Ad-1

Thursday, December 30, 2021

বইপড়া

প্রমথ চৌধুরী 

প্রমথ চৌধুরী(১৮৬৮-১৯৪৬)
ছদ্মনাম - বীরবল।
পত্রিকার সম্পাদক: সবুজপত্র (১৯১৪)
চলিত ভাষা রীতির জনক।

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১. প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্মনাম কী?
২. “বই পড়া” প্রবন্ধটি প্রমথ চৌধুরীর কোন গ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে?
৩. “বই পড়া” প্রবন্ধ অনুসারে লেখকের মতে থামে গ্রামে কী প্রতিষ্ঠা করা উচিত?
৪. 'ভাঁড়েও ভবানী” অর্থ কী?
৫. প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত সাময়িকপত্রের নাম কী?
৬. সুশিক্ষিত লোক মাত্রই কী?
৭. প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্মনাম কী?
৮. প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম কী?
৯. যিনি যথার্থ গুরু তিনি শিষ্যের আত্মাকে কী করেন?
১০. লেখকের মতে কাব্যামৃতে আমাদের অরুচির জন্য দোষ কার?
১১. বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির প্রবর্তক কে?
১২. শিক্ষকের সার্থকতা কোথায়? 
১৩. 'গতাসু' শব্দের অর্থ কী? 
১৪. যথার্থ গুরুর কাজ কী? 
১৫. কেতাবি '- শব্দের অর্থ কী? 
১৬. যথার্থ শিক্ষিত হতে হলে কী দরকার?
১৭. মনের দাবি রক্ষা না করলে কী বাঁচে না?
১৮. সাহিত্য চর্চার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হওয়ার অর্থ কী? 
১৯. মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ শখ কোনটি?
২০. 'বই পড়া'- প্রবন্ধটি কোথায় পড়া হয়েছিল? 
২১. কারদানী '- শব্দের অর্থ কী? 
২২. প্রমথ চৌধুরী কোন সালে মৃত্যুবরণ করেন?

অনুধাবনমূলক প্রশ্নঃ-
১. “ব্যধিই সংক্রামক, স্বাস্থ্য নয় ।’ – বুঝিয়ে লেখো।
২. ‘পাস করা ও শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয়’ — কথাটি ব্যাখ্যা কর।
৩. গণতন্ত্র বলতে কী বোঝায়?
৪. ‘সেখানে ছেলেদের বিদ্যে গেলানো হয়’—ব্যাখ্যা করো।
৫. 
 “বই পড়া” প্রবন্ধে প্রাবদ্ধিক লাইব্রেরিকে হাসপাতালের সঙ্গে তুলনা করেছেন কেন?

৬. “এ আশা সম্ভবত দুরাশা ।’ – কেন?
৭. অন্তর্নিহিত শক্তি বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৮. মনের হাসপতাল বলতে কী বোঝায়?
৯. “সুশিক্ষিত লোকমাত্রই স্বশিক্ষিত ৷” _কেন? বুঝিয়ে বলো।
১০. সেখানে ছেলেদের বিদ্যে গেলানো হয়’—ব্যাখ্যা করো।

১১. প্রমথ চৌধুরী সাহিত্যচ্চাকে শিক্ষার সর্বপ্রধান অঞ্জ বলেছেন কেন?

১২. শিক্ষা কেউ কাউকে দিতে পারে না কেন?

১৩. মানুষের মনের সাক্ষাৎ শুধু সাহিত্যে পাওয়া যায় কেন?

১৪. মনের দাবি রক্ষা না করলে মানুষের আত্মা বাঁচে না"- বুঝিয়ে লেখো। 

১৫. দেহের মৃত্যুর রেজিস্টারি রাখা হয়,আত্মার হয় না'- বুঝিয়ে লেখো।
১৬. সাহিত্য চর্চাকে শিক্ষার সর্বপ্রধান অঙ্গ বলা হয়েছে কেন?
১৭. যে জাতি জ্ঞানের ভাণ্ডার শূন্য, সে জাতির ধনের ভাঁড়েও ভবানী "- উক্তিটি দ্বারা কী বুঝানো হয়েছে? 
১৮. আত্মার অপমৃত্যু বলতে কী বুঝানো হয়েছে? 
১৯. জাতির জীবনী শক্তি হ্রাস পায় কোন কারণে?
২০. প্রাবন্ধিক শখ হিসেবে বই পড়ার পরামর্শ দেননি কেন?
২১. পাস করা ও শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় কেন?—বুঝিয়ে লেখো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বাল্যকাল হইতে আমাদের শিক্ষার সহিত আনন্দ নাই। কেবল যাহা নিতান্ত আবশ্যক, তাহাই কণ্ঠস্থ করিতেছি। তেমনি কোনোমতে কাজ চলে মাত্র, কিন্তু মনের বিকাশ লাভ হয় না। হাওয়া খাইলে পেট ভরে না, আহার করিলে পেট ভরে, কিন্তু আহারাদি রীতিমত হজম করিবার জন্য হাওয়া আবশ্যক।

গ. উদ্দীপকটি “বই পড়া” প্রবন্ধের সঙ্গে কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্যপূর্ণ? -আলোচনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটি “বই পড়া” প্রবন্ধের সমঘ ভাব নয়, খণ্ডাংশকে ধারণ করেছে মাত্র ।” -বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : বই কেনার সামর্থ্য নেই। তবুও বিভিন্ন বদ্ধুর নিকট থেকে বই সংহ করে পড়ে পায়েল। সাহিত্য, সাহিত্য সমালোচনা, আত্মজীবনী, দর্শন- জ্ঞানজগতের সকল প্রদেশে তার যাতায়াত থাকা চাই । অন্য দিকে তার বন্ধু কাকলি বই কিনে বন্ধুদের উপহার দেয় কিন্তু নিজে খুব একটা পড়ে না। তার ধারণা এসব বই পড়ে কী হবে? প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই যথেষ্ট ।

গ. উদ্দীপকে “বই পড়া’ প্রবন্ধের কোন দিকটি প্রকাশিত হয়েছে?_ আলোচনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের পায়েল “বই পড়া” প্রবন্ধের একটি বিশেষ চিন্তার ধারক” – মন্তব্যটি বিচার করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : জাতীয় জীবনধারা গঙ্গা-যমুনার মতোই দুই ধারায় প্রবাহিত। এক ধারার নাম আত্মরক্ষা বা স্বার্থপ্রসার, আরেক ধারার নাম আত্মপ্রকাশ বা পরমার্থ বৃদ্ধি। একদিকে যুদ্ধবিগ্রহ, মামলা-ফ্যাসাদ প্রভৃতি কদর্য দিক; অপরদিকে সাহিত্য, শিল্প, ধর্ম প্রভৃতি কল্যাণপ্রদ দিক। একদিকে শুধু কাজের জন্য কাজ। অপরদিকে আনন্দের জন্য কাজ। একদিকে সংগ্রহ, আরেক দিকে সৃষ্টি। যে জাতি দ্বিতীয় দিকটির প্রতি উদাসীন থেকে শুধু প্রথম দিকটির সাধনা করে, সে জাতি কখনও উঁচু জীবনের অধিকারী হতে পারে না।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত প্রথম দিকটি “বই পড়া” প্রবন্ধের যে দিকটিকে ইঙ্গিত করে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে পরমার্থ বৃদ্ধির প্রতি যে গুরত্তব দেয়া হয়েছে তা “বই পড়া” প্রবন্ধের লেখকের মতকে সমর্থন করে – মন্তব্যটির বিচার কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : মহাসমুদ্রের শত বৎসরের কল্লোল কেহ যদি এমন করিয়া বাধিয়া রাখিত তবে সে ঘৃমাইয়া পড়া শিশুটির মতো চুপ করিয়া থাকিত, তবে সেই মহাশব্দের সহিত এই লাইব্রেরীর তুলনা হইত এখানে ভাষা চুপ করিয়া আছে, প্রবাহ স্থির হইয়া আছে, মানবাত্রার অমর আলোক কালো অক্ষরের শৃঙ্খলে কাগজের কারাগারে বাধা পড়িয়াছে।

গ. উদ্দীপকে “বই পড়া” প্রবন্ধের যে দিকটি প্রকাশিত হয়েছে তা বর্ণনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের বিষয়বস্ত “বই পড়া” প্রবন্ধের সমগ্র ভাবকে ধারণ করে না।” মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : আজমল হোসেন গণিতের একজন অভিজ্ঞ শিক্ষক। তিনি ছাত্রদের মানসিক বিকাশের জন্য শুধু পাঠ্য বইয়ে আবদ্ধ রাখায় বিশ্বাসী নন। তাঁর বিশ্বাস, মেধাবী জাতি তৈরির জন্য সাহিত্যচর্চার কোনো বিকল্প নেই। সাহিত্য শিক্ষার্থীর মনকে আলোকিত করে তোলে, ছাত্রদের সাহিত্য পাঠে উৎসাহিত করার জন্য তিনি মাঝে মাঝে বইও উপহার দেন।

গ. উদ্দীপকে ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের যে বিশেষ দিকটির প্রতিফলন ঘটেছে, তা আলোচনা করো
ঘ. ‘মানুষের আত্মিক মুক্তির জন্য সাহিত্যচর্চার বিকল্প নেই’—উদ্দীপক ও ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : তামিমকে মা পাঠ্যপুস্তকের বাইরে সাহিত্যের কিছু বই পড়ার পরামর্শ দেন। তামিমের বই পড়ার ইচ্ছা থাকলেও বই পাবে কোথায়। মা তাকে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরিতে যোগাযোগ করতে বলে। সেখানে সাহিত্যের নানারকম বই আছে। যা তামিম পছন্দমতো বাছাই করে নিয়ে পড়তে পারবে। এতে তামিম অনেক আনন্দ পাবে। ফলে তার সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাবে।

গ) প্রমথ চৌধুরীর ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের সঙ্গে উদ্দীপকের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সাদৃশ্য নির্ণয় কর।
ঘ) ‘আমরা যত বেশি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করব, দেশের তত বেশি উপকার হবে’- মন্তব্যটির যৌক্তিক বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ধরাবাঁধা লেখাপড়ার প্রতি কোনো আগ্রহই ছিল না। তবে নিজের ইচ্ছায় তিনি ছেলেবেলা থেকে পড়েছেন। এই সুপণ্ডিতের বাড়িতেই ছিল বিশাল গ্রন্থাগার। তাঁর সৃজনশীলতার প্রাথমিক সাক্ষ্য হলো তাঁর সৃষ্টির বিপুলতা। সাহিত্যের সকল অঙ্গনেই ছিল তাঁর সফল পদচারণা। তিনি একাই তাঁর শিল্প সাধনা, কর্মোদ্যোগ ও চিন্তাধারা দ্বারা তাঁর পশ্চাত্পদ জাতিকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতিসমূহের সমকক্ষ করে গিয়েছেন।

গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সুশিক্ষিত হওয়া ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের যে দিকটিকে প্রতিফলিত করেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের মূল বক্তব্যকে পুরোপুরি সমর্থন করে — উক্তিটি মূল্যায়ন কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : শুধু পাঠ্যপুস্তক পড়ে আর খ্যাতিমান শিক্ষকদের নোট মুখস্ত করে পরীন্ষায় প্রথম হতে হয় কীভাবে আশিক তা ভালো করেই জানে | কিন্তু কুলের একাডেমিক পরীক্ষার বাইরে বিভিন্ন অলিম্পিয়াড, ভাষা-সাধারণ জ্ঞান ও বক্তৃতা প্রতিযোগে জাহিন থাকে শীর্ষে | অথচ বিভিন্ন শ্রেণিতে তার রোল থেকেছে পাঁচ থেকে দশের মধ্যে | আশিক পাঠ্যপুস্তকের বাইরে অন্য বই পড়তে বিশেষ আগ্রহী নয় | তাছাড়া তার মা-বাবাও এটাকে ভালো মনে করে না | কিন্তু জাহিন ক্লাসের পড়া শেষ হলেই তার পছন্দের বইয়ের মধ্যে ডুব দেয় | তার এই গ্রন্থনীতি দেখে তার বাবাও ছেলের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের বই কিনে দেন | তাই বন্ধুসমাজে ‘গ্রন্থকীট’ উপাধিপ্রাপ্ত জাহিনের ব্যক্তিগত লাইব্রেরিটিও বেশ সমৃদ্ধ হরে উঠেছে।

গে) উদ্দীপকের আশিকের শিক্ষাজীবনকে “বই পড়া” প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা করো |
(ঘ)’বই পড়া” প্রবন্ধের লেখকের নিকট শিক্ষার্থী হিসেবে জাহিনের ভূমিকা যথার্থ | _ উক্তিটি মূল্যায়ন করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : আবিদ এমএ পাস যুবক । ছাত্রীজবনে সে পাঠ্যপুস্তক মুখস্থ করে ভালো রেজাল্ট করেছে। একদিন তার এক বন্ধু তাকে নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে যায় । সেখানে নে বিভিন্ন বই দেখে আগ্রহী হয় এবং একটি দুটি করে বই এনে পড়তে শুরু করে । কিছুদিনের মধ্যেই নে অনুধাবন করে যে, একদিন কেবল পাঠ্যপুস্তক পড়ে নে সুশিক্ষিত হতে পারেনি। যথার্থ শিক্ষিত হতে মনের যে প্রসারতা দরকার তা সে অর্জন করতে পারেনি । বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই তার মনের ভ্বানালা খুলে দিয়েছে। এখন সে অনুভব করে যে, দেশের প্রতিটি গ্রামের লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন ।

গ. উদ্দীপকে আবিদের এ দৃষ্টিভঙ্গি “বই পড়া” প্রবন্ধের কোন দিকটি ইঙ্গিত বহন করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “আবিদের সুশিক্ষিত না হওয়ার কারণ প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার ত্রুটি । ” প্রবন্ধের আলোকে এ উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্রেষণ কর ।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সৌমিকের পত্রিকার সাহিত্যের পাতাগুলোর প্রতি আগ্রহ বেশি । মামার সাথে বইমেলায় গিয়ে অবসরকালীন বিনোদনের জন্য কয়েকটি বই কিনে নেয় । মাতা তাকে বলেন, জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করতে হলে বই পড়ার বিকল্প নেই। সৌমিকের বই পড়ার আগ্রহ দেখে মামা তাকে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরিতে ভর্তি করে দেন।

গ. উদ্দীপকের মুলভাব “বই পড়া” প্রবন্ধের কোন দিকের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ- ব্যাখ্যা কর ।
ঘ. উদ্দপকের মূলভাব ‘বই পড়া” প্রবন্ধের মূলভাবের অংশবিশেষকে প্রস্ফুটিত করে ।”- বক্তব্যটি যথার্থতা নিরূপন কর ।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১১ঃ আজমল হোসেন গণিতের একজন অভিজ্ঞ শিক্ষক। তিনি ছাত্রদের মানসিক বিকাশের জন্য শুধু পাঠ্য বইয়ে আবদ্ধ রাখায় বিশ্বাসী নন। তাঁর বিশ্বাসমেধাবী জাতি তৈরির জন্য সাহিত্যচর্চার কোনো বিকল্প নেই। সাহিত্য শিক্ষার্থীর মনকে আলোকিত করে তোলেছাত্রদের সাহিত্য পাঠে উৎসাহিত করার জন্য তিনি মাঝে মাঝে বইও উপহার দেন।

গ) উদ্দীপকে বই পড়া’ প্রবন্ধের যে বিশেষ দিকটির প্রতিফলন ঘটেছেতা আলোচনা করো।
ঘ) মানুষের আত্মিক মুক্তির জন্য সাহিত্যচর্চার বিকল্প নেই’—উদ্দীপক ও বই পড়া’ প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১২। রাসেল পেশায় একজন চিকিৎসক। একবার তিনি বইয়ের দোকান থেকে চিকিৎসাবিষয়ক কিছু বই কিনলেন। দোকানি তাঁকে বললেন, ‘বিখ্যাত কবির একখানা কাব্যগ্রন্থ এসেছে, নেবেন স্যার?’ রাসেল মুখ বাঁকা করে বললেন, ‘ওসব কাব্য-টাব্য পড়ে কী লাভ, অর্থ ও সময়ের অপচয় মাত্র। ’ বলা বাহুল্য, বৈষয়িক বুদ্ধি আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে একেবারে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছে।

(গ) রাসেলের সঙ্গে ‘বই পড়া’ প্রবন্ধে উল্লিখিত আইন ব্যবসায়ীর সাদৃশ্য বিচার করো।
(ঘ) ‘বৈষয়িক বুদ্ধি আমাদের শিক্ষাক্ষেত্র একেবারে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছে’—প্রবন্ধের আলোকে এর সত্যতা যাচাই করো।


No comments:

Post a Comment

Recent Post

"শাকেই এত লাড়া, ডাল হলে ভাঙত হাঁড়ি, ভাসত পাড়া-পাড়া।" এই কথা দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?

এই প্রবাদটি বোঝাতে চায় যে ছোটোখাটো বিষয়ে যদি এত ঝামেলা বা উত্তেজনা হয়, তাহলে বড় কোনো বিষয়ে কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। "শাকেই এত লাড়া&...

Most Popular Post