ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন:
১. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান কোথায়?
ক. কলকাতা ● মেদিনীপুর গ. ঢাকা ঘ. চট্টগ্রাম
২. ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধিটি কাকে দেওয়া হয়েছিল?
ক. রাজা রামমোহন রায় ● ঈশ্বরচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়
গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঘ. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৩. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়, কারণ—
ক. তিনি প্রথম বাংলা উপন্যাস লিখেছিলেন
● তিনি বাংলা গদ্যের উন্নতি সাধন করেন
গ. তিনি প্রথম বাংলা কবিতা রচনা করেন
ঘ. তিনি বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করেন
৪. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন?
ক. প্রেসিডেন্সি কলেজ খ. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
● কলকাতা সংস্কৃত কলেজ ঘ. শান্তিনিকেতন
৫. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রকাশিত শিশুপাঠ্য বইয়ের নাম কী?
ক. কিশোর ভারতী খ. আনন্দমেলা ● বর্ণপরিচয়.ঘ. সহজপাঠ
৬. ‘দয়ার সাগর’ উপাধিটি কেন দেওয়া হয়েছিল?
● তিনি ছিলেন দানশীল ও সহানুভূতিশীল
খ. তিনি সমুদ্র ভ্রমণ করেছিলেন
গ. তিনি বিদ্বান ব্যক্তি ছিলেন
ঘ. তিনি সাহিত্যে অবদান রেখেছিলেন
৭. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৃত্যু কবে হয়েছিল?
ক. ১৮২০ সাল খ. ১৮৫৫ সাল ● ১৮৯১ সাল ঘ. ১৯০৫ সাল
৮. ‘প্রত্যুপকার’ গল্পটির লেখক কে?
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ● ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
গ. প্রমথ চৌধুরী ঘ. ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৯. ‘প্রত্যুপকার’ গল্পটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত?
ক. বেতাল পঞ্চবিংশতি খ. ব্যাকরণ কৌমুদী
● আখ্যানমঞ্জরী ঘ. ভ্রান্তিবিলাস
১০. ‘আখ্যানমঞ্জরী’ রচিত হয় কোন সালে?
ক. ১৮৫৫ ● ১৮৬৮ গ. ১৮৭২ ঘ. ১৮৮৫
১১. গল্পের প্রধান চরিত্র আলী ইবনে আব্বাস কার প্রিয়পাত্র ছিলেন?
ক. খলিফা হারুন ● খলিফা মামুন গ. খলিফা আবদুল্লাহ ঘ. খলিফা ওমর
১২. আলী ইবনে আব্বাস কোন শহরে একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির আশ্রয় লাভ করেন?
ক. বাগদাদ ● দামেস্ক গ. কায়রো ঘ. বসরা
১৩. গল্পে বন্দি ব্যক্তিকে কোথায় রাখা হয়েছিল?
ক. রাজপ্রাসাদে ● আলী ইবনে আব্বাসের গৃহে
গ. কারাগারে ঘ. একটি মরুভূমিতে
১৪. আলী ইবনে আব্বাস প্রথমে বন্দির পরিচয় কীভাবে জানতে পারেন?
● বন্দির মুখ থেকে খ. খলিফার আদেশপত্র থেকে
গ. অন্য কারও মাধ্যমে ঘ. স্বপ্নে
১৫. আলী ইবনে আব্বাসকে আশ্রয়দানকারী ব্যক্তি কোথায় বাস করতেন?
● দামেস্কের মসজিদের পাশে খ. বাগদাদের রাজপ্রাসাদে
গ. মক্কার উপকণ্ঠে ঘ. বসরার নদীতীরে
১৬. আলী ইবনে আব্বাসের আশ্রয়দাতা তাকে কী দিয়ে সাহায্য করেছিলেন?
ক. অর্থ ও অশ্ব খ. খাদ্য ও বিশ্রামের স্থান
গ. নিরাপদে পালানোর সুযোগ ● উল্লিখিত সবগুলো
১৭. খলিফা মামুন কোন শহরের শাসক ছিলেন?
● বাগদাদ খ. দামেস্ক গ. কায়রো ঘ. বসরা
১৮. আলী ইবনে আব্বাস যখন খলিফার কাছে বন্দির জন্য সুপারিশ করেন, তখন খলিফা কী বলেন?
ক. তাকে ধৈর্য ধরতে বলেন
● তাকে প্রাণদণ্ড দেওয়ার হুমকি দেন
গ. তাকে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন
ঘ. তাকে রাজপ্রতিনিধি করে পাঠান
১৯. গল্পে খলিফা মামুন কেমন চরিত্রের ছিলেন?
ক. নিষ্ঠুর ও প্রতিশোধপরায়ণ ● মহৎ ও সুবিবেচক
গ. দুর্নীতিগ্রস্ত শাসক ঘ. স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক
২০. গল্পে আলী ইবনে আব্বাস কাকে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা করেন?
ক. খলিফা মামুনকে ● তার আশ্রয়দাতাকে
গ. সৈন্যদের ঘ. তার পরিবারের সদস্যদের
২১. আলী ইবনে আব্বাসের চরিত্র কেমন?
● কৃতজ্ঞ ও সাহসী খ. কাপুরুষ ও আত্মকেন্দ্রিক
গ. নিষ্ঠুর ও প্রতারক ঘ. অহংকারী ও লোভী
২২. আলী ইবনে আব্বাস দামেস্কে কেন গিয়েছিলেন?
ক. বাণিজ্যের জন্য ● যুদ্ধের কারণে
গ. তীর্থযাত্রা করতে ঘ. শাসন পরিচালনার জন্য
২৩. আলী ইবনে আব্বাস আশ্রয়দাতার বাড়িতে কতদিন আশ্রিত ছিলেন?
ক. এক সপ্তাহ খ. দুই সপ্তাহ ● এক মাস ঘ. তিন মাস
২৪. খলিফার নির্দেশে বন্দি ব্যক্তিকে কার হাতে তুলে দেওয়া হয়?
ক. প্রধান উজির ● আলী ইবনে আব্বাস
গ. সেনাপতি ঘ. কারাগারের রক্ষী
২৫. আলী ইবনে আব্বাস কীভাবে আশ্রয়দাতাকে চিনতে পারেন?
● তার কথা শুনে খ. তার মুখের চেহারা দেখে
গ. তার দেওয়া উপহারের কথা মনে করে ঘ. তার পোশাক দেখে
২৬. খলিফা কেন আলী ইবনে আব্বাসের প্রাণদণ্ড দিতে চেয়েছিলেন, কারণ তিনি ভেবেছিলেন—
● সে বন্দিকে পালাতে সাহায্য করেছিল খ. সে মিথ্যা বলেছিল
গ. সে যুদ্ধ করেছিল ঘ. সে শত্রুপক্ষের ছিল
২৭. আলী ইবনে আব্বাসের বন্দিকে মুক্ত করার প্রধান উদ্দেশ্য কী?
ক. খলিফার দৃষ্টি আকর্ষণ করা
● অতীতের উপকারের প্রতিদান দেওয়া
গ. নিজের অবস্থান শক্তিশালী করা
ঘ. শত্রুকে পরাজিত করা
২৮. খলিফা শেষ পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত নেন?
● বন্দিকে মুক্তি দেন খ. বন্দিকে মৃত্যুদণ্ড দেন
গ. আলী ইবনে আব্বাসকে দণ্ডিত করেন
ঘ. বন্দিকে কারাগারে পাঠান
২৯. খলিফা বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার পর তাকে কী উপহার দেন?
ক. মহামূল্য পরিচ্ছদ খ. অশ্ব, খচ্চর ও উষ্ট্র
গ. স্বর্ণমুদ্রা ও রাজপ্রতিনিধির অনুরোধপত্র
● উল্লিখিত সবগুলো
৩০. ‘প্রত্যুপকার’ শব্দের অর্থ কী?
● প্রতিদান দেওয়া খ. প্রতিশোধ নেওয়া
গ. প্রতারণা করা ঘ. উপহাস কর
No comments:
Post a Comment