Ad-1

Wednesday, July 7, 2021

পল্লী জননী

 জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:-

ক. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় ছেলে মাকে কী যত্ন করে রাখার কথা বলেছেন?

ক. জসীমউদ্দীন রচিত ‘কবর’ কবিতাটি কখন প্রবেশিকা বাংলা সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়?

ক. কোথায় বসে হুতুম পাখি ডাকে? 

ক. ঘরের চালে কী ডাকে?

ক. জসীম উদ্দীন বাংলা সাহিত্যে কোন ধারার কবি হিসেবে খ্যাত?

ক. হুড়োম’ কী?

ক. ‘পল্লিজননী’ কবিতায় কোন ফলের কথা বলা হয়েছে?

ক. পচান পাতার ঘ্রাণ কোথা থেকে আসে?

ক. ‘পল্লিজননী” কবিতায় ঘরের চালে কোন পাখি ডাকে?

ক. ‘পল্লী জননী’ কবিতার প্রথম চরণটি কী?

ক.‘পল্লী জননী’ কবিতার প্রথম চরণটি কী?  

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:-

খ. পল্লী জননীর বাড়ি  তার চারপাশের পরিবেশ কেমন?

খ. পল্লী জননীর বাড়ি ও তার চারপাশের পরিবেশ কেমন?
খ. “আজও রোগে তার পথ্য জোটেনি” উক্তিটি বুঝিয়ে বলো
খ. ‘মোসলমানের আড়ং দেখতে নাই’-মা এ কথা কেন বলেছেন?
খ. ‘আজও রোগে তার পথ্য জোটে নি’- পথ্য না জোটার কারণ কী?
খ. “রহিম চাচার ঝাড়া’ বলতে কী বোঝায়?
খ. মা রাত্রি জাগে কেন?
খ. মা নামাজের ঘরে মোমবাতি আর দরগায় দান মানেন কেন?
খ. পল্লী জননীর মনের জ্বালা কখন দ্বিগুণ হতো? ব্যাখ্যা করো।

খ. ‘আজও রোগে তার পথ্য জোটেনি’- পথ্য না জোটার কারণ কী?

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ :

বাদশা বাবর কাঁদিয়া ফিরিছে, নিদ নাহি চোখে তাঁর
পুত্র তাঁহার হুমায়ুন বুঝি বাঁচে না এবার আর।
চারিধারে তাঁর ঘনায়ে আসিছে মরণ অন্ধকার।

গ. উদ্দীপকে ‘পল্লিজননী’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. প্রতিফলিত দিকটিই ‘পল্লিজননী’ কবিতার সামগ্রিক ভাবকে ধারণ করে কি? যুক্তিসহ প্রমাণ কর।
 

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : অর্ণব নবম শ্রেণির ছাত্র। স্কুল থেকে ফেরার পথে সে সাইকেল থেকে পড়ে গুরুতর আহত হলো। তার একটা পা ভেঙে গেলে হাসপাতাল থেকে পা ব্যান্ডেজ করে ওকে বাসায় আনা হলো। এ দৃশ্য দেখে মা সারাক্ষণ কাঁদতে লাগল। খাওয়া-দাওয়া বাদ দিয়ে ছেলেকে ওষুধ খাওয়ানা েভাত খাওয়ানালে ও অন্যান্য সব সেবাই নিজের হাতে করতে লাগল। রাত জেগে ছেলের শিয়রে বসে থাকে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে তার ছেলে যেন সুস্থ হয়ে ওঠে। ছেলের পা ভালো হবে না এমন আশঙ্কায় তার গা শিউরে ওঠে।  

গ. উদ্দীপকটি পল্লিজননী' কবিতার বৈসাদৃশ্যের আভাস দেয়- ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. উদ্দীপক ও ‘পল্লিজননী' কবিতার পটভূমি এক না হলেও দুই মাতৃসত্তাকে একই সমতলে দাড় করিয়েছে। বিশ্লেষণ কর। 

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : স্বামীহারা রাহেলা বানু নিমার্ণ শ্রমিক হিসেবে অক্লান্ত পরিশ্রম করে একমাত্র সন্তান শিপুকে লেখাপড়া শেখান। তিনি স্নেহবাৎসল্য থাকলেও তা অন্তরে ধারণ করে সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

গ. উদ্দীপকের রাহেলা বানুর মধ্যে পল্লীজননীর যে গুণের প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘পল্লীজননী’ কবিতার মমতাময়ী মায়ের চেতনার সামগ্রীক দিক ফুটে ওঠেনি-উক্তিটি মূল্যায়ন কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : শমসের চৌধুরী দেশের একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি । কিন্ত তার মন ভালো নেই । তার একমাত্র ছেলে আবির দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। দেশের নামকরা ডাক্তার দিয়ে তিনি ছেলের চিকিৎসা করিয়েছেন । দেশ-বিদেশের অনেক ঘাটের পথ্য সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয়নি । ছেলের জন্য তিনি নামাজের ঘরে মোমবাতি মানত করেছেন, দরগায় করেছেন দান। মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট তিনি ছেলের জন্য প্রার্থনা করেছেন। রসুলকে স্মরণ ও পিরের নিকট দোয়া কামনা করেছেন। 

গ. উদ্দীপকটি ‘পল্লিজননী” কবিতার সঙ্গে কোন দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ? – আলোচনা করো।
ঘ. “উদ্দীপক ও ‘পল্লিজননী’ কবিতায় মিলের চেয়ে অমিলটিই বেশি প্রকাশিত হয়েছে।” -উত্তরের সপক্ষে যুক্তি প্রদর্শন করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ :
প্রণমিয়া পাটুনী কহিছে জোড়হাতে।
আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতো৷
তথান্ত বলিয়া দেবী দিলা বরদান।
দুধেভাতে থাকিবেক তোমার সম্তানা!

গ. কোন দিক থেকে উদ্দীপকটি ‘পল্লিজননী’ কবিতার সঙ্গে সদৃশ কিংবা বিসদৃশ? – আলোচনা করুন ।
ঘ. “অকৃত্রিম মমতববোধই উদ্দীপক ও “পল্লিজননী’ কবিতার বিষয়বস্তু ।” _বিশ্লেষণ করুন ।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : বিধবা মায়ের একমাত্র সন্তান সাহেদ। ভাগ্যের সন্ধ্যানে সে পাড়ি দেয় সৌদি আরবে। সে সেখানে একটা কারখানাতে কাজ করে। সে মাকে মাঝে মাঝে ফোন করে।কিন্তু তাতে মায়ের মন ভরে না। মা নামাজ পড়ে ছেলের জন্য দোয়া করে যেন ছেলে তার ভাল থাকে সর্বদাই।

গ. উদ্দীপকে ‘পল্লিজননী’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা তুলে ধর।
ঘ. প্রতিফলিত দিকটিই ‘পল্লিজননী’ কবিতার সমগ্রভাবকে ধারণ করে কি? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর।
 

সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ :
কুমড়ো ফুলে ফুলে নুয়ে পড়েছে লতাটা
সজনে ডাঁটায় ভরে গেছে গাছটা
আর আমি ডালের ভরি শুকিয়ে রেখেছি।
খোকা তুই কবে আসবি? কবে ছুটি?

গ. উদ্দীপকে ‘পল্লীজননী’ কবিতার কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছেব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপক এবং ‘পল্লীজননী’ কবিতার বিষয়বস্তু এক নয়-উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : অনিন্দ্য জীবনে আজ প্রথম ভাত রীধতে গেল। সে না পারল মাড় গালতে, না পারল ভালো করে ভাত বাড়তে । মা একবার নিজে উঠবার চেষ্টা করলেন কিন্তু মাথা সোজা করতে পারলেন না, বিছানায় গড়িয়ে পড়ে গেলেন। অবশেষে মাতা-পুত্রের একরকম ভাত খাওয়া হল। মা পুত্রকে রান্নার নিয়ম শেখাতে গিয়ে থেমে গেলেন । পুত্রের দিকে তাকিয়ে তার চোখ দিয়ে কেবল অঝোর ধারায় অশ্রু বইতে লাগল ।

গ.. উদ্দীপকটি ‘পল্লিজননী’ কবিতার কোন দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? -আলোচনা করো ।
ঘ. “উদ্দীপক এবং ‘পল্লিজননী’ কবিতা উভয়ক্ষেত্রেই অপত্য মাতৃস্নেহ প্রকাশিত হয়েছে।” – বিশ্লেষণ করো ।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ :
বাদশা বাবর কাঁদিয়া ফিরিছে, নিদ নাহি চোখে তার—
পুত্র তাহার হুমায়ুন বুঝি বাঁচে না এবার আর।
চারিধারে তার ঘনায়ে আসিছে মরণ-অন্ধকার…
কহিল কাঁদিয়া—‘হে দয়াল খোদা, হে রহিম রহমান,
মোর জীবনের সবচেয়ে প্রিয় আমারি আপন প্রাণ,
তাই নিয়ে প্রভু পুত্রের প্রাণ, কর মোরে প্রতিদান’

গ. উদ্দীপকটিতে ‘পল্লী জননী’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. প্রতিফলিত দিকটিই ‘পল্লী জননী’ কবিতার সামগ্রিক ভাবকে ধারণ করে কি? যুক্তিসহ প্রমাণ করো।
 

সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ :  বাদশা বাবর কাঁদিয়া ফিরিছে, নিদ নাহি চোখে তার—

পুত্র তাহার হুমায়ুন বুঝি বাঁচে না এবার আর।

চারিধারে তার ঘনায়ে আসিছে মরণ-অন্ধকার...

কহিল কাঁদিয়া—‘হে দয়াল খোদা, হে রহিম রহমান,

মোর জীবনের সবচেয়ে প্রিয় আমারি আপন প্রাণ,

তাই নিয়ে প্রভু পুত্রের প্রাণ, কর মোরে প্রতিদান’

(গ) উদ্দীপকটিতে ‘পল্লী জননী’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা করো।

(ঘ) প্রতিফলিত দিকটিই ‘পল্লী জননী’ কবিতার সামগ্রিক ভাবকে ধারণ করে কি? যুক্তিসহ প্রমাণ করো।

 সৃজনশীল প্রশ্ন ১১: দুর্গাদের বাড়ির চারিদিকেই জঙ্গল। হরিহর রায়ের জ্ঞাতি-ভ্রাতা নীলমণি রায় সম্প্রতি গত বৎসর মারা গিয়েছেন, তাঁহার স্ত্রী পুত্র কন্যা লইয়া নিজ পিত্রালয়ে বাস করিতেছেন। কাজেই পাশের এ ভিটাও জঙ্গলাবৃত হইয়া পড়িয়া আছে। হরিহরের বাড়িটাও অনেক দিন হইয়া গেল মেরামত হয় নাই। সামনের দিকের রোয়াক ভাঙা, ফাটলে বন-বিছুটির ও কালমেঘ গাছের বন গজাইয়াছে-ঘরের দোর-জানালার কপাট সব ভাঙা, নারিকেলের দড়ি দিয়া গরাদের সঙ্গে বাঁধা আছে।

গ. উদ্দীপকে ‘পল্লী জননী’ কবিতার কোন দিকটির প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “অপত্য স্নেহের অনিবার্য আকর্ষণই ‘পল্লী জননী’ কবিতায় প্রধান হয়ে উঠেছে”— উদ্দীপকটির আলোকে মূল্যায়ন করো।


No comments:

Post a Comment

Recent Post

"শাকেই এত লাড়া, ডাল হলে ভাঙত হাঁড়ি, ভাসত পাড়া-পাড়া।" এই কথা দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?

এই প্রবাদটি বোঝাতে চায় যে ছোটোখাটো বিষয়ে যদি এত ঝামেলা বা উত্তেজনা হয়, তাহলে বড় কোনো বিষয়ে কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। "শাকেই এত লাড়া&...

Most Popular Post