জ্ঞানমূলক প্রশ্নঃ-
২. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কোন ধরনের কবিতা?
৩. মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমরকীর্তি কোনটি?
৪. মাইকেল মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত হন কত সালে?
৫. মাইকেল মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত হন কত সালে?
৬. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার অন্ত্যমিল লিখ।
৭. চতুর্দশপদী কবিতার প্রম আট চরণের স্তবককে কী বলে?
৮. মাইকেল মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত হন কত সালে?
৯. মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘পদ্মাবতী’ কোন ধরনের রচনা?
১০. সনেট কী?
১১. মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমর কীর্তি কোনটি?
১২. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার অষ্টকের মিলবিন্যাস কী?
১৩. মধুসূদন দত্ত কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
অনুধাবনমূলক প্রশ্নঃ-
২. ‘স্নেহের তৃষ্ণা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৩. দুগ্ধ-স্রোতোরূপী তুমি জন্মভূমি-স্তনে – একথা দিয়ে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
৫. আর কি হে হবে দেখা? কবির আক্ষেপের কারণ কী?
৬. পৃথিবীর অন্য কোন নদীর জলে কবির স্নেহতৃষ্ণা মিটে না কেন?
৭. জুড়াই এ কান আমি ভ্রান্তির ছলনে – ব্যাখ্যা কর।
৮. কোনো নদীর জল কবির তৃষ্ণা মেটাতে পারে না কেন?
৯. ‘সেড়বহের তৃষ্ণা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১০. ‘দুগ্ধ-স্রোতোরূপী তুমি জন্মভূমি-স্তনে।” এ কথা নিয়ে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
১১. ‘স্নেহের তৃষ্ণা’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
১২. কপোতাক্ষ নদের কাছে কবির প্রার্থনা কী?
১৩. ‘স্নেহের তৃষ্ণা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
সৃজনশীল প্রশ্ন ১:
ছোটোকালে ছিলাম বাঙালিদের বালুচরে,
সাঁতরায়ে নদী পাড়ি দিতাম বারবার এপার হতে ওপারে,
ডিভি লটারি সুযোগ করে দিলে ছুটে চলে যাই আমেরিকায়
কিন্তু আজ মন শুধু ছটফটায় আর শয়নে স্বপনে বাড়ি দিয়ে যায়,
মধুময় স্মৃতিগুলো আমাকে কাঁদায়, তবু দেশে নাহি
আর ফেরা হয়।
গ. উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতি ‘কপোতাক্ষ নদ’
কবিতার আলোকে তুলে ধর।
ঘ. ‘‘উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতির অন্তরালে যে
ভাবটি প্রকাশ পেয়েছে তা-ই ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মুলভাব”- কথাটির সত্যতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ :
এ আমার শৈশবের নদী, এই জলের প্রহার
সারাদিন তীর ভাঙে, পাক খায়, ঘোলা স্রোত টানে
কিছুই খুঁজিনি আমি যতবার এসেছি এ তীরে
নীরবতৃপ্তির জন্য আনমনে বসে থেকে ঘাসে
নির্মল বাতাস টেনে বহুক্ষণ ভরেছি এ বুক।
গ. বিদেশে থাকলে দেশের অতি সাধারণ জিনিসও মনকে প্রবলভাবে নাড়া দেয় –
তোমার পঠিত ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার আলোকে বর্ণনা কর।
ঘ. ‘স্বদেশভাবনা ও অতীত বিধুরতায় কপোতাক্ষ নদ
হয়ে উঠেছে কবির সংবেদ্য জীবনের প্রতীক’ উদ্দীপকের আলোকে
উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ :
কি মধুর তার কুলকুল ধ্বনি
দু’ধারে তাহার বিটপীর শ্রেণি
হেরিলে জুড়ায় হিয়া।
গ. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার
মূলভাবের সাথে উদ্দীপকের মূলভাবের সাদৃশ্য বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘কপোতাক্ষ
নদ’ কবিতার পরিণতির দিকটি অনুপস্থিত বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : কবি আল মাহমুদের প্রিয় নদী তিতাস। এ নদী কবির শৈশব নদী। নদীর বিক্ষুব্ধ তরঙ্গমালা কবিমনকে উদাস করেছিল। নির্মল বাতাস, নদীর শুভ্র তনুশ্রী জয় করে নিয়েছে কবির মন। তাই তো কবি বলেছেন” “নীরব তৃপ্তির জন্য আনমনে বসে থেকে ঘাসে, নির্মল বাতাস টেনে বহুক্ষণে ভরেছি এক বুক।” কর্মজীবনে নানা স্থানে তিনি ঘুরেছেন কিন্তু শৈশবের প্রিয় ও নদী স্মৃতিতে জাগরূক।
গ. উদ্দীপকে ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কোন দিকটি অনুপস্থিত? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “কবি আল মাহমুদের অনুভূতি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।”
বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ :
মেটো পথ গলা ছেড়ে ডাক দিয়ে বলে
আয় খোকা, ঘুড়ি হাতে আয় না রে চলে!
ঘাসে শুয়ে দেখ না রে বিশাল আকাশ
তার মাঝে ঠাঁই নিয়ে কর বসবাস।
মেঘমালা কত বেগে করে ছোটাছুটি
তার পাঠশালাতেই খা রে লুটোপুটি।
নীলিমার রং লুফে গড়ে শত ছবি
নির্জন মাঠে হ রে আলাভোলা রবি।
গ. উদ্দীপকের ভাববস্তু ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কেন দিকটিকে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার সামগ্রিক ভাবের প্রতিনিধিত্ব করে কী? যুক্তিসহ
উপস্থাপন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ :
উদ্দীপক-১ : “মনে পড়ে সেই সুপুরি গাছের সারি
তার পাশে মৃদু জ্যোৎসড়বা মাখানো গ্রাম
মাটির দেয়ালে গাথা আমাদের বাড়ি
ছোট ছোট সুখে সিড়বগ্ধ মনস্কাম।”
উদ্দীপক-২ : “আমি চিরতরে দূরে চলে যাব
তবু আমারে দেব না ভুলিতে।”
গ. উদ্দীপক ১ এ ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?
ঘ. উদ্দীপক ২ এর আকুতি কবিতাটির মর্মকথা- বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ :
বাংলার নদী কি শোভাশালিনী
কি মধুর তার কুল কুল ধ্বনি
দু’ধারে তার বিটপীর শ্রেণি
হেরিলে জুড়ায় হিয়া।
গ. কপোতাক্ষ নদ কবিতার মূল ভাবের সাথে উদ্দীপকের মূল ভাবের সাদৃশ্য
ব্যাখ্যা কর।
ঘ. কপোতাক্ষ নদ কবিতার পরিণতির দিকটি উদ্দীপকে অনুপস্থিত – বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : সাত বছর আগে বিয়ে হওয়া রাহেলা নিজ গ্রাম, বাড়িঘর আর আপনজনদের ছেড়ে শ্বশুরবাড়ি এসেছে। তাদের বাড়ির পাশেই ছিল একটি বিশাল পুকুর। সেই পুকুরে সে সাঁতার কাটত, খেলত, মাছ ধরত। শ্বশুরবাড়িতে পুকুর থাকলেও সে অবাধে সাঁতার কাটতে পারে না, খেলতে পারে না। তাই রাহেলা যতদিন শ্বশুরবাড়িতে থাকে, সবসময় পথের দিকে তাকিয়ে থাকে। তার অবস্থা হয়েছে ডাঙায় তোলা মাছের মতো।
গ. উদ্দীপকে রাহেলার গ্রামের প্রতি টান আর কবি মাইকেল মধুসূদন
দত্তের কপোতাক্ষের প্রতি টান কতটা সাদৃশ্যপূর্ণ?
ঘ. তার অবস্থা যেন ডাঙায় তোলা মাছের মতো – উক্তিটি
যেন উদ্দীপকের রাহেলা এবং কবি মাইকেলের মানসিক অবস্থাকে তুলে ধরেছে – এ কথার সত্যতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ :
বহুদিন পরে মনে পড়ে আজি পল্লী মায়ের কোল
ঝাউশাখে যেথা বনলতা বাঁধি হরষে খেয়েছি দোল।
কুলের কাঁটার আঘাত সইয়া কাঁচা পাকা কুল খেয়ে
অমৃতের স্বাদ যেন লভিয়াছি গাঁয়ের দুলালী মেয়ে।
পৌষ পার্বণে পিঠা খেতে বসে খুশিতে বিষম খেয়ে
আরো উল্লাস বাড়িয়াছে মনে মায়ের বকুনি পেয়ে।
গ. উদ্দীপকে ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কোন দিক প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পেয়েছে কি? উত্তরের
সপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ :
“মনে পড়ে সেই সুপুরি গাছের সারি
তার পাশে মৃদু জ্যোৎসড়বা মাখানো গ্রাম
মাটির দেয়ালে গাঁথা আমাদের বাড়ি
ছোট ছোট সুখে সিড়বগ্ধ মনস্কাম।
পড়শি নদীটি ধনুকের মতো বাঁকা
উরু ডোবা জলে সারাদিন খুনসুটি।”
গ. উদ্দীপকের ভাবের সাথে ‘কপোতাক্ষ নদ’
কবিতার যে দিক দিয়ে সাদৃশ্য রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপক এবং ‘কপোতাক্ষ
নদ’ রচনার পেছনে একই চেতনা কাজ করেছে”–মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১১ : সুজন মিয়া উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য আমেরিকা যান। কিন্তু মন পড়ে থাকে খোয়াই নদীর তীরবর্তী গ্রাম গাজিগঞ্জে। নদীর দু’তীরের প্রাকৃতিক শোভা ও শৈশবে স্মৃতি মনে করতেই তিনি আবেগতাড়িত হয়ে ওঠেন। তিনি মনে করেন বাংলা সাহিত্যের অনেক অংশ জুড়ে রয়েছে নদীর উপস্থিতি।
গ. উদ্দীপকে সুজন মিয়ার অনুভূতি ‘কপোতাক্ষ নদ’
কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকে যে ভাবটি প্রতিফলিত হয়েছে তা যেন
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলভাব–উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১২ :এইচএসসি পাসের পর পড়াশোনার জন্য আমেরিকায় পাড়ি জমায় রাশেদ। কিন্তু তার মন সারাক্ষণ আচ্ছন্ন করে রাখে স্বদেশে রেখে যাওয়া ছোট গ্রাম, সেখানকার আম্রকানন, বিস্তৃত ধানক্ষেত। তার ভাষায়, স্বর্গের চেয়েও শ্রেষ্ঠ তার প্রিয় স্বদেশ।
(গ) উদ্দীপকের রাশেদের অনুভূতি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার সঙ্গে কতটা সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা করো।
(ঘ)‘উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতির অন্তরালে যে ভাবটি প্রকাশ পেয়েছে, তাই ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূল ভাব’—কথাটির সত্যতা বিচার করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১৩ :. শহীদ জননী জাহানারা ইমামের বড় ছেলে রুমী ইজ্ঞিনিয়ারিং পড়ার জন্য বিদেশে পাড়ি দেবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় দেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। রুমী বিদেশে না গিয়ে যুদ্ধ করার জন্য দেশে থেকে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। পরিবারের সকলে তাকে যুদ্ধ না করে বিদেশে যাবার অনুরোধ করে। কিন্তু রুমী দেশের কথা ভেবে সকলের কথা অগ্রাহ্য করে বিদেশে না গিয়ে দেশেই থেকে যায়।
গ. উদ্দীপকের
রুমীর মধ্যে ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কোন দিকটি নির্দেশ করে - ব্যাখ্যা
কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার সমগ্র বিষয়কে ধারণ করে কী? এর স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
No comments:
Post a Comment