ক. ‘খাণ্ডবদাহন’ শব্দের অর্থ কী?
ক. কে উদাস দাওয়ায় বসে আছেন?
ক. স্বাধীনতার জন্য কার কপাল ভাঙল?
ক. জেলেপাড়ার সবচেয়ে সাহসী লোক কে?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:-
খ. ‘খাণ্ডবদাহন’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
খ. ‘ভগড়বস্তূপে দাঁড়িয়ে একটানা আর্তনাদ করল একটা কুকুর’- কথাটি বুঝিয়ে দাও।
খ. ‘সিঁথির সিঁদুর মুছে গেল’ – বলতে কী বুঝানো হয়েছে?
খ. ‘সাকিনা বিবির কপাল ভাঙল’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
খ. ‘সাকিনা বিবির কপাল ভাঙল।” – এ কথার মাধ্যমে কী বোঝানো হয়েছে?
খ. ‘তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা’ – কবির এই দৃঢ় উক্তির কারণ বুঝিয়ে লেখ।
খ. পাকিস্তানিরা কেন ছাত্রাবাস উজাড় করে দিয়েছিল?
খ. যার ফুসফুস এখন ‘পোকার দখলে’ এখানে পোকার দখলে বলতে কোন বিষয়টি নির্দেশ করা হয়েছে?
খ. শহরের বুকে জলপাই রঙের ট্যাঙ্ক এলো কেন?
সৃজনশীল প্রশ্ন:- ১. পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মলগ্ন থেকেই শাসকগোষ্ঠী শুরু করে নানা বৈষম্যনীতি। তারা পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষাকে বাদ দিয়ে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ষড়যন্ত্র করে। কিন্তু এদেশের ছাত্র-শিক্ষকসহ আপামর জনতা এর বিরুদ্ধে তীব্র বিক্ষোভে ফেটে পড়ে, বিসর্জন দেয় বুকের তাজা রক্ত।
গ. উদ্দীপকের যে ভাবটি ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে,
হে স্বাধীনতা’ কবিতায় পাওয়া যায় তা ব্যাখ্যা
করো।
ঘ. ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় বর্ণিত দিকগুলোর একটিমাত্র দিক
উদ্দীপকে ফুটে উঠেছে। মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২. ভাষার দাবিকে ভূলুন্ঠিত করার জন্য পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে পূর্ববাংলায় ১৪৪ ধারা জারি করে। কিন্তু এদেশের ছাত্রসমাজ প্রতিবাদমুখর হয়ে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন চত্বর থেকে মিছিল বের করে। মিছিলে পুলিশ লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ এবং গুলি চালায়। এতে সালাম, বরকত, রফিকসহ অনেকে শহিদ হয়। অবশেষে সর্বস্তরের জনগণ এ আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
গ. উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে-
ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ফুটে ওঠা দিকটি ছাড়াও ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে,
হে স্বাধীনতা’ কবিতায় আরও নানা দিক রয়েছে-
মন্তব্যের যথার্থতা নিরূপণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩. অনেক যুদ্ধ গেল,অনেক রক্ত গেল
শিমুল তুলোর মতো সোনারুপো ছড়াল বাতাস।
ছোট ভাইটিকে আমি কোথাও দেখিনা,
নরম নোলক পরা বোনটিকে আজ আর কোথাও দেখিনা,
কেবল পতাকা দেখি
কেবল উৎসব দেখি
স্বাধীনতা দেখি
তবে কি আমার ভাই আজ ঐ স্বাধীন পতাকা?
তবে কি আমার তিমিরের বেদিতে উৎসব?
গ. উদ্দীপকটি তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে
স্বাধীনতা কবিতার সাথে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের মূলভাব এবং তোমাকে পাওয়ার জন্য, হে
স্বাধীনতা কবিতায় মূলভাব চেতনাগত দিক থেকে এক সূত্রে গাঁথা- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ
করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪.
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ লক্ষ জনতার সামনে ভাষণ দেন। এই
ভাষণে তিনি বলেন- ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব, এদেশের মানুষকে মুক্ত
করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। তিনি আরো বলেন, ‘এবারের সংগ্রাম
আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।
গ. ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন বিষয়টি উদ্দীপকে রয়েছে?
ব্যাখ্যা করো।
ঘ. কবিতায় উল্লিখিত ‘তোমাকে আসতেই হবে’
আর উদ্দীপকের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার
সংগ্রাম’ বাক্য দুটির মূলসুর একই- মন্তব্যটির যথার্থ বিচার
করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫. মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অমিত দেশমাতৃকার দুর্দিনে অন্য বন্ধুদের সাথে যুদ্ধে যোগ দিল। পাক সেনাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপারেশনে সফল নেতৃত্ব দিল। একদিন সম্মুখ যুদ্ধে শত্রুর বুলেটের আঘাতে দেহ ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে গেল। বন্ধুরা তার মৃতদেহ বাড়িতে আনলে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হলো। কিন্তু তার বৃদ্ধ মা একটুও বিচলিত না হয়ে সবাইকে লক্ষ্য করে বললেন, “দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা গৌরব ও সম্মানের। সকলের ত্যাগের বিনিময়েই দেশ একদিন স্বাধীন হবে।”
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে,
হে স্বাধীনতা’ কবিতারস সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি
ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে মায়ের উক্তিতে ‘তোমাকে পাওয়ার
জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কবির
আকাক্সক্ষারই প্রতিফলন ঘটেছে- মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬. “গহর মরেনি। মরতে পারে
না
সে আজও রয়েছে বেঁচে।
বাংলাদেশের বুকের ভিতর,
হয়তো এখন তার
ডান কাঁধ কামানের গোলায় ঝাঁঝরা,
বাঁ হাতে ব্যান্ডেজ বাঁধা,
তবুও বন্দুক হাতে এক লক্ষে বসে আছে
ট্রেঞ্চের ভিতর।
গহর আমরা শুধু
অফুরন্ত দিন গুনছি অগুনতি বছর। (বাংলাদেশ- দুর্গাদাস সরকার।)
গ. উদ্দীপকে ‘ডান কাঁধ কামানের গোলায় ঝাঁঝরা’
চরণটি ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন দিকটি নির্দেশ করে?
ঘ. “উদ্দীপকের ‘গহর’
আর ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার ‘তেজি
তরুণ’ একই আদর্শে উজ্জীবিত।” – তুমি কি
একমত? ব্যাখ্যা দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৭. ১১ অক্টোবর, সোমবার, ১৯৭১। হঠাৎ করে ভারী অস্ত্র ও গোলা-বারুদ নিয়ে গাজীপুরা গ্রামে প্রবেশ করে একদল মিলিটারি। গ্রামে ঢুকে তারা প্রমে বাজার ও দোকানপাট পুড়িয়ে দেয়। নির্বিচারে গুলি চালায় সাধারণ মানুষের ওপর। গুলি খেয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে যায় অনেক মানুষ। অনেকে গুরুতর আহত হয়। আতঙ্কে জীবন বাঁচাবার জন্য কেউ কেউ পালাবার চেষ্টা করে। অনেককে তারা ধরে নিয়ে যায় ক্যাম্পে। সে এক বিভীষিকাময় পরিস্থিতি, যা এখনও সেই গ্রামের মানুষকে তাড়া করে বেড়ায়।
গ. উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা আলোচনা
কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘তোমাকে
পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার
খণ্ডচিত্র মাত্র।” – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৮.
শহরের এক বড়লোক ব্যবসায়ী ‘খামারবাড়ি’ করার জন্য গ্রামে কিছু জমি কিনলেন।
সেখানে তিনি গোমস্তা লাগিয়ে কলের লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ করান, গরু-ছাগল
পালন করান, মাছ চাষ করান- আরো কত কি। এক সময় তিনি বললেন,
‘আমি পুরো গ্রাম কিনে নিয়েছি, তোমাদেরকে
বাড়ি-ঘর ছাড়তে হবে।’ একদিন তিনি শহর থেকে গুন্ডা এনে ঘর-বাড়ি
দখল করতে এলেন। কিন্তু গ্রামবাসী একজোট হয়ে জীবন বাজি রেখে তা প্রতিহত করে।
গুন্ডারা পালিয়ে গেলেও গ্রামের অনেকে এতে আহত হয়। তারা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ- জীবন দিয়ে
হলেও বাপ-দাদার ভিটা অন্য কাউকে দখল করতে দেবে না।
গ. উদ্দীপকের বড়লোক ব্যবসায়ী ‘তোমাকে পাওয়ার
জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় উল্লিখিত
কাদের প্রতিনিধি? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের গ্রামবাসীদের চেতনা ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় বর্ণিত কবিচেতনারই প্রতিচ্ছবি” – মন্তব্যটি
বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯.
শাহাদত সাহেব একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং পেশায় স্কুলশিক্ষক। মুক্তিযুদ্ধে তিনি তার
বাবা-মাকে হারিয়েছেন। তিনি অবসরে গ্রামের চায়ের স্টলে বসে নতুন প্রজন্মের
ছেলে-মেয়েদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন; বলতে
থাকেন পাকিস্তানিদের নির্মম অত্যাচারের কথা, বাঙালির
আত্মত্যাগ ও অসীম বীরত্বের কথা।
গ. উদ্দীপকের বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত সাহেবের আত্মত্যাগের সূত্র ধরে
‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় ফুটে ওঠা মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির আত্মত্যাগের বর্ণনা দাও।
ঘ. উদ্দীপকের শাহাদত সাহেবের মতো দৃঢ়চেতা আত্মবিশ্বাসী মানুষদের
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের ফলেই হয়তো কবি ‘এই বাংলায়, তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা’র মতো আত্মপ্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।- উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০.
শুকুর মিয়া একজন কৃষক এবং একটি বধূর সংসার উজাড় করা হাহাকার থামতে না থামতেই, হায়
আরেক বধূর বুক খাঁ খাঁ গোরস্থান হয়ে যায়। একটি পিতার হাত থেকে কবরের
কাঁচামাটি ঝরে পড়তে না পড়তেই আরেক পিতার বুক-শূন্য-করা গুলিবিদ্ধ লাশ নেমে যায়
নীরন্ধ্র কবরে।
গ. উদ্দীপকের লাইনগুলোর সাথে ‘তোমাকে পাওয়ার
জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার অমিলগুলো
বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপক ও ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় আত্মত্যাগের যে দৃষ্টান্ত তুলে
ধরা হয়েছে তা বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১১. চব্বিশে মার্চ
বাংলার বুকে উদ্যত বেয়নেট
ঘরে ঘরে তাই প্রস্তুত প্রতিরোধে;
চির দুর্মর সাত কোটি ব্যারিকেড
রক্তের ঋণ রক্তেই হবে শোধ।
দৃঢ়প্রতিজ্ঞা নাড়া দেয় জনতাকে;
জাগে প্রত্যয় প্রতিটি শহরে গ্রামে;
সব সংশয় উত্তরণের ডাকে
বাঙালি শোণিত প্রস্তত সংগ্রামে।
গ. উদ্দীপকের যে ভাবটি ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে,
হে স্বাধীনতা’ কবিতায় পাওয়া যায় তা ব্যাখ্যা
কর।
ঘ. ‘বাঙালি শোণিত প্রস্তুত সংগ্রামে’ –
‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার আলোকে পঙ্ক্তিটি মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১২ঃ ভাষার দাবিকে ভূ-লুণ্ঠিত করার জন্য পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে পূর্ব বাংলায় ১৪৪ ধারা জারি করে। কিন্তু এ দেশের ছাত্রসমাজ প্রতিবাদমুখর হয়ে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন চত্বর থেকে মিছিল বের করে। মিছিলে পুলিশ লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস ও গুলি চালালে সালাম, বরকত, রফিকসহ অনেকে শহীদ হন। অবশেষে সর্বস্তরের জনগণ এ আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
ক) কবি
শামসুর রাহমান তাঁর কবিতার বিষয় ও উপাদানে কী ছিলেন? ১
খ)
স্বাধীনতার জন্যে থুত্থুরে বুড়ো, মোল্লা বাড়ির বিধবা আর অনাথ কিশোরী—কে কিভাবে অপেক্ষা করছে। ব্যাখ্যা করো। ২
গ)
উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে—ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ)
উদ্দীপকটি ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে
স্বাধীনতা’ কবিতার খণ্ডাংশের ভাবকে ধারণ করেছে মাত্র’—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই করো। ৪
সৃজনশীল প্রশ্ন ১৩ঃ একাত্তরের পাক হানাদার
মানুষ ছিল না
ওরা, ছিল বুনো জানোয়ার
ভাইয়ের সামনে
বোনকে মেরেছে,
মায়ের কোলে
শিশু
ওদের কাছে হার
মেনেছে
বনের হিংস্র
পশু।
ধর্মকে ওরা
ঢাল করেছে,
দিয়েছে মানুষ
বলি
আগুন দিয়ে
জ্বালিয়ে দিয়েছে
বাংলার
অলিগলি।
সম্ভ্রম
নিয়েছে মায়ের, বোনের,
বিধবা করেছে
শত
ধ্বংসের
উল্লাসে মেতেছে ওরা হিংস্র হায়েনার মতো।
গ. উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার সমগ্র ভাব প্রকাশ পেয়েছে কি? যৌক্তিক
বিশ্লেষণ কর।
No comments:
Post a Comment