* সাক্ষ্য আইন কত সালের? ---- ১৮৭২ সালের।
* প্রণয়ন হয়-- ১৫ই মার্চ ১৮৭২
* কার্যকর হয়-- ১লা সেপ্টেম্বর ১৮৭২ সালে।
* সাক্ষ্য আইনের মোট ধারা --- ১৬৭ ধারা।
* অধ্যায় আছে -- ১১টি।
* সাক্ষ্য আইন --একটি প্রকার পদ্ধতিগত আইন।
* সাক্ষ্যকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ৩ ধারায়
* সাক্ষ্যকে ভাগ করা হয়েছে - ২ ভাগে[মৌখিক সাক্ষ্য, দালিলিক সাক্ষ্য ]
* মৌখিক সাক্ষ্য অবশ্যই প্রত্যক্ষ হতে হবে - বর্ণিত ৬০ ধারায়।
* সাক্ষ্য আইন অনুযায়ী কয় ধরনের বিষয় প্রমাণ করার প্রয়োজন নেই?--- ৩ ধরনের।
১. Fact judicially noticeable [বিচারিক দৃষ্টিগোচর বিষয়সমূহ ]
২. Facts admitted [স্বীকৃত বিষয় ]
৩. Facts which the laws presume in favour of party [৮৬-৮৮ ধারা]
* বিচারিকভাবে দৃষ্টিগোচর বিষয়সমূহ প্রমাণ করার প্রয়োজন নেই[Fact judicially noticable need not be proved] বলা হয়েছে - ৫৬ ধারায়।
* যে সকল বিষয়ে আদালত অবশ্যই দৃষ্টিগোচর নিবে বলা হয়েছে - ৫৭ ধারায়।
* ১১টি বিষয়ে আদালতকে দৃষ্টিগোচর নিতে হবে "- বলা হয়েছে - ৫৭ ধারায়।
* স্বীকৃত বিষয়সমূহ প্রমাণ করার প্রয়োজন নেই বলা হয়েছে - ৫৮ ধারায়।
* ৩০ বছর ধরে জীবিত, তাকে মৃত দাবী করলে তা প্রমাণ করতে হবে - ১০৭ ধারায় [[Burden proof of death]
* ৭ বছর ধরে কোন খুঁজ-খবর নেই,সে জীবিত তা প্রমাণ করতে হবে - ১০৮ ধারায় [Burden proof of alive]
* পূর্ববর্তী লিখিত বক্তব্য নিয়ে জেরা করা যায় - ১৪৫ ধারা অনুসারে।
* জেরায় আইনসম্মত প্রশ্ন করা যায় - ১৪৬ ধারা অনুসারে।
জেরায় প্রশ্ন করা বৈধ:-
১. সত্যবাদিতা পরীক্ষা করা।
২. তার পরিচয় ও মর্যাদা জানা যায়।
৩. চরিত্রে আঘাত করে বিশ্বাসযোগ্যতা বিনষ্ট করা।
★ সাক্ষ্য আইনের ২৫ ধারায় পুলিশের নিকট প্রদত্ত বিবৃতি অপ্রাসঙ্গিক।
২৬ ধারায় পুলিশ হেফাজতে থাকাকালে ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ উপস্থিত থাকলে অপ্রাসঙ্গিক শুধু ম্যাজিষ্ট্র্যাট থাকলে সাক্ষ্য প্রাসঙ্গিক।
তবে ২৭ ধারায় পুলিশ এর নিকট আলামত প্রাসঙ্গিক।
No comments:
Post a Comment