১. ‘বাগদি-দুলে ঘরের কেউ কখনো ওষুধ খেয়ে বাঁচে না’ – ব্যাখ্যা কর।
২. ‘কি জাতের ছেলে তুই? অধর রায় কেন এ কথা বলেছিল?
৩. অভাগী মৃত্যুকালে কেন স্বামীকে ডেকে পাঠিয়েছিল?
৪. ‘কাঙালীর মার জীবনের ইতিহাস ছোট।’ বিষয়টি বুঝিয়ে লিখো।
৫. দুলের মড়ার কাঠ কী হবে শুনি? কে কী প্রসঙ্গে বলেছে?
৬. দুলের মড়ার কাঠ কী হবে শুনি? কে কী প্রসঙ্গে বলেছে?
৭. ‘রসিক হতবুদ্ধির মত দাঁড়াইয়া রহিল কেন?
৮. ‘অভাগীর জীবন-নাট্যের শেষ অঙ্ক পরিসমাপ্ত হইতে চলিল।’ উক্তিটিতে কী বোঝানো হয়েছে?
৯. রসিক দুলে তার পায়ের ধুলো দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলল কেন?
১০. “মা মরেছে ত যা নিচে নেবে দাঁড়া”- অধর রায়ের এরূপ উক্তির কারণ কী?
১১. “তোর হাতের আগুন যদি পাই, আমিও সগ্যে যাব – উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : এই নিষ্ঠুর অভিযোগে গফুর যেন বাক্রোধ হইয়া গেল। ক্ষণেক পরে ধীরে ধীরে কহিল, কাহন খানেক খড় এবার ভাগে পেয়েছিলাম। কিন্তু গেল সনের বকেয়া বলে কর্তামশীয় সব ধরে রাখলেন? কেঁদে কেটে হাতে পায়ে পড়ে বললাম, বাবু মশাই, হাকিম তুমি, তোমার রাজত্ব ছেড়ে আর পালাব কোথায়? আমাকে পণদশেক বিচুলি না হয় দাও। চালে খড় নেই। বাপ বেটিতে থাকি, তাও না হয় তালপাখার গৌঁজাগাজা দিয়ে এ বর্ষা কাটিয়ে দেব, কিন্তু না খেতে পেয়ে আমার মহেশ যে মরে যাবে।
গ. উদ্দীপকে “অভাগীর স্বর্গ” গল্পের যে সমাজচিত্রের ইঙ্গিত রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. কাঙালীর সঙ্গে উদ্দীপকের গফুরের সাদৃশ্য থাকলেও কাঙালী
সম্পূর্ণরূপে গফুরের প্রতিনিধিত্ব করে না _ মন্তব্যটি,
যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : সাপ ধরার মন্ত্র শিখে মৃত্যুঞ্জয় মস্তবড় সাপুড়ে হয়ে উঠল। একদিন সাপ ধরতে গেলে, বিষধর সাপের দংশনে সে আহ হয়। তার শ্বশুরের দেওয়া সব তাবি-কবজ তার হাতে বেঁধে দেওয়া হলো আর সেই সাথে বহু সংখ্যক ওঝা মিলে বহু দেব-দেবীর দোহাই এবং ঝাড়ফুঁক করেও তাকে বাঁচাতে পারল না।
গ. উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে যে বিশেষ দিকের প্রতিফলন গঠেছে তা ব্যাখা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের একটি বিশেষ দিকের প্রতিফলন গঠলে গল্পের একটি বিশেষ দিকের প্রতিফলন
ঘটলেও গল্পের মূল বিষয়টি অনুপস্থিত। মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : রহিম চৌধুরী কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক হয়েও সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত। কিছুদিন পূর্বে তাঁর বড় মেয়ের বিয়েতে এলাকার সকলকে দাওয়াত দেন। তিনি ধনী-গরিবের মধ্যে কোনো পার্থক্য করেননি। তাঁর এ আচরণে এলাকার দরিদ্র জনগণ খুবই সন্তুষ্ট।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘অভাগীর স্বর্গ গল্পের
বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “অভাগীর আশা পূর্ণতা পাওয়ার জন্য রহিম
চৌধুরীদের মতো মানুষ প্রয়েঅজন”- বক্তব্যটির যথাযর্থতা বিচার
কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : দীর্ঘ দিন রোগভোগের পর সঞ্জয় দত্ত প্রায় বিনা চিকিৎসায় মারা যান। তিনি মৃত্যুর পূর্বে ছেলেকে বলে গিয়েছিলেন যে, তার মৃতদেহ যেন যথাযথভাবে দাহ করা হয়। ছেলে বাবার মৃতদেহ দাহ করার জন্য গোয়ালের গরুটি বাজারে বিক্রি করে বাড়ি ফিরছিল। পথে জমিদারের গোমস্তা বকেয়া খাজনা আদায়ের জন্য পথ আটকে দাঁড়ায়। টাকাগুলো নিয়ে গোমস্তা চলে যায়। অপলকনেত্রে রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকে সঞ্জয় দত্তের ছেলে। সঞ্জয় দত্তকে অবশ্য শেষ পর্যন্ত বাড়ির পাশে মাটি খুঁড়ে সমাহিত করা হয়েছিল।
গ. উদ্দীপকের সঞ্জয় দত্ত ও ‘অভাগীর স্বর্গ’
গল্পের অভাগীর স্বপেড়বর মৃতদেহ সৎকার অনুষ্ঠানের অমিলগুলো তুলে ধরো।
ঘ. “সঞ্জয় দত্ত ও অভাগীর শেষ ইচ্ছা পূরণ না
হওয়ার কারণ একই সূত্রে গাঁথা।” উদ্দীপক ও ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্প অবলম্বনে মন্তব্যটি বিচার করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : ও কে? চন্ডাল? চমকাও কেন! নহে ও ঘৃণ্য জীব ওই হতে পারে হরিশচন্দ্র, ওই শ্মশানের শিব। আজ চন্ডাল, কাল হতে পারে মহাযোগী, সম্রাট তুমি কাল তারে অর্ঘ্য দানিবে, করিবে নান্দী পাঠ।
গ. “উদ্দীপকের চন্ডাল ‘অভাগীর
স্বর্গ’ গল্পের কাঙ্গালীর প্রতিনি।” ব্যাখ্যা
কর।
ঘ. “উদ্দীপকে ফুটে ওঠা মনোভাই ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের লেখকের প্রত্যাশা।” মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : বিহার প্রদেশের অজপাড়াগাঁ গঙ্গামাটিতে রাজলক্ষ্মী নতুন জমিদারির পত্তনি নিয়েছে। অসুস্থ শ্রীকান্তের বায়ু পরিবর্তনের প্রয়োজনে সে এখানে কিছুদিন থাকবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু সমস্যা হলো এখানে যাদের বসতি তারা নিতান্তই ছোটলো। তাদের সঙ্গে ওঠাবসা একেবারেই চলে না।
গ. উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের ফুটে ওঠা দিকটি আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি তোমার বইয়ে পঠিক ‘অভাগীর স্বর্গ’
গল্পের পূর্ণরূ নয় – বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : বিহার প্রদেশের অজপাড়াগাঁ গঙ্গামাটিতে রাজলক্ষ্মী নতুন জমিদারির পত্তনি নিয়ে। অসুস্থ শ্রীকান্তের বায়ু পরিবর্তনের প্রয়োজনে সে এখানে কিছুদিন থাকবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু সমস্যা হলো এখানে যাদের বসতি তারা নিতান্তই ছোটলোক। তাদের সঙ্গে ওঠাবসা একবারেই চলে না।
গ. উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের ফুটে ওঠা দিকটি আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি তোমার বইয়ে পঠিক ‘অভাগীর স্বর্গ’
গল্পের পূর্ণরূ নয় – বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : জয়িতা এখনো স্কুলে যায়। ভীষণ আত্মপ্রত্যয়ী মেয়ে সে, হার না মানা স্বভাব তার। তার বয়স যখন ছয় মাস তখন তার বাবা মাকে ছেড়ে চলে যায়। বাবা নতুন বিয়ে করে সংসার করছেন। তাই জয়িতা মায়ের কাছে বড় হয়েছে। তার বয়স এখন আঠারো। নিত্যদিন তাকে ক্ষুধা আর দৈন্যের সঙ্গে লড়াই করতে হয়। এভাবে তার দিন কাটে আর মাস যায়। জয়িতা শিক্ষা-দীক্ষায় প্রতিষ্ঠিত হতে চায়, মায়ের কষ্ট দূর করতে চায়।
গ. জয়িতা ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন চরিত্রের প্রতিনিধিত্ব করে? আলোচনা করো।
ঘ. “জয়িতার মায়ের স্বপেড়ব অভাগীর স্বপেড়বর
অনুরণন রয়েছে।” উদ্দীপক ও ‘অভাগীর
স্বর্গ’ গল্পের আলোকে মন্তব্যটি বিচার করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : কার্তিক চন্দ্র রায় একসময় জমিদার ছিলেন। অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষ তার কাছে ঘেঁষার সুযোগ পায় না। একদিন তিনি কাছারি বাড়িতে বসে আছেন। সে সময় একটি অসহায় দরিদ্র বালক এসে বলল, “আমার মা মরেছে। মায়ের সৎকারের জন্য কিছু টাকা দেবেন জমিদার বাবু।” জমিদার ধমক দিয়ে বললেন, “মা মরেছে তো কী হয়েছে, যা, দূরে সরে দাঁড়া। ওরে তোরা কে কোথায় আছিস? এখানে একটু গোবর জল ছড়িয়ে দে। কী জাতের ছেলেরে তুই?”
গ. উদ্দীপকের জমিদারের সঙ্গে ‘অভাগীর স্বর্গ’
গল্পের সাদৃশ্যপূর্ণ চরিত্র কোনটি? আলোচনা
করো।
ঘ. “উদ্দীপক ও ‘অভাগীর
স্বর্গ’ গল্পে একই সামাজিক সমস্যা প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্লেষণ
করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : উৎপল তার বাবাকে কখনো দেখেনি। জন্মের আগেই তার বাবা মাকে ছেড়ে চলে গেছেন। সে বড় হয়েছে মার কাছে। বড় হয়েছে অভাব, ক্ষুধা আর দারিদ্র্যকে নিত্য সঙ্গী করে। বড় হয়ে সে নাট্যকার হতে চায়। শিক্ষাদীক্ষায় প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। জীবন সংগ্রামে হার না মানা একজন নওজোয়ান উৎপল।
গ. উদ্দীপকের উৎপলের সঙ্গে কাঙালীর বৈসাদৃশ্যগুলো তুলে ধরো।
ঘ. “উদ্দীপকের উৎপল ‘অভাগীর
স্বর্গ’ গল্পের কাঙালীর চেয়ে জীবন-ভাবনায় অগ্রসর।” আলোচনা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১১ : শিববাড়ির বড় মন্দির। পূজার মস্ত আয়োজনে ব্যস্ত গ্রামের সকলে। সুন্দর করে সাজানো হয়েছে মন্দির। গ্রামের জমিদার নিজ হাতে মন্দির সাজানোর কাজ করছেন। পাশের গ্রাম থেকে ভক্তরা আসছে মায়ের পূজা দিতে। পুরোহিতের কণ্ঠে মন্ত্রের উচ্চারণে পূজা শুরু হলো। পুরোহিত মন্ত্র পড়ার ফাঁকে ফাঁকে পূজার ঘণ্টা বাজান। এমন সময় গর্জে উঠল জমিদারের কণ্ঠ। মন্দিরে পূজা দিতে এসেছে এক মেথরের গৃহবধূ। জমিদার বলল, ‘ছোট জাত হয়ে মায়ের মন্দিরে পূজা দেবার শখ?” জমিদারের নির্দেশে তাকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হলো মন্দির থেকে। আঁচল দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে চলে গেল গৃহবধূ। আবার শুরু হলো পূজা।
গ. উদ্দীপকের মূলভাব ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন ঘটনাকে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “মেথরের গৃহবধূকে মন্দির থেকে বের করে
দেওয়ায় তৎকালীন হিন্দু সমাজের সংকীর্ণ মনেরই পরিচয় পাওয়া যায়” উক্তিটির সত্যতা অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের আলোকে যাচাই
কর।
১০ বছরের
মা মরা মেয়ে রোকেয়া গৃহকর্মীর কাজ করে নিজের এবং অসুস্থ বাবার অন্ন সংস্থান করে।
চিকিত্সার অভাবে রোকেয়াকে ছেড়ে এক দিন বাবা ইহধাম ত্যাগ করেন। দাফন-কাফনের খরচ এবং
কবরের জায়গা না থাকায় রোকেয়া গাঁয়ের মোড়লের সহযোগিতা চেয়ে খালি হাতে ফিরে আসে।
অনন্যোপায় হয়ে বাবার মৃতদেহের পাশে বসে কাঁদতে থাকে। প্রতিবেশী জয়নাল এ খবর পেয়ে
রোকেয়ার পাশে এসে দাঁড়ায় এবং যাবতীয় ব্যবস্থা করে।
ক) কাঙালির
মা তফাতে একটা উঁচু ঢিপির মধ্যে দাঁড়িয়ে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত উত্সুক আগ্রহে চোখ
মেলে কী দেখতে লাগল? ১
খ) বড়
বাড়ির গৃহিণীর মৃত্যুকে কোনো শোকের ব্যাপার বলে মনে হলো না কেন? ২
গ)
উদ্দীপকের জয়নাল এবং ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের
অধর রায় একে অপরের বিপরীত—ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ)
উদ্দীপকে ফুটে ওঠা বিষয়টি ছাড়াও ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে
অন্যান্য বিষয়ের আলোচনা রয়েছে—মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো। ৪
৩। জাতের নামে বজ্জাতি সব জাত জালিয়াত
খেলছ জুয়া
ছুঁলেই তোর জাত যাবে? জাত ছেলের হাতের নয় তো মোয়া।
হুঁকোর জল আর ভাতের হাঁড়ি—ভাবলি এতেই জাতির জান,
তাই তো বেকুব, করলি তোরা এক জাতিরে একশখান।
এখন দেখিস ভারতজোড়া পচে আছিস বাসি মড়া,
মানুষ নাই আজ, আছে শুধু জাত শেয়ালের হুক্কা হুয়া।
(ক) ‘সন্ধ্যাহ্নিক’ কী?
(খ) ‘কিন্তু সেই ছোট্ট কাঙাল জীবনটুকু বিধাতার এই পরিহাসের দায় থেকে অব্যাহতি লাভ করিয়াছিল’—ব্যাখ্যা করো।
(গ) উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের যে সমাজচিত্রের ইঙ্গিত রয়েছে, তা ব্যাখ্যা করো।
(ঘ)“উদ্দীপকের কবির ইচ্ছা যদি ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে প্রতিফলিত হতো, তবে অভাগীর পরিণতি হয়তো ভিন্নতর হতো”—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই করো।
২।চৌধুরী বাড়ির বড় মন্দির। পূজার মস্ত আয়োজনে ব্যস্ত গ্রামের সবাই। সুন্দর করে সাজানো হয়েছে মন্দির। চৌধুরী সাহেব নিজে মন্দির সাজানোর কাজের তদারকি করছেন। আশপাশের গ্রাম থেকে নিকটাত্মীয় ও পাড়া-প্রতিবেশীরাও আসছে মায়ের পূজা দিতে। পুরোহিতের কণ্ঠে মন্ত্রের উচ্চারণে পূজা শুরু হলো। পুরোহিত মন্ত্র পড়ার ফাঁকে পূজার ঘণ্টা বাজান। এমন সময় গর্জে উঠল জমিদারের কণ্ঠ। মন্দিরে পূজা দিতে এসেছে এক মুচির গৃহবধূ। চৌধুরী সাহেবের নির্দেশে তাকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হলো মন্দির থেকে। তারপর তিনি হুকুম দিলেন, ‘ওরে কে আছিস রে, এখানে একটু গোবরজল ছড়িয়ে দে, সব ব্যাটারাই এখন বামুন-কায়েত হতে চায়।’ —বলে কাজের ঝোঁকে অন্য কোথাও চলে গেলেন।
(ক) মুখুজ্যে গিন্নির শ্রাদ্ধের তত্ত্বাবধান
করছিলেন কে?
(খ) ‘অভাগী তাহার অভাগ্য ও শিশুপুত্র কাঙালীকে
লইয়া গ্রামেই পড়িয়া রহিল’—কেন?
(গ) উদ্দীপকটি ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন ঘটনার নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা করো।
(ঘ) ‘মুচির গৃহবধূকে মন্দির থেকে বের করে দেওয়ায়
তৎকালীন হিন্দু সমাজের সংকীর্ণ মনেরই পরিচয় পাওয়া যায়’—উক্তিটির
সত্যতা ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের আলোকে যাচাই করো।
No comments:
Post a Comment