Ad-1

Showing posts with label এল এল.বি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স. Show all posts
Showing posts with label এল এল.বি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স. Show all posts

Tuesday, November 6, 2018

আইনের প্রয়োজনীয় কিছু ইংরেজি শব্দ

আইনের প্রয়োজনীয় কিছু ইংরেজি শব্দ যা ভাইবা প্রস্তুতির জন্যও খুবই প্রয়োজন:

অর্ডিনান্স (Ordinance): গৃহনির্মাণ, নিরাপত্তা, জোনিং ইত্যাদি বিষয়ক ব্যাপারে যে-সব বিধি কর্পোরেশন, সরকার বা অন্যান্য অধিকারিক সংস্থা জারী করে।

আপীল (Appeal): নিম্ন আদালতের রায়ের পুনর্বিচারের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন করা।

আরবিট্রেশন (Arbitration): বিবাদকারী দুই দলের অনুমোদিত নির্দলীয় কোন তৃতীয় পক্ষকে দিয়ে কলহের বিচার - যার রায় বিবাদকারীরা মানতে স্বীকৃত।

এলিবাই (Alibi): অপরাধ সংঘটিত হবার সময় অভিযুক্তের অন্য কোথাও থাকার দাবী।

ইনটারলোকিউটরি (Interlocutory): অস্থায়ী, অন্তর্বতী কালের জন্য।

উইল (Will) বা ইচ্ছাপত্র: কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার ধনসম্পত্তি কি ভাবে বণ্টন করা হবে - সে বিষয়ে তাঁর ইচ্ছাপত্র।

ইনটেস্টেট (Intestate): যে ব্যক্তি উইল বা ইচ্ছাপত্র না লিখে মারা গেছে - তার স্ট্যাটাস বা অবস্থা।

একস্‌ট্রাডিশান (Extradition): অভিযুক্ত ব্যক্তিকে একটি আইন-এলাকা (রাজ্য, রাষ্ট্র, ইত্যাদি) থেকে অন্য আইন-এলাকায় হস্তান্তরিত করা।

এনট্র্যাপমেন্ট (Entrapment): কাউকে অন্যায় কর্মে প্রণোদিত করা - যাতে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা যায়।

এফ.আই.আর. (F.I.R.): এটি ফাস্র্ট ইন্ফরমেশন রিপোর্ট-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। কোন অপরাধ সংঘটিত হবার পর উত্পীড়িত ব্যক্তি বা অন্য কেউ সেই সম্পর্কে থানায় গিয়ে ভারপ্রাপ্ত অফিসারকে অভিযোগ জানালে - অফিসারের দায়িত্ব সেটিকে নথিভুক্ত করা। সেই লিখিত রিপোর্টটি হল এফ.আই.আর। এর ভিত্তিতে পুলিশের তার অনুসন্ধান শুরু করে।

এফিডেভিট (Affidevit): হলফপত্র বা শপথনামা: শপথ দেওয়ানোর ক্ষমতা আছে এমন কোনও লোকের সামনে স্বেচ্ছায় শপথপূর্বক লিখিত বিবৃতি দাখিল করা।

এমবেজেলমেণ্ট (Embezzlement) বা তহবিল তছরুপ: বিশ্বাসভরে কারোর গচ্ছিত অর্থ বা সম্পত্তি নিজের জন্য আত্মসাত করা।

ওয়ারেণ্ট (Warrant): সাধারণ ভাবে কাউকে আটক করা বা কোথাও তল্লাসী চালাবার জন্য পুলিশকে দেওয়া আদালতের হুকুম। আদালতের কাছে থেকে এই ওয়ারেণ্ট বার করার জন্য পুলিশকে আটক বা তল্লাসী চালানোর প্রয়োজনীয়তা তথ্য সহযোগে আদালতে পেশ করতে হয়।

কনটেমপ্ট অফ কোর্ট (Contempt of Court) বা আদালতের অবমাননা: ইচ্ছাকৃত ভাবে বিচারকের আদেশ বা বিচার-বিভাগীয় হুকুম অমান্য করা।

কনভেয়্যান্স (Conveyance): কোনও জমির সত্ব এক বা একাধিক লোকের হাত থেকে অন্য হাতে যাওয়ার দলিল।

করপাস ডেলিকটি (Corpus delicti): যার ওপর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে - তার বস্তু-অবশেষ উদ্ধার করা। যেমন, খুনের লাস বা পুড়িয়ে দেওয়া বাড়ির দগ্ধাবেশেষ, ইত্যাদি।

কুইড প্রো কো (Quid pro quo): এই ল্যাটিন শব্দটির অর্থ - 'কিসের জন্য কি' বা 'কিছুর জন্য কিছু'। অর্থাত্, কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়। কোন কণ্ট্র্যাক্ট পালন বাধ্যতামূলক হয় যখন দুই পক্ষের মধ্যে মূল্যবান কোন বস্তুর আদান-প্রদান ঘটে। সেইজন্য যখন কোনো কোম্পানী তাদের নতুন তৈরী করা জিনিষ বাজারে বিক্রি করার আগে পরীক্ষা করার জন্য লোকদের ব্যবহার করতে দেয়, তখন তার জন্য সাধারণত টাকা নেয় না। এই জন্য যে, সেই বস্তু কাজ না করলেও তার জন্য ব্যবহারকারীদের আইনত কিছু করার থাকে না।

কোডিসিল (Codicil): উইল বা ইচ্ছাপত্রের সংশোধন।

ক্যাপিটল ক্রাইম (Capital crime): যে অপরাধের দণ্ড হল মৃত্যু।

ক্রিমিন্যাল ইনস্যানিটি (Criminal insanity): ভালো ও মন্দের তফাত্ বোঝার অক্ষমতা; কোনও কিছু করার বা করা থেকে বিরত হবার মানসিক অক্ষমতা।

ক্লাশ একশন (Class action): যে মামলা এক বা একাধিক লোক একটি সমগ্র দলের হয়ে আদালতে আনে।

জয়েণ্ট এণ্ড সেভারেল লায়াবিলিটি (Joint and several liability): আইনের একটি ভাষা, যার অর্থ দুর্ঘটনার জন্য কোন দল দায়ী হলে, সেই দলের প্রত্যেকটি ব্যক্তি আলাদা ভাবে পুরো ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকবে - যদি অন্য কেউ ক্ষতিপূরণ দিতে অসমর্থ হয়।

জয়েন্ট টেনানসি(Joint tenancy): যুগ্মভাবে সম্পত্তির মালিকানা (একে অনেক সময়ে 'সার্ভাইভারশিপ' বলা হয়)। এক্ষেত্রে একজন মালিকের মৃত্যু হলে, অন্যজন সম্পাত্তির পুরো মালিকানা পায়।

জাজমেণ্ট (Judgement) বা রায়: মামলায় দুই পক্ষের বক্তব্য ও সাক্ষ্য প্রমাণ শোনার পর বিচারক তাঁর যে সিদ্ধান্ত সরকারি ভাবে প্রকাশ করেন।

জুভেনাইল ডেলিনকোয়েন্সি (Juvenile delinquency): বালক-বালিকাদের করা অপরাধ।

ডমিসাইল (Domicile): স্থায়ী বাসস্থান।

ডিফামেশন (Defamation): মানহানি।

ডিসকভারি (Discovery): মামলা শুরু হবার আগে তার সম্পর্কিত ঘটনাসমূহ ও তথ্যাদি জানার উপায়গুলি।

ডিসমিস্যাল (Dismissal): মামলার খারিজ।

নেগলিজেন্স (Negligence): সাধারণভাবে একজন বিচারবুদ্ধি-সম্পন্ন পরিণামদর্শী লোক যে সাবধনতা অবলম্বন করবে সেটা না করা।

নোটারি পাবলিক (Notary Public): সরকারী কর্মচারী যার কাজ হল লোককে শপথ করানো, স্ট্যাম্প পেপারে লিখিত কাগজে কেউ সই করার পর সেটিতে সই করে তাকে প্রামাণিক করা, ইত্যাদি।

পেটেণ্ট (Patent): উদ্ভাবকদের দেয় অধিকার - যার বলে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাঁর উদ্ভাবন বিনা অনুমতিতে অন্য কেউ তৈরী, ব্যবহার বা বিক্রি করে লাভবান হতে পারে না।

প্লি (Plea): আদালতে ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তির নিজের স্বপক্ষে প্রথম উচ্চারিত কথা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের উত্তরে সে নিজেকে, 'দোষী' বা 'নির্দোষী' বলতে পারবে।

প্লি বার্গেইনিং (Plea bargaining): ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে সরকারী পক্ষের একটা সমঝোতায় আসার জন্য আলোচনা। এর উদ্দেশ্য দীর্ঘ-স্থায়ী মামলা (যার ফল অনিশ্চিত) না চালিয়ে দুপক্ষেরই সময় ও অর্থের সাশ্রয় করা। এর ফলে অভিযুক্ত ব্যক্তি সাধারণত অপেক্ষাকৃত কম অপরাধের জন্য নিজেকে দোষী বলে স্বীকার করে ও সরকার তার অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ ফিরিয়ে নেয়। কিন্তু বিচারক এই সমঝোতা অগ্রাহ্য করে মামলা চালাবার নির্দেশ দিতে পারেন।

পাওয়ার অফ এটোর্নি (Power of attorney): একটি দলিল - যার ভিত্তিতে একজনের হয়ে দলিলে উল্লেখিত বিভিন্ন কাজ অন্য কেউ করতে পারে।

প্রাইমা ফেসি (Prima Facie Evidence): যে প্রমাণ অন্য কোন ভাবে খণ্ডিত না হলে ঘটনার সত্যতা প্রতিষ্ঠা করার পক্ষে যথেষ্ঠ।

প্রাইমা ফেসি কেস (Prima Facie Case): যে মামলা এতই সম্পূর্ণ যে বিচার-কার্যের জন্য ন্যুনতম প্রমাণ দাখিলের প্রয়োজন হয়।

প্রোবেট (Probate): আদালতের যে কার্যবলীর মাধ্যমে কোন ব্যক্তির ইচ্ছাপত্র (উইল) বৈধ বা অবৈধ ধার্য করা হয়। সাধারণভাবে প্রোবেট কথাটি ব্যাপক অর্থে ব্যবহার করা হয় - ইচ্ছাপত্র-সংক্রান্ত অন্যান্য কার্যগুলিকেও এর মধ্যে ধরা হয়। যেমন, ধনসম্পত্তির একত্রিকরণ, ঋণ পরিশোধ, সরকারি কর দেওয়া ও ইচ্ছাপত্র অনুসারে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার মধ্যে সম্পত্তির বণ্টন।

প্রোবেট কোর্ট (Probate Court): যে আদালতের তত্বাবধানে ধনসম্পত্তি-র ভাগ-বাটোয়ারা করা হয়।

ফ্রড (Fraud): ধোঁকা দেওয়ার উদ্দেশ্যে সত্য ঘটনাকে মিথ্যা করে বলা।

ফ্রী অন এ পারসন্স ওউন রেকগনিজেন্স (Free on a person's own recognizance): যখন জামিন বা মুচলেকা ছাড়া সাময়িক ভাবে কাউকে মুক্তি দেওয়া হয় তাঁর ব্যক্তিগত পরিচিতির জন্য এবং আদালতে তিনি হাজিরা দেবেন এই প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে।

বেইল (Bail) বা জামিন: আদালতকে টাকা বা মুচলেকা দিয়ে আটক ব্যক্তিকে স্বল্প-মেয়াদের জন্য খালাস করানো এবং আদালতে আটক ব্যক্তির হাজিরার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দেওয়া।

বেইল বন্ড (Bail Bond): অভিযুক্ত আদালতে হাজির হবে বলে যে শপথপত্রে সই করে। সময়মত হাজিরা না দিতে পারলে শপথপত্র অনুযায়ী অভিযুক্তকে অর্থদণ্ড দিতে হয়।

এন্টিসিপেটরি (Anticipatory bail): এন্টিসিপেটরি বেইল হল আদালত প্রদত্ত নির্দেশ যাতে বলা হয় ব্যক্তি বিশেষকে জামিন দিতে। সেই ব্যক্তি গ্রেফ্তার হবার আগেই এই নির্দেশ জারী করা হয়।কোন ব্যক্তি যদি সন্দেহ করে যে, তাকে মিথ্যে অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফ্তার করা হবে, সেক্ষেত্রে সে আদালতের কাছে এন্টিসিপেটরি বেইল-এর জন্য আবেদন করতে পারে।

বাই-লস (By-laws): কোনও এসোসিয়েশন বা কর্পোরেশন যে বিধি বা নিয়ম মেনে চলবে বলে ঠিক করে।

মার্ডার (Murder) বা খুন: বে-আইনীভাবে হত্যার জন্য মানুষের জীবনহানি করা। যদি খুনটি পূর্ব-পরিকল্পিত হয়, তাহলে তাকে 'মার্ডার অফ দ্য ফাস্র্ট ডিগ্রি' বলা হয়। যদি হঠাত্ মুহূর্তের ইচ্ছাবশত খুন বা মরুক বাঁচুক তোয়াক্কা না করে আঘাত করা হয় - তাহলে সেই খুনকে বলা হবে 'মার্ডার অফ দ্য সেকেণ্ড ডিগ্রি'।

মিটিগেটিং সারকামস্ট্যান্সেস (Mitigating circumstances) : যে পারিপাশ্র্বিক অবস্থার বিচারে অন্যায়ের ভার কিছুটা লাঘব হয়।

মিসট্রায়াল (Mistrial): কোন অপরিহার্য বিষয়ে ত্রুটি ঘটায় যে মামলা খারিজ হয়।

ম্যালপ্রাক্টিস (Malpractice): পেশার কাজে অবৈধ আচরণ।

রিট (Writ): রিট হল মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা দানের জন্য সাংবিধানিক আদেশ। রিট পাঁচ রকম: হেবিয়াস কর্পাস, ম্যাণ্ডেমাস, প্রহিবিশন, কো ওয়ারেণ্টো এবং সার্টিওযারি। সংবিধানের ৩২ নং অধ্যায়ের ক্ষমতায় সুপ্রিম কোর্ট এবং ২২৬ নং অধ্যায়ের ক্ষমতায় হাইকোর্ট রিট জারি করতে পারে।

লারসেনি (Larceny): মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বা ধোঁকা দিয়ে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা।

লায়াব্ল (Liable) : আইনত দায়ী।

সমন (Summon): সমন হল কোন ব্যক্তিকে কোন নির্দিষ্ট দিনে ও নির্দিষ্ট সময় আদালতে হাজিরা দেবার জন্য আদালত প্রদত্ত আদেশ।

সারকামস্ট্যানশিয়াল এভিডেন্স (Circumstantial evidence): প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্য ছাড়া অন্য যে-কোন প্রমাণ (যেমন, আঙ্গুলের ছাপ পাওয়া - যা থেকে কারোর উপস্থিতি সম্পর্কে একটা সিদ্ধান্তে আসা যায়)

সার্টিওরারি (Certiorari): উচ্চ আদালতকে দিয়ে নিম্ন আদালতের রায়ের পুনর্বিচারের চেষ্টা।

স্ট্যাচুট অফ লিমিটেশন (Statute of Limitation): এই সংবিধি অনুসারে - যে-ঘটনার জন্য মামলার প্রশ্ন উঠছে, সেটি ঘটে যাবার পর একটি নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হলে বাদীর মামলা আনার কোন অধিকার থাকে না।

হস্টাইল উইটনেস (Hostile witness) বা সাক্ষী-বিপরীত: যে সাক্ষীর বিবৃতি যে-পক্ষ তাকে সাক্ষী দেওয়াতে আনছে তাদের বিপক্ষে যায়।

হিয়ারসে (Hearsay) বা জনশ্রুতি, কানাঘুষো: কোনও সাক্ষীর বিবৃতি যে, আসল ঘটনা নিজে ঘটতে দেখে নি, কিন্তু অন্যের কাছ থেকে শুনেছে। হিয়ারসে আদালতে সাধারণ ভাবে গ্রাহ্য করা হয় না।

হেবিয়াস কর্পাস (Habeas corpus): কোন ব্যক্তি যদি মনে করে তাকে অন্যায়ভাবে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে, তাহলে সে হেবিয়াস কর্পাস-এর জন্য আবেদন করতে পারে। সেই আবেদন গ্রাহ্য হলে আদালত কারাগার-কর্তৃপক্ষকে হুকুম (রিট অফ হেবিয়াস কর্পাস) দেবে কয়েদীকে আদালতে নিয়ে আসতে - যাতে আদালত বিচার করে দেখতে পারে যে, তাকে অন্যায়ভাবে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে কিনা। হেবিয়াস কর্পাস-এর জন্য আবেদন কারারুদ্ধ ব্যক্তি নিজে অথবা অন্য কেউ তার জন্য করতে পারে। এই আবেদনে দেখাতে হবে যে, আদালত কারারুদ্ধ ব্যক্তিকে ভুল তথ্যের ভিত্তিতে বা আইনের অপপ্রয়োগ করে কারাদণ্ড দিয়েছে। অনেক সময়ে কোন বিচারক কাউকে আদালত-অবমাননার দায়ে জেলে পাঠাতে চাইলে, সেই ব্যক্তি হেবিয়াস কর্পাস-এর জন্য আবেদন জানাতে পারে।

ম্যাণ্ডেমাস (Mandamus): ল্যাটিন অর্থ 'আমরা হুকুম দিচ্ছি'। বস্তুত এটি কোনও সরকারি সংস্থাকে দেওয়া একটি আদেশ। সরকারি সংস্থা যখন আইন অনুসারে কোনও কাজ করায় গাফিলতি করছে, তখন তাকে আইন অনুযায়ী কাজ করার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া।

রিট অফ সার্টিওরারি (Writ of certiorari): সুপ্রিম কোর্টের নিম্ন আদালত থেকে আসা আপীল শুনানী করার সিদ্ধান্ত।

কো ওয়ারাণ্টো (quo warranto): কথাটির ল্যাটিন অর্থ 'কোন ওয়ারেণ্টের বলে?'। এটি যাঁকে পাঠানো হয় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া তিনি যে কাজ করার অধিকার আছে বলে দাবী করছেন, সেই অধিকার কোথা থেকে তাঁর উপর বর্তেছে|

রিট অফ প্রহিবিশন (Writ of Prohibition): উচ্চ আদালত (সাধারণতঃ সুপ্রিম কোর্ট) থেকে নিম্ন আদালতের উপর হুকুম যে, মামলার ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া - কারণ সেই মামলা নিম্ন আদালতের এক্তিয়ার বহির্ভূত।

Friday, May 25, 2018

এল এল বি প্রথম পর্ব পরীক্ষা-২০১৭,রাজস্ব আইন

এল এল বি পার্ট -০১পরীক্ষা ২০১৭,রাজস্ব আইন-
বিষয় কোড: ৫০৭
১. কর কি এবং কেন তা সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ? করের শ্রেণি বিভাগ কর এবং তাদের পার্থক্য আলোচনা কর।সংক্ষেপে করের নীতিসমূহ আলোচনা কর।
২. ক) কারা আয়কর কর্তৃপক্ষ? এ্যাপিলেট ট্রাইবুনালের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা কর।
খ) আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর ১৬০ ধারার অধীন হাইকোর্ট ডিভিশনে রেফারেন্স আবেদন দায়ের পদ্ধতি আলোচনা কর।
৩. ক)আয়কর রিটার্ন দাখিল করার পদ্ধতি কি?সাধারণ পদ্ধতিতে দাখিলকৃত রিটার্নের আয় কিভাবে নিরুপিত হয় তা বর্ণনা কর।
খ) সর্বজনীন স্বনির্ধারনী রিটার্ন বলতে কি বুঝ?উপ-কর কমিশনার কি সর্বজনীন স্বনির্ধারনীপদ্ধতিতে দাখিলকৃত রিটার্ন পুন:উন্মোচন করতে পারেন?
৪. ক) অায়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী কারা আয়কর বিবরণী দাখিল করতে বাধ্য?
খ) বিভিন্ন করদাতার আবাসিক মর্যাদা কিভাবে নিরুপণ করা হয়?একজন করদাতার আবাসিক মর্যাদা কিভাবে তার মোট আয় ও করদায়কে প্রভাবিত করে?
৫. ক) কর অবকাশ বলতে কি বুঝ?বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী কি কি খাতে, কি কি শর্তে কর অবকাশ সুবিধা প্রদান করা হয়?
খ)তুমি কি মনে কর, কর অবকাশ পদ্ধতি বাংলাদেশের শিল্পায়নের ক্ষেত্রে কোনো সুফল বয়ে আনবে?তোমার ধারণা বর্ণনা কর।
৬.আয়কর এর উদ্দেশ্যে কোন ব্যক্তিকে বাংলাদেশের নিবাসী বলে গণ্য করা হয়?একজন করদাতার কর দায় নিরুপণে তার আবাসিক মর্যাদার গুরুত্ব কী?অনিবাসী করদাতার জন্য কর হার কি?একজন অনিবাসী করদাতা কি আয়কর রিবেট দাবী করদে পারে?
৭. নিম্নলিখিত যে কোনো চারটির উপর টীকা লেখো;
ক) অনুমিত আয়;
খ) বেতন পূরক;
গ) উৎসে কে কর্তন;
ঘ) কৃষি আয়;
ঙ) অগ্রিম কর প্রদান;
চ) সারচার্জ (অধিকার)
ছ) বিকল্প সর্বনিম্ন কর।

Thursday, May 24, 2018

এল এল বি প্রথম বর্ষ প্রশ্ন-২০১৫,রাজস্ব আইন

এল এল বি প্রথম বর্ষ পরীক্ষা-২০১৫
বিষয়: রাজস্ব আইন
বিষয় কোড : ৫০৭
যে কোন পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দাও।
১. কর বলতে কি বুঝ?করের উদ্দেশ্যাবলি কি কি?কর ধার্যের নিতি সমূহ আলোচনা কর।
২. আয়কর বলতে কি বুঝ?একটি দেশের আর্থ-সামাজিক দিক থেকে আয়কর ধার্য করার গুরুত্ব আলোচনা কর।
৩. ক) আয়বর্ষ ও করবর্ষের সংজ্ঞা দাও।কর নির্ধারণে আয়বর্ষ ও করবর্ষের গুরুত্ব আলোচনা কর।
খ) নিম্নলিখিত তথ্য হতে আয়বর্ষ ও করবর্ষ নিরূপণ কর;
!) ১ মার্চ, ২০১১ থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ;
!!) ১ জানুয়ারি ২০১২ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ ;
!!!) ১ জুলাই ২০১১ থেকে ৩০ জুন ২০১২ ;
!v) ১ নভেম্বর ২০১১ থেকে ৩১ অক্টোবর ২০১২;
৪.কারা আয়ের বিবরণী দাখিল করতে বাধ্য?আবাসিক মর্যাদার অর্থ কী?আবাসিক মর্যাদা কিভাবে নির্ধারণ করা হয়?আবাসিক মর্যাদা কিভাবে করদায়কে প্রভাবিত করে?
৫.আয়কর আইনে বিচার বিভাগীয় কর্তৃপক্ষ কারা?আপীল ট্রাইবোনালের গঠন,ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা কর।এই ট্রাইবুনালের কাছে কারা আবেদন করতে পারে?আয়কর মামলায় বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্টের ভূমিকা কি?
৬. একজন বেতনভোগী ব্যক্তি কত ভিন্ন ধরনের ভবিষ্যত তহবিলের সদস্য হতে পারেন এবং প্রতিটির বিধি বিধান বর্ণনা করো।
৭. কর স্থিতিস্থাপকতা কি? তুমি কি মনো কর বাংলাদেশের কর কাঠামো স্থিতিস্থাপক? যদি না হয় তবে এর কারণ ব্যাখ্যা করো এবং স্থিতিস্থাপক কর কাঠামোর জন্য ব্যবস্থাবলি সুপারিশ কর।
৮. সরকারি অর্থ ব্যবস্থার ভূমিকা ও গুরুত্ব আলোচনা কর।সরকারি অর্থব্যবস্থা ও ব্যক্তিগত অর্থব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্য কর।
৯. কর বিবরণী সংক্রান্ত নিয়মনীতিগুলো আলোচনা কর।কর বিবরণীর জমা না দেওয়ার আইনগত পরিণাম কী?আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ অনুযায়ী বিভিন্ন কর অপরাধগুলো কী কী? কোন কোন বিনিয়োগ করের দায় হতে মুক্ত?
১০. নিম্নলিখিত বিষয়ের উপর টীকা লেখো;
ক) প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর।
খ) কর মুক্ত আয়।
গ) বাড়ী ভাড়া ভাতা।
ঘ) মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তি।

Sunday, May 13, 2018

শ্রম আইন ২০১৫ প্রশ্ন

এল এল বি পার্ট-০১ পরীক্ষা ২০১৫
বিষয় : শ্রম আইন
বিষয় কোড : ৫০৬
পূর্ণমাণ : ১০০
যে কোন পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দাও
১. ২০০৬ সালের শ্রম আইন প্রণয়নের পটভূমি লেখো।এ আইনের উদ্দেশ্যাবলি কী?এই আইন বাংলাদেশের শ্রমিকদের কতটুকু স্বার্থ সংরক্ষণ করেছে?
২. ২০০৬ সালের শ্রম আইন অনুসারে প্রতিষ্ঠান বলতে কি বুঝ?উক্ত আইন অনুসারে কোনো প্রতিষ্ঠানের মালিককে শ্রমিকদের নিয়োগ ও ছুটি যে সকল ন্যূনতম দলিল ইস্যু ও সংরক্ষণ করতে হয় তার বিবরণ দাও।
৩. ক) ২০০৬ সালের 'শ্রম আইনের' আওতায় দুর্ঘটনার নটিশ সংক্রান্ত বিধানাবলি ও পদ্ধতি আলোচনা কর।
খ) একজন হোটেল ব্যবসায়ী ব্যবসার মুনাফা হতে একটি বাড়ি খরিদ করে তা ভাড়া দেয়।মেরামতকালীন ইট বহনরত একজন শ্রমিক ছাদ হতে পড়ে যায় এবং মৃত্যুবরণ করে। মৃতের বিধবা স্ত্রী ক্ষতিপূরণ দাবী করে। হোটেল ব্যবসায়ীকে পরামর্শ দাও।
৪. ক) বয়স্ক, মহিলা ও শিশু শ্রমিকদের কাজের সময় সম্পর্কিত বিধানাবলি আলোচনা কর।
খ) ২০০৬ সালের শ্রম আইন অনুযায়ী ছুটি সম্পর্কিত বিধানাবলি সংক্ষেপে বর্ণনা কর।
৫. ডিসমিজাল, ডিসচার্জ ও টার্মিনেশন - এর মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।২০০৬ সালের শ্রম আইনের আওতায় কীভাবে একজন মালিক একজন স্থায়ী ও অস্থায়ী শ্রমিকের চাকুরীর অবসান ঘটাতে পারেন?এ আইনের বিধানানুযায়ী কোনো শ্রমিক তার চাকুরী হতে বরখাস্ত,অব্যাহতি বা অবসান ঘটানোর বিরুদ্ধে প্রতিকার চাইলে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে তা আলোচনা করো।
৬. ট্রেড ইউনিয়নের সংজ্ঞা দাও।শ্রম আইনের অধীনে একটি ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধনের প্রয়োজনীয় শর্তাবলি কি?কী কী কারণে একটি ট্রেড ইউনিয়নের নিবন্ধিত বাতিল করা যেতে পারে?
৭. অসৎ শ্রমাচরণ বলতে কি বুঝ?অসৎ শ্রমাচরণের জন্য একজন শ্রমিককে যে সমস্ত শাস্তি দেওয়া যায় তা বর্ণনা করো।শাস্তি প্রদানের জন্য কী পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
৮. কোন ধরনের বিরোধ শিল্প বিরোধ হিসেবে গণ্য?এরুপ বিরোধ নিষ্পত্তির পদ্ধতি আলোচনা কর।শিল্প বিরোধ তদন্ত ও নিষ্পত্তির জন্য শ্রম আইনে কী কী কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে?
৯. শ্রম আদালত কিভাবে গঠিত হয়?এই আদালতের কার্যাবলী ও এখতিয়ার বর্ণনা কর।কোনো সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি কী শ্রম আপিল ট্রাইবোনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করতে পারে?
১০. নিচের যে কোন তিনটি বিষয়ের উপর সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো:
ক) শ্রম আপীল আদালত খ) মাতৃত্বকালীন সুবিধা গ) ধর্মঘট ও তালাবন্ধ ঘ) সম্পূর্ণ অক্ষমতা ঙ) ধীরে চলো।

Saturday, May 5, 2018

এলএল.বি এর সংক্ষিপ্ত রুপের শব্দে এল দুইটা কেন?


LL.B মানে Legis Legum Baccalaureus.সঠিকটা জেনে নিই

১. LL.B হচ্ছে Latin শব্দগুচ্ছ Legum Baccalaureus-এর সংক্ষিপ্তরূপ যার ইংরেজি অর্থ Bachelor of Laws।

২. Legum শব্দটি Latin শব্দ lex এর বহুবচন। Lex শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে Law (আইন) এবং Legum শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে Laws (আইনসমূহ)।

৩. Latin নিয়ম অনুযায়ী কোনো শব্দের abbreviation (সংক্ষিপ্তরূপ) করার সময় একবচনের ক্ষেত্রে প্রথম বর্ণটি একবার লেখা হয়, কিন্তু বহুবচনের ক্ষেত্রে প্রথম বর্ণটি দুই বার লেখা হয়।
যেমন- Page = P; Pages = PP. একই ভাবে, Lex = L; Legum = LL.

৪.Latin শব্দ Baccalaureus-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে Bachelor. ইংরেজিতে Bachelor শব্দটির উৎপত্তিই হয়েছে Baccalaureus শব্দ থেকে.

সুতরাং LL.B-র সঠিক Elaboration হচ্ছে Legum Baccalaureus যার ইংরেজি হবে Bachelor of Laws. বি.দ্র.:- English ভাষায় শব্দটি অবশ্যই Laws হবে। Law বললে ভুল হবে, কারণ Legum শব্দটি Plural.

সাংবিধানিক আইন,বোর্ড প্রশ্ন - ২০১৫


Saturday, April 28, 2018

আইন বিজ্ঞান পরীক্ষা -২০১৭ প্রশ্ন

এল এল বি পার্ট-০১ পরীক্ষা -২০১৭
বিষয় : আইনবিজ্ঞান
বিষয় কোড: ৫০১
১. 'জুরিসপ্রুডেন্স'- শব্দটি দ্বারা তুমি কি বুঝ?সঠিকভাবে আইন বুঝার জন্য জুরিসপ্রুডেন্স' পাঠ কতটুকু আবশ্যক? জুরিসপ্রুডেন্স'- এর সাথে মনোবিজ্ঞান ও নীতিশাস্ত্রের সম্পর্ক আলোচনা কর।
২. "বিশ্লেষণ কেবল আইনবিজ্ঞানের বিশ্লেষণমূলক মতবাদের একক অধিকার নয়।"-আইনবিজ্ঞানের বিশ্লেষণাত্মক মতবাদের বিকাশে অস্টিনের অবাদানের উপর মন্তব্যসহ এই উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।
৩. ক)মূল আইন ও পদ্ধতিগত আইনের সংজ্ঞা দাও ও তাদের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।দেওয়ানী কার্যবিধি কি নিছক পদ্ধতিগত আইন?যুক্তি দেখাও
খ) বিচার প্রশাসন কি? দেওয়ানী বিচার ও ফৌজদারী বিচার এর মধ্যে পার্থক্য নিরুপণ কর।
৪. ক) অধিকার বলতে কি বুঝ? স্যামন্ড অধিকারকে কিভাবে শ্রেণিবিভাগ করেছেন তা ব্যাখ্যা করো।তার মতে আইনগত অধিকারের আবশ্যকীয় উপাদানগুলো কি?
খ) "অধিকার ও কর্তব্য পরস্পর সম্পর্কযুক্ত "- আলোচনা কর।
৫. ক) অবহেলা সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ কর এবং এর পরিণাম নির্ধারণ করো।অবহেলাকে বৈধ দায়ের উপাদান হিসাবে কতদূর দায় অর্পণ করা যায়?
খ) আংশিক অসাবধানতা বলতে কি বুঝ?
গ) ডা: মেহেতা জামান এর শল্য চিকিৎসার সুনাম আছে।তার একটি অস্ত্রোপচারে দেখা গেল যে, অবহেলার কারণে রোগীর পাকস্থলীতে একটি সূক্ষ্ম যন্ত্র থেকে যায়, যার ফলে রোগীকে ক'দিন পর পুনরায় অস্ত্রোপচার করতে হয়।অবহেলার জন্য ডাক্তারের দায়-দায়িত্ব মূল্যায়ন কর।
৬. অপরাধের চারটি স্তর আলোচনা কর।ফৌজদারী দায় নিরুপণের জন্য কোন বিষয়সমুহ ব্যবহৃত হয়?যে সব কারণে একজন ব্যক্তি ফৌজদারী দায় হতে অব্যাহতি পায় তা আলোচনা কর।
৭. ক) আধুনিক যুগে সমাজ কল্যাণের উপরই গুরুত্ব ; সে কারণে অস্টিন বর্ণিত মালিকানার ধারণা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আলোচনা কর।
খ) দখল অর্জন ও দখল হারানোর আইনানুগ পরিণতিসমূহ কি?কখন এবং কিভাবে একজন জবরদখলকারী 'কার্যত দখল'- বহুকালের ভোগজনিত অধিকারের মাধ্যমে আইনানুগ দখলে পরিণত হয়? কেন দখল সংরক্ষিত হয়?
৮. যে কোন চারটির উপর টীকা লেখো
ক) প্রাসঙ্গিক মন্তব্য;
খ) অনুমান ;
গ) মূল আইন ও পদ্ধতিগত আইন;
ঘ) আইনানুগ ব্যক্তি ;
ঙ) আইনগত ব্যাখ্যা
চ) মেনসরিয়া
ছ) আইনগত ও তথ্যগত প্রশ্ন

টর্ট ও চুক্তি আইন পরীক্ষার প্রশ্ন -২০১৭

এল এল বি পার্ট-০১ পরীক্ষা -২০১৭
বিষয়: টর্ট ও চুক্তি আইন
বিষয় কোড - ৫০২
গ্রুপ - এ ( চুক্তি আইন)
১. চুক্তির সংজ্ঞা দাও।চুক্তি করার জন্য যোগ্য ব্যক্তি কারা?
নাবালক কি চুক্তি করতে পারে?দুইটি বিখ্যাত আলোচনা
পূর্বক নাবালকের চুক্তিগত দায়-দায়িত্ব আলোচনা কর।
২. চুক্তির পরিসমাপ্তি বলতে কি বুঝ?সংক্ষেপে চুক্তির
পরিসমাপ্তির বিভিন্ন মাধ্যমগুলো আলোচনা কর।
৩. ক) চুক্তিভঙ্গ বলতে কি বুঝ?চুক্তি ভংগের প্রতিকারগুলো
কি?
খ) পার্থক্য দেখাও:
!) ঘটনা নির্ভর চুক্তি ও চূড়ান্ত চুক্তির মধ্যে;
!!) ঘটনা নির্ভর চুক্তি ও বাজী চুক্তির মধ্যে;
!!!) দ্বর্থক ও ঘটনা নির্ভর চুক্তির মধ্যে।
৪. ক) নিশ্চুপ থাকা কি প্রতারণা হতে পারে? যদি হয়,কখন?
খ) কেন বলা হয় যে,"যখন কোন চুক্তিতে জবরদস্তি,
প্রতারণা বা মিথ্যা বর্ণনা দ্বারা সম্মতি আদায় করা
হয়,তখন অনুরূপভাবে যে পক্ষের সম্মতি আদায় করা
হয়েছিল সেই পক্ষের ইচ্ছানুসারে চুক্তিটি বাতিলযোগ্য?"
এই বিধির কোন ব্যতিক্রম আছে কি?
৫. উত্তরকালীন অসম্ভবতা বলতে কি বুঝ? উত্তরকালীন
অসম্ভবতা কিভাবে ঘটে এবং উত্তরকালীন অসম্ভবতার কারণে
কোনো চুক্তির পরিসমাপ্তি ঘটলে চুক্তির পক্ষসমূহের দায় ও
অধিকার সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।
গ্রুপ- বি (টর্ট আইন)
৬. ট্রেসপাসের ফলে বাদীর কি অধিকার ক্ষুণ্ন হয়? ভূমিতে
অনধিকার প্রবেশ কিভাবে সংঘটিত হয়? এ ক্ষেত্রে কি কি
প্রতিকার পাওয়া যায়?
৭. ক) মানহানী ও ইন্নোয়েন্ডো কি? "প্রকাশনা মানহানীর
সারবস্তু "- ব্যাখ্যা করো।মানহানী মামলার আত্মপক্ষ সমর্থনে
কি যুক্তি দেয়া যেতে পারে?
খ) লাইবেল ও স্লান্ডারের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।
৮. ক) উৎপাতের সংজ্ঞা দাও।কোন কোন ক্ষত্রে একজন ব্যক্তি
সর্বসাধারণের বিরুদ্ধে উৎপাতের মামলা করতে পারে?
খ) ব্যক্তিগত উৎপাতের ক্ষেত্রে কি বিদ্বেষ প্রাসঙ্গিক? পাবলিক
ও প্রাইভেট উৎপাতের মধ্যে পার্থক্য কি?
৯. ক) বিদ্বেষ বলতে কি বুঝ? আইনে বিদ্বেষ ও ঘটনাগত
বিদ্বেষের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।
খ) আচরণ যদি অবৈধ অনুমিত হয়,ভাল উদ্দেশ্যের জন্য
বিবাদী অব্যাহতি পাবে না এবং আচরণ যদি বৈধ হয়
অসৎ উদ্দেশ্যের জন্য বিবাদীকে দায়ী করা যায় না।-
এই উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।

Friday, February 9, 2018

ফৌজদারি দণ্ডবিধি মতে যেসব কারণে আসামীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়

ফৌজদারি দণ্ডবিধি অনুযায়ী ৮টি অপরাধের যে কোনটি একটিতে অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হলে তার মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে।আর তা হল....
১২১,দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা বা প্রচেষ্টা নেওয়া।
১৩২,দেশদ্রোহীতার প্রচেষ্টার ফলে দেশদ্রোহীতা ঘটা।
১৯৪,মৃত্যুদণ্ডের উদ্দেশ্যে কারো বিরুদ্ধে সাক্ষী দেওয়া ও নিরপরাধ ব্যক্তির জীবননাশ।
৩০২,খুন
৩০৩,যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত আসামী দ্বারা কাউকে খুন।
৩০৫,শিশু,উন্মাদ,নেশাগ্রস্ত ব্যক্তিকে আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত করা।
৩০৭,যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত আসামী দ্বারা কাউকে খুনের জন্য আঘাত করা।
৩৯৬,ডাকাতি কালে খুন করা।
ইদানিংকালে আরো দুটো যুক্ত হয়েছে,
৩২৬ (ক) ধারা,এসিড নিক্ষেপে দ্বারা কারো মুখমণ্ডল,দুচোখ ও মাথায় মারাত্মক জখম করা।
৩৬৪(ক) ধারা,দশ বছরের কম বয়সের কোন বালক বালিকাকে অপহরণ করা।এগুলোর মধ্যে ৩০৩ ছাড়া বাকিগুলোর জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বহাল রয়েছে।।

স্বাভাবিক ব্যক্তি ও আইনানুগ ব্যক্তি কাকে বলে?উদাহরণসহ লেখো

প্রশ্ন: স্বাভাবিক ব্যক্তি ও আইনানুগ ব্যক্তি কাকে বলে?উদাহরণসহ লেখো

আইনবিজ্ঞানে মানুষ আর ব্যক্তি এক নয়।স্যামণ্ডের মতে,
"ব্যক্তিত্ব মনুষ্যত্বের চেয়ে অনেক ব্যাপক ও অনিশ্চিত শব্দ"।
যে বিবেকবুদ্ধি প্রয়োগ করতে সক্ষম তাকে ব্যক্তি বলে।সুতারাং ব্যক্তি দুই প্রকার।যথা:
১. প্রাকৃতিক বা স্বাভাবিক ব্যক্তি(Natural Person):
যে সব জীবিত মানুষ রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত অধিকার ভোগ ও কর্তব্য পালন করে থাকে সেসব ব্যক্তিকে স্বাভাবিক ব্যক্তি বা প্রাকৃতিক ব্যক্তি বলে।একজন সুস্থ ও সাবালক মানুষ একজন স্বাভাবিক ব্যক্তি।
২. কৃত্রিম বা কাল্পনিক বা আইনানুগ ব্যক্তি(Artificial Person):
আইনবিজ্ঞানে কৃত্রিম বা আইনগত ব্যক্তি বলতে বুঝায় এমন সব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে যেগুলো অধিকার ধারণ,সংরক্ষণ ও কর্তব্য পালনে সক্ষম এবং যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে আইনগত সম্পর্ক স্থাপনে সক্ষম তাকে আইনগত বা কৃত্রিম ব্যক্তি(Artificial Person)বলে।যেমন: আইনের বিধানমতো গঠিত কোন সংস্থা, কোম্পানি বা কর্পোরেশন এ ধরনের কৃত্রিম বা আইনানুগ ব্যক্তি।

Recent Post

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

১. ‘ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ’ কবিতায় সালামের হাতে কেন অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে ? ক. সংগ্রামী চেতনার কারণে     খ. দুঃখিনী মাতার অশ্রুজল দেখে গ. বরকত...

Most Popular Post