অযোধ্যার রাজা হলো দশরথ।আর সেই দশরথ হলো রামের পিতা।দশরথের তিনজন স্ত্রী ছিল।কিন্তু কোন সন্তান ছিল না।পরবর্তীতে যজ্ঞ করে তিনি সন্তান লাভ করেছিলেন।তাঁর স্ত্রী ও সন্তানরা হলোঃ
১. কৌশল্য।এর ছেলে রাম।রামের স্ত্রী সীতা।
২. কৈকেয়ী। এর ছেলে ভরত।
৩. সুমিত্রা। এর ছেলে লক্ষ্মণ।লক্ষ্মণের স্ত্রীর নাম ঊর্মিলা।আরেক ছেলের নাম শত্রুঘ্ন।
অপরদিকে
ব্রহ্মার পুত্র পুলস্ত্য।
পুলস্ত্য এর পুত্র বিশ্রবা।
বিশ্রবা এর স্ত্রীর নাম কৈকসী।
বিশ্রবা ও কৈকসীর ঔরসজাত তিন পুত্র ও এক মেয়ে।
১. রাবণ।রাবণের দুই স্ত্রী।
★রাবণের স্ত্রী হলো মন্দোদরী। মন্দোদরী এর পুত্র মেঘনাদ।
★চিত্রাঙ্গদা।চিত্রাঙ্গদা এর ছেলে বীরবাহু।
২. কুম্ভকর্ণ
৩. বিভীষণ।এর স্ত্রী সরমা।
৪. একটা মেয়ে। তার নাম শূর্পনখা।
রাবণের পরিচয়:
রামায়ণে বর্ণিত আছে যে,রাবণের দশ মুণ্ড কুড়ি হস্ত ও তাম্রবর্ণ বিংশতি লোচন ও চন্দ্রের মতো উজ্জ্বল দন্ত।রাজকীয় স্বভাব বর্তমান থাকলেও দেহের নানা স্থলে দেবতাদের সঙ্গে নানা প্রকার যুদ্ধের দরুন ক্ষতের চিহ্ন ছিল।তিনি পর্বতের চূড়াকে খণ্ডিত করতে বা সমুদ্রকে আলোড়ন করতে পারতেন।পর্বতের মতো লম্বা হওয়াতে তিনি হস্ত দ্বারা সূর্য বা চন্দ্রের গতিরোধ করতে পারতেন।তিনি এত গর্বিত ও অহঙ্কারী ছিলেন যে নিজের প্রতিরক্ষার জন্য কখনও মানুষের বা কোন জন্তুর সাহায্য চান নি।তাই বিষ্ণু রামচন্দ্র রুপে জন্মগ্রহণ করে রাবণকে নিহত করেন।
রাবণ কেন সীতার সতীত্ব হরণ করেনি;
নলকুবরের নিকট অভিসারে গমনকালে রম্ভাকে
সবলে ধর্ষণ করার জন্য নলকুবর রাবণকে অভিশাপ দেন,কোন স্ত্রীলোকের প্রতি বলপ্রয়োগ করলেই তৎক্ষণাৎ রাবণের মৃত্যু হবে।বলা হয়ে থাকে, এ অভিশাপের কারণেই রাবণ সীতাকে কাছে পেয়ে তার সতীত্বকে উপভোগে লিপ্ত হয়নি।
অপ্সরা পরিচিতি:
অপ্(জল) থেকে তারা উৎপন্ন হয়েছিল বলে তাদের নাম অপ্সরা।যখন কোন মুনি বা ঋষি কঠোর তপস্যাবলে দেবতাদের চেয়েও ক্ষমতাশালী হয়ে ওঠেন,এই ভয়ে দেবতারা কখন কখন মুনি - ঋষিদের প্রলুব্ধ করে তপস্যা ভঙ্গ করবার জন্য অপ্সরাদের পাঠিয়ে দিতেন।....অপ্সরাদের সৌন্দর্য ও যৌন আবেদনের কথাই সব সময়ে বিশেষভাবে বলা হয়েছে।অপ্সরারা নিজেদের দেহের পরিবর্তন করতে পারত।....অপ্সরাদের মধ্যে প্রসিদ্ধ উর্বশী,মেনকা,রম্ভা,তিলোত্তমা,ঘৃতাচী প্রভৃতি।
২. কৈকেয়ী। এর ছেলে ভরত।
৩. সুমিত্রা। এর ছেলে লক্ষ্মণ।লক্ষ্মণের স্ত্রীর নাম ঊর্মিলা।আরেক ছেলের নাম শত্রুঘ্ন।
অপরদিকে
ব্রহ্মার পুত্র পুলস্ত্য।
পুলস্ত্য এর পুত্র বিশ্রবা।
বিশ্রবা এর স্ত্রীর নাম কৈকসী।
বিশ্রবা ও কৈকসীর ঔরসজাত তিন পুত্র ও এক মেয়ে।
১. রাবণ।রাবণের দুই স্ত্রী।
★রাবণের স্ত্রী হলো মন্দোদরী। মন্দোদরী এর পুত্র মেঘনাদ।
★চিত্রাঙ্গদা।চিত্রাঙ্গদা এর ছেলে বীরবাহু।
২. কুম্ভকর্ণ
৩. বিভীষণ।এর স্ত্রী সরমা।
৪. একটা মেয়ে। তার নাম শূর্পনখা।
রাবণের পরিচয়:
রামায়ণে বর্ণিত আছে যে,রাবণের দশ মুণ্ড কুড়ি হস্ত ও তাম্রবর্ণ বিংশতি লোচন ও চন্দ্রের মতো উজ্জ্বল দন্ত।রাজকীয় স্বভাব বর্তমান থাকলেও দেহের নানা স্থলে দেবতাদের সঙ্গে নানা প্রকার যুদ্ধের দরুন ক্ষতের চিহ্ন ছিল।তিনি পর্বতের চূড়াকে খণ্ডিত করতে বা সমুদ্রকে আলোড়ন করতে পারতেন।পর্বতের মতো লম্বা হওয়াতে তিনি হস্ত দ্বারা সূর্য বা চন্দ্রের গতিরোধ করতে পারতেন।তিনি এত গর্বিত ও অহঙ্কারী ছিলেন যে নিজের প্রতিরক্ষার জন্য কখনও মানুষের বা কোন জন্তুর সাহায্য চান নি।তাই বিষ্ণু রামচন্দ্র রুপে জন্মগ্রহণ করে রাবণকে নিহত করেন।
রাবণ কেন সীতার সতীত্ব হরণ করেনি;
নলকুবরের নিকট অভিসারে গমনকালে রম্ভাকে
সবলে ধর্ষণ করার জন্য নলকুবর রাবণকে অভিশাপ দেন,কোন স্ত্রীলোকের প্রতি বলপ্রয়োগ করলেই তৎক্ষণাৎ রাবণের মৃত্যু হবে।বলা হয়ে থাকে, এ অভিশাপের কারণেই রাবণ সীতাকে কাছে পেয়ে তার সতীত্বকে উপভোগে লিপ্ত হয়নি।
অপ্সরা পরিচিতি:
অপ্(জল) থেকে তারা উৎপন্ন হয়েছিল বলে তাদের নাম অপ্সরা।যখন কোন মুনি বা ঋষি কঠোর তপস্যাবলে দেবতাদের চেয়েও ক্ষমতাশালী হয়ে ওঠেন,এই ভয়ে দেবতারা কখন কখন মুনি - ঋষিদের প্রলুব্ধ করে তপস্যা ভঙ্গ করবার জন্য অপ্সরাদের পাঠিয়ে দিতেন।....অপ্সরাদের সৌন্দর্য ও যৌন আবেদনের কথাই সব সময়ে বিশেষভাবে বলা হয়েছে।অপ্সরারা নিজেদের দেহের পরিবর্তন করতে পারত।....অপ্সরাদের মধ্যে প্রসিদ্ধ উর্বশী,মেনকা,রম্ভা,তিলোত্তমা,ঘৃতাচী প্রভৃতি।
একটা মেয়ে। তার নাম শূর্পনখা। বোনের নাম কি তবে?
ReplyDelete