জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:-
ক. ‘মাল্যবান’ কী জাতীয় রচনা?
ক. কোন
ফুল শিশিরের জলে ভিজবে?
ক.
জীবনানন্দের কবিতার মূল প্রেরণা কোনটি?
ক.
জীবনানন্দ দাশ রচিত একটি উপন্যাসের নাম লিখ।
ক.
নক্ষত্রের তলে কে স্বপ্ন দেখে?
ক.
জীবনানন্দ দাশ কোন জীবনচেতনার কবি হিসাবে পরিচিত?
ক. কী
ধুলো হয়ে গেছে?
ক. ‘সেই
দিন এই মাঠ’ কবিতাটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
ক.
জীবনানন্দ দাশের মায়ের নাম কী?
ক.
জগতের কোন জিনিসটির মৃত্যু নেই?
ক. কবি
জীবনানন্দ দাশের দৃষ্টিতে বাংলাদেশ কী রকম?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:-
খ.
‘পৃথিবীর এইসব গল্প বেঁচে রবে চিরকাল।’ উক্তিটি বুঝিয়ে বলো।
খ. ‘এশিরিয়া ধুলো আজ ব্যাবিলন ছাই হয়ে আছে’ – ব্যাখ্যা কর।
খ. ‘সোনার স্বপেড়বর সাধ কবে আর ঝরে’ – এখানে কবি কী বুঝিয়েছেন?
খ. ‘এশিরিয়া ধুলো আজ বেবিলন ছাই হয়ে আছে।’ কেন? বুঝিয়ে বলো?
খ, “পৃথিবীর এইসব গল্প বেঁচে রবে চিরকাল- লাইনটি বুঝিয়ে দাও।
খ. ‘এশিরিয়া ধূলো আজ’ – বুঝিয়ে লিখ।
খ. পৃথিবীর কোন গল্প চিরকাল বেঁচে রবে? বুঝিয়ে লেখো।
খ. সেই দিন এই মাঠ স্তব্ধ হবে না কেন?
খ. ‘সেদিনও দেখিবে স্বপড়ব’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : মাঠে চাষা গান গাচ্ছে। জেলেডিঙ্গি ভেসে চলেছে। বেলা যাচ্ছে, রৌদ্র ক্রমেই বেড়ে উঠেছে,ঘাটে কেউ স্নান করছে, কেউ জল নিয়ে যাচ্ছে-এমনি করে এই শান্তিময়ী নদীর দুই তীরে গ্রামের মধ্যে, গাছের ছায়ায়, শত শত বছর গুনগুন শব্দ করতে করতে ছুটে চলেছে।
গ. ‘সেই
দিন এই মাঠ’ কবিতাটির সাথে উদ্দীপকের বৈসাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি তুলে ধর।
ঘ. “উদ্দীপক ও ‘সেই দিন এই মাঠ’ কবিতাটিতে প্রকৃতির চিরকালীন সৌন্দর্যকেই বোধের এক
বিস্ময়কর শক্তিতে
উপস্থাপন করা হয়েছে।”- মন্তব্যটি তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
২ :
এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে – সবচেয়ে সুন্দর করুণ;
সেখানে সবুজ ডাঙা ভ’রে আছে মধুকূপী ঘাসে অবিরল;
সেখানে গাছের নাম : কাঁঠাল, অশ্বত্থ, বট, জারুল, হিজল;
সেখানে ভোরের মেঘে নাটার রঙের মতো জাগিছে অরুণ।
…
সন্ধ্যা হলে? মৌমাছি চাক আজো বাঁধে না কি
জামের নিবিড় ঘন ডালে, মৌ খাওয়া হয়ে গেলে আজো তারা
উড়ে যায় কুয়াশায় সন্ধ্যার বাতাসে
কতো দুরে যায়, আহা… অথবা হয়তো কেউ চালতার ঝরাপাতা জ্বালে
মধুর চাকের নিচে মাছিগুলো উড়ে যায়… ঝরে পড়ে… ম’রে থাকে ঘাসে।
গ.
উদ্দীপক-১ ও ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময়তার যে চিত্র অঙ্কিত
হয়েছে তা চিহ্নিত কর।
ঘ. “ব্যক্তি মানুষ হারিয়ে যায় প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে কিন্তু পৃথিবীর গল্পগুলো বেঁচে
থাকে চিরকাল” উদ্দীপক-২ ও ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার আলোকে উক্তিটি বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৩ : পৃথিবীতে সভ্যতার ধ্বংশ আর
বিনির্মাণ চলে পাশাপাশি। মানুষ মরে যায়, রেখে যায় মানবতা। মানুষের মৃত্যুর মধ্য
দিয়ে কোনোকিছু থেমে থাকে না। বস্তুত মানুষের মৃত্যু আছে কিন্তু রহস্যময় প্রকৃতির
সৌন্দর্য়ের মৃত্যু নেই; মৃত্যু নেই মানুষের স্বপ্নেরও।
গ.
উদ্দীপকের সাথে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার সাদৃশ্যগত দিকগুলো তুলে ধর।
ঘ. উদ্দীপক ও ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার মূলভাব একই ধারায় উৎসারিত -উক্তিটি বিশ্লেষণ
কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৪ :
এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে – সবচেয়ে সুন্দর
করুণ; সেখানে সবুজ ডাঙা ভরে আছে
মধুকূপী ঘাসে অবিরল;
সেখানে হলুদ শাড়ী লেগে থাকে রূপসীর শরীরের পরে
শঙ্খমালা নাম তার; এ বিশাল পৃথিবীর কোনো
নদী ঘাসে
তারে আর খুঁজে তুমি পাবে নাকো-বিশালাক্ষী
দিয়েছিল বর,
তাই-সে-জন্মেছে নীল বাংলার ঘাস
আর ধানের ভিতর
গ.
উদ্দীপকের সঙ্গে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার মূলভাবের বিপরীত আদর্শে প্রতীয়মান – তোমার
অভিমত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৫ :
বাইব না মোর খেয়া তরী এই ঘাটে,
চুকিয়ে দেব বেচা কেনা, মিটিয়ে দেব লেনাদেনা
বন্ধ হবে আনাগোনা এই বাটে;
তখন আমায় নাইবা মনে রাখলৈ।
গ.
উদ্দীপকের প্রম দুই চরণ ‘সেই দিন এই মাঠ’ কবিতার কোন ভাবটি ধারণ করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘সেই দিন এই মাঠ’ কবিতার সমগ্র ভাবনা উপস্থিত আছে কি? তোমার মতামতের
পক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৬ : প্রকৃতি ও জীবনের অনুপম
আলেখ্য বিভূষিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের সমরসৃষ্টি ‘পথের প্যাঁচালী’ ও ‘আরণ্যকে’
উপন্যাস। যেখানে প্রকৃতি চিরকালের নবীনরূপে আবির্ভূত হয়েছে। অপু, দুর্গাসহ আরও
অনেকে সেই চিরকালের প্রকৃতির সন্তান। এরা যায় আসে-থাকে না। কিন্তু প্রকৃতি চিরকালই
নানা রূপ-রস-গন্ধ-স্পর্শে চিরবিরাজমান।
গ.
উদ্দীপকের সঙ্গে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার তুলনা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকটি যেন ‘সেই দিন এই মাঠ’ কবিতারই গদ্যরূপ’ মন্তব্যটি বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৭ :
বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই
এমন সময় মাগো, আমার কাজলা দিদি কই?
বেড়ার ধারে পুকুর পাড়ে ঝিঁ ঝিঁ ডাকে ’ঝোঁপে ঝাঁড়ে
নেবুর গন্ধে ঘুম আসে না – তাই তো জেগে রই।
গ.
উদ্দীপকের সাথে ‘সেই দিন এই মাঠ’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘সেই দিন এই মাঠ’ কবিতার সমগ্রভাব ধারণ করেছে কি? তোমার মতামত
বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৮ : ভাঙাগড়া জগতের নিয়ম।
ভাঙাগড়ার এই খেলার প্রকৃতির স্বাভাবিক গতি ও মানুষের জীবন থেমে থাকে না। বিচিত্র
বিবর্তনের মধ্যেও সবকিছুর স্বাভাবিক গতি বজায় থাকে।
গ.
উদ্দীপকের ভাবের সাথে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার ভাবের কী মিল রয়েছে – ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মানুষের মৃত্যু আছে কিন্তু সৌন্দর্যের ও মানুষের স্বপেড়বর মৃত্যু নেই –
উক্তিটির বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৯ :
চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নিচে
বসে আছে ভোরের দোয়েল পাখি
চারি দিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ
জাম-বট-কাঁঠালের হিজলের অশ্বত্থের
করে আছে চুপ
ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে।
গ.
উদ্দীপকের সঙ্গে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার সাদৃশ্য তুলে ধরো।
ঘ. “উদ্দীপকের প্রকৃতিপ্রেম ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায়ও অনুরণিত হয়েছে।” মূল্যায়ন
করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন
১০ :
আরও অনেক গাছ পাতা-লতা
নীল হলুদ বেগুনি অথবা সাদা
অজস্র ফুলের বন্যা অফুরন্ত
ঘুমের অলসতায় চোখ বুঁজে আসার মতো শান্তি।
গ.
উদ্দীপকের সঙ্গে ‘সেই সব দিন এই মাঠ’ কবিতার সাদৃশ্যগুলো নিজের ভাষায় তুলে ধরো।
ঘ. “প্রেক্ষাপট ভিনড়ব হলেও উদ্দীপক ও ‘সেই সব দিন এই মাঠ’ কবিতার প্রকৃতি বর্ণনায়
যেন একটি নিগূঢ় সম্পর্ক রয়েছে।” – আলোচনা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১১ : যে দিন মরিয়া যাব তােমাদের কাছ থেকে দূর
কুয়াশায়
চলে যাব, সেদিন মরণ এসে অন্ধকারে আমার শরীর
ভিক্ষা করে লয়ে যাবে; সেদিন দু'দণ্ড এই বাংলার তীর
এই নীল বাংলার তীরে শুয়ে একা একা কী ভাবিব হায়;
সেদিন রবে না কোনাে ক্ষোভ মনে- এই সোঁদা ঘাসের ধূলায়
জীবন যে কাটিয়াছে বাংলায়- চারিদিকে বাঙালির ভীড়।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে 'সেইদিন এই মাঠ' কবিতার সাদৃশ্য বিচার কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘সেইদিন এই মাঠ' কবিতার মূলভাবকে কতটুকু ধারণ করে? আলােচনা করে
বুঝিয়ে দাও।
No comments:
Post a Comment