারী নিম্নবর্ণিত যে কোন ধরনের ছুটি পাইবেন, যথাঃ-
(ক) পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি;
(খ) অর্ধ গড় বেতনে ছুটি;
(গ) বিনা বেতনে অসাধারণ ছুটি;
(ঘ) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি;
(ঙ) সংগরোধ ছুটি;
(চ) প্রসূতিজনিত ছুটি;
(ছ) অধ্যয়ন ছুটি; এবং
(জ) নৈমিত্তিক ছুটি।
(২) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীকে বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি ব্যতীত অন্যবিধ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে এবং ইহা বন্ধের দিনের সহিত সংযুক্ত করিয়াও প্রদান করা যাইতে পারে।
(৩) বোর্ডের পূর্বানুমোদনক্রমে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।
২। পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি। (১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত প্রতি এগার কার্যদিবসের জন্য এক দিন হারে পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি অর্জন করিবেন এবং পূর্ণ গড় বেতনে প্রাপ্য এককালীন ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হইবে না।
(২) অর্জিত ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হইলে, তাহা ছুটির হিসাবের অন্য খাতে জমা দেখানো হইবে, উহা হইতে ডাক্তারী সার্টিফিকেট উপস্থাপন সাপেক্ষে অথবা বাংলাদেশের বাহিরে ধর্মীয় সফর, অধ্যয়ন বা অবকাশ ও চিত্তবিনোদনের জন্য পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
৩। অর্ধ গড় বেতনে ছুটি। (১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত প্রতি এগার কার্যদিবসের জন্য এক দিন হারে অর্ধ গড় বেতনে ছুটি অর্জন করিবেন এবং এইরূপ ছুটি জমা হওয়ার কোন সীমা থাকিবে না।
(২) প্রতি দুই দিনের অর্ধগড় বেতনের ছুটিকে কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেট দাখিল সাপেক্ষে, একদিনের পূর্ণ গড় বেতনে ছুটিতে রূপান্তরিত করিয়া কোন কর্মচারীকে সর্বোচচ চার মাস পর্যন্ত পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
৪। প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি।-(১) কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেট দ্বারা সমর্থিত হইলে, কোন কর্মচারীকে তাহার সমগ্র চাকুরী জীবনে সর্বোচচ বার মাস পর্যন্ত, এবং অন্য কোন কারণে হইলে, তিন মাস পর্যন্ত, অর্ধ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(২) যখন কোন কর্মচারী তাহার ছুটি পাওনা হওয়ার পূর্বেই প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি ভোগ করিয়া ফিরিয়া আসেন তখন তিনি পূর্বেই যে ছুটি ভোগ করিয়াছেন সেই দুটি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত নূতনভাবে অর্ধ গড় বেতনে কোন ছুটি পাইবার অধিকারী হইবেন না।
৫। বিনা বেতনে অসাধারণ ছুটি। (১) যখন কোন কর্মচারীর অন্য কোন ছুটি পাওনা না থাকে, বা অন্য প্রকার কোন ছুটি পাওনা থাকে অথচ সংশ্লিষ্ট কর্মচারী লিখিতভাবে অস্বাভাবিক ছুটির জন্য আবেদন করেন, তখন তাহাকে অসাধারণছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(২) অসাধারণ ছুটির মেয়াদ একবারে তিন মাসের অধিক হইবে না, তবে নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রে উক্ত ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করা যাইতে পারে,-
(ক) যে ক্ষেত্রে কর্মচারী এই শর্তে বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুমতিপ্রাপ্ত হন যে, উক্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরে পাঁচ বৎসরের জন্য তিনি কর্তৃপক্ষে চাকুরী করিবেন।
(খ) যে ক্ষেত্রে সংশিষ্ট কর্মচারী চিকিৎসাধীন থাকেন; এবং
(গ) যে ক্ষেত্রে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কর্মচারী তাহার নিয়ন্ত্রন বহির্ভূত কারণে কর্তব্যে যোগদান করিতে অসমর্থ।
(৩) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীর বিনা ছুটিতে অনুপস্থিতির সময়কে ভূতাপেক্ষ কার্যকারিতাসহ অসাধারণ ছুটিতে রূপান্তরিত করিতে পারিবে।
৬। বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি।
(১) কোন কর্মচারী তাহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে বা উহা পালনের পরিণতিতে অথবা তাহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে আঘাতপ্রাপ্ত হইয়া অক্ষম হইলে, কর্তৃপক্ষ তাহাকে বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।
(২) যে অক্ষমতার কারণে অক্ষমতাজনিত ছুটি চাওয়া হয় সেই অক্ষমতা তিন মাসের মধ্যে প্রকাশ না পাইলে, এবং যে ব্যক্তি অক্ষম হন, সেই ব্যক্তি অনুরূপ অক্ষমতার কারণ অবিলম্বে কর্তৃপক্ষকে অবহিত না করিলে, বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে না।
(৩) যে মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি প্রয়োজনীয় বলিয়া এতদুদ্দেশ্যে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গঠিত চিকিৎসা পর্যন্ত প্রত্যায়ন করিবে সেই মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে, এবং চিকিৎসা পর্ষদের প্রত্যায়ন ব্যতিরেকে তাহা বর্ধিত করা হইবে না এবং উক্ত ছুটি কোনক্রমে চবিবশ মাসের অধিক হইবে না।
(৪) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি অন্য যে কোন ছুটির সংগে সংযুক্ত করা যাইতে পারে।
(৫) যদি একই ধরণের অবস্থায় পরবর্তীকালে কোন সময় অক্ষমতা বৃদ্ধি পায় বা উহার পুনরাবৃত্তি ঘটে, তাহা হইলে একাধিকবার বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে, তবে অনুরূপ ছুটির পরিমাণ চবিবশ মাসের অধিক হইবে না এবং তাহা যে কোন একটি অক্ষমতার কারণে মঞ্জুর করা যাইবে।
(৬) শুধুমাত্র আনুতোষিকের এবং যেক্ষেত্রে অবসর ভাতা প্রাপ্য হয় সেক্ষেত্রে অবসর ভাতার ব্যাপারে চাকুরী হিসাব করিবার সময় বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি কর্তব্য পালনের সময় হিসাবে গণনা করা হইবে এবং ইহা সংশিষ্ট কর্মচারীর ছুটির হিসাব হইতে বিয়োজন করা হইবে না।
(৭) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটিকালীন বেতন হইবে নিম্নরূপ, যথাঃ-
(ক) উপ-প্রবিধান (৫) এর অধীনে মঞ্জুরীকৃত ছুটির মেয়াদসহ যেকোন মেয়াদের ছুটির প্রথম চার মাসের জন্য পূর্ণ গড় বেতন, এবং
(খ) এইরূপ কোন ছুটির অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য অর্ধ গড় বেতন।
(৮) এই প্রবিধানের অন্যান্য বিধান সমূহের প্রযোজ্যতা এইরূপ কর্মচারীর ক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে, যিনি তাহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে, বা উহা পালনের পরিণতিতে, অথবা তাহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে, দূর্ঘটনাবশতঃ আঘাতপ্রাপ্ত হইয়াছেন অথবা যিনি নির্দিষ্ট কোন কর্তব্য পালনকালে, তাঁহার পদের স্বাভাবিক ঝুঁকি বহির্ভুত অসুস্থতা বা যখম বাড়াইয়া তোলার সম্ভাবনা থাকে, এইরূপ অসুস্থতার দরুণ অক্ষম হইয়াছেন।
৭। সংগরোধ ছুটি।- (১) কোন কর্মচারীর পরিবারে বা গৃহে সংক্রান্তক ব্যাধি থাকার কারণে যদি আদেশ দ্বারা তাহাকে অফিসে উপস্থিত না হওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয় তবে যে সময়ের জন্য উক্তরূপ নির্দেশ কার্যকর থাকে সেই সময়কাল হইবে সংগরোধ ছুটি।
(২) অফিস প্রধান কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে অনুর্ধর্ব একুশ দিন অথবা অস্বাভাবিক অবস্থায় ত্রিশ দিনের জন্য সংগরোধ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবেন।
(৩) সংগরোধের জন্য উপ-প্রবিধান (২) এ উল্লিখিত মেয়াদের অতিরিক্ত ছুটি প্রয়োজন হইলে,
উহা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুসারে এই প্রবিধানমালার অধীন অন্য কোন প্রকার ছুটি হিসাবে গণ্য হইবে।
(৪) এই প্রবিধানমালা অনুযায়ী প্রাপ্য সর্বাধিক ছুটি সাপেক্ষে, প্রয়োজন হইলে অন্যবিধ ছুটির সহিত সংগরোধ ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(৫) সংগরোধ ছুটিতে থাকাকালে কোন কর্মচারীকে তাহার দায়িত্ব পালনে অনুপস্থিত বলিয়া গণ্য করা হইবে না, এবং যখন কোন কর্মচারী নিজেই সংক্রান্তক ব্যাধিতে আক্রান্ত, তখন তাহাকে এইরূপ কোন ছুটি দেওয়া যাইবে না।
৮। প্রসূতিজনিত ছুটি। (১) কোন কর্মচারীকে পূর্ণ গড় বেতনে সর্বাধিক চার মাস পর্যন্ত প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে এবং উহা তাহার পাওনা ছুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া যাইবে না।
(২) প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুরীর অনুরোধ কোন নিবন্ধিত চিকিৎসক কর্তৃক সমর্থিত হইলে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের বিবেচনা মতে কর্মচারীর প্রাপ্য অন্য যে কোন ছুটির সহিত একত্রে বা সম্প্রসারিত করিয়া মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(৩) কর্তৃপক্ষে চাকুরী জীবনে কোন কর্মচারীকে দুই বারের অধিক প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে না।
৯। অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটি। (১) কোন কর্মচারী ছয়মাস পর্যন্ত পূর্ণ গড় বেতনে এবং আরও ছয়মাস পর্যন্ত অর্ধ গড় বেতনে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটি পাইবেন এবং এইরূপ ছুটির মেয়াদ তাহার অবসর গ্রহণের তারিখ অতিক্রম করার পরেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে, কিন্তু আটান্ন বৎসরের বয়স-সীমা অতিক্রমের পর উহা সম্প্রসারণ করা যাইবে না।
(২) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে এক মাস পূর্বে অবসর গ্রহণের প্রস্তুতি লক ছুটির জন্য আবেদন না করিলে তাহার পাওনা ছুটি অবসর গ্রহণের তারিখের পর তামাদি হইয়া যাইবে।
(৩) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে একদিন পূর্বে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটিতে যাইবেন।
১০। অধ্যয়ন ছুটি।- (১) কর্তৃপক্ষে চাকুরীর জন্য সহায়ক এইরূপ বৈজ্ঞানিক, কারিগরি বা অনুরূপ সমস্যাদি অধ্যয়ন অথবা বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ গ্রহণের জন্য কোন কর্মচারীকে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ অর্ধ গড় বেতনে অনধিক চবিবশ মাস অধ্যয়নের জন্য ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে, যাহা তাহার দুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া হইবে না।
(২) যে ক্ষেত্রে কোন কর্মচারীকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কোন অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা হয় এবং তিনি পরবর্তীকালে দেখিতে পান যে, মঞ্জুরীকৃত ছুটির মেয়াদ তাহার শিক্ষা কোর্স ও পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় মেয়াদ অপেক্ষা কম, সেক্ষেত্রে সময়ের স্বল্পতা পূরণকল্পে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ তাহাকে অনধিক এক বৎসরের জন্য উক্ত অধ্যয়ন ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করিতে পারিবে।
(৩) পূর্ণ গড় বেতনে বা অর্ধ গড় বেতনে ছুটি বা বিনা বেতনে অসাধারন ছুটির সহিত একত্রে অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে, তবে এইরূপে মঞ্জুরীকৃত ছুটি কোনক্রমেই একত্রে মোট দুই বৎসরের অধিক হইবে না।
১১। নৈমিত্তিক ছুটি। সরকার সময়ে সময়ে উহার কর্মচারীদের জন্য প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে মোট যতদিন নৈমিত্তিক ছুটি নির্ধারণ করিবে কর্মচারীগণ ততদিন নৈমিত্তিক ছুটি পাইবে।
১২। ছুটির পদ্ধতি। - (১) প্রত্যেক কর্মচারীর ছুটির হিসাব কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত নিয়ম ও পদ্ধতিতে
সংরক্ষণ করা হইবে।
(২) ছুটির জন্য সকল আবেদন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে হইতে হইবে।
(৩) আবেদনকারী কর্মচারী যে কর্মকর্তার অধীনে কর্মরত আছেন তাহার সুপারিশক্রমে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।
(৪) বিশেষ পরিস্থিতিতে, কোন কর্মকর্তা যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, তাহার অধীন কর্মরত কোন কর্মচারীর ছুটি পাওনা রহিয়াছে, তবে তিনি, আনুষ্ঠানিক মঞ্জুরী আদেশ সাপেক্ষে, তাহাকে অনুর্ধর্ব পনের দিনের জন্য ছুটিতে যাইবার অনুমতি দিতে পারিবেন।
১৩। ছুটিকালীন বেতন। (১) কোন কর্মচারী পূর্ণ গড় বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের সমান হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।
(২) কোন কর্মচারী অর্ধ গড় বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের অর্ধ হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।
১৪। ছুটি হইতে প্রত্যাবর্তন করানো। ছুটি ভোগরত কোন কর্মচারীকে ছুটির মেয়াদ শেষ হইবার পূর্বে দায়িত্ব পালনের জন্য তলব করা যাইতে পারে এবং তাহাকে অনুরূপভাবে তলব করা হইলে, তিনি যে কর্মস্থলে ফিরিয়া আসিবার জন্য নির্দেশিত হইয়াছেন, উহার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার তারিখ হইতে তাহাকে কর্মরত বলিয়া গণ্য করা হইবে এবং এতদুদ্দেশ্যে ভ্রমণের জন্য তিনি ভ্রমণ ভাতা ও অন্যান্য ভাতা পাইবার অধিকারী হইবেন।
১৫। ছুটির নগদায়ন। (১) যে কর্মচারী অবসর ভাতা বা ভবিষ্য তহবিলের সুবিধা গ্রহণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন নাই, তিনি তাহার সম্পূর্ণ চাকুরীকালে সর্বাধিক বার মাস পর্যন্ত, প্রতি বৎসরে প্রত্যাখ্যাত ছুটির ৫০% ভাগ নগদ টাকায় রূপান্তরিত করার জন্য অনুমতি পাইতে পারেন।
(২) সর্বশেষ মূল বেতনের ভিত্তিতে উপ প্রবিধান (১) এ উল্লেখিত ছুটি নগদ টাকায় রূপান্তরিত করা যাইবে।
(৩) কোন কর্মচারী চাকুরীরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করিলে মৃত্যুবরণের তারিখে তাহার অবসর গ্রহণ গণ্য করিয়া তাহার ছুটি পাওনা সাপেক্ষে ছুটির বদলে তাহার প্রাপ্য নগদ অর্থ তাহার পরিবারকে প্রদান করা যাইবে।
ব্যাখ্যাঃ পরিবার বলিতে পারিবারিক অবসরভাতা প্রদানের নিমিত্ত প্রযোজ্য বিধিতে পরিবারকে যে অর্থে দেখানো হইয়াছে তাহা বুঝাইবে।
Tuesday, July 29, 2025
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের আর্থিক লাভ..
১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে সাহায্য করতে এসে ভারতের প্রাপ্তি
লেখক: আরিফুল হক
ভারতের আর্থিক প্রাপ্তি (জাতিসংঘের মাধ্যমে):
১) যুক্তরাষ্ট্র থেকে: ৮,৯১৫,৭০০ ডলার
২) যুক্তরাজ্য থেকে: ৩,৮১১,২১৩ ডলার
৩) কানাডা থেকে: ২,৩২৬,৩৬০ ডলার
৪) সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে: ২০,০০০,০০০ ডলার
৫) মায়ামী থেকে: ১২৬ কোটি ডলার
৬) জাতিসংঘের ৬৮টি দেশ থেকে: ৫৭৪,১৬২ ডলার
এই অনুদানের মোট পরিমাণ ছিল তখনকার হিসেবে ১২,৩১২,৯৫২৯৪ টাকা।
পাকিস্তানের কাছ থেকে প্রাপ্তি:
যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ বাবদ: ৫৯,৩৫১,৪২৯৪ রুপি
পাকিস্তানিদের ফেলে যাওয়া অস্ত্র ও সরঞ্জাম: কেবল ৮৭টি ট্যাঙ্কের মূল্যই ছিল প্রায় ৭৫০ মিলিয়ন ডলার
শুধু খুলনা অঞ্চল থেকেই বিভিন্ন সামগ্রী (যেমন মেশিনারিজ, মালামাল) লুটে নেওয়া হয়েছিল প্রায় ২.২ মিলিয়ন ডলারের
এছাড়া, দোকানপাট থেকে সোনার গহনা, ইলেকট্রনিকস, শিল্প কারখানার যন্ত্রাংশ, দামি গাড়ি ইত্যাদি শত শত ওয়াগনে করে নিয়ে যাওয়া হয়—যার সুনির্দিষ্ট হিসাব আজও নেই।
এর পাশাপাশি নদী, বন্দর, সড়ক, ব্রিজ এবং দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোতেও ভারতের প্রভাব বিস্তার ঘটে। তবুও আজ শুনতে হয়, আমরা নাকি ভারতের কাছে কৃতজ্ঞ! আর তারপর, শেখ হাসিনা সরকার এত কিছু উজাড় করে দিয়েছে যে, ভারত হয়তো তা আজীবন মনে রাখবে!
Sunday, May 25, 2025
মিষ্টি আলুর উপকারিতা
মিষ্টি আলুঃ "বাচ্চার ওজন দ্রুত বাড়ানোর সেরা খাবার"
বাচ্চার স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য মিষ্টি আলু একটি বিশেষ খাবার। এটি শুধু বাচ্চার শরীরের জন্য নয়, তাদের মানসিক বিকাশেও সাহায্য করে।
🟠 মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ:
🟣 ওজন বৃদ্ধি:
মিষ্টি আলু দ্রুত বাচ্চার ওজন বাড়াতে সহায়তা করে। এতে থাকা পুষ্টিগুণ বাচ্চার শক্তি বৃদ্ধি করে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে সহায়ক।
🟣 ক্যালসিয়াম ও আয়রন:
এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং আয়রন, যা রক্তশূন্যতা কমায় এবং হাড়ের গঠন শক্তিশালী করে।
🟣 হজমে সহায়তা:
মিষ্টি আলু হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এটি বাচ্চার পেটের সমস্যাগুলোর জন্যও খুব উপকারী।
🟣 বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন A:
মিষ্টি আলুতে প্রচুর বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন A থাকে, যা বাচ্চার চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় এবং তাদের চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
🟣 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা:
এটি বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে, যার ফলে তারা বেশি সুস্থ ও সক্রিয় থাকে।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় মিষ্টি আলু রাখুন এবং দেখুন আপনার বাচ্চা হয়ে উঠছে আরো শক্তিশালী, সুস্থ এবং প্রাণবন্ত।
Recent Post
আমি কোনো আগন্তুক নই
১. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় বর্ণিত কে অকাল বার্ধক্যে নত? ক. কবি খ. কদম আলী গ. জমিলার মা ঘ. মাছরাঙা ২. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় ব...
Most Popular Post
-
নৌকাডুবি (১৯০৬) চরিত্র ও তথ্য সমূহ ১. রমেশঃকলকাতা/Law/বাবার চিঠি/ ২. হেমনলিনীঃমাতৃহীন/ ৩. কমলাঃ ৪. ডাক্তার নলিনাক্ষঃ * গঙ্গার প্রবল ঘুর্ণিঝড়...
-
অলঙ্কার এর সংজ্ঞাঃ অলঙ্কার কথাটি এসেছে সংস্কৃত 'অলম' শব্দ থেকে।অলম শব্দের অর্থ ভূষণ।ভূষণ অর্থ সজ্জা,গহনা ইত্যাদি। তাই আভিধানিক অর্থে...
-
বাংলা ছন্দ ছন্দ: কাব্যের রসঘন ও শ্রুতিমধুর বাক্যে সুশৃঙ্খল ধ্বনিবিন্যাসের ফলে যে সৌন্দর্য সৃষ্টি হয় তাকে ছন্দ বলে। (বাঙলা ছন্দ : জীবেন্দ...
-
গীতিকার ও সুরকার : আব্দুর রাহমান বয়াতি দে দে পাল তুলে দে মাঝি হেলা করিস না ছেড়ে দে নৌকা অামি যাবো মদিনা দুনিয়ায় নবী এলো মা অামিনার ঘ...
-
উত্তর 'অ' ধ্বনির উচ্চারণ অ-এর মতো হলে তাকে অ-বিবৃত বা স্বাভাবিক উচ্চারণ বলে।অ-ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণে ঠোঁট তেমন বাঁকা বা গোল হয় না।যে...
-
জটিল বা মিশ্র বাক্যে ছােট ছােট একাধিক বাক্য থাকে একে খণ্ডবাক্য বলে। খণ্ডবাক্য প্রধানত দুই প্রকার- ১.প্রধান খণ্ডবাক্য ২.আশ্রিত খণ্ড বাক্য। ...
-
উত্তর: অ-ধ্বনির সংবৃত উচ্চারণের নিয়ম নিম্নরুপ।যথা: ১. 'অ'অথবা নিহিত 'অ'-ধ্বনির পর ই-কার বা উ-কার হলে, তবে অ-ধ্বনির উচ্চারণ...