Ad-1

Monday, November 12, 2018

বয়স তখন ২৯।সরকারি চাকরি ধরার সময় আর মাত্র এক বছর।সরকারের ভাষ্যে এক বছর পর আমি বুড়ো হয়ে যাব।আমি আর সরকারি চাকরি করার মোটেও যোগ্যতা থাকবে না।এদিকে প্রতি রাতে নীল ভিড়িও দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে পড়ছি।যেন এ বছরেই বিয়ে না করলে আমি আমার যৌবন শক্তিকেই হারিয়ে ফেলব।এরকম তীব্র হয়ে উঠেছিল রমণী বাসনা।যেন সে বাসনা পূর্ণ না হলেই হয়ে পড়বে অকেজো যৌবন।তাই ভাবলাম,আগে বিয়েটা করে ফেলি, তারপর সরকারি চাকরি ধরব।লোকে বলে বিয়ে করলে নাকি মন স্থির হয়।ফলে পড়া হবে ভালোই, চাকরি হবে সুলভ।সে বাসনায় বাসনা করলাম আগে বিয়েই করে ফেলব।
তারপর শুরু হলো মেয়ে দেখাদেখি।প্রথমে একটা মেয়েকে নিজে নিজে পছন্দ করলাম,মায়ের পছন্দ হয়নি ও মা এ মুহূর্তে আমাকে বিয়ে করাতে আগ্রহী নয় বলে মেয়েটাকে না করে দিল।
তারপর মাকে বললাম,আমার পছন্দের মেয়ে যখন পছন্দ হচ্ছে না,তবে তুমি একটা পছন্দ করে দাও।মা দেখে বিয়ে করার ক্ষেত্রে আমি ফাইনাল ডিসিশন নিয়ে নিয়েছি,তাই মাও অবশেষে মেয়ে দেখা শুরু করল।কিন্তু মায়ের পছন্দগুলো আমার পছন্দ হচ্ছে না।অবশেষে নিজে আরেকটি মেয়েক। পছন্দ করলাম।মায়েরও সে মেয়েটাকে পছন্দ হলো।অবশেষে বিয়ে হলো।
আমরা যৌথ পরিবার।মা,বড় ভাই,বড় ভাবি,ছোট বোন ও ছোট ভাইকে সঙ্গে নিয়েই বসবাস।এদিকে চট্টগ্রামের বিয়ে বলে কথা।বরের টাকা না থাকলেও ঘাড় মটকাইয়া খরচ করে বংশের মান ও সামাজিক কুসংস্কার মানিয়ে চলতে হয়,আর মেয়ের বাবার মেরুদণ্ড ভেঙ্গে খরচ করতে হয়।বিয়ের সামাজিকতা রক্ষা করতে গিয়ে আমাকে আশি হাজার টাকা মতো কর্জ করতে হয়।
বিয়ের পর ভেবেছিলাম দুজনে ক

No comments:

Post a Comment

Recent Post

সুভা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ১. সুভার বাবার নাম কি? ২. সুভা কোথায় বসে থাকত? ৩. সুভা জলকুমারী হলে কী করত? ৪. সুভার গ্রামের নাম কী? ৫...

Most Popular Post