Ad-1

Tuesday, September 24, 2019

জে এস সি বাংলা প্রস্তুুতি মডেল টেস্ট-০৭

সূত্র[8c,lanif tset,9102]
শ্রেণি : অষ্টম
বিষয় : বাংলা
ক-বিভাগ (গদ্য)
১. ছোট ভাই কবিরকে নিয়ে তুহিন বান্দরবান ভ্রমনের যায়। বান্দরবানের লেক, পাহাড় ও পাখি দেখে উভয়ে বেশ আনন্দিত। হঠাৎ তাদের চোখে পড়ে বন্যপ্রাণীর বিক্রির দৃশ্য। কবির জিজ্ঞেস করে এটা কি ধরনের কাজ? তুহিন বলে, যারা বন্যপ্রাণীর চালান দেয় তাদের শিকারে বলে। সে আরো বলে, এইসব মানবেতর প্রাণীর প্রতি আমাদের নিষ্ঠুরতা পরিহার করে সহানুভূতিশীল হতে হবে।
ক) 'ভজন'- অর্থ কী?
খ) মালির বউ কুকুরটাকে সহ্য করতে পারত না কেন?
গ) উদ্দীপকের তুহিন 'অতিথির স্মৃতি' গল্পের কোন চরিত্রের পরিচয় বহন করে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকের ভাব বস্তুটি 'অতিথির স্মৃতি' গল্পের মূল প্রতিচ্ছবি বলা যায় কি? উত্তরের সপেক্ষে যুক্তি দাও।
২. গেল বছর পয়লা বৈশাখের ছুটিতে গিয়েছিলাম আনন্দপুর মামাবাড়িতে। সেখানে পহেলা বৈশাখের মেলা বসে। আমার সাথে মেলা দেখছে আমরা গিয়েছিলাম চারজন আমি, মামাতো বোন তুলি, সুমন আর ছোট ভাই কমল। মেলার একটু কাছে পৌঁছাতে শুনতে পেলাম নগরদোলার ক তুমি কি সময় ক্যাঁচর ক্যাচর শব্দ। দেখলাম বাশের তৈরি করা কুলো,ডালা,ঝুড়ি,চালুন,মাছ ধরার চাঁই,খালই আরও কত কী! বসেছে বাঙ্গি,তরমুজ,মুড়ি-মুড়কি, জিলাপি আর বাতাসার দোকান সারিসারি।
ক) ছায়ানট কত সাল থেকে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু করে?
খ) পুণ্যাহ ও হালখাতা বলতে কী বোঝায়?
গ) উদ্দীপকে 'বাংলা নববর্ষ' প্রবন্ধের কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকের বৈশাখি মেলা আর 'বাংলা নববর্ষ'প্রবন্ধে বর্ণিত রমনার বৈশাখী মেলা এক নয়" মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
৩. রিপন নদীর ধারে সবুজ ঘাসে সকালে গরুটি বেঁধে এসেছিল। বিকেলের দিকে গরুটিকে আনতে গিয়ে সে আর বাড়ি ফিরে আসে না। সন্ধ্যায় নদীর ধারে তার মৃতদেহটি পাওয়া যায়। নদীর ধারে একটি বড় তেতুল গাছ আছে। সবার ধারণা তেঁতুল গাছের ভূত তাকে মেরেছে।তারা রিপনের মৃতদেহটি ধরতে ভয় পেল। পরবর্তিতে ডাক্তারি পরীক্ষায় দেখা যায় সাপের কামড়ে তার মৃত্যু হয়েছে।
ক) 'তৈলচিত্রের ভূত' গল্পটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
খ) দাদা মশাই রে লাইব্রেরীর কেমন অবস্থা বর্ণনা করা হয়েছে?
গ) উদ্দীপকের গ্রামবাসীর মধ্যে 'তৈলচিত্রের ভূত' গল্পের নগেনের চরিত্রের যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা করো?
ঘ) উদ্দীপকের কুসংস্কার ও রিপনের মৃত্যু এবং 'তৈলচিত্রের ভূত' গল্পটি যেন একই সূত্রে গাঁথা ---উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।

খ - বিভাগ(কবিতা)

৪। জীবিকার তাগিদে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে শহরে পাড়ি দিলেও গ্রামের কথা এক মুহূর্তের জন্য ভুলতে পারেনা তপন। পাখি-ডাকা, ছায়াঘেরা গাঁয়ের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট নদীর কথা মনে হলে তার মনটা উদাস হয়ে যায়। শৈশবের কত কথা তার মনে পড়ে। খুব ইচ্ছে করে আবার ফিরে যেতে নিজের গ্রামে।
ক) ডিক্রি শব্দের অর্থ কি?
খ) 'সে মাটি সোনার বাড়া' বলতে কী বোঝায়?
গ)উদ্দীপকে 'দুই বিঘা জমি' কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে, ব্যাখ্যা কর।
ঘ) উদ্দীপকটিতে 'দুই বিঘা জমি'- এর বিষয়বস্তু সম্পূর্ণরূপে ফুটে ওঠেনি বিশ্লেষণ করো।
৫. নিভৃত গাঁয়ের এক দুরন্ত বালক রাসেল। তার মুখের সারল্য আর মায়া গ্রামের সকলকে মুগ্ধ করে। সবার কাজেই রাসেল সাহায্য করে। গ্রাম্য পালা গান, লাঠি খেলা এসবেও তার দারুণ দক্ষতা। রাসেলের জন্য তার নিজ গ্রাম ও সর্বোচ্চ জনপ্রিয়।
ক) 'রুপাই' কবিতাটির উৎস কি?
খ) রূপাইকে পাগল লোহা বলা হয়েছে কেন?
গ) উদ্দীপকের রাসেল যেন 'রুপাই' চরিত্রের প্রতিনিধিত্ব করে, ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকটি 'রুপাই' কবিতার খণ্ডাংশ মাত্র, মূল্যায়ন করো।
৬. আরবের ইয়েমেন দেশে বাস করত হাতেম তাই নামে এক অতিসাধারণ যুবক। কিন্তু তার বদান্যতা, পরোপকারিতা ও অকৃত্রিম বন্ধুসুলভ আচরণের কথা সবার মুখে মুখে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হত। প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজা বিষয়টি সহ্য করতে পারলেন না। তিনি হাতেমকে হত্যার জন্য এক গুপ্তঘাতক পাঠালেন। ঘাতক হাতেম কে হত্যা করতে গিয়ে তার গুণে মুগ্ধ হয়ে রাজার কাছে ফিরে এলে রাজা নিজের ভুল বুঝতে পারলেন।
ক) 'চিতোর' কোন রাজ্যের রাজধানী?
খ) "বীরভোগ্যা এ বসুধা" চরণটির মধ্য দিয়ে কবিতাটি প্রকাশিত হয়েছে?
গ) উদ্দীপকটি 'বাবুরের মহত্ত্ব' কবিতার যে চরিত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ তা আলোচনা করো।
ঘ) উদ্দীপকটি 'বাবুরের মহত্ত্ব' কবিতার সমগ্র ভাবপ্রকাশের কতটুকু সক্ষম তা যুক্তি সহকারে বিশ্লেষণ করো।

৭. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও;
ক) সারমর্ম লেখ;
পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি
এ জীবন মন সকলি দাও,
তার মত সুখ কোথাও কি আছে?
আপনার কথা ভুলিয়া যাও।
পরের কারণে মরণেও সুখ,
‘সুখ-সুখ’ করি কেঁদো না আর;
যতই কাঁদিবে যতই ভাবিবে,
ততই বাড়িবে হৃদয়-ভার।
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী পরে
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
ক) সারাংশ লেখো
বাঙালি যেদিন ঐক্যবদ্ধ হয়ে বলতে পারবে ‘বাঙালির বাংলা’, সেদিন তারা অসাধ্য সাধন করবে। বাঙালির মতো জ্ঞানশক্তি ও প্রেমশক্তি (ব্রেন সেন্টার ও হার্ট সেন্টার) এশিয়ার কেন, পৃথিবীর কোনো জাতির নেই। কিন্তু কর্মশক্তি এককভাবে নেই বলেই তাদের এই দিব্যশক্তি তমসাচ্ছন্ন হয়ে আছে। তাদের কর্মবিমুখতা, জড়তা, মৃত্যুভয়, আলস্য, তন্দ্রা ও নিদ্রা ব্যবসা-বাণিজ্যে অনিচ্ছার কারণ। তারা তামসিকতায় আচ্ছন্ন হয়ে চেতনাশক্তিকে হারিয়ে ফেলেছে। এই তম, এই তিমির, জড়তাই অবিদ্যা। অবিদ্যা কেবল অন্ধকার পথে, ভ্রান্তির পথে নিয়ে যায়; দিব্যশক্তিকে নিস্তেজ ও মৃতপ্রায় করে রাখে।
৮. যেকোনো একটি ভাবসম্প্রসারণ করো:
ক. বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চিরকল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
খ. জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান।
৯। ক. মনে করো তোমার নাম নিবিড়। তোমার বন্ধুর নাম রাহুল। সে খুলনায় থাকে। বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তার কাছে একটা পত্র লেখো। ৫
অথবা,
খ. মনে করো তুমি রূপনগর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। তোমার নাম রিহান। শিক্ষা সফরের গুরুত্ব উল্লেখ করে তোমার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নিকট শিক্ষা সফরে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে একখানা আবেদনপত্র লেখো।
১০। যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা কর.১০
ক) বাংলা নববর্ষ
খ) ট্রেনে ভ্রমণ
গ) দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান

No comments:

Post a Comment

Recent Post

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

১. ‘ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ’ কবিতায় সালামের হাতে কেন অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে ? ক. সংগ্রামী চেতনার কারণে     খ. দুঃখিনী মাতার অশ্রুজল দেখে গ. বরকত...

Most Popular Post