Ad-1

Tuesday, February 27, 2024

বাংলা ভাষার রক্ষক মুসলিমরা

হাজার বছর আগে বাঙ্গালি জাতির মুখের ভাষা ‘বাংলা’কে কেড়ে নিয়েছিলো দক্ষিণ ভারত থেকে আগত সেন রাজারা। সেন রাজাদের হিন্দু পণ্ডিতরা ফতওয়া জারি করেছিলো, “যারা বাংলা ভাষা বলবে ও শুনবে তারা ‘রৌরব’ নামক নরকে যাবে।” ঐ সময় তুর্কি বংশোদ্ভূত ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজী নির্যাতিত বাঙালীদের মুক্ত করতে এগিয়ে আসেন এবং ১২০৪ সালে মাত্র ১৮ জন ঘোড়সওয়ারী নিয়ে সেন রাজাকে পরাজিত করে বাংলাকে স্বাধীন করেন। বক্তারা বলেন, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলাজীর বাংলা বিজয়ের মাধ্যম দিয়ে সেইদিন শুধু ভূমির বিজয় হয়নি, সাথে মুক্ত হয়েছিলো বাঙ্গালীদের মুখের ভাষা ‘বাংলা’।

ভাষাবিদ দীনেশ চন্দ্র সেন বলেন, “মুসলমান সম্রাটগণ বর্তমান বঙ্গ-সাহিত্যের জন্মদাতা বললে অত্যুক্তি হয় না। বঙ্গ-সাহিত্য মুসলমানদেরই সৃষ্ট, বঙ্গ-ভাষা বাঙালি মুসলমানের মাতৃভাষা।” অধ্যাপক ও গবেষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, “যদি বাংলায় মুসলিম বিজয় ত্বরান্বিত না হতো এবং এদেশে আরো কয়েক শতকের জন্য পূ্র্বের শাসন অব্যাহত থাকতো, তবে বাংলা ভাষা বিলুপ্ত হয়ে যেত এবং অবহেলিত ও বিস্মৃত-প্রায় হয়ে অতীতের গর্ভে নিমজ্জিত হতো।”

মধ্যযুগে মুসলিম শাসকদের রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা ভাষার যে সাহিত্য চর্চা শুরু হয়, তার মাধ্যমে বাংলা ভাষা একটি পরিপূর্ণ ভাষা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার যোগ্যতা অর্জন করে।

বাংলা ভাষাকে কলুষিত করার চেষ্টা পরবর্তীতে যুগে যুগে আরো হয়। ১৮শ’ সনে ব্রিটিশরা কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করে বাংলা ভাষার আরবী ও ফারসী শব্দ বাদ দিয়ে সংস্কৃত শব্দ প্রবেশের উদ্দেশ্যে সাহিত্য চর্চা শুরু করে। তারা দেখাতে চায়, “বাংলা ভাষার সাথে মুসলমানদের কোন সম্পর্ক নেই”।

মুসলিমদের হেয় প্রতিপন্ন করতে প্রচার করা হয়, বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন শরীফ অনুবাদ নাকি গিরিশ চন্দ্র সেন করেছে। অথচ ১৮৮৬ সালে গিরিশ চন্দ্র সেনের অনুবাদের বহু পূর্বে ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। অথচ এ ইতিহাস প্রচার করা হয় না।


সুত্র: খন্দকার কামরুল হুদা, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও শেখ মুজিব, ১৯৯৫ পৃ. ৩২, বাংলাপিডিয়া

Tuesday, February 20, 2024

সুখী হওয়ার উপায়

আমরা ব্যক্তি,পরিবার, বন্ধু ও কর্মক্ষেত্র দ্বারা আক্রান্ত হই।তা থেকে........ 

★ মুক্তির উপায় :-----

১. শত্রুকে কাজে লাগানো।

২. সময় চূড়ান্তভাবে মেনে চলা।

৩. সঞ্চয় থাকতে হবে।

৪. কাজের মধ্যে কাজ করতে হবে।(Work in work)


★ সুখী হওয়ার উপায় :-----

১. নিজে না করে কাজ করা/কাজ না করে কাজ করা।

২. টেনশন বিক্রি। 

৩. Minimum investment maximum profit.

৪. খরচ না করে খরচ বাঁচানো।

৫. ভাগ্যের উপর বিশ্বাস। 

৬. পাপ থেকে বিরত থাকা।কথায় আছে,

     "পরিশ্রম ধন আনে,পূণ্য আনে সুখ"

৭. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা।

৮. প্রতিকারের উপায় না থাকলে সহ্য করতে হয়।


মুচলেকা কি (what is bond) ?

ফৌজদারি কার্যবিধি -১৮৯৮(১০৬-১০৯ ধারা)

👉কেউ অপরাধ করলে তাকে শাস্তি পেতে হবে, এটা আইনের বিধান। তবে কোন অপরাধ সংঘটনের পুর্বেই যদি কোন ব্যক্তিকে তা থেকে বিরত রাখা যায় তা অবশ্যই মঙ্গলজনক। সেজন্যই অপরাধ প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থাস্বরূপ আইনে মুচলেকার বিধান রাখা হয়েছে। মুচলেকা বা বন্ডের অর্থ হচ্ছে কোন ব্যক্তির কাছ থেকে এইমর্মে অঙ্গীকার আদায় করা, যেন সে ভবিষ্যতে আর ঐ ধরণের অন্যায় করবে না এবং নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে যদি প্রমাণিত হয় সে ঐ ধরণের অপরাধ করেছে, তাহলে সে আইনে নির্ধারিত দণ্ড ভোগ করবে।

ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা-১০৬,১০৭,১০৮ ও ১০৯ ধারাতে বন্ড প্রদানের কারণ ও বিধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

Monday, February 19, 2024

জমি সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন



. বে-দখলী সম্পত্তি কী হেবা/দান করা যায়?
উত্তর :করা যায় তবে শর্ত হল তা দখল করে গ্রহীতাকে বুঝিয়ে দিতে হবে অন্যথায় হেবা/দান সিদ্ধ হবে না

২. স্বামী স্ত্রীর অনুকূলে হেবা করেছেন অতঃপর বিবাহ বিচ্ছেদ,এক্ষেত্রে স্বামী কী হেবা প্রত্যাহার করতে পারেন?
উত্তরঃ প্রত্যাহার করার সুযোগ নেই


৩. মৃত্যুশয্যা অবস্থায় হেবা/দান করলে এটার পরিণতি কী হবে?-
উত্তর:মৃত্যুশয্যায় হেবা/দান করলে এটি হেবা/দান হিসেবে গন্য না হয়ে উইল বা অছিয়তের ন্যায় কার্যকর হবে

৪. হেবা-বিল-এওয়াজ(বিনিময়)কখন প্রত্যাহারযোগ্য?
উত্তরঃযতক্ষণ পর্যন্ত বিনিময় আদায় না হবে ততক্ষণ, বিনিময়ের পর অপ্রত্যাহারযোগ্য।

৫. নাবালক হস্তান্তর দলিলে গ্রহীতা হতে পারলেও পাওয়ার অব এটর্নিতে কী নাবালক গার্ডিয়ানমাধ্যমে গ্রহীতা হতে পারে?
উত্তরঃ পারবে না

৬. জমিদার ও ডেভলপমেন্ট চুক্তির পর ডেভলপমেন্টের অংশ বন্ধক দিতে পারে এক্ষেত্রে ব্যাংকে অ.পাওয়ার দিতে হবে কিনা?
উত্তর : হবে না

৭. কোন তারিখ থেকে জমিদার ও প্রজার মধ্যকার সম্পর্ক কিংবা পাট্টা-কবুলিয়তের অবসান ঘটে?
উত্তর :১৪/৪/১৯৫৬
উক্ত তারিখের পর কোন  পাট্টা-কবুলিয়ত হলে তা অকার্যকর।

৮. খতিয়ানে আপোষ বেস্থিত লিখাটির মর্মার্থ কী?
উত্তরঃ আপোষ বেস্থিতঃ
যার পাশে আপোষ বেস্থিত লিখা থাকবে তিনি অন্যান্য শরীকদের সাথে এই খতিয়ানের তার স্বত্ব আপোষে বুঝ প্রবোদ নিয়ে ত্যাগ করে ভিন্ন দাগে ভিন্ন খতিয়ানে চলে গেছে অর্থাৎ এই খতিয়ানে তার স্বত্ব ত্যাগ করে অন্য খতিয়ানে চলে গেছে

৯. অনুমতি দখলকারের কী ঐ জমিতে বিরুদ্ধ দখল জনিত স্বত্ব সৃষ্টি হয়?
উত্তরঃ সৃষ্টি হয় না।

১০. অনুমতির মেয়াদ যতদিন হোক না কেন মুল মালিক চাওয়া মাত্রই কী দখল ফেরত দিতে বাধ্য কিনা?
উত্তরঃ বাধ্য।

১১. যথাযথ প্রক্রিয়ায় বন্ধক মুক্ত না করিলে ৬০ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর কী বন্ধকী কবলা ছাপ কবলায় পরিণত হয়?
উত্তর : পরিণত হয়

১২. বায়নানামায় নির্দিষ্ট কোন মেয়াদ না থাকলে রেজিস্ট্রেশনের তারিখ হতে বায়নানামার মেয়াদ কতদিন থাকবে?
উত্তরঃ ৬ মাস

১৩.  বিধবা যদি অন্যত্র বিবাহ করে এক্ষেত্রে পূর্বের স্বামীর উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন কিনা?
উত্তর :স্বামীর মৃত্যুর সাথে সাথে স্বামীর সম্পত্তিতে স্ত্রীর যে উত্তরাধিকার সৃষ্টি হয় তা কোন অযুহাতে না দেয়ার সুযোগ নেই,মৃত্যুর পর ইদ্দত পালন শেষে স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করার ক্ষেত্রে সে স্বাধীন
বিয়ের অযুহাতে কোনভাবেই উত্তরাধিকারে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির সুযোগ নেই আর কেউ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে বিধবা আদালতে যেতে পারেন।

১৪. বায়নানামা মেয়াদ অতিক্রান্ত এবং গ্রহীতা রেজিঃ নিতে গড়িমসি প্রকাশ পেলে বায়নানামা দাতার করণীয় কী?
উত্তর :দাতা এক্ষেত্রে গ্রহীতাকে নোটিশ দিয়ে সতর্ক করবেন, এরপর বায়নানামা বাতিলের মামলা করতে হবে

১৫. দিয়ারা জরিপ কি?এই জরিপ কেন ও কোথায় হয়?
উত্তরঃদরিয়া বা সাগর থেকে দিয়ারা
উপকুলে নদী ভাংগনে সিকস্থি পরে পলি জমে পয়স্থি হয় ঐসব জমি সরকার জরিপ পরিচালনা করে খাস জমির রেকর্ড সৃষ্টি করে।

১৬.  নদী ভাংগনে সিকস্থি পয়স্থি ভূমির ব্যক্তিস্বত্ব ও উত্তরাধিকারবিহীন জমিদারের স্বত্ব কার উপর বর্তায়?
উত্তরঃসরকারের উপর বর্তায় অর্থাৎ সরকারের মালিকানায়।

১৭. মৌজা নকশা বা শীট এবং খতিয়ানের দাগের মধ্যে বিভ্রান্তি কিংবা অস্পষ্টতা দেখা দিলে কোনটা প্রাধান্য পাবে?
উত্তরঃ নকশা বা শীট

১৮.  অনেকে শীট নিলে বিভ্রান্তিতে পড়ে দাগ খুঁজে পায় না,নকশায় দাগ কোন কোণা দিয়ে শুরু,কোন কোণায় শেষ?
উত্তর :উত্তর - পশ্চিম কোণা দিয়ে শুরু
দক্ষিণ -পুর্ব কোণায় শেষ

১৯. সিএস খতিয়ানে দাগের চৌহদ্দি  স্পষ্ট কিন্তু আরএস খতিয়ানে ও কী দাগের চৌহদ্দি স্পষ্ট থাকে?
উত্তর :থাকে না,
শুধুমাত্র উত্তর সীমানার দখলকার উল্লেখ থাকে।

২০. খতিয়ানের স্বত্বের কলামে জরিপ চলাকালীন সাং-নিজ লিখার মর্মার্থ কী?
উত্তরঃজরিপের সময়ে জমির মালিকের বাড়ী ও জমির ঠিকানা একই মৌজার সীমানায় অবস্থিত।

২১. জমিদার বাড়ী ছেড়ে গিয়ে ৩ বছর এবং অকৃষক(ওয়ারিশী)৫ বছর জমি অনাবাদী ফেলে রাখলে ব্যক্তিস্বত্ব কি থাকে?
উত্তরঃথাকে না,সরকারের উপর বর্তায়।

২২. খতিয়ান ও খাজনা দাখিলা কী স্বত্বের প্রমাণ বহন করে নাকী দখলের প্রমাণ বহন করে?
উত্তরঃ দখলের।

২৩. কোন কারনে শুধুমাত্র খাজনা পরিশোধে ব্যর্থতায় কী প্রজার স্বত্ব নষ্ট হয়?
উত্তরঃ স্বত্ব নষ্ট হয় না।

২৪. খতিয়ানের স্বত্বের কলাম ও মন্তব্য কলামের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে কোনটি প্রাধান্য পাবে?
উত্তরঃ স্বত্বের কলাম।

২৫.  সি এস খতিয়ানে ২টি অংশ উপরিস্থ স্বত্ব ও অধিনস্থ স্বত্বের মর্মার্থ কী?
উত্তরঃ উত্তর :
উপরিস্থ স্বত্ব :
তখনকার সময়ে জমিদারী প্রথা ছিল জমিদারই খাজনা আদায় করত তারাই উপরিস্থ মালিক ছিল,কিন্তু জমিদার স্বয়ং কোন সম্পত্তি ভোগ করলে তখন উপরিস্থ স্বত্বের মালিক সরকার
অধিনস্থ স্বত্ব :
জমিদার উপরিস্থ মালিক হলে প্রজারা অধিনস্থ স্বত্বের মালিক
সরকার উপরিস্থ স্বত্বের মালিক হলে জমিদার হবে অধিনস্থ স্বত্বের মালিক

২৬. পাট্টা এবং কবুলিয়ত দলিল কী?
উত্তরঃ পাট্রা দলিল:
জমিদার কর্তৃক প্রজা বরাবর সম্পাদিত দলিল। জমিদার কোন কবুলিয়তের প্রেক্ষিতে অথবা অন্য কোন যথোপযুক্ত কারণে প্রজা বরাবর সম্পত্তি (জমি) বন্দোবস্ত দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করলে তা পাট্টা দলিলের মাধ্যমে সম্পাদন করতে পারতেন।
এরুপ দলিলের বৈশিষ্ট্য ছিল-
১. উভয়পক্ষ তথা জমিদার ও প্রজার সম্মতিতে পাট্টার সৃষ্টি হতো।
২. পাট্টায় খাজনার পরিমাণ নির্ধারিত থাকতো।
৩. জমির চৌহদ্দির/তফসিলের উল্লেখ থাকতো।
৪. কোন কোন পাট্টায় ভোগদখলের মেয়াদ উল্লেখ থাকতো।
৫. পাট্টা বাতিলের অধিকারও জমিদার কর্তৃক সংরক্ষিত হতো।
৬. পাট্টা রেজিস্টার্ড বা নন রেজিস্টার্ড উভয় প্রকার হতে পারত।

ফেরত পাট্রা দলিল:

ক্রেতা ক্রয়মূল্য প্রাপ্তি সাপেক্ষে জমি ফেরত দিবেন বা নির্ধারিত সময় ভোগদখলের পর জমি ফেরত দিবেন এরুপ অঙ্গীকার কোন দলিলে করা থাকলে ঐ দলিলকে একবারনামা বা ফেরত পাট্টা বলা হয়। ১৯৫০ সালের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ আইনের ৯৫ (ক) ধারা প্রবর্তিত হবার পর এরুপ দলিলের প্রচলন এখন আর নেই। এরুপ অঙ্গীকার সম্পন্ন দলিল সৃষ্টি হলে তা খাই-খালাসি বন্ধক হিসাবে গণ্য হবে (৯৫ ‘ক’ ধারা মতে)।
উত্তর :
পাট্টা:
জমিদার খাজনার শর্তে পনের বিনিময়ে কোন প্রজার অনুকুলে জমি বন্দোবস্তি প্রদানের দলিল

কবুলিয়ত:
জমিদারকে স্বীকারপুর্বক বন্দোবস্তি গ্রহনের পর জমিদারের অনুকুলে প্রজা যে দলিল সম্পাদন করে

দলিল রেজিস্টেশন এর সময় আমাদের যে যে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবেঃ

১. দলিল করার কমপক্ষে ৩-৪ দিন আগে দলিলের ড্রাফট/খসড়া নিয়ে নিবেন।
২. দাতা- গ্রহিতার নাম, ঠিকানা, টিন নাম্বার, জাতীয় পরিচয় পত্র ঠিক আছে কিনা দেখে নিবেন।
৩. দাগ নাম্বার, খতিয়ান নাম্বার ঠিক আছে কিনা দেখে নিবেন।
৪. চৌহদ্দি ঠিক আছে কিনা
৫. সঠিক স্টেম্পে দলিল লেখা হয়েছে কিনা
৬. দলিলের কৈফিয়ত কলামে কিছু লেখা আছে কিনা
৭. এলটি নোটিশে জমির পরিমান ঠিক আছে কিনা দেখে নিবেন।
৮. ব্যাংক পে অর্ডারের ফটোকপি করে রাখুন
৯. দলিল লেখকের লাইসেন্স নাম্বার ঠিকমত লেখা হয়েছে কিনা
১০. দলিল লেখকের খরচের রশিদ বুঝে নিন
১১.দলিলের রেজিস্টেশন হলে ৫২ ধারার রশিদ বুঝে নিবেন।
১২. দলিলের সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করে রাখবেন
১৩. মনে রাখবেন দলিল একবার রেজিস্টেশন হয়ে গেলে তা সংসোধন করা সময় ও ব্যয়সাধ্য তাই সব দেখে, শুনে ও পড়ে দলিলে টিপসই দিবেন।

Recent Post

sarangsh

১.  অভ্যাস ভয়ানক জিনিস— একে হঠাৎ স্বভাব থেকে তুলে ফেলা কঠিন। মানুষ হওয়ার সাধনাতেও তোমাকে ধীর ও সহিষ্ণু হতে হবে। সত্যবাদী হতে চাও? তাহলে ঠিক ...

Most Popular Post