Ad-1

Saturday, October 24, 2020

প্রার্থনা

কায়কোবাদ

তথ্য কণিকা

১. কবি রিক্ত হাতে দাঁড়িয়েছেন প্রভুর দুয়ারে।

২. প্রভুর গুণগানে আত্মহারা পাখি ।

৩. প্রভুকে ভুলে গেলে প্রাণে জাগে— অবসাদ।

৪. স্রষ্টার প্রসাদ রয়েছে তরুলতা শিরে।

৫, প্রভুর কাছে আরতি জানাতে কবি জানেন না ভক্তি।

৬. ‘প্রার্থনা কবিতায় কবি বর্ণনা করেছেন স্রষ্টার মহিমা।

৭, প্রার্থনা' কবিতায় নিঃসম্বল হলেন- কবি ।

৮. কবি আঁখি জল সঁপতে চেয়েছেন স্রষ্টার কাছে ।

৯. স্রষ্টাকে ডাকতে হয়– একাগ্রচিত্তে।

১০. ক্রোড়' শব্দের অর্থ কোল ।

১১. আরতি' শব্দের অর্থ প্রার্থনা।

১২. চারু' শব্দের অর্থ— সুন্দর ।

১৩. পেষণে’ শব্দের অর্থ— অত্যাচারে ।

১৪. স্তুতি' শব্দের অর্থ প্রশংসা।

১৫, নিকুঞ্জ' শব্দের অর্থ— বাগান।

১৬. ‘প্রার্থনা কবিতাটি লিখেছেন— কায়কোবাদ।

১৭. প্রার্থনা' কবিতার মূল বিষয় স্রষ্টার অনন্ত মহিমা ।

১৮, ‘প্রার্থনা' কবিতাটি— ভক্তিমূলক।

১৯. ‘প্রার্থনা’ কবিতা সংবলিত হয়েছে ‘অশ্রুমালা' কাব্যগ্রন্থ থেকে।

২০. প্রার্থনা' কবিতা পাঠের উদ্দেশ্য— স্রষ্টার মহিমাকীর্তন।

২১. ‘প্রার্থনা' কবিতাটি— স্রষ্টার প্রতি আনুগত্য বৃদ্ধি করবে।

২২. ‘প্রার্থনা' কবিতাটি স্রষ্টার প্রতি স্তুতি বা নিবেদনমূলক রচনা।

২৩. কবি কায়কোবাদ জন্মগ্রহণ করেন ১৮৫৭ সালে।

২৪. তাঁর প্রকৃত নাম— মুহম্মদ কাজেম আল কুরায়শী ।

২৫. কায়কোবাদের গ্রামের বাড়ি অবস্থিত ঢাকা জেলায়।

২৬. তিনি লেখাপড়া করেন প্রবেশিকা পর্যন্ত।

২৭. লেখাপড়া শেষে তিনি চাকরি নেন ডাক বিভাগে।

২৮, তার বিখ্যাত মহাকাব্যের নাম— মহাশ্মশান।

২৯. তাঁর কবিতা লেখার হাতেখড়ি হয় ছােটবেলায়।

৩০. তিনি মৃত্যুবরণ করেন— ১৯৫১ সালে।


নমুনা সৃজনশীল প্রশ্নঃ



১. উদ্দীপক -১
মানুষকে আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে সৃষ্টি করা হলেও পৃথিবীর সব সৃষ্টিই স্রষ্টার গুনগানে সদা মশগুল।ক্ষুদ্র পিপীলিকা ও তাঁ সেক্সির অপার মহিমা থেকে বঞ্চিত নয়।
উদ্দীপক -২
ভাই তোমার দয়া বিনা পাবনা তো ক্ষমা
ওগো মোর দয়াময়
তব করুণা লভিলে হৃদয়
আজিকে ধন্য হয়।
ক) একাগ্র হৃদয় স্রষ্টাকে স্মরণ করলে কী নিভে যায়?
খ) তুমি মোর পথের সম্বল বলতে কি বুঝানো হয়েছে?
গ) ১নং উদ্দীপকে 'প্রার্থনা' কবিতার ফুটে উঠা দিকটি ব্যাখ্যা করো।
ঘ) ২নং উদ্দীপকটি 'প্রার্থনা'-কবিতার মূলভাব কে ধারণ করে। মূল্যায়ন করো।

২. স্রষ্টা পরম করুণাময়। ভক্ত কবির স্রষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতার সীমা নেই। কিন্তু তিনি প্রার্থনা করার প্রথাগত নিয়ম জানেন না। কেবল চোখের জলে নিজেকে স্রষ্টার কাছে নিবেদন করেছেন। সুখ-শান্তিতে, মঙ্গল-অমঙ্গলে, প্রাপ্তিতে-বিরহে তিনি আকুল হয়ে স্রষ্টাকে স্মরণ করেছেন। কেননা স্রষ্টাই স্নেহশীল, স্রষ্টাই মঙ্গলময়।
ক. উদ্ধৃতিটির মর্মকথা কোন কবিতার বিষয়বস্তু?
খ. স্রষ্টার প্রতি কবি কেন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেনÑ ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্ধৃত অংশটি তোমার পঠিত কবিতার সাথে কতটুকু সঙ্গতিপূর্ণ।
ঘ. উদ্ধৃতির আলোকে স্রষ্টার মঙ্গলময় স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।

No comments:

Post a Comment

Recent Post

"শাকেই এত লাড়া, ডাল হলে ভাঙত হাঁড়ি, ভাসত পাড়া-পাড়া।" এই কথা দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?

এই প্রবাদটি বোঝাতে চায় যে ছোটোখাটো বিষয়ে যদি এত ঝামেলা বা উত্তেজনা হয়, তাহলে বড় কোনো বিষয়ে কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। "শাকেই এত লাড়া&...

Most Popular Post