লালন শাহ
★জ্ঞানমূলক প্রশ্নঃ
১. তসবি জপে -- মুসলমানরা।
২. গলায় মালা পরে -- হিন্দুরা ।
৩. মানুষের জাতের চিহ্ন থাকে না - জন্ম-মৃত্যুর সময়ে।
৪. লালন শাহ জেতের ফাতা বিকিয়েছেন সাত- বাজারে।
৫. জগৎ বেড়ে জেতের কথা— অজ্ঞানতার কারণে।
৬. মানবধর্ম কবিতার চরণ চৌদ্দটি।
৭. লালন গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না— জাতধর্মকে।।
৮. ‘জেতের' শব্দের অর্থ— জাতের।
৯. কুপে যে জল থাকে তাকে বলে— কূপজল।
১০. হিন্দুদের কাছে পবিত্রতার প্রতীক— গঙ্গাজল।
১১. যথা-তথা বলতে বােঝায়-- যেখানে সেখানে।
১২. জেতের ফাতা বলতে বােঝানাে হয়েছে- জাত বা ধর্মের বৈশিষ্ট্যকে।
১৩. ফাতা বলতে বােঝায়- নিশান।
১৪. মানবধর্ম’ কবিতাটির লেখক– লালন শাহ।
১৫. মানবধর্ম' কবিতায় কবি— জাত পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন।
১৬. ‘মানবধর্ম' কবিতার মূল প্রতিপাদ্য- অভেদ ধর্ম জাতি।।
১৭. লালন শাহ গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না— জাতকে।
১৮. লালনের মতে, মনুষ্যধর্মই হলাে— মূলকথা। ।
১৯. মানুষ তসবি কিংবা জপমালা ধারণ করে না— জন্ম ও মুত্যুর সময় ।।
২০. লালনের গানের মূলসুর— অধ্যাত্মবাদ ও মানবতাবাদ।
২১. লালন শাহ জন্মগ্রহণ করেন-- ১৭৭২ সালে।।
২২. মানবতাবাদী মরমি কবি--- লালন শাহ।
২৩. লালন শাহ নিজের গানে নিজেকে— ফকির লালন বলেছেন।
২৪. লালন শাহর দর্শন প্রকাশ পেয়েছে— গানের মাধ্যমে।
২৫. লালন শাহ শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন— সিরাজ সাঁই-এর কাছে।
২৬. জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলােকে লালন শাহ প্রচার করেন---- নতুন দর্শন।।
২৭. লালন শাহ হিন্দু ও মুসলিম ধর্ম সম্পর্কে-- অনেক জ্ঞান অর্জন করেছেন।
২৮. লালন শাহর গানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলাে— অধ্যাত্মভাব ও মরমি রসব্যঞ্জনা।
২৯, লালন শাহর গানের সংখ্যা---- প্রায় সহস্রাধিক।
৩০. লালন শাহ মৃত্যুবরণ করেন ১৮৯০ খ্রিষ্টাব্দে।
★অনুধাবনমূলক প্রশ্নঃ
১. জগৎ বেড়ে জেতের কথা'- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
২. 'যাওয়া কিংবা আসার বেলায় '- বলতে কী বুঝানো হয়েছে?
৩. কূপজল ও গঙ্গাজল কীভাবে অভিন্ন সত্তা? বুঝিয়ে লেখো।
৪. "মূলে একজল,সে যে ভিন্ন নয়"- বলতে কী বোঝায়?
৫. 'জেতের ফাতা' বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
সৃজনশীল প্রশ্ন
১. লেখা নেই রক্তে ধর্ম জাতি গোত্র বর্ণ ভেদ;
তবু কেন এত চলে হানাহানি মানবতা বিচ্ছেদ?
উদার আকাশ, আলো ও প্রকৃতি ফুসফুস জুড়ে বায়ু
মানবধর্ম দান করে সবে শাশ্বত পরমায়ু।
ক) লালন শাহ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
খ) গঙ্গাজল ও কূপজল ভিন্ন নয় কেন?
গ) উদ্দীপকের কবিতাংশ ‘মানবধর্ম’ কবিতার সঙ্গে কিভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ—ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকের কবিতাংশের এবং ‘মানবধর্ম’ কবিতার মূল সুর এক। মন্তব্যটি মূল্যায়ন করো।
২. রাম কিংবা রহিম আমাদের এখানে দুটি নাম শুধু। খাদিজার দুঃখে যেমন ইন্দুবালা কাঁদে,তেমনি রামের পাশে দাঁড়াই রহিম।এই আমাদের বাংলাদেশ। সবাই মিলে ভালো থাকাটাই আমাদের শিক্ষা। আমাদের ভ্রাতৃত্ববোধ আমাদেরকে পৌছে দিচ্ছে অনন্য এক উচ্চতায়। যেখান থেকে তাকালে সবাইকে সমান মনে হয়। সব মানুষকে আপন মনে হয়। আমরা শুধু একটি দীক্ষায়ই দীক্ষিত হই, ভালোবাসা সবার জন্য।
ক) লালন শাহের গানের বৈশিষ্ট্য কি
খ) 'যাওয়া কিংবা আসার বেলায়'- বলতে কী বুঝানো হয়েছে?
গ) উদ্দীপক এবং 'মানবধর্ম'-কবিতার মধ্যকার সাদৃশ্য তুলে ধরো।
ঘ) বিভেদহীন সমাজ গঠনে ভাতৃত্ববোধের গুরুত্ব 'মানব ধর্ম' কবিতা এবং উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
৩. আসবার কালে কী জাত ছিলে
এসে তুমি কী জাত নিলে
কী জাত হবা যাবার কালে
সে কথা ভেবে বলো না!
ক.লালন শাহ কার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন?
খ. কবি মানুষকে জাত ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকটির বক্তব্য 'মানবধর্ম ' কবিতার মূলবক্তব্যের সঙ্গে কতটুকু সাদৃশ্যপূর্ণ, ব্যাখ্যা করো।
ঘ.'পৃথিবীতে আসা যাওয়ার ক্ষেত্রে জাত অভিন্ন'- উক্তিটির তাৎপর্য 'মানবধর্ম'- কবিতা আলোকে বিশ্লেষণ করো।
No comments:
Post a Comment