জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১. মধ্যরাতে কারা এসেছিল?
২. মুক্তিযুদ্ধকালে কোটি বাঙালি দীর্ঘ নয় মাস কোন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে নির্বাসিত জীবন যাপনে বাধ্য হয়?
৩. কার্তুজ শব্দের অর্থ কী?
৪. বাঙালিরা হানাদারদের কী কেটে দিয়েছে?
৫. উদ্বাস্তু' শব্দের অর্থ কী?
৬. চির কবিতার দেশ বলা হয়েছে কাকে?
৭. মৃতের আগুন কোথায় চাপা?
৮. কখন হানাদার আসে?
৯. মধ্যরাতে কারা জাগে?
১০. 'কার্তুজ'-শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে?
১১. 'সাহসী জননী বাংলা'- কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভূক্ত?
১২. 'সাহসী জননী বাংলা'- কবিতাটিতে কী প্রতিফলিত হয়েছে?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন
১. কবিতার হাতে রাইফেল বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
২. 'অ আ ক খ বর্ণমালা পথে পথে তেপান্তরে ঘুরে' কথাটি ব্যাখ্যা করো।
৩. ‘তোদের রক্তাক্ত হাত মুচড়ে দিয়েছি নয় মাসে’- কথাটি বুঝিয়ে লেখো।
৪. ‘এসেছি আবার ফিরে…… রাতজাগা নির্বাসন শেষে’- চরণটি বুঝিয়ে লেখো।
৫. সাহসী জননী বাংলার বুকে চাপা মৃতের আগুন কেন?
৬. জাগে, নীলকমলেরা জাগে- কেন?
৭, ‘চির কবিতার দেশ’ বলতে কী বুঝানো হয়েছে?
৮. কবি বাংলাদেশকে চির কবিতার দেশ বলেছেন কেন?
৯. 'কান কেটে দিয়েছি তোদের'-বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
১০. 'কিন্তু কী ঘটল শেষে ,কে দেখালো মহা প্রতিরোধ ' কথাটি দ্বারা কী বুঝানো হয়েছে?
নমুনা সৃজনশীল প্রশ্ন
১. যখন হানাদারবধ সংগীতে
ঘৃণার প্রবল মন্ত্রে জাগ্রত
স্বদেশের তরুণ হাতে
নিত্য বেজেছে অবিরাম
মেশিনগান, মর্টার গ্রেনেড।
গ. উদ্দীপকের অনুভব ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার
অনুভবের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ – ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের ভাবনা ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার সামগ্রিক পরিচয় নয়Ñ মূল্যায়ন করো।
২. লক্ষ লক্ষ হা-ঘরে দুর্গত
ঘৃণ্য যম-দূত-সেনা এড়িয়ে সীমান্তপারে ছোটে,
পথে পথে অনশনে অন্তিম যন্ত্রণা রোগে ত্রাসে
সহস্রের অবসান, হন্তারক বারুদে বন্দুকে
মূর্ছিত-মৃতের দেহ বিদ্ধ করে, হত্যা-ব্যবসায়ী
বাংলাদেশ-ধ্বংস-কাব্যে জানে না পৌঁছল জাহান্নামে
এ জন্মেই;
বাংলাদেশ অনন্ত অক্ষত মূর্তি জাগে ॥
গ. উদ্দীপকে প্রথম পাঁচ চরণে ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার কোন দিকটি প্রকাশ
পেয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ বাক্যটি ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার মূলভাবকেই তুলে ধরেছেÑ কথাটি বিশ্লেষণ করো।
৩. “একবার মরে ভুলে গেছে আজ মৃত্যুর ভয় তারা।
শাবাশ বাংলাদেশ, এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়;
জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার তবু মাথা নোয়াবার নয়।”
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের ভাবনা ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার সামগ্রিক পরিচয় নয়।- মূল্যায়ন করো।
৪. দুঃসাহসী এক বিপ্লবী বাঙালি ছিলেন সূর্যসেন। ব্রিটিশদের শাসন শোষণ থেকে
স্বদেশকে মুক্ত করার বাসনায় তিনি সশস্ত্র সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করেন। চট্টগ্রামকে
ব্রিটিশ শাসনমুক্ত করার জন্য গড়ে তোলেন ‘চট্টগ্রাম বিপ্লবী বাহিনী’। ১৯৩০ সালে
চট্টগ্রামকে ইংরেজমুক্ত করে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। কিন্তু বেশিদিন তা রক্ষা করতে
পারেন নি। ১৯৩৩ সালে তিনি গ্রেফতার হন। চরম নির্যাতনের পর তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়।
বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে তিনি চিরস্মরণীয়।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার বৈসাদৃশ্য তুলে ধরো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের প্রকাশিত চেতনাই ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার মূলভাব’ – উক্তিটির
যথার্থতা বিচার করো।
৫. জয় বাংলা বাংলার জয়
হবে হবে হবে, হবে নিশ্চয়
কোটি প্রাণ একসাথে জেগেছে অন্ধ রাতে
নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়।
গ. উদ্দীপকের শেষ চরণের ভাবটি ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার সাথে কীভাবে
বৈসাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘হবে হবে হবে, হবে নিশ্চয়’- এমন প্রত্যয়ের কারণ ‘সাহসী জননী বাংলা’ কবিতার
আলোকে বিশ্লেষণ করো।
৬. মাগাে, ভাবনা কেন?
আমরা
তােমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি।
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি,...
গ. উদ্দীপকে ‘সাহসী জননী বাংলা' কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? আলােচনা কর।
ঘ, “উদ্দীপক এবং ‘সাহসী জননী বাংলা কবিতার মূলচেতনা এক ও অভিন্ন"-স্বীকার কর কি? তোমার যুক্তি দাও।
No comments:
Post a Comment