Ad-1
Monday, September 2, 2019
কাজী নজরুল ইসলাম এর পরিচিতি
১৮৯৯ সালের ২৪ মে জন্ম ১৩০৬ সালের ১১ জৈষ্ঠ্য।জন্মস্থান পশ্চিম বঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রাম। : কাজী আমিনুল্লাহ।পিতা কাজী ফকির আহমদ,তিনি মসজিদের ইমাম ও একটা মাঝারের খাদেম ছিলেন।মাতা জাহেদা খাতুন।ওনি দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন।৪ ভাই ২ বোন।নজরুল সর্বশেষ সন্তান।
ডাকনাম; দুখু মিয়া।
ছদ্মনাম : ধুমকেতু।
উপাধি : জাতীয় কবি।
খ্যাতি : তারুণ্যের কবি,সাম্যের কবি, বিদ্রোহী কবি।
১৯০৮ : তার বাবা মারা যান।তারপর বাবার সে মসজিদে মোয়াজ্জিন ও খাদেমের চাকরি নেয়।
১৯১০ : তার চাচার মাধ্যমে লেটো গান(কাব্য,নৃত্য,গানের সমন্বয়) দলে যোগ দেন।এর সুবাদে বাসুদেব কবিয়াল ও শেখ চকোর গোদর এর সঙ্গে পরিচয় হয়।চকোর গোদর তাঁকে 'ব্যাঙাচিকবি' বলে ডাকত।
১৯১৩ সালে চায়ের দোকানে চাকরি করেন।
১৯১৪ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে দরিরামপুর হাই স্কুলে ভর্তি হয়।
১৯১৬ সালে প্রথম কবিতা প্রকাশ হয়, কবিতার নাম ছিল 'ক্ষমা'পরবর্তী নাম হয় 'মুক্তি ' কবিতা।
১৯১৭ সালে ৪৯ নম্বর বাঙালি পল্টনে যোগ দেন।তাঁর দক্ষতার কারণে তিনি সাধারণ সৈনিক থেকে হাবিলদার পদে উন্নীত হয়।
১৯২০ সালে ইরাকে গিয়ে যুদ্ধ করার কথা, কিন্তু ইতোমধ্যে বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ায় ৪৯ নং বাঙালি পল্টন ভেঙে দেওয়া হয়।যার ফলে তিনি কলকাতায় ৩২ নং কলেজ স্ট্রিট রোডের একটা বাসায় চলে আসেন।এ সময় তাঁর মুসলিম সাহিত্য পরিষদের সাহিত্যিকদের সঙ্গে পরিচয় হয়।
[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ : বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সদস্য ছিলেন ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
২. আকরাম খাঁ
৩. মনিরুজ্জামান
৪. কমরেড মুজাফফর আহমেদ
৫. কাজী ইমদাদুল হক
৬. কাজী মোতাহের হোসেন।
'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' এর সুবাদে 'মুসলিম সাহিত্য সমিতি ' এর লেখকদের সঙ্গে পরিচয় হয়।
১৯১৯ সালে কমরেড মুজাফফর আহমেদ ও কাজী নজরুল দুজনে মিলে একটি পত্রিকার সম্পাদনা করেন।পত্রিকার নাম 'নবযুগ'।এর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন শে রে বাংলা এ কে ফজলুল হক। কিন্তু সেখানে একটি প্রবন্ধ 'মুহাজিরিন হত্যার জন্য দায়ী কে' প্রবন্ধ প্রকাশের জের ধরে ঐ পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
অন্যদিকে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় প্রকাশিত হয় নজরুলের 'খেয়াপারের তরণী' কবিতাটা।যার সমালোচনা মোহিতলাল মজুমদার লেখেন,যার ফলে নজরুল আরও জনপ্রিয় হয়ে যায়।
১৯২১ এ সালটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এ বছরেই নজরুল মুসলিম সাহিত্য সমিতির প্রকাশক আলী আকবর খাঁনের সঙ্গে কুমিল্লায় আসেন।সেখানে গিরিবালার সঙ্গে তার পরিচয় হয়,গিরিবালার বোন/মেয়ে আশালতা সেন গুপ্ত। নজরুলের সঙ্গে বিয়ে হয় আলী আকবর খানের বোন সৈয়দা খাতুন এর সঙ্গে।পরে নজরুল তাঁর নাম দেয় নার্গিস।পুরো নাম নার্গিস আছার খানম।শর্ত ছিল ঘরজামাই থাকতে হবে,তাই বাসর রাতে তিনি পালিয়ে যান।পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নেয় গিরিবালার কাছে।সেখানে আশালতার সঙ্গে পরিচয়।এই
১৯২১ সালেই তিনি প্রথম শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলেন।এ
১৯২১ সালেই তার বিখ্যাত কবিতা 'বিদ্রোহী' কবিতা প্রকাশিত হয় সাপ্তাহিক 'বিজলী' পত্রিকায়।
১৯২২ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর সম্পাদনায় 'ধুমকেতু' পত্রিকা।এতে প্রকাশিত হয়েছিল 'আনন্দময়ীর আগমণে' - প্রবন্ধ।এতে প্রকাশিত হয় 'যুগবাণী' প্রবন্ধও প্রকাশিত হয়।
১৯২৩ সালে তাকে কারাবন্দী করা হয় এবং এক বছর কারাবন্দী করে রাখা হয়।এতে তিনি লিখেন 'রাজবন্দীর জবানবন্দী '।
১৯২৪ সালে আশালতা সেন গুপ্তকে বিয়ে করেন।নজরুল তাকে একটি সুন্দর নাম দিয়েছিল, নাম হলো 'প্রমীলা'। এটার অর্থ নারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ।
১৯২৮ সালে লিখেন একটি বিখ্যাত কবিতা।যেটি 'শিখা' পত্রিকায় 'নতুনের গান' কবিতার শিরোনামে প্রকাশিত হয়।১৯৯৬ সালে সেই কবিতার ২১ লাইন বাংলাদেশের 'রণসঙ্গীত' হিসেবে গৃহীত হয়।
১৯৩৪ সালে 'ধ্রুব ' নাটকে 'নারদ' চরিত্রে প্রথম অভিনয় করেন।
১৯৪২ সালে ৪৩ বছর বয়সে 'পিক ডিজিজ' নামে রোগে আক্রান্ত হয়।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য বাইরের দেশে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি।
১৯৭২ সালে 'জাতীয় কবি'-র মর্যাদা দেওয়া হয়।
১৯৭৬ সালে কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
নজরুলের যা কিছু প্রথম;
প্রথম রচনা : বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী(১৯১৯).
প্রথম গ্রন্থ : ব্যাথার দান(১৯২২).
প্রথম কবিতা ; মুক্তি(১৯১৯).
প্রথম কাব্যগ্রন্থ : অগ্নিবীণা (১৯২২).
প্রথম উপন্যাস : মৃত্যুক্ষুধা(১৯৩০)
প্রথম নাটক : ঝিলিমিলি(১৯২৭)
প্রথম প্রবন্ধ : তুর্কি মহিলার ঘোমটা খোলা(১৯১৯)
প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ : যুগবাণী (১৯২৭).
প্রথম জেয়াপ্ত গ্রন্থ : বিষের বাঁশি।
পদক;
১৯৪৫ সালে 'জগত্তারিণী' পদক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় দেয়।
১৯৬০ সালে 'পদ্মভূষণ' পদক দেওয়া হয়, এটা ভারত সরকার কর্তৃক সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার।
১৯৬৯ সালে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় দেন ডি.লিট উপাধি দেওয়া হয়।
১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেন ডি.লিট উপাধি।
১৯৭৫ একুশে পদক।
১৯৭৭ স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন।
বাজেয়াপ্ত গ্রন্থসমূহ
১. বিষের বাঁশি
২. ভাঙার গান
৩. যুগবাণী
৪. চন্দ্রবিন্দু
৫. প্রলয়শিখা।
★'অগ্নিবীণা ' উৎসর্গ করেন বারীন্দ্রকুমার ঘোষ কে।
'বাঁধনহারা' উৎসর্গ করেন নলীনি কান্ত সরকারকে।
১৩ বার বাংলাদেশে আসেন।
কাজী নজরুল এর প্রথম:
উপন্যাস: ==========বাধন হারা,
কবিতা:============== মুক্তি,
কাব্য:============== অগ্নিবীণা,
ছোট গল্প:=========== হেনা,
নাটক: =============ঝিলিমিলি
প্রবন্ধ গ্রন্থ:============ যুগবাণী(1921),
প্রবন্ধ:=========== তুর্কি মহিলার ঘোমটা খোলা
কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকাঃ====== লাঙ্গল, ধূমকেতু, নবযুগ।
***কাজী নজরুলের পিতার নাম কী====কাজী ফকির আহমদ।
*** রণসঙ্গীত হিসাবে মূল কবিতাটির কত চরণ গৃহীত====২১ চরণ।
***রণসঙ্গীত কী শিরোনামে সর্বপ্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়==নতুনের গান শিরোনামে ঢাকার শিখা পত্রিকায় ১৯২৮ প্রকাশিত হয়।
***কাজী নজরুলের কোন গ্রন্থে এই সঙ্গীত অন্তর্ভুক্ত আছে==সন্ধ্যা কাব্য গ্রন্থে।
***কাজী নজরুল কোন দৈনিক পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন==‘সান্ধ্য দৈনিক নবযুগ’ (১৯২০)
*** এই পত্রিকার সঙ্গে আর কোন দুজন রাজনৈতিক নেতা যুক্ত ছিলেন==কমরেড মুজাফফর আহমদ ও শেরে বাংলা ফজলুল হক।
*** কাজী নজরুলের সম্পদনায় কোন অর্ধসাপ্তাহিক পত্রিকা বের হত===‘ধূমকেতু’ (১৯২২)
** ধূমকেতু পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথের কোন বাণী ছাপা হয়===‘আয় চলে আয়, রে ধূমকেতু/আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু-’।
*** রবীন্দ্রনাথ তাঁর কোন গীতিনাট্য নজরুলকে উৎসর্গ করেন=== বসন্ত।
*** হুগলি জেলে কর্মকর্তাদের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে নজরুল অনশন করলে রবীন্দ্রনাথ নজরুলকে কী লিখে টেলিগ্রাফ পাঠান= Give up hunger strike. Our literature claims you.
** কাজী নজরুল জেল থেকে মুক্তি পান কবে==১৯২৩-এর ১৫ অক্টোবর।
** কাজী নজরুল ইসলাম কংগ্রেসের রাজনীতিতে যোগ দেন কখন==১৯২৫-এ ফরিদপুর কংগ্রেসের প্রাদেশিক সম্মেলনে।
**নজরুল সম্পাদিত ‘লাঙ্গল’ পত্রিকার প্রকাশকাল কত== ১৯২৫ সাল।
***কাজী নজরুলকে জাতীয় সংবর্ধনা দেয়া হয় কোথায় এবং কখন==১৯২৯-এর ১৫ ডিসেম্বর কলকাতার অ্যালবার্ট হলে।
** নজরুলের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থের নাম কী===ব্যথার দান(প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি ১৯২২)
**নজরুলের প্রথম প্রকাশিত নাটকের নাম কী==ঝিলিমিলি (১৩৩৪, নওরোজ।
*** নজরুলের প্রথম বাজেয়াপ্ত গ্রন্থের নাম কী===বিষের বাঁশী
** নজরুলের মোট কয়টি গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত হয়, কী কী===৫টি। বিশের বাঁশী, ভাঙার গান, প্রলয় শিখা, চন্দ্রবিন্দু, যুগবাণী।
*** জেলে বসে লেখা জবানবন্দির নাম কী===রাজবন্দির জবানবন্দি। রচনার তারিখ ১৯২৩ ।
**‘দারিদ্র্য’ কবিতাটি নজরুল ইসলামের কোন কাব্যের অন্তর্গত=====সিন্ধু হিন্দোল কাব্যের।
***কোন কবিতা রচনার জন্য কাজী নজরুল ইসলামের ‘অগ্নিবীনা’ কাব্য নিষিদ্ধ হয়===রক্তাম্বরধারিনী মা।
**** নজরুলের কোনটি পত্রোপন্যাসের পর্যায়ভুক্ত====বাঁধনহারা।
*** বঙ্গবন্ধু সরকার কর্তৃক রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে নজরুলকে কলকাতা থেকে ঢাকায় আনায়ন করা হয় কত সালে===১৯৭২-এর ২৪ মে।
**** কবির বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো কী কী===অগ্নি-বীণ১৯২২,)বিষের বাঁশি (১৯২৪)ভাঙার গান (১৯২৪)সাম্যবাদী (১৯২৫)সর্বহারা (১৯২৬) ফণি-মনসা (১৯২৭)জিঞ্জির (১৯২৮)সন্ধ্যা (১৯২৯),প্রলয় শিখা (১৯৩০)ইত্যাদি।
*** কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাসগুলোর নাম উল্লেখ কর===== বাঁধনহারা’ (১৯২৭),মৃত্যুক্ষুধা (১৯৩০) ও কুহেলিকা (১৯৩১)।
*** কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত গল্পগ্রন্থগুলোর নাম কর====ব্যথার দান (১৯২২), রিক্তের বেদন (১৯২৫), শিউলিমালা (১৯৩১)।
***বিবিসির বাংলা বিভাগ কর্তৃক জরিপকৃত (২০০৪) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় নজরুলের স্থান কত===তৃতীয়।
*** বাল্যকাল তিনি কী নামে পরিচিত ছিলেন====দুখু মিয়া।
***কাজী নজরুল ইসলাম কী নামে খ্যাত===বিদ্রোহী কবি।
***বাংলা ভাষায় কে প্রথম ইসলামী গান ও গজল রচনা করেন====কাজী নজরুল ইসলাম।
***কাজী নজরুল ইসলাম ১৯১৭ সালে কত নং বাঙালি পল্টনে যোগ দেন===৪৯ নং
***১৯৩৩ সালে প্রকাশিত ‘বিষের বাঁশী’ কাব্যগ্রন্থ কার নামে উৎসর্গ করেন--===মিসেস এম রহমান
***‘চন্দ্রবিন্দু’ কাজী নজরুল ইসলামের কোন ধরনের রচনা===গল্প
***‘ভাঙ্গার গান’ কাজী নজরুল ইসলামের কোন ধরনের রচনা===কাব্যগ্রন্থ।
***আবুল মনসুর আহমদ এর কোন গ্রন্থে কাজী নজরুল ইসলাম ভূমিকা রচনা করেছেন===আয়না
**কাজী নজরুল ইসলামের তিনটি নাটকের নাম করুন==ঝিলমিলি,আলেয়া,পুতুলের বিয়ে
*** কাজী নজরুল ইসলামের ‘অগ্নি-বীণা’ কাব্যের প্রথম কবিতাটি কোনটি==প্রলয়োল্লাস।
***১৯৩০ সালে কোন কবিতার জন্য নজরুল ইসলাম ৬ মাসের জন্য কারাবরণ করেন======প্রলয় শিখা
*** কাজী নজরুল ইসলামের প্রেমমূলক রচনা কোনটি=== শিউলীমালা
***‘আমি সৈনিক’ রচনাটি কবি নজরুল ইসলামের কোন গ্রন্থের অন্তর্ভূক্ত===দুর্দিনের যাত্রী।
***কত সলে কবি নজরুলকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়===১৯৭৪ সালে।
***কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী এবং কত সালে প্রকাশিত হয়===অগ্নিবীণা, ১৯২২ সালে প্রকাশিত হয়।
*** এ পর্যন্ত কাজী নজরুল ইসলামের প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা কত=== ৫১টি
*** কাজী নজরুল ইসলাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কোন গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন===সঞ্চিতা।
***কাজী নজরুলের ‘সাম্যবাদী’ কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়===লাঙ্গল।
***কত সালে কাজী নজরুল ইসলাম আশালতা সেন গুপ্তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবন্ধ হন===১৯২৪ সালে
***১৯২২ সালে ধূমকেতুর শারদীয় সংখ্যায় কী কী প্রকাশের জন্য কাজী নজরুল ইসলামকে এক বৎসর কারাবণ করতে হয়===আনন্দময়ীর আগমনে কবিতা এবং ‘বিদ্রোহীর কৈফিয়াৎ’ প্রকাশের জন্য।
***কত সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবি নজরুলকে ডক্টরেট উপাধি প্রদান করে==১৯৭৪ সালে
***নজরুল ইসলামের কবিতা সর্বপ্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়==বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য পত্রিকায়।
***বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে দুটি বৃক্ষ আছে। তার একটি রবীন্দ্রনাথের নামে অপরটি কার নামে==কাজী নজরুল ইসলামের নামে।
**** ‘যাকে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নি’- এই বিখ্যাত গানের চরণটি নজরুল কাকে উদ্দেশ্য করে রচনা করেছেন===নার্গিসকে।
***নার্গিসের বাড়ি কোথায়===কুমিল্লা জেলার দৌলতপুরে।
*** মুসলিম ও হিন্দু এতিহ্যকে একীভূত করার উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর ছেলের নাম কী রাখেন====কৃষ্ণ-মোহাম্মদ
*** নজরুল মায়ের মত সম্মান করতো কোন মহিলাকে=বিরজা সুন্দরী নামে কুমিল্লার এক হিন্দু মহিলাকে।
*** তিনি মৃত্যুবরণ করেন কবে===২৯ আগষ্ট, ১৯৭৬; ১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Recent Post
সুভা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ১. সুভার বাবার নাম কি? ২. সুভা কোথায় বসে থাকত? ৩. সুভা জলকুমারী হলে কী করত? ৪. সুভার গ্রামের নাম কী? ৫...
Most Popular Post
-
বাংলা ছন্দ ছন্দ: কাব্যের রসঘন ও শ্রুতিমধুর বাক্যে সুশৃঙ্খল ধ্বনিবিন্যাসের ফলে যে সৌন্দর্য সৃষ্টি হয় তাকে ছন্দ বলে। (বাঙলা ছন্দ : জীবেন্দ...
-
অলঙ্কার এর সংজ্ঞাঃ অলঙ্কার কথাটি এসেছে সংস্কৃত 'অলম' শব্দ থেকে।অলম শব্দের অর্থ ভূষণ।ভূষণ অর্থ সজ্জা,গহনা ইত্যাদি। তাই আভিধানিক অর্থে...
-
উত্তর 'অ' ধ্বনির উচ্চারণ অ-এর মতো হলে তাকে অ-বিবৃত বা স্বাভাবিক উচ্চারণ বলে।অ-ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণে ঠোঁট তেমন বাঁকা বা গোল হয় না।যে...
-
নৌকাডুবি (১৯০৬) চরিত্র ও তথ্য সমূহ ১. রমেশঃকলকাতা/Law/বাবার চিঠি/ ২. হেমনলিনীঃমাতৃহীন/ ৩. কমলাঃ ৪. ডাক্তার নলিনাক্ষঃ * গঙ্গার প্রবল ঘুর্ণিঝড়...
-
উত্তর: অ-ধ্বনির সংবৃত উচ্চারণের নিয়ম নিম্নরুপ।যথা: ১. 'অ'অথবা নিহিত 'অ'-ধ্বনির পর ই-কার বা উ-কার হলে, তবে অ-ধ্বনির উচ্চারণ...
-
অর্থালঙ্কার: অর্থালঙ্কারের প্রকারভেদ: অর্থালঙ্কার পাঁচ প্রকার।যথা: ১. সাদৃশ্যমূলক ২. বিরোধমূলক ৩. শৃঙ্খলামূলক ৪. ন্যায়মূলক ৫. গূঢ়ার্থ...
-
উত্তর: তৎসম শব্দে মূর্ধন্য-ণ এর ব্যবহারের নিয়মকে ণ-ত্ব বিধান বলে।নিম্নে এর পাঁচটি নিয়ম বর্ণনা দেওয়া হলো... ১. ঋ,র,ষ এরপর মূর্ধন্য-ণ হয়। ...
No comments:
Post a Comment