উত্তর
বাংলা একাডেমি প্রণীত বাংলা বানানরীতি অনুসারে তৎসম শব্দের ৬টি নিয়ম হলো-
১. যেসব তৎসম শব্দে ই ঈ বা উ ঊ উভয়ই শুদ্ধ কেবল সেসব শব্দে ই বা উ এবং তার কারচিহ্ন ি,ু
হবে।যেমন: কিংবদন্তি, চিৎকার,তরণি,শ্রেণি
২. রেফ - এর পরের ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না।
যেমন:অর্জ্জন,কর্ম্ম,কার্ত্তিক,কার্য্য ইত্যাদির পরিবর্তে যথাক্রমে অর্জন,কর্ম,কার্তিক, কার্য ইত্যাদি হবে।
৩. শব্দের শেষে বিসর্গ থাকবে না।
৩. শব্দের শেষে বিসর্গ থাকবে না।
যেমন: কার্যত,ক্রমশ,প্রথমত,সাধারণত ইত্যাদি
৪. সন্ধির ক্ষেত্রে ক,খ,গ,ঘ পরে থাকলে পূর্বে পদের অন্তস্থিত ম্ স্থানে অনুস্বার (ং) হবে।
যেমন : অহম+ কার =অহংকার।
৫. শব্দটি সন্ধিবদ্ধ না হলে ঙ স্থানে ং হবে না।
৪. সন্ধির ক্ষেত্রে ক,খ,গ,ঘ পরে থাকলে পূর্বে পদের অন্তস্থিত ম্ স্থানে অনুস্বার (ং) হবে।
যেমন : অহম+ কার =অহংকার।
৫. শব্দটি সন্ধিবদ্ধ না হলে ঙ স্থানে ং হবে না।
যেমন: অঙ্ক,অঙ্গ,আকাঙ্ক্ষা,গঙ্গা ইত্যাদি।
৬. সংস্কৃত ইন - প্রত্যয়ান্ত শব্দে ঈ-কারান্ত রুপ সমাসবদ্ধ হলে সংস্কৃত ব্যাকরণের নিয়মানুযায়ী সেগুলোতে হ্রস্ব-ই কার হয়।যেমন: গুণী গুণিজন,প্রাণী- প্রাণিবিদ্যা, মন্ত্রী - মন্ত্রিপরিষদ ইত্যাদি।
৬. সংস্কৃত ইন - প্রত্যয়ান্ত শব্দে ঈ-কারান্ত রুপ সমাসবদ্ধ হলে সংস্কৃত ব্যাকরণের নিয়মানুযায়ী সেগুলোতে হ্রস্ব-ই কার হয়।যেমন: গুণী গুণিজন,প্রাণী- প্রাণিবিদ্যা, মন্ত্রী - মন্ত্রিপরিষদ ইত্যাদি।
No comments:
Post a Comment