জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:-
ক.
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত মহাকাব্যের নাম কী?
ক.
‘জীবন-সঙ্গীত’ কবিতাটি কোন কবিতার ভাবানুবাদ?
ক.
‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতাটি ইংরেজি কোন কবিতার ভাবানুবাদ?
ক. কবি
জীবকে কী করতে বলেছেন?
ক.
স্বদেশপ্রেমের অনুপ্রেরণায় হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কোন মহাকাব্য রচনা করেন?
ক.
‘নিশার স্বপন’ অর্থ কী?
ক.
‘প্রাতঃস্মরণীয়’ শব্দের অর্থ কী?
ক. স্বদেশপ্রেমের অনুপ্রেরণায় হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কোন মহাকাব্য রচনা করেন?
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন:-
খ.‘ওহে জীব, কর আকিঞ্চন’ — কেন এ কথা
বলা হয়েছে?
খ. ‘জীবাত্মা’ বলতে কী বোঝায়?
খ. ‘ভবের উন্নতি’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
খ. ‘ওহে জীব, কর আকিঞ্চন’—কেন এ কথা বলা হয়েছে?
খ. ‘বৃথা জন্ম এ সংসারে’ কবি এ কথাটি বলেছেন কেন?
খ. সংসারকে ‘সমরাঙ্গন’ বলা হয় কেন?
খ. কবি বাহ্যদৃশ্যে মনকে ভুলতে নিষেধ করেছেন কেন?
খ. জীবনের মূল্য নিরূপণ করা যায় কেমন করে?
খ. সংসারকে সমরাঙ্গন বলার কারণ কী? ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : হাশেম একজন মুদি দোকানদার। তার দোকানটি হঠাৎ পুড়ে
যাওয়ায় সর্বস্বান্ত হয়ে পড়ে সে। ধীরে ধীরে হাশেম শক্ত হয়ে ওঠে। বর্তমানে সে ঢাকায়
রিকশা চালায়। জীবন সংগ্রামে সে হার মানেনি।
গ. উদ্দীপকের হাশেমের কোন দিকটি
‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের বক্তব্য আর ‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতার ভাব এক” বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
২ :
“নাই কিরে সুখ, নাই কিরে সুখ
এ ধরা কি শুধু বিষাদময়
যাতনে জ্বলিয়া কাঁদিয়া মরিতে
কেবলি কি নর জনম লয়”।
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনীর পরে
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।”
গ. উদ্দীপকে ‘জীবন-সঙ্গীত’
কবিতার প্রতিফলিত দিকটির ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘পরিহিতব্রতে মানবজীবন ধন্য ও সার্থক হয়’ উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে উক্তিটি
বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৩ :
যাতনা, যাতনা কিসেরি যাতনা?
বিষাদ এতই কিসেরি তরে,
যদিই বা থাকে, যখন-তখন
কী কাজ জানায়ে জগৎ ভরে?
বিষাদ, বিষাদ, বিষাদ বলিয়ে,
কেনই কাঁদিবে জীবন ভরে,
মানবের মন এতই কী অসার?
এতই সহজে নুইয়া পড়ে?
গ. উদ্দীপকটি ‘জীবন সঙ্গীত’
কবিতার যে অংশের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ তা তুলে ধরো।
ঘ. ‘যাতনা বা বিষাদ নয়, আপন দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের মধ্য দিয়ে মানবজীবনের প্রকৃত
সাফল্য আসে’- উদ্দীপক ও ‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতা অবলম্বনে উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৪ : সাধনা ও পরিশ্রম ছাড়া জগতে
কোনো উন্নতি হয় না। কপালের জোরে লাখ টাকা পাবে এ কথা কখনো বিশ্বাস করো না। যেকোনো
কাজই করো না কেন, সম্যক পারদর্শিতা লাভ করতে হলে বহু বছর সাধনা করতে হয়।
গ. উদ্দীপকের বিষয়বস্তুটি ‘জীবন
সঙ্গীত’ কবিতায় কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে তা তুলে ধরো।
ঘ. উদ্দীপকের উল্লিখিত বিষয় ‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতার একমাত্র আলোচ্য বিষয় নয় বিশ্লেষণ
করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৫ :
সঙ্কোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান,
সংকটের কল্পনাতে হোয়ো না ম্রিয়মাণ।
মুক্ত করো ভয়, আপন মাঝে শক্তি ধরো
নিজেরে করো জয়।
দুর্বলেরে রক্ষা করো,
দুর্জনেরে হানো নিজেরে দীন
নিঃসহায় যেন কভু না জানো…
মুক্ত করো ভয়, দুরূহ কাজে নিজেরই
দিয়ো কঠিন পরিচয়
গ. উদ্দীপকটির অনুভব
‘জীবন-সঙ্গীত’ কবিতার কোন দিকটির সঙ্গে সম্পর্কিত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘মুক্ত করো ভয়, দুরূহ কাজে নিজেরই দিয়ো কঠিন পরিচয়’— উদ্দীপক ও ‘জীবন-সঙ্গীত’
কবিতা অবলম্বনে উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৬ :
সময় গেলে সাধন হবে না
দিন থাকতে দিনের সাধন কেন করলে না
জান না মন খালে বিলে
মীন থাকে না জল শুকালে
কী হয় তার বাঁধন দিলে
শুকনা মোহনা
অসময়ে কৃষি করে
মিছামিছি খেটে মরে
গাছ যদি হয় বীজের জোরে
ফল তো ধরে না
গ. উদ্দীপকটি ‘জীবন সঙ্গীত’
কবিতার কবির জীবন ভাবনাকে কীভাবে প্রতিফলিত করে? – আলোচনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতার কেবল একটি বিশেষ দিককে তুলে ধরেছে।” –
বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন
৭ : সময়ের যারা সদ্ব্যবহার
করে, তারা জিতবেই। সময়েই টাকা, সময় টাকার চেয়ে বেশি। জীবনকে উনড়বত করো কাজ করে।
জ্ঞান অর্জন করো। চরিত্রকে ঠিক করে বসে থাকো। কৃপণের মতো সময়ের কাছ
থেকে
গ) উদ্দীপকটি ‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতার কোন দিককে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ)‘হতাশা নয়, বরং সহিষ্ণুতা ও ধৈর্যই মানুষের জীবনে চরম সাফল্য বয়ে আনে।’ উদ্দীপক ও ‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতা অবলম্বনে উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : ঙ্কোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান,
সঙ্কটের কল্পনাতে হোয়ো না ম্রিয়মাণ।
মুক্ত করো ভয়, আপন মাঝে শক্তি ধরো
নিজেরে করো জয়।
দুর্বলেরে রক্ষা করো,
দুর্জনেরে হানো নিজেরে দীন
নিঃসহায় যেন কভু না জানো...
মুক্ত করো ভয়, দুরূহ কাজে নিজেরই
দিয়ো কঠিন পরিচয়
গ)
উদ্দীপকটির অনুভব ‘জীবন-সঙ্গীত’ কবিতার কোন দিকটির সঙ্গে
সম্পর্কিত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) ‘মুক্ত করো ভয়, দুরূহ কাজে নিজেরই দিয়ো কঠিন পরিচয়’—উদ্দীপক ও ‘জীবন-সঙ্গীত’ কবিতা অবলম্বনে উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০;
(i)
আসবে পথে আঁধার নেমে
তাই বলে কি রইবে থেমে?
বারে বারে জ্বালবি বাতি
হয়তো বাতি জ্বলবে না,
তাই বলে তো ভীরুর মতো
বসে থাকলে চলবে না।
(ii) সময়ের মূল্য বুঝে করে যারা কাজ
তারা আজ স্মরণীয় জগতের মাঝ
গ) উদ্দীপক (i) ‘জীবন-সঙ্গীত’ কবিতার কোন অংশের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ?
ব্যাখ্যা করো।
ঘ) ‘জগতের মাঝে স্মরণীয় হতে হলে প্রাতঃস্মরণীয়দের অনুসরণ করতে হবে’—উদ্দীপক
(ii) ও ‘জীবন-সঙ্গীত’ কবিতা অবলম্বনে বিশ্লেষণ করো।
প্রশ্নের উওর গুলো কোথায় পাবো
ReplyDelete