Ad-1

Monday, March 19, 2018

বিভিন্ন সালে আসা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয়

 সমস্তপদ --------ব্যাসবাক্য ------- সমাসের নাম
1. নবপৃথিবী---------- নব যে পৃথিবী ------------ কর্মধারয় সমাস
2. সপ্তর্ষি ------------ সপ্ত ঋষির সমাহার -------- দ্বিগু
3. আয়কর----------- আয়ের নিমিত্তে যে কর ------নিমিত্তার্থক ৪র্থী তৎপুরুষ।
4. সহোদর----------- একই উদরে জন্ম যার ----- বহুব্রীহি।
5. রাজনীতি--------- নীতির রাজা---------------- ষষ্ঠী তৎপুরুষ।
6. আলুনি----------- নুনের অভাব ---------------- অব্যয়ীভাব।
7. অনাশ্রিত-------- নেই আশ্রয় যার -------------- নঞ বহুব্রীহি।
8. বিলাতফেরত ----- বিলাত থেকে ফেরত -------- পঞ্চমী তৎপুরুষ।
9. যথেষ্ট------------ ইষ্টকে অতিক্রম না করে ----- অব্যয়ীভাব
10. কুম্ভকার ------- কুম্ভ করে যে ------------------ উপপদ তৎপুরুষ।
11. অনাশ্রিত ------ নেই আশ্রয় যার --------------- নঞ তৎপুরুষ।
12. গুণমুগ্ধ ------- গুণ দ্বারা মুগ্ধ ---------------- তৃতীয়া তৎপুরুষ।
13. বজ্রকঠোর----- বজ্রের ন্যায় কঠোর ----------- উপমান কর্মধারয়।
14. আমরা --------- আমি, তুমি ও সে ------------ একশেষ দ্বন্দ্ব
15. দম্পতি -------- জায়া ও পতি ----------------- দ্বন্দ্ব সমাস।
16. চোখাচোখি ----- চোখে চোখে যে মিলন -------- ব্যতিহার বহুব্রীহি।
17. পকেটমার------ পকেট মারে যে -------------- উপপদ তৎপুরুষ।
18. বাহুলতা -------- বাহু লতার ন্যায়-------------- উপমিত কর্মধারয়।
19. সেতার -------- তিন তারের সমাহার --------- দ্বিগু সমাস।
20. ব-দ্বীপ -------- ব সদৃশ দ্বীপ ----------------- কর্মধারয়।
21. তুষারধবল ----- তুষারের ন্যায় ধবল ----------- উপমান কর্মধারয়।
22. অমানুষ ------ নয় মানুষ ------------------------ নঞ তৎপুরুষ।
23. ফুলকুমারি ---- কুমারী ফুলের ন্যায় ------------ উপমিত কর্মধারয়।
24. স্বাক্ষর ----------স্ব লিখিত অক্ষর --------------- মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।
25. পঁসুরি --------- পাঁচ সেরের সমাহার ------------- দ্বিগু সমাস
26. ফৌজদারি আদালত ----- ফৌজদারি বিষয়ক যে আদালত -- মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।
27. ঊর্ণনাভ -------- উর্ণ নাভিতে যার ---------------- বহুব্রীহি সমাস।
28. ইন্দ্রজিত ------- ইন্দ্রকে জয় করেছে যে ---------- উপপদ তৎপুরুষ।
29. সৈন্য সামন্ত ----- সৈন্য ও সামন্ত ---------------- দ্বন্দ্ব সমাস।
30. যুগান্তর --------- অন্য যুগ ---------------------- অব্যয়ীভাব সমাস।
31. রাজপুত্র -------- রাজার পুত্র ------------------- ষষ্ঠী তৎপুরুষ।
32. নীলপদ্ম --------- নীল যে পদ্ম ----------------- কর্মধারয় সমাস।
33. নদীমাতৃক ------ নদী মাতা যার --------------- বহুব্রীহি সমাস।
34. দোয়াত-কলম ---- দোয়াত ও কলম ------------ দ্বন্দ্ব সমাস।
35. চিরসুখী -------- চিরকাল ব্যাপিয়া সুখী----------- তৎপুরুষ সমাস।
36. প্রবচন -----------প্র যে বচন ---------- প্রাদি সমাস।
37. গৃহস্থ ---------- গৃহে থাকে যে ---------- উপপদ তৎপুরুষ।
38. লালগোলাপ ----- লাল যে গোলাপ ------- কর্মধারয় সমাস।
39. কোলাকুলি ----- কোলে কোলে যে মিলন - ব্যতিহার বহুব্রীহি।
40. মতান্তর --------- অন্য মত --------------- নিত্য সমাস।
41. প্রাণভোমরা ----- প্রাণ রুপ ভোমরা-------- রুপক কর্মধারয়।
42. হজ্বযাত্রা --------- হজ্বের নিমিত্তে যাত্রা --- ৪র্থী তৎপুরুষ।
43. তেপান্তর -------- তিন প্রান্তরের সমাহার -- দ্বিগু সমাস।
44. আদিগন্ত -------- দিগন্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ------ অব্যয়ীভাব সমাস।
45. সত্যাসত্য -------- সত্য ও অসত্য --------- দ্বন্দ্ব সমাস।
46. জ্যোৎস্নারাত ----- জ্যোৎস্না শোভিত রাত -- মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।
47. গ্রামান্তর --------- অন্য গ্রাম -------------- নিত্য সমাস।
48. গায়ে হলুদ---- --গায়ে হলুদ দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে -- কর্মধারয় সমাস।
49. গৃহকর্ত্রী -------- গৃহের কর্ত্রী ---------------- ষষ্ঠী তৎপুরুষ।
50. জীবনপ্রদীপ ---- জীবন রুপ প্রদীপ --------- রুপক কর্মধারয়।
 

Tuesday, March 13, 2018

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সংক্ষিপ্ত বিষয়বস্তু

★কলম্বাস ভারতবর্ষ আবিষ্কার করতে গিয়ে ভুল করে আমেরিকা আবিষ্কার করেছিলেন ১৪৯২ সালে।
★আর ভারতবর্ষে আসার পথ আবিষ্কার করেন ভাস্কো দা গামা ১৪৯৮ সালে।
★পরবর্তীতে সুরাটে বাণিজ্য কুটি স্থাপনের প্রথম অনুমুতি দেয়- সম্রাট জাহাঙ্গীর।
★এরপর যুবরাজ শাহ সুজার ১৬৩২ সালে অনুমুতি পেয়ে ইংরেজরা সর্বপ্রথম হুগলিতে কারখানা স্থাপন করেন।
★একসময় সম্রাট ফররুখ শিয়র অসুস্থ হয়ে পড়েন,শল্য চিকিৎসার মাধ্যমে তাঁকে সুস্থ করে তুলেন ডাক্তার হ্যামিলটন।
★আলিবর্দি খাঁন।আসল নাম মির্জা মুহাম্মদ আলি।১৭৪০-১৭৫৬ সাল পর্যন্ত বাংলা,বিহার, উড়িষ্যার নবাব ছিলেন।১০ই এপ্রিল ১৭৫৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন।তাঁর কোন পুত্র ছিল না।তিন মেয়ে ছিল।
★ ১. ঘসেটি বেগম তথা মেহেরুন্নেসা।স্বামী নওয়াজিস মুহাম্মদ।তার স্বামী ভগ্ন স্বাস্থ্য ও দুর্বল চিত্তের অধিকারী ব্যক্তি।সেনাপতি হোসেন কুলি খাঁ -র সঙ্গে ঘসেটির অনৈতিক সম্পর্ক ছিল।তাই আলিবর্দির নির্দেশে সিরাজ তাকে হত্যা করে।তাই ঘসেটি বেগম তার প্রতি প্রতিশোধ পরায়ণ ছিল।
তাছাড়া তার কোন ছেলে সন্তান ছিল না।সিরাজের ভাই একরামুদ্দৌলাকে পোষ্য পুত্র হিসেবে নিলেও বসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।ফলে রাজমাতা হওয়ার স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেল।
২. শাহ বেগম।
৩. আমিনা বেগম।স্বামী জয়েন উদ্দিন।তিন সন্তান ছিল।সিরাজউদ্দৌলা,একরামউদ্দৌলা ও মির্জা হামদি।
★মিরজাফর:
আসল নাম মীর জাফর আলি খাঁন।পলাশীর যুদ্ধে নবাবের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে ক্লাইভের গাধা বলে পরিচিত এই মিরজাফর ১৭৫৭ সালের ২৯ শে জুন ক্ষমতার মসনদে বসেন।ইংরেজরা তাকে তাদের স্বার্থের পরিপন্থী ভেবে পরে তার জামাতা মির কাসিমকে ক্ষমতায় বসান।১৭৬৫ সালে কোষ্ট রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
★ইতিহাসে জানা যায়: নবাবের সৈন্য=৫০০০০,আর কামান ছিল =৫৩টি। আর ইংরেজদের ছিল- ৩০০০ সৈন্য,কামান -৮টি।
★অঙ্ক-০৪টি,দৃশ্য-১২টি,সিরাজের উপস্থিতি-৮টিতে।চরিত্র আছে - ৪০টি।
★শব্দার্থ জেনে নিই:
মারাঠা- মহারাষ্ট্রের একটি রাজ্য
মুৎসুদ্দি- প্রধান কেরানি,ভারপ্রাপ্ত কর্মচারি,বংশীয় পদবি।

সংগৃহীত তথ্য:
বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের পর ইংলিশ লর্ড তার ডায়েরীতে লিখেছিলো, যেদিন আমরা নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলাম, সেদিন যতজন বাঙালি দাড়িয়ে দাড়িয়ে তামাশা দেখছিলো তারা যদি একটি করে ছোট পাথর নিয়ে আমাদের তাড়া করতো আমরা হেরে যেতাম...

পলাশীর যুদ্ধের খলনায়কদের মৃত্যু কিভাবে হয়েছিল?
১) মীর জাফর : কুষ্ঠ রোগে সারা শরীর পঁচে মারা গেছে।
২) ঘসেডি বেগম : ইংরেজরা তাকে বুড়িগঙ্গায় ডুবিয়ে মেরেছে।
৩) মোহাম্মেদী বেগ : জনগনের অপমান সহ্য করতে না পেরে কুপে আত্মহত্যা করেছে।
৪) রবাট ক্লাইভ : ইংরেজরা তার বিরুদ্ধে অভিসংসন করলে , তিনি টেমস নদীতে আত্মহত্যা করেন।
৫) মীরন : বিনা মেঘে বজ্রাঘাতে মারা গেছেন।
৬) মহারাজা নন্দকুমার : ইংরেজরা তাকে ফাঁসি দিয়েছিল।
৭) জগৎশেঠ, রায়দুল্লভ, ইয়ার লতিফ : মীর কাসিম তাদের তিন জনকে অালাদা তিনটি বস্তায় বেঁধে জীবন্ত গঙ্গায় ফেলে দিয়েছিল।
৮) মীর কাসিম : শেষ জীবনে দিল্লির রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করতে করতে মরেছিলেন।
9 ) ওয়াটসন : জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ভগ্ন স্বাস্থ্য রোগে ভুগেন কিন্তু কোন ঔষধেই কাজ না হয়ে শেষমেশ কঙ্কাল সার হয়ে মারা যান ।
10 ) শওকত (ঘসেটির ছেলে) পলাশীর যুদ্ধের পর কোম্পানি তাকে বরখাস্ত করে । সেই অপমান সহ্য করতে না পেরে ইংল্যান্ড এর রাস্তায় হৃদযেন্ত্রর ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান ।
11) স্কাফটন : উনি বাংলার ধন সম্পদ জাহাজ ভরে লুটে নিয়ে যাওয়ার সময় গভীর সমুদ্রে জাহাজ ডুবে মারা যান ।
ইতিহাস কখনও কাউকে ক্ষমা করনি এবং করবেনও না । তাই কখনও কারো মনে কষ্ট দিবেন না । মানুষ ক্ষমা না করলে ভগবান কখনও ক্ষমা করবে না ।

Wednesday, February 14, 2018

তৎসম শব্দে বাংলা বানান

১. বাংলা একাডেমি প্রণীত বাংলা বানানরীতি অনুসারে তৎসম শব্দের ৬টি নিয়ম উদাহরণসহ লেখো
                                    উত্তর
 বাংলা একাডেমি প্রণীত বাংলা বানানরীতি অনুসারে তৎসম শব্দের ৬টি নিয়ম হলো-

১. যেসব তৎসম শব্দে ই ঈ বা উ ঊ উভয়ই শুদ্ধ কেবল সেসব শব্দে ই বা উ এবং তার কারচিহ্ন  ি,ু
      হবে।যেমন: কিংবদন্তি, চিৎকার,তরণি,শ্রেণি
২. রেফ - এর পরের ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না।
যেমন:অর্জ্জন,কর্ম্ম,কার্ত্তিক,কার্য্য ইত্যাদির পরিবর্তে যথাক্রমে অর্জন,কর্ম,কার্তিক, কার্য ইত্যাদি হবে।
৩. শব্দের শেষে বিসর্গ থাকবে না।
     যেমন: কার্যত,ক্রমশ,প্রথমত,সাধারণত ইত্যাদি
৪. সন্ধির ক্ষেত্রে ক,খ,গ,ঘ পরে থাকলে পূর্বে পদের অন্তস্থিত ম্  স্থানে অনুস্বার (ং) হবে।
      যেমন : অহম+ কার =অহংকার।
৫. শব্দটি সন্ধিবদ্ধ না হলে ঙ স্থানে ং হবে না। 
     যেমন: অঙ্ক,অঙ্গ,আকাঙ্ক্ষা,গঙ্গা ইত্যাদি।
৬. সংস্কৃত ইন - প্রত্যয়ান্ত শব্দে ঈ-কারান্ত রুপ সমাসবদ্ধ হলে সংস্কৃত ব্যাকরণের নিয়মানুযায়ী সেগুলোতে হ্রস্ব-ই কার হয়।যেমন: গুণী গুণিজন,প্রাণী- প্রাণিবিদ্যা, মন্ত্রী - মন্ত্রিপরিষদ ইত্যাদি।

Tuesday, February 13, 2018

অ-তৎসম শব্দে বাংলা বানানের নিয়ম...

২. বাংলা একাডেমি প্রণীত প্রমিত বাংলা বানান অনুসারে অ-তৎসম শব্দের ৬টি নিয়ম উদাহরণসহ লেখো।

                                                       উত্তর:
 বাংলা একাডেমি প্রণীত প্রমিত বাংলা বানান অনুসারে অ-তৎসম শব্দের ৬টি নিয়ম হলো...
১. সকল অ-তৎসম শব্দ অর্থাৎ তদ্ভব, দেশি, বিদেশি
  শব্দে কেবল ই এবং উ এবং কার চিহ্ন ি,ু ব্যবহৃত হবে। যেমন: বর্ণালি, রেশমি, দাদি, সরকারি ইত্যাদি।
২. বস্তুবাচক শব্দ ও অপ্রাণিবাচক অ- তৎসম শব্দের শেষে ই-কার হবে।যেমন;বাড়ি, গাড়ি, পাখি ইত্যাদি।
৩. দেশ, জাতি,ও ভাষার নাম লিখতে সর্বদাই ই-কার হবে।যেমন: জার্মানি, জাপানী, নেপালি ইত্যাদি।
৪. বিদেশি শব্দের বানান বাংলায় লেখার সময় 'ষ' ও 'ণ' না হয়ে 'স' ও 'ন' হবে
। যেমন: স্টেশন, গভর্নর, স্টুডিও ইত্যাদি।
৫. স্ত্রীবাচক শব্দের শেষে সর্বদাই ঈ-কার হবে।যেমন: যুবতী, মানবী, তরুণী ইত্যাদি।
৬. যে বর্ণের উপর রেফ থাকবে, সে বর্ণ দ্বিত্ব হবে না।যেমন: ধর্ম্মসভা>ধর্মসভা, পর্ব্বত > পর্বত ইত্যাদি।

ছাত্রজীবনে দোষ কী কী?

ছাত্র-ছাত্রীর সাতটি দোষ।যথা:
১. অলসতা।
২. মাদকতা।
৩. মোহ/কাম।
৪. চঞ্চলতা।
৫. দাম্ভিকতা।
৬. যে কোন বিষয়ে ভোগময় জীবন গ্রহণ।
৭. বৃথা কথা বলা/বাচালতা/নোংরা কথা বলা ও শুনা।
★মানুষের দু:খের কারণ ৫টি
১. অবিদ্যা
২. রাগ
৩. দ্বেষ
৪. অস্মিতা
৫. অভিনিবেশ।
★মানব জীবনের পাঁচ জন গুরু আছে।যথা:
১.প্রথম গুরু: মাতা-পিতা।
২.দ্বিতীয় গুরু:শিক্ষাদাতা।
৩.তৃতীয় গুরু:অতিথি।
৪.চতুর্থ গুরু:বয়স্ক গুরুজনেরা।
৫.পঞ্চম গুরু:স্বামী-স্ত্রী একে অপরের কাছে গুরু।
★মানব দেহের ছয়টি রিপু:
১. কাম ২. ক্রোধ ৩. লোভ ৪. মোহ ৫. মাৎসর্য(পরশ্রীকাতরতা) ৬. মদ।
★পঞ্চভূতের বিবরণ:
১. মাটি ২. জল ৩. বাতাস ৪. আকাশ ৫. আলোক ও তাপ।

বি:দ্র:আরও কিছু ভাল ও খারাপ গুণাবলীর editing এর কাজ চলছে।

Recent Post

মিষ্টি আলুর উপকারিতা

মিষ্টি আলুঃ "বাচ্চার ওজন দ্রুত বাড়ানোর সেরা খাবার"  বাচ্চার স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য মিষ্টি আলু একটি বিশেষ খাবার। এটি শুধু বাচ্চ...

Most Popular Post