Ad-1

Tuesday, October 27, 2020

বঙ্গভূমির প্রতি

মাইকেল মধুসূধন দত্ত

১. কবি মিনতি জানিয়েছেন-- মায়ের চরণে।

২. মনের মন্দিরে সবাই সেবা করে -- কীর্তিমান ব্যক্তিকে।

৩. কবিতায় কবি নিজেকে ভেবেছেন -- দেশের সন্তান হিসেবে।

৪. কবি দেশমাতৃকার স্মৃতি ফুটে থাকতে চান— পদ্মফুলের মতাে।

৫. কবিতায় ‘পরমাদ' বলতে বােঝানাে হয়েছে— প্রমাদ।

৬. ‘অমরতা' শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে- মৃত্যুহীন প্রাণ বােঝাতে।।

৭. কবি ভয় পান না-- শমনে।

৮. কবিতায় শ্যামা বলতে বােঝানাে হয়েছে— শ্যামল জন্মভূমিকে।

৯. ‘কোকনদ’ শব্দের অর্থ— লাল পদ্ম ।

১০. নীর’ অর্থ— পানি বা জল ।

১১. ‘শমন' হলাে- মৃত্যুর দেবতা।

১২. তামরস’ শব্দের অর্থ— পদ্ম।

১৩. “মিনতি’ শব্দের অর্থ— বিনীত প্রার্থনা।

১৪. বর’ শব্দের অর্থ— আশীর্বাদ।

১৫. শরদে’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে- শরৎকাল বােঝাতে।

১৬. বঙ্গভূমির প্রতি' কবিতাটি লিখেছেন— মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

১৭. বঙ্গভূমির প্রতি' কবিতাটি হলাে— গীতিকবিতা ।

১৮. কবি নিজেকে মনে করেন --- দেশমাতার সন্তান।

১৯. মা কখনােই মনে রাখেন না--- সন্তানের দোষ।

২০. কবি মা হিসেবে কল্পনা করেছেন -- দেশকে।

২১. কবি দেশমাতার কাছে প্রার্থনা করেন— অমরতা ।

২২. দেশমাতৃকার ছবিতে কবি ফুটতে চান— পদ্মফুলের মতাে।

২৩. মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্ম- ১৮২৪ সালে ।

২৪. বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রথাবিরােধী লেখক --- মাইকেল মধুসূদন দত্ত

২৫. বাংলা আধুনিক কবিতার জনক- মাইকেল মধুসূদন দত্ত ।

২৬. মাইকেল মধুসূদন দত্ত কাব্য সাধনার জন্য গিয়েছিলেন --- বিলেতে ।

২৭. খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের পর---- ‘মাইকেল’ শব্দটি যুক্ত হয়।

২৮, মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত মহাকাব্য- মেঘনাদবধ কাব্য।

২৯. একেই কি বলে সভ্যতা একটি --- প্রহসন।

৩০. বুড়াে শালিকের ঘাড়ে রো’ একটি ----প্রহসন।

★ অনুধাবনমূলক প্রশ্নঃ-

১. "সেই ধন্য নরকূলে, লোকে যারে নাহি ভুলে"- কবি এ কথা বলেছেন কেন?

২. 'মক্ষিকাও গলে না গো পড়িলে অমৃত-হ্রদে'- চরণটি দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?

৩. 'মধুময় তামরস কী বসন্ত, কী শরদে' বলতে কবি কী বুঝাতে চেয়েছেন?

৪. কবি মার কাছে মিনতি করেন কেন? 

৫. 'রেখো, মা, দাসেরে মনে, এ মিনতি করি পদে '- কবির এমিনতির কারণ কী??

নমুনা সৃজনশীল প্রশ্নঃ


১. ল্যাপটপ কিনে দেয়নি বলে বাবা মায়ের উপর রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে গিয়েছিল রাশেদ।বন্ধুর বাড়িতে দুদিন কাটানোর পর সে বুঝতে পারে যে,ঐ পরিবারের সকলে ওকে বোঝা ভাবছে। আরো কিছু হওয়ার আগে সে নিজ বাড়িতে ফিরে মা-বাবার কাছে কৃত অপরাধের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর। মা বলেন- পর কখনো আপন হয় না রে পাগল, আপন হয় না।
ক) 'বঙ্গভূমির প্রতি' কী জাতীয় কবিতা?
খ) 'মক্ষিকাও গলে না গো পড়িলে অমৃত-হ্রদে'- চরণটি দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?
গ) উদ্দীপকের রাশেদের মাঝে 'বঙ্গভূমির প্রতি'- কবিতা রচয়িতার যে চেতনা প্রকাশ পেয়েছে তার ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উল্লেখিত চেতনায় কেবল 'বঙ্গভূমির প্রতি' কবিতার বিষয়বস্তুকে তুলে ধরে না-মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

২. সতত, হে নদ, তুমি পড় মোর মনে!
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে;
সতত (যেমতি লোক নিশার 
স্বপনে শোনে মায়া মন্ত্রধ্বনি) তব কলকলে
জুড়াই এ কান আমি ভ্রান্তির ছলনে!
ক. বাংলা ভাষার প্রথম মহাকাব্যের নাম কী?
খ. 'মধুময় তামরস কী বসন্ত, কী শরদে' বলতে কবি কী বুঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকে 'বঙ্গভূমির প্রতি' কবিতার কোন ভাবটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের মূল উপজীব্য এবং 'বঙ্গভূমির প্রতি' কবিতার মূল উপজীব্য একই ধারায় উৎসারিত- মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর

৩. রফিক উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য কানাডায় গমন করে। কিন্তু কানাডায় গিয়ে বঙ্গভূমি বাংলাদেশের কথা বারবার মনে করে, এই দেশের স্মৃতিগুলো রফিককে বারবার তাড়া করে বেড়ায়। তাই রফিক তার বড় ভাইয়ের কাছে চিঠি লেখে ভাই, আমার কানাডায় থাকা সম্ভব হবে না। কারণ জন্মভূমি বাংলাদেশকে আমি কিছুতেই ভুলতে পারছি না। নিরুপায় হয়ে ভাই প্রত্যুত্তরে জানায়, ভালো না লাগলে চলে আয়। দেশে এসে রফিক উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করতে সক্ষম হয়।
ক) ‘মক্ষিকা’ শব্দের অর্থ কী? ১
খ) কবি মার কাছে মিনতি করেন কেন? ২
গ) উদ্দীপকের রফিকের সাথে ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতার কবি মাইকেল মধুসূদনের বৈসাদৃশ্য কোথায়? নির্ণয় করো। ৩
ঘ) ‘কিছু বৈসাদৃশ্য থাকলেও উদ্দীপকের রফিক মধুসূদন দত্তেরই প্রতিচ্ছবি।’ বিশ্লেষণ করো। ৪

৪. জাবেদ সাহেব প্রায় বিস বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে থাকে। নিজেকে মানিয়ে নিয়েছেন সেই দেশের মানুষ, পরিবেশের সাথে।দেসে ফেরার ইচ্ছা তার নেই। মাতৃভূমি তাকে মনে রাখর কি রাখলনা এ নিয়ে তিনি মাথা ঘামান না।
ক) শমন '- শব্দের অর্থ কী?
খ) রেখো, মা, দাসেরে মনে, এ মিনতি করি পদে '- কবির এমিনতির কারণ কী??
গ) জাবেদ সাহেবের মানসিকতার সাথে কবির মানসিকতার বৈসাদৃশ্য নির্ণয় কর।
ঘ) "উদ্দীপকে 'বঙ্গভূমির প্রতি ' কবিতার আবেদন প্রতিফলিত হয়নি"- এ মতামতের সাপেক্ষে যুক্তি
দেখাও।

No comments:

Post a Comment

Recent Post

"শাকেই এত লাড়া, ডাল হলে ভাঙত হাঁড়ি, ভাসত পাড়া-পাড়া।" এই কথা দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?

এই প্রবাদটি বোঝাতে চায় যে ছোটোখাটো বিষয়ে যদি এত ঝামেলা বা উত্তেজনা হয়, তাহলে বড় কোনো বিষয়ে কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। "শাকেই এত লাড়া&...

Most Popular Post